Dr.Jannat

Dr.Jannat I am a Physician of Homoeopathy
(2)

১ মিনিট সময় নিয়ে পড়ে নিন-হঠাৎ কেউ স্ট্রো'ক  করলে আপনার করণীয়।1/ প্রথম কাজ হবে ওই ব্যক্তির বিশ্রামের ব্যবস্থা করা।2/রো'গী...
21/10/2025

১ মিনিট সময় নিয়ে পড়ে নিন-হঠাৎ কেউ স্ট্রো'ক করলে আপনার করণীয়।
1/ প্রথম কাজ হবে ওই ব্যক্তির বিশ্রামের ব্যবস্থা করা।
2/রো'গীকে নাড়াচাড়া করা যাবে না। কারণ, ম'স্তিষ্কে র'ক্তক্ষরণ বি'স্ফোরিত হতে পারে।
3/যদি আ'ক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বি'কৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করতে হবে। এমনভাবে ম্যাসেজ করতে হবে যাতে রো'গীর কান লাল হয়ে যায়। লাল হলে বুঝতে হবে কানে র'ক্ত পৌঁছেছে।
4/এরপর দুই কান থেকে দুই ফোঁটা র'ক্ত পড়ার জন্য কানের নরম অংশে সু'চ ফুটাতে হবে। কয়েক মিনিট পর দেখবেন মুখ আর বি'কৃত হবে না।
★ সবাইকে জানাবেন।হয়তো আপনার জানানো টাই পৃথিবীতে আরেকটা মানুষকে বাঁ'চিয়ে তুলতে পারে।
★ এরপর অবশ্যই নিকটবর্তী চিকিৎসা কেন্দ্রে বা হসপিটালে বা কোনো নিকটবর্তী ডাক্তারের কাছে অবশ্যই নিয়ে যাবেন।
★ আমি আপনার কাছে পৌঁছে দিয়েছি, আপনি আরও একজন সচেতন মানুষের কাছে পৌঁছিয়ে দিয়ে সহায়তা করুন।

21/10/2025

লোকে কি বলবে, এই কথাটা যেদিন থেকে গাঁয়ে মাখা বাদ দিয়েছি, সেদিন থেকেই আমি নিজেকে সাফল্যের দুয়ারে নেওয়ার পথ খুঁজে পেয়েছি,মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।।

২২-২৩সালের দিকে স্কিন রিলেটেড সমস্যাগুলোর ট্রিটমেন্ট দিতাম অনলাইনে, আর আমার বানানো ক্রিম ও দিতাম,ত্বক এর সমস্যা অনুযায়ী।...
20/10/2025

২২-২৩সালের দিকে স্কিন রিলেটেড সমস্যাগুলোর ট্রিটমেন্ট দিতাম অনলাইনে, আর আমার বানানো ক্রিম ও দিতাম,ত্বক এর সমস্যা অনুযায়ী। এরপর সংসার, চেম্বার আর ব্যক্তিগত জীবন এর ব্যস্ততায় বন্ধ করে দিয়েছি, সময় কুলাতে পারিনা এত্ত দিকের। কিন্তু এতকিছুর মাঝেও একজন আপু আমার প্রোডাক্ট এর এত্তবেশী ফ্যান যে, উনি আমার প্রোড়াক্ট নেওয়ার জন্য যত রকম এর রিকুয়েস্ট সব করে আমাকে। আমি ব্যস্ততা আর আলসেমির কারণে প্রোডাক্ট বানাতে চাইনা, আপুকে বলি অন্য প্রোডাক্ট বা পেইজে সুইচ করতে কিন্তু উনি নাছোড় বান্দা। একসাথে অনেক টাকার ক্রিম উনি নিয়ে বছরজুড়ে ব্যবহার করে। শেষ হলে আবার নেয়। গতকাল কথা প্রসঙ্গে বললাম যে এত টাকার প্রোডাক্ট না নিয়ে স্বর্ণ কিনতে। বলল যে স্বর্ণের চেয়েও আমার প্রোডাক্ট, ওনার কাছে বেশী দামী। এই কথাটা মন ছুঁয়ে গেলো💗💗। এইসব ভালোবাসা পাওয়ার লোভে আবারো শুরু করতে মন চায়! কিন্তু সময় যে নাই একদম😴

12/10/2025

আমাদের বাঙালি জাতটা এমন যে,কারো ভালো কিছু পেলে, তার সুনাম কিংবা প্রশংসা আর ভালো সবদিক হাইলাইটস করতে করতে এমন পর্যায়ে নিয়ে যাই যে, তাকে রিতীমত সেলিব্রেটি বানায় পেলে। শুরু করে তার অতীত বর্তমান সব তল্লাশি। এরপর কারো বদনজর কিংবা দূর্ভাগ্যবশত যখন তার কোন খুঁত বেরিয়ে আসে কিংবা সে যদি কোন ভুল করে পেলে, সেই আমরাই তার বদনাম করতে করতে তাকে নিয়ে ট্রল করতে করতে একদম ধুলায় ধূসরিত করার অবস্থা!! টেনে হিছড়ে তেনা পেছিয়ে তার মন্দ সবদিক তখন হাইলাইটস করা হয়!!
আহা! কেমন হুজুগে আমরা!!

জীবনের সর্বক্ষেত্রে আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন। খারাপ সময় এর পর ই মানুষের জীবনে ভালো সময় আসে। রাত আছে বলেই দিনের এত মূল্য। র...
12/10/2025

জীবনের সর্বক্ষেত্রে আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন। খারাপ সময় এর পর ই মানুষের জীবনে ভালো সময় আসে। রাত আছে বলেই দিনের এত মূল্য। রাত পেরিয়ে সুখের সোনালী সূর্য একদিন সবার জীবনে উঁকি দেয়।।।

🌸 অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের ৯টি সেরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ 🌸নাক দিয়ে স্রাব, হাঁচি, চোখে পানি, চুলকানি—এসব সমস্যায় এই ওষুধগুলো ...
21/09/2025

🌸 অ্যালার্জিক রাইনাইটিসের ৯টি সেরা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ 🌸

নাক দিয়ে স্রাব, হাঁচি, চোখে পানি, চুলকানি—এসব সমস্যায় এই ওষুধগুলো অনেক সাহায্য করে। প্রতিটি রোগীর উপসর্গ ভিন্ন, তাই সঠিক ওষুধ নির্বাচন জরুরি।

---

1️⃣ Natrum Mur

💧 প্রচণ্ড হাঁচি এবং পাতলা, পানির মতো নাকের স্রাব
👃 নাক বন্ধ হয়ে শ্বাসকষ্ট, সকালে ঘন ঘন হাঁচি
👅 স্বাদ ও গন্ধ কমে যাওয়া

✅ কখন ব্যবহার করবেন: অতিরিক্ত হাঁচি ও পাতলা স্রাবের জন্য

---

2️⃣ Sabadilla

👃 হাঁচি ও নাক দিয়ে পানি বের হওয়া, বিশেষ করে তীব্র গন্ধে (যেমন পারফিউম)
👁️ চোখে পানি পড়া ও লালচে ভাব

✅ কখন ব্যবহার করবেন: তীব্র গন্ধে হাঁচি ও নাকের স্রাব বেড়ে গেলে

---

3️⃣ Arsenic Album

💧 পাতলা, পানির মতো নাকের স্রাব যা জ্বালাধর ও ত্বক খসে দেয়
🌬️ খোলা বাতাসে খারাপ লাগে, ঘরের ভিতরে আরাম
👃 কখনো নাক বন্ধও থাকে

✅ কখন ব্যবহার করবেন: জ্বালাধর নাকের স্রাব ও ত্বক খসার জন্য

---

4️⃣ Allium Cepa

💧 নাক দিয়ে প্রচুর জ্বালাধর স্রাব, নাক ও ঠোঁট ক্ষয়
👁️ চোখ দিয়ে প্রচুর পানি আসে, তবে জ্বালাহীন
🌡️ গরম ঘরে উপসর্গ বেড়ে যায়, খোলা বাতাসে আরাম

✅ কখন ব্যবহার করবেন: নাক জ্বালাধর স্রাব এবং চোখের পানি নিরীহ হলে

---

5️⃣ Arundo Mauritanica

👃 নাকে প্রচণ্ড চুলকানি ও হাঁচি
👅 তালু ও চোখেও চুলকানি ও হালকা দাহ

✅ কখন ব্যবহার করবেন: নাকে চুলকানি ও হাঁচি, সাথে তালু বা চোখে চুলকানি থাকলে

---

6️⃣ Euphrasia

👁️ চোখ চুলকায়, লাল ও পানি পড়ে, বালির মতো জ্বালা
💧 নাক দিয়ে নিরীহ (জ্বালাহীন) স্রাব ও হাঁচি

✅ কখন ব্যবহার করবেন: চোখে চুলকানি, লালচে ভাব ও পানি এবং নাকের নিরীহ স্রাব থাকলে

---

7️⃣ Aconite

❄️ হঠাৎ ঠান্ডা বাতাসে নাক দিয়ে গরম পানি বের হওয়া ও হাঁচি
👃 নাক লাল ও ফোলা, নাকের মূল স্থানে ব্যথা
🤕 হাঁচির সাথে মাথাব্যথা ও গন্ধের প্রতি সংবেদনশীলতা

✅ কখন ব্যবহার করবেন: হঠাৎ ঠান্ডা বাতাসে হাঁচি বা নাকের স্রাব হলে

---

8️⃣ Gelsemium

💧 হাঁচি ও নাকের স্রাবের সাথে দুর্বলতা
👃 নাকের ধারে লালচে ভাব ও ব্যথা
🌡️ সকালে হাঁচি বেড়ে যায়, নাকের মূল অংশে ভরাট অনুভূতি, কখনো মাথাব্যথা বা জ্বর

✅ কখন ব্যবহার করবেন: হাঁচি ও নাকের স্রাবের সাথে দুর্বলতা থাকলে

---

9️⃣ Arsenic Iodatum

💧 পাতলা, জ্বালাধর নাকের স্রাব, উপরের ঠোঁট লাল
👃 নাকের ক্রমাগত চুলকানি ও হাঁচি
💦 কখনো নাকের পেছন থেকে গলার দিকে স্রাব পড়তে পারে

✅ কখন ব্যবহার করবেন: পাতলা, জ্বালাধর নাকের স্রাব ও হাঁচি হলে

---

✨ টিপস: প্রতিটি রোগীর উপসর্গ অনুযায়ী সঠিক ওষুধ নির্বাচন করলে অ্যালার্জিক রাইনাইটিসে দ্রুত আরাম পাওয়া যায়।

Dr-Esrat Jahan Metu
Govt Homeopathic Medical College and Hospital, Mirpur 14
BHMS (DU)

08/09/2025

যদি আর কখনো কোথাও হঠাৎ দেখা হয়ে যায়, মনে প্রশ্ন জাগে বন্ধু তুমি চিনবে কি আমায়!!

সন্তানের জন্য সঞ্চয়ী ও তাদের ভবিষ্যৎ গড়ার নামে ভবিষ্যৎ ধ্বংসকারী বাবা-মায়ের জন্য লেখাটি পড়া খুবই জরুরি।এক পোস্ট হতে কপি ...
08/09/2025

সন্তানের জন্য সঞ্চয়ী ও তাদের ভবিষ্যৎ গড়ার নামে ভবিষ্যৎ ধ্বংসকারী বাবা-মায়ের জন্য লেখাটি পড়া খুবই জরুরি।

এক পোস্ট হতে কপি করা………

। আমাদের 'ছেলে'রা কীভাবে 'পুরুষ' হবে? |

গ্রামের বাড়িতে গেছি বেড়াতে। রাতের বেলা শুধু মুরগির বাচ্চার কিচিরমিচির শুনছি। একটু ডিস্টার্বই হচ্ছে। দোতলার বারান্দায় নাকি আম্মু মুরগির বাচ্চা এনে রেখেছেন। জানতে চাইলাম, মুরগির খোপ রেখে এখানে এগুলো কেন রেখেছেন? আম্মু জানালেন যে, মুরগির বাচ্চা মায়ের সাথে যত বেশিদিন থাকে তত দেরিতে ডিম দেয়, আর মা থেকে আলাদা করে রাখলে দ্রুত ডিম দেওয়া শুরু করে।

চট করে আমার চিন্তাটা মুরগির বাচ্চা থেকে সরে আমাদের বর্তমান সমাজের আধুনিক প্রজন্মের ‘ছেলেবাবুদের’ দিকে সরে গেল, যারা বয়স পচিশ-ত্রিশে এসেও মানসিকভাবে প্রাপ্তবয়স্ক হতে পারে না।

আমার বন্ধু শরিফ। ওরা দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলাদেশি বৃটিশ। ওর বাবা গিয়েছিলেন ষাটের দশকে। ও ওর নিজের জীবনের দারুণ একটা ঘটনা শুনিয়েছিল আমাকে। ওর বয়স যেদিন ষোলো বছর পূর্ণ হয়ে সতেরোতে পড়ল, সেদিন ওর বাবা ওকে ডেকে বললেন, এখন থেকে তুমি বৃটিশ আইন অনুযায়ী প্রাপ্তবয়স্ক, স্বাধীন ও স্বনির্ভর পুরুষ। এখন থেকে তোমার দায়িত্ব তোমাকেই বহন করতে হবে। তোমার লেখাপড়ার খরচা তোমাকেই যোগাতে হবে। আর আমার বাসায় থাকতে হলে বাসা ভাড়া, আর খেতে হলে খাবার খরচ দিতে হবে। যেই কথা সেই কাজ। কোনো ছাড় নেই। শরিফ বাধ্য হয়ে একটা শপে পার্টটাইম কাজ জোগাড় করল। স্কুল শেষে সেখানে কাজ করত। সেই টাকা দিয়ে বাসা ভাড়া আর খাবার বিল দিত। লেখাপড়া তো সরকারি স্কুলে, তাই এক বাচা বাঁচল। বৃটিশ কালচারে এটা স্বাভাবিক হলেও বাঙালী হিসেবে বাবার এই আচরণ মেনে নিতে ওর বেশ কষ্ট হয়েছিল। এই সময়টাতে বাবার প্রতি জমেছিল এক রাশ ঘৃণা আর অভিমান। এই ঘৃণা আর অভিমান কিভাবে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল তা আমরা একটু পরে বলছি।

জীবনের এই প্রথম ধাক্কাই তাকে অনেকটা পরিপক্বতা এনে দিয়েছিল। ১৯ বছর বয়সে বিয়ে করেছিল। এখন মাত্র ৪৫ বছর বয়সে ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে গেছে। আমি শরিফকে আমার এই বিশ বছরের বন্ধুত্বের জীবনে অসংখ্য ভালো কাজের উদ্যোগ নিতে ও অংশগ্রহণ করতে দেখেছি। অনেক অসহায় মানুষকে, পরিবারকে ও সাহায্য করেছে।

ঠিক এর বিপরীতে গেলে আমাদের সমাজে অসংখ্য মানুষ দেখতে পাবেন, যারা ত্রিশে এসেও বালকসুলভ জীবন কাটায়, পুরুষ হয় না। কোনো দায়িত্ব নিতে সক্ষম নয়, কোনোকিছুতে স্থির নয়, কোনো লক্ষ্যপানে ধাবিত নয়, কোনো অর্জনের জন্য স্থির নয়।

আমাদের অধিকাংশ মানুষদের দেখবেন বলতে, ছেলেমেয়েদের জন্যই তারা খেটে মরে, বাড়িগাড়ি বানায়। জিজ্ঞেস করলে বলে, আমরা যে কষ্টের মধ্য দিয়ে গেছি আমার ছেলেমেয়েরা যেন তার মধ্য দিয়ে না যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় এ ধরণের চিন্তার বাবা-মায়ের সন্তানরা খুবই অযোগ্য ও দায়িত্বজ্ঞানহীন হয়। যে বাবা-মা তাদের জন্য খেটে মরেছে, তাদের জন্য কিছু করা তো দূরের কথা, তারা নিজেদের দায়িত্বই নিতে সক্ষম হয় না। বাবা-মায়ের রেখে যাওয়া সম্পদের উপর নির্ভরশীল হয়। সেটা ফুরিয়ে গেলে চরম মানবেতর জীবনযাপন করে।

আমাদের ভিতরে যারা একটু স্মার্ট এবং বাস্তবসম্মত চিন্তা করেন, তারা ভাবেন—ছেলেমেয়েদের জন্য বাড়িগাড়ি রেখে যাওয়া আমাদের দায়িত্ব নয়, তাদের শিক্ষিত করে গড়ে তোলাই আমাদের দায়িত্ব। তারা দেখা যায় উন্নত লেখাপড়ার জন্য ছেলেমেয়ের পিছনে অঢেল টাকাপয়সা ব্যয় করেন, দুনিয়ার সকল ঝুটঝামেলা ও বাস্তবতা থেকে এমনভাবে দূরে রাখেন, ফলে তারা হয় ‘শিক্ষিত বলদ’।

সত্যিকারভাবে ছেলেদেরকে পুরুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ খুব কম মানুষই গ্রহণ করতে পারেন। আর এর অবধারিত ফল হলো ব্যক্তি হিসেবে, পরিবার হিসেবে, সমাজ ও জাতি হিসেবে পিছিয়ে পড়া।

একটা মানুষ যদি পৃথিবীর জন্য পনেরো-ষোলো বছর থেকে অবদান রাখা শুরু করতে পারে, তাহলে তার অবদানের মাত্রা ও মান দুটোই অনেক বৃদ্ধি পায়। পক্ষান্তরে কথিত মাস্টার্স শেষ করে কর্পোরেট স্লেইভ হতে হতে যে সময় ব্যয় হয়ে যায়, তাতে অবদান রাখার সময় যেমন হারিয়ে যায়, তেমনই অবদানের মানও আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে ভালো হয়ে ওঠে না।

আমি ড্রাইভিং শিখেছিলাম ৩৩ বছর বয়সের দিকে। আমার এক বন্ধু তখন বলেছিল—তুমি এখন আর ফার্স্ট ক্লাস এফিশিয়েন্ট ড্রাইভার হতে পারবা না, তুমি হবা ‘আংকেল ড্রাইভার’। সামনের আরেকটা গাড়ির পেছনে পেছনে স্টিয়ারিং ধরে গাড়ি চালিয়ে তোমার জীবন যাবে। আমি খুব গভীরভাবে লক্ষ্য করলাম যে, কথা খুবই সত্য। আমার পাশ দিয়ে বহু গাড়ি কাটিয়ে চলে যায়, আর আমার কাছে সামনের গাড়ির পিছনে ধরে রাখাকেই নিরাপদ ও আরামদায়ক মনে হয়। তাই দেরি করে দায়িত্ব নেওয়ার ব্যাপারটা শুধু দায়িত্বজ্ঞানহীন করে তা-ই নয়, দায়িত্ববোধের মান ও দায়িত্ব পালনের যোগ্যতাও হ্রাস করে ফেলে।

বাবার প্রতি শরিফের ঘৃণা আর অভিমানের কথা মনে আছে? এবার বলি সেই ঘৃণা আর অভিমান কিভাবে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল। বিয়ের দু’বছর পর যখন একটা ব্যবসা দাড় করানোর জন্য ভালো অংকের একটা নগদ অর্থ দরকার হলো তখন সেই কঠোর বাবা তার হাতে পাউন্ডের একটা বান্ডিল দিয়ে বলেছিলেন, ‘এটা বাসা ভাড়া আর খাওয়ার খরচ হিসেবে দেওয়া তোমার সেই অর্থ। এমন কোনো প্রয়োজনের সময় দেওয়ার জন্য জমা করে রেখেছিলাম’। জীবনে কোনো এক সময় যদিও বাবার প্রতি শরিফের ঘৃণা জন্মেছিল, কিন্তু এখন বাবার সেই কঠোরতাটুকুকে সে তার জীবনের অমুল্য সম্বল মনে করে এবং বাবাকে নিয়ে সে আজ সত্যিকারে গর্ব অনুভব করে।

সেই মুরগির গল্পে ফিরে আসুন। ফিরে আসুন ইসলামের বাতলানো সমাজ চিন্তায়। মুরগির বাচ্চা যেমন মায়ের ডানার তলে থাকলে ডিম দেবে না, তেমনি আপনার ছেলেকে যতদিন ডানার নিচে রাখবেন সে দায়িত্বশীল হবে না। এটা সৃষ্টির প্রকৃতির মধ্যে দেওয়া স্রষ্টার অমোঘ নিয়ম। ইসলাম বলে একটা ছেলে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর তার উপর শরিয়তের সকল আইন কার্যকর। মহান আল্লাহ এই সীমাটা এইজন্যই নির্ধারণ করেছেন যে, এই বয়স থেকে সে জীবন ও জগতে তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন শুরু করবে। আমাদের উচিত ছিলো, আমাদের সন্তানদেরকে এই বয়সে উপনীত হওয়ার আগেই তাদের দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন ও যোগ্য করে গড়ে তোলা; কিন্তু সেটা না করে একটা দীর্ঘ সময় তাদেরকে স্পুন ফিডিং করে আমরা একটি অকর্মন্য ও অযোগ্য প্রজন্ম গড়ে তুলছি।

আমরা কি বিষয়টা নিয়ে একটুও ভাবার প্রয়োজন বোধ করি?

#সংগৃহীত

02/09/2025

🪴🪴🪴 ঘুমের বিভিন্ন লক্ষণে ৫০টি হোমিও ঔষধ~

১. অনিদ্রা / ঘুম না আসা

1. Coffea Cruda – অতিরিক্ত চিন্তা, আনন্দ বা দুঃখে ঘুম উড়ে যাওয়া।

2. Nux Vomica – কাজের চাপ, ওষুধের অপব্যবহারে ঘুম না আসা।

3. Aconitum Napellus – ভয় বা দুঃসংবাদে অনিদ্রা।

4. Belladonna – অতিরিক্ত উত্তেজনা, মাথা গরম, ঘুম না আসা।

5. Arsenicum Album – উদ্বেগ, ভয়ের জন্য ঘুম না আসা।

২. অতিরিক্ত ঘুম / ঘুম ভাব

6. O***m – অতিরিক্ত ঘুম, কিন্তু জাগানো কঠিন।

7. Gelsemium – ঝিমুনি, সারাদিন ঘুম ঘুম ভাব।

8. Antimonium Tart – নড়াচড়া করলে ঘুম পায়।

9. Phosphoric Acid – দুর্বলতায় ঘুম বেশি।

10. Ignatia – মানসিক আঘাতের পর অতিরিক্ত ঘুম।

৩. ভয় পেয়ে জেগে ওঠা / দুঃস্বপ্ন

11. Stramonium – দুঃস্বপ্ন, অন্ধকারে ভয়, হঠাৎ জেগে ওঠা।

12. Kali Bromatum – ভয়ের স্বপ্নে জেগে ওঠা।

13. Sulphur – রাতের দ্বিতীয় ভাগে ভয় পেয়ে জেগে ওঠা।

14. Pulsatilla – অশান্ত স্বপ্ন, কান্না, ভয়।

15. Calcarea Carbonica – ভূত বা চোরের স্বপ্নে ভয়।

৪. রাতে জেগে থাকা / ভোরের দিকে ঘুম আসা

16. Lycopodium – রাত ২-৪টার মধ্যে জেগে থাকা।

17. Syphilinum – ভোর পর্যন্ত ঘুম না আসা।

18. Natrum Muriaticum – গভীর চিন্তায় ঘুম না আসা।

19. Sepia – নারীদের হরমোনাল কারণে রাতে জাগা।

20. Rhus Tox – শারীরিক ব্যথায় ঘুম ভাঙা।

৫. স্বপ্নে অশান্তি / নানা রকম স্বপ্ন

21. Silicea – ভয়ঙ্কর স্বপ্ন, দেহ কাঁপা।

22. Cina – শিশুদের দুঃস্বপ্ন, দাঁত ঘষা।

23. Kali Carb – ভোরের দিকে ভয়ের স্বপ্ন।

24. Thuja – অদ্ভুত, বিচিত্র স্বপ্ন।

25. O***m – স্বপ্ন আর বাস্তবের পার্থক্য করতে না পারা।

৬. হঠাৎ ঘুম ভেঙে যাওয়া

26. Digitalis – হৃদকম্পে ঘুম ভেঙে যাওয়া।

27. Arnica Montana – আঘাতের পর ঘুম ভাঙা।

28. Chamomilla – শিশুর কান্নায় ঘুম ভাঙা।

29. Hyoscyamus – ঘুমে কথা বলা ও হঠাৎ জেগে ওঠা।

30. Aur. Metallicum – মানসিক চাপ থেকে ঘুম ভাঙা।

৭. দিনে ঘুম, রাতে জাগা

31. Phosphorus – রাতে গল্প করতে ভালো লাগে, দিনে ঘুম।

32. Cocculus – রাত জাগার ফলে দিনে ঘুম।

33. Nitric Acid – মানসিক দুশ্চিন্তায় রাতে ঘুম হয় না।

34. Kali Phosphoricum – মস্তিষ্কের দুর্বলতায় দিনে ঘুম।

35. China Officinalis – রক্তক্ষয়ের পর দিনে ঘুম।

৮. অস্থির ঘুম / বারবার নড়াচড়া

36. Zincum Metallicum – ঘুমে পা নড়াচড়া।

37. Rhus Tox – ঘুমে আরামে থাকতে না পারা।

38. Medorrhinum – অস্থির, উল্টাপাল্টা ঘুম।

39. Helleborus – গভীর ঘুম, কিন্তু অস্থিরতা।

40. Causticum – উদ্বেগে অস্থির ঘুম।

৯. শিশুর ঘুমের সমস্যা

41. Chamomilla – দাঁত ওঠার সময় ঘুম না হওয়া।

42. Borax – শিশু ঘুম থেকে চমকে ওঠে।

43. Cina – শিশু ঘুমে দাঁত ঘষে।

44. Calcarea Phos – শিশুর দুর্বলতায় ঘুম না হওয়া।

45. Aethusa Cynapium – শিশুর ঘুমে অস্থিরতা।

১০. ঘুমে অদ্ভুত লক্ষণ

46. Lachesis – ঘুম থেকে জেগে রাগ, কথা বেশি।

47. Tarentula Hispanica – অদ্ভুত স্বপ্নে অস্থিরতা।

48. Cannabis Indica – বিচিত্র স্বপ্ন, ঘুমে বিভ্রান্তি।

49. O***m – ঘুমে ঘুমন্ত কথা বলা।

50. Sulphuric Acid – গভীর ঘুম ভেঙে ক্লান্তি।

🍂এই তালিকাটি শুধু লক্ষণভিত্তিক হোমিও ঔষধের ধারণা। রোগীর সামগ্রিক মানসিক ও শারীরিক লক্ষণ মিলিয়ে অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক যে ঔষধ নির্ধারণ করবেন, সেটাই কার্যকর হবে।
Cp

31/08/2025

পিকিউলিয়ার সিম্পটম:-

▶️ রোগ যাই হোক না কেন__জিভটা যদি
পরিষ্কার এবং লাল টকটকে থাকে, সাথে non stopping বমি বমি ভাব, জল পিপাসা নেই,চোখ বন্ধ করে ইপিকাক দেওয়া যায়।

▶️ডায়েরিয়া, ডিসেন্ট্রি, পেটের গন্ডগোল, ঘা পাঁচড়া, শুকাচ্ছে না__জিভ ভিজা, মোটা, থলথলে, পাশে দাঁতের দাগ, মুখ দিয়ে লালা গড়িয়ে পড়ছে, পিপাসা বেশি___ মার্কসল দেওয়া যায় নিশ্চিন্তে।

▶️ ব্লাড ডিসেন্ট্রী, যার আসল নাম/ ব্যাসিলারি ডিসেন্ট্রী___মার্ক সলের মতন সব সিমপটমস আছে , কিন্তু মলে রক্তের পরিমান খু্ব বেশী__মার্ক কর!

▶️ বাচ্চাদের বা বড়দের__পাতলা পায়খানা, বা ডায়েরিয়া বা ডিসেন্ট্রি বা সামান্য জ্বরেও পায়খানাতে অসম্ভব পচা গন্ধ, মুখে অসম্ভব পচা গন্ধ, জিভে ঘা, জিভ বের করলে মুখের গন্ধে পাশে থাকা যাচ্ছে না__ চোখ বন্ধ করে ব্যাপটিসিয়া।

▶️ যেখানেই আঘাত লাগুক না কেন, সর্বপ্রথমেই আর্নিকা ৬, বা ৩০, বা ২০০___

▶️ আর্নিকা দেওয়ার কয়েকদিন পরে মাংসপেশীর ব্যথা কমে গেল, কিন্তু তারপরে হাড়ের মধ্যে ব্যথা অনুভব করলে__রুটা ৬ বা ৩০, আর তাতেও পুরোপুরি না গেলে কিছুদিন পরে সিমফাইটম ৬ বা ৩০___

▶️ চোখের মধ্যে যে কোন আঘাতে যদি খোঁচা লেগে হয়___লিডাম, আর যদি খোঁচা না লেগে অন্যভাবে আঘাত লাগে, তাহলে__সিমফাইটাম।

▶️ জ্বরে, বা মাথাব্যথায় চোখ মুখ লাল থমথম করছে, হাসিখুশি বাচ্চা ছিল, কিন্তু এখন কি রকম ভীত/সন্ত্রস্ত, ফ্যাল ফ্যাল করে তাকাচ্ছে___বেলেডোনা।

▶️ হঠাৎ ফিটের রোগে বা অন্য যে কোন কারনে অজ্ঞান হয়ে গেলে অর্থাৎ সেন্সলেস হয়ে পড়ে গেলে সেই অচৈতন্য রোগীকে দুই ভ্রুর উপরে কপালে বাইরে থেকে ভিতরের দিকে দুটো বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে জোরে চেপে দেখতে হবে___রোগী সাথে সাথে লাফিয়ে উঠবে, এবং তার জ্ঞান ফিরে আসবে। আর যদি সম্ভব হয় এমিল নাইট্রেট মাদার হ্যাপকো বা জার্মান কোম্পানিীর কিনে রাখতে হবে৷ দাম বেশী। আলোতে নষ্ট হয়। কোম্পানি থেকে যখন ওষুধটা কিনবেন ভালো করে লাইট না লাগে সেইরকম কাগজে মুড়িয়ে দেবে। ১০ মিলি কিনে রাখলেই হবে। একটু তুলাতে ২/৩ ফোঁটা লাগিয়ে নাকে ধরতে হবে। রোগী লাফিয়ে উঠে পড়বে পরিক্ষিত ইনশাআল্লাহ।

▶️ যে কোন এ্যাপেনডিক্সের ব্যথা মনে হলে , অর্থাৎ নীচ পেটের ডান দিকে বা নাভি বরাবর মাঝখানে ব্যথা হলে, প্রথম ঔষধ__আর্নিকা অর্থাৎ সর্বপ্রথম আর্নিকা প্রেসক্রিপশন করতে হবে। কারন মনে করতে হবে , বাচ্চা লাফালাফি বা খেলাধুলা করতে গিয়ে বা দুই বাচ্চাতে মারামারি করতে গিয়ে তলপেটে আঘাত লেগে থেকে হতে পারে। নরেন বন্দ্যোপাধ্যায়ের বইয়ের শেষ পৃষ্ঠা লেখা আছে__অ্যাপেন্ডিসাইটিসের তরুণ অবস্থায় আর্নিকা খুবই ভালো, তারপর রোগীর চরিত্র মিলাইয়া ধাতুগত দোষের চিকিৎসা করাই সমুচিত।

▶️ যে কোন খিঁচুনি বা তড়কায়, হাত পায়ের আঙুলগুলি যদি ভিতরের দিকে ঢুকে যায়___কুপ্রাম মেট।
▶️ যে কোনো খিঁচুনি, বা তড়কায় রোগী যদি একবার এদিক, একবার ওদিক, একবার মাথাটা সামনে, একবার মাথাটা পিছনদিকে নিয়ে যাচ্ছে, শরীর একেবারে বাঁকিয়ে চুরিয়ে ফেলছে__ সিকুটা ভিরসা।

▶️ পেট ব্যাথা পিছনে হেলে বসলে বা শুয়ে থাকলে যদি কমে___ডায়োস্কোরিয়া।

▶️ পেটব্যথা সামনে ঝুঁকে বসলে কমলে কলোসিন্থ__ 30, 200 তে কমবে না, হাই পোটেনসি দিতে হবে 10 M, 50 M, C M.

▶️ পেট ব্যথায় কি করবে বুঝে পাচ্ছে না, পাগলের মতন একবার এদিক, একবার ওদিক, একবার হাত তুলছে, একবার পা তুলছে, একবার একটা পা ভাঁজ করছে, অন্য পা ছড়িয়ে দিচ্ছে, ইত্যাদি& ইংরেজিতে বলা হয় বিজার পোশচার__প্লাম্বাম মেটালিকাম।

▶️ অন্য সময় হয় না, কিনতু খিঁচুনি বা তড়কার সময় মুখ দিয়ে খুব লালা বের হলে__ওনেন্থা ক্রোকেটা,

▶️ রাতের পর রাত জাগার পর থেকে যে কোন রোগ হলে___ককুলাস ইন্ডিকা, অন্য ২/১ টি সিমপটমস দেখতে হবে, কারন নাক্সভমিকা ভালো কাজ করে।

▶️ ছেলেদের অন্ডকোষে কোনরকম আঘাত লাগলে প্রথম ঔষধ___কোনিয়াম ম্যাকুলেটাম।

▶️ মেয়েদের ব্রেস্টে কোন রকম আঘাত লাগলে প্রথম ওষুধ___বেলিস পেরেনিস, পরে জায়গাটা যদি শক্ত হয়ে যায় তাহলে___কোনিয়াম ম্যাকুলেটাম,

▶️ বাচ্চার তড়কা, জ্বর, খিঁচুনি, পেট খারাপ, ইত্যাদি হলে__ জানতে হবে এসব আরম্ভ হওয়ার আগে তার মা কারুর সাথে খুব ঝগড়া গন্ডগোল করেছিল কি না, আর সেরকম কিছু করার পরে তাকে বুকের দুধ দিয়েছিল কি না, আর তারপর থেকে এইসব উপসর্গ দেখা দিয়েছে কি না, যদি তাই হয়, তাহলে বাচ্চার মাকে দিতে হবে___ক্যামোমিলা। বহু ক্ষেত্রে ছোট নবজাতককে ঔষধ দেওয়া লাগে না, বাচ্চার সিমপটম নিয়ে যে ঔষধ আসবে, সেই ঔষধ তার মাকে দিতে হবে। কারন, মায়ের বুকের দুধের মধ্য দিয়ে বাচ্চার কাজ হবে

cp

গর্ভাবস্থায় মায়ের খাদ্যাভ্যাস মায়ের স্বাস্থ্য এবং শিশুর সুস্থ বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু খাবার গর্ভাবস্থায় ...
30/08/2025

গর্ভাবস্থায় মায়ের খাদ্যাভ্যাস মায়ের স্বাস্থ্য এবং শিশুর সুস্থ বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিছু খাবার গর্ভাবস্থায় ক্ষতিকর বা ঝুঁকিপূর্ণ, তাই এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত।

❌ গর্ভাবস্থায় যেসব খাবার এড়িয়ে চলতে হবে

১. কাঁচা বা আধা-সেদ্ধ মাছ/মাংস/ডিম

যেমন: সুশি, হাফ বোয়েলড ডিম, কাঁচা কিমা

এতে ব্যাকটেরিয়া ও পরজীবী সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে।

২. কাঁচা দুধ ও নরম চিজ (Unpasteurized milk & soft cheese)

যেমন: ব্রি, ব্লু চিজ

এতে লিস্টেরিয়া ব্যাকটেরিয়ার ঝুঁকি থাকে, যা শিশুর জন্য বিপজ্জনক।

৩. বড় সাইজের সামুদ্রিক মাছ।

এগুলোতে পারদের (Mercury) মাত্রা বেশি থাকে, যা শিশুর মস্তিষ্কের ক্ষতি করতে পারে।

৪. অতিরিক্ত ক্যাফেইন ☕

দিনে ১ কাপ কফি বা চা খাওয়া ঠিক আছে, তবে অতিরিক্ত কফি, এনার্জি ড্রিঙ্ক বা সফট ড্রিঙ্ক ক্ষতিকর।

৫. কাঁচা বা অপরিষ্কার ফল ও সবজি

ভালোভাবে ধুয়ে না খেলে টক্সোপ্লাজমোসিস বা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে।

৬. আলু বা অন্যান্য সবজির সবুজ অংশ

এতে সোলানিন (Solanine) নামক বিষাক্ত উপাদান থাকে।

৭. অতিরিক্ত ঝাল, তেল-চর্বি ও ভাজাভুজি খাবার

হজমের সমস্যা, অম্বল ও ওজন বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

৮. সংরক্ষিত বা প্রিজারভেটিভযুক্ত খাবার (Processed food)

যেমন: ইনস্ট্যান্ট নুডলস, প্যাকেট স্ন্যাকস, ফাস্টফুড – এতে লবণ, ট্রান্সফ্যাট ও কেমিক্যাল বেশি থাকে।

৯. অ্যালকোহল 🍷

গর্ভাবস্থায় সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। শিশুর মস্তিষ্ক ও শরীরের বিকাশে মারাত্মক ক্ষতি করে।

১০. কিছু ভেষজ/হারবাল ওষুধ ও চা

যেমন: অ্যালো ভেরা, যষ্টিমধু, সেনা পাতার চা ইত্যাদি → গর্ভপাত বা জটিলতা বাড়াতে পারে।

১১.🍍 আনারস (Pineapple)

আনারসে ব্রোমেলেইন (Bromelain) নামক এনজাইম থাকে, যা জরায়ুর মুখ নরম করতে পারে।

১২.🥭 পেপে (Papaya)

কাঁচা বা আধা-পাকা পেপেতে প্যাপেইন (Papain) নামক এনজাইম থাকে, যা জরায়ু সংকোচন ঘটিয়ে গর্ভপাত বা প্রি-টার্ম ডেলিভারির ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

✅ সংক্ষেপে

গর্ভাবস্থায় সুষম খাবার (ভাত, ডাল, সবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ফলমূল) নিয়মিত খেতে হবে। তবে উপরোক্ত খাবারগুলো এড়িয়ে চলা সবচেয়ে নিরাপদ।

উপকারের জন্য নিজের টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখতে পারেন বা অন্যকে জানানোর জন্য শেয়ার করতে পারেন। বা আপনার পরিচিত গর্ভবতী কেউ থাকলে মেনশন করতে পারেন।
ধন্যবাদ
Cp

নিয়মিত হাঁটার উপকারিতা....1.হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়2.ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে ও ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ায় ।3...
30/08/2025

নিয়মিত হাঁটার উপকারিতা....
1.হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়
2.ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে ও ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ায় ।
3. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
4. রক্তে কোলেস্টেরল কমায় (খারাপ LDL কমায়, ভালো HDL বাড়ায়)
5. হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে ।
6. ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

7. মেদ ও অতিরিক্ত চর্বি পোড়ায়

8. হাড় শক্তিশালী করে, অস্টিওপরোসিস রোধ করে

9. জয়েন্ট বা হাঁটুর ব্যথা কমায়

10. পেশি শক্তিশালী করে

11. শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষমতা বাড়ায়

12. ফুসফুস সুস্থ রাখে

13. হজমশক্তি ভালো করে

14. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে

15. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

16. বার্ধক্যের প্রভাব কমায়

17. শরীরের ভারসাম্য উন্নত করে

18. পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমায় (বিশেষ করে বয়স্কদের জন্য)

19. হরমোন নিয়ন্ত্রণে রাখে

20. শরীরের প্রদাহ (inflammation) কমায়

21. ত্বকে রক্তসঞ্চালন বাড়ায়, ফলে ত্বক উজ্জ্বল হয়

22. দীর্ঘস্থায়ী রোগ (যেমন ক্যান্সার, কিডনি রোগ) প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে

23. রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করে

24. শরীরের ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়ায়

🔹 মানসিক স্বাস্থ্য

25. মানসিক চাপ কমায়

26. উদ্বেগ দূর করে

27. হতাশা কমায়

28. ভালো ঘুম আসতে সাহায্য করে

29. মনোযোগ বৃদ্ধি করে

30. স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ করে

31. মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

32. সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে

33. ইতিবাচক মানসিকতা তৈরি করে

34. আত্মবিশ্বাস বাড়ায়

35. রাগ ও উত্তেজনা কমায়

36. মানসিক স্থিতিশীলতা আনে

🔹 দৈনন্দিন ও সামাজিক উপকারিতা

37. শক্তি ও কর্মক্ষমতা বাড়ায়

38. ক্লান্তি কমায়

39. দৈনন্দিন কাজে উৎসাহ দেয়

40. পরিবার বা বন্ধুর সঙ্গে হাঁটলে সামাজিক সম্পর্ক মজবুত হয়

41. বাইরের পরিবেশে হাঁটলে মন সতেজ থাকে

42. প্রকৃতির কাছাকাছি যাওয়ার সুযোগ হয়

43. কর্মজীবী মানুষদের উৎপাদনশীলতা বাড়ায়

🔹 দীর্ঘমেয়াদি উপকারিতা

44. আয়ু বৃদ্ধি করে

45. স্থূলতা প্রতিরোধ করে

46. হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়

47. দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা সহনশীলতা বাড়ায়

48. ওষুধের উপর নির্ভরশীলতা কমায়

49. স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন অভ্যাস তৈরি করে

---

👉 সংক্ষেপে : হাঁটা হলো সবচেয়ে সহজ, বিনামূল্যের ব্যায়াম – যা শরীর, মন ও সামাজিক জীবনের জন্য অসংখ্য উপকারিতা বয়ে আনে ।

Address

Noakhali Sadar Upazila

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Jannat posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Jannat:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram