Shakti

Shakti home product home made product

14/03/2022
সৃষ্টিকর্তা কাউকেই নিরাশ করেন না,খালি হাতে ফেরান না,,,হয়তো আপনি পড়ে যাবেন,,, ঘুড়ে দাড়াবেন,চেষ্টা করবেন,দোয়া করবেন এবং অব...
11/07/2021

সৃষ্টিকর্তা কাউকেই নিরাশ করেন না,
খালি হাতে ফেরান না,,,
হয়তো আপনি পড়ে যাবেন,,, ঘুড়ে দাড়াবেন,চেষ্টা করবেন,দোয়া করবেন এবং
অবশেষে বিজয়ী হবেন,,,
The Greatest Of All Time!🇦🇷messi,,,

🇦🇷🇦🇷❤️🇧🇷🇧🇷

শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা বর্তমানে সবার জন্য সাধারণ একটি সমস্যা হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ ধরনের ব্য...
06/02/2021

শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা বর্তমানে সবার জন্য সাধারণ একটি সমস্যা হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এ ধরনের ব্যথা বেড়ে যায়। সঙ্গে বাড়ে তীব্রতাও। নারীদের ক্ষেত্রে এই সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার হার অনেক বেশি।

ব্যথায় আক্রান্তদের মধ্যে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা নিয়ে থাকেন। এর মধ্যে আছে ফিজিওথেরাপি, অপারেশন কিংবা অন্য কোনো ধরনের ওষুধ গ্রহণ করা। কিন্তু এসবেও দীর্ঘমেয়াদি কোনো উপকার মেলে না। দিনশেষে তাই ব্যথার সঙ্গে সংগ্রাম করেই দিন কাটাতে হয়।

ব্যথা যাদের নিত্যসঙ্গী তাদের হয়তো কষ্টের দিন শেষ হওয়ার পথে। কারণ, বাংলাদেশেই এখন সম্পূর্ণ ভিন্ন পদ্ধতিতে ব্যথার চিকিৎসা শুরু হয়েছে। এতে রোগীরাও স্বস্তি পাওয়ায় মিলেছে অকল্পনীয় সাড়া। ব্যথার জন্য ভিন্নধর্মী সম্পূর্ণ অত্যাধুনিক এই চিকিৎসা চালু করেছেন স্বপ্নবাজ একদল চিকিৎসক।

তারা ব্যথা নিরাময়ের এই চিকিৎসাকেন্দ্রের নাম দিয়েছেন ‘ঢাকা পেইন অ্যান্ড স্পাইন সেন্টার’। ঢাকার বনানীতে চালু হওয়া এই ব্যথা নিরাময়কেন্দ্রে সব ধরনের ব্যথারই চিকিৎসা দেওয়া হয়। কোনও ব্যথার রোগী সেখানে যাওয়ার পর প্রথমেই তাকে দেখেন কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। এরপর ঠিক কোন জায়গায় ব্যথা এবং কী কারণে এই ব্যথার সৃষ্টি তা খুঁজে পেতে চলে আধুনিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে পরীক্ষা-নিরীক্ষা।

ব্যথার কারণ খুঁজে পাওয়ার পর সেটি সারানোর জন্য সর্বাধুনিক পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়, যেখানে অপারেশনকে এড়িয়ে যাওয়া হয় সম্পূর্ণভাবে। এছাড়া সবচেয়ে কম ওষুধ ব্যবহারে কীভাবে ব্যথাটি থেকে মুক্তি মিলবে সেই পথও দেখিয়ে দেন এখানকার অভিজ্ঞ চিকিৎসকরা।

ঢাকার এই প্রয়োজনীয় সেবাকেন্দ্রটির স্লোগান হলো- ‘রিসলভ পেইন, রিগেইন লাইফ’। যার বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় অনেকটা এরকম- ব্যথামুক্ত হোন, নতুন জীবন শুরু করুন। দীর্ঘদিনের অসহ্য ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া মানে তো নতুন জীবনেরই শুরু।

শরীরের যেকোনও জায়গার দীর্ঘদিনের ব্যথা বা ক্রনিক পেইন নিরাময়ে এ প্রতিষ্ঠানে রয়েছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। বাংলাদেশের শতকরা ৫ থেকে ১০ ভাগ মানুষ কোনও না কোনও দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা যেমন- কোমর, ঘাড়, হাঁটু, পায়ের গোড়ালির ব্যথা ইত্যাদি সমস্যায় ভোগেন। তারা হয়তো বিভিন্ন ওষুধ, ফিজিওথেরাপি বা অপারেশন করেছেন, কিন্তু তারপরও প্রত্যাশিত ব্যথা নিরাময় হয়নি।

তাদের জন্য এই সেন্টার নিয়ে এসেছে পিআরপি (প্লাটিলেট রিচ্ প্লাজমা) চিকিৎসা, ওজন চিকিৎসা, স্টেম সেল চিকিৎসা, রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি অ্যাবোলেশন ও বিভিন্ন পেইন ইন্টারভেনশন। এখানে রয়েছে সর্বাধুনিক মাসকুলোস্কেলেটাল আলট্রাসনোগ্রাফি যার মাধ্যমে ব্যথার কারণ নির্ণয় করা হয়। ব্যথার চিকিৎসায় আলট্রাসনোগ্রাফি মেশিনের সাহায্যে সুনির্দিষ্ট জায়গায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়।

দু’জন তরুণ উদ্যমী ব্যথা বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানেই মূলত এই সেন্টার পরিচালিত হচ্ছে। এখানে বিশেষজ্ঞ কনসালটেন্ট হিসেবে আছেন ডাক্তার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান এবং ডাক্তার মো. জোবায়ের হোসেন। যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ব্যথা চিকিৎসার ওপর উন্নত প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা বাংলাদেশে এই সেন্টার চালু করেছেন।

এই পেইন সেন্টারের বিশেষত্ব কী- এমন প্রশ্নের জবাবে চিকিৎসকদ্বয় বলেন, ব্যথার চিকিৎসা হিসেবে অনেক রোগী অপারেশনের পরামর্শ পান। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা অপারেশন করাতে চান না। তারা চলে যান দেশের বাইরে। সেখানে অপারেশন ছাড়াই পেইন ইন্টারভেনশন নিয়ে সুস্থ হয়ে ফেরেন। আমরা সেই বিদেশের সুবিধাই এখন দেশে নিয়ে এসেছি।

তারা আরও বলেন, উন্নত বিশ্বে ব্যথা সংক্রান্ত জটিল অপারেশন এড়াতে যেসব পেইন ইন্টারভেনশন খুব জনপ্রিয় সেসব ইন্টারভেনশন এতদিন আমাদের দেশে প্রচলিত ছিল না। এই ইন্টারভেনশনগুলো আমাদের সেন্টারে রয়েছে। ফলে ব্যথা মুক্তির জন্য আর হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হবে না। দেশেই এখন বিশ্বমানের চিকিৎসা দেওয়া শুরু করেছি আমরা। এরই মধ্যে অনেক রোগী সুস্থ হওয়ায় আমরা যথেষ্ট সাড়াও পাচ্ছি।

যেসব ফল খেলে ঝরবে মেদ, কমবে ভুঁড়িপেটের মেদ একটি বিব্রতকর বিষয়। নারীদের তুলনায় পুরুষদের পেটের মেদ বেশি হয়। অতিরিক্ত প...
09/01/2021

যেসব ফল খেলে ঝরবে মেদ, কমবে ভুঁড়ি

পেটের মেদ একটি বিব্রতকর বিষয়। নারীদের তুলনায় পুরুষদের পেটের মেদ বেশি হয়। অতিরিক্ত পেটের মেদ শরীরে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করে। যেমন : হৃদরোগ, স্ট্রোক, টাইপ টু ডায়াবেটিস ইত্যাদি। বংশগতি, খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাপনের ধরন ইত্যাদি পেটের মেদ বাড়াতে বড় ভূমিকা পালন করে। কিছু খাবার পেটের মেদ বাড়ায়, আবার কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো মেদ বাড়ায়।

শীতে নিমন্ত্রণবাড়ি, পার্টি, পিকনিক লেগেই থাকে। আর এত কিছু সামাল দিতে গিয়ে তেল-মশলার রান্না, খাওয়ার অনিয়মের জেরে শরীরে মেদ জমতে থাকে নিঃসাড়ে। এই সময়ে রুটিন মেনে শরীরচর্চা, ডায়েটেও টান পড়ে। দিনের শেষে একটা বিয়েবাড়ি বা পার্টিই শেষ করে দিতে পারে সারা দিনের নিয়ম মেনে চলা। তাই মেদ জমে যাওয়ার শঙ্কা এ সময় থাকেই।

তবে শীতের নানা অনিয়মের পরেও মেদকে কব্জা করতে পারে এক ঘণ্টা হাঁটাহাঁটি বা শারীরিক কসরত। সঙ্গে কিছু মরসুমি ফল।

পুষ্টিবিদের মতে, ‘ফলের ফাইবার পেট অনেক ক্ষণ ভরা রাখে, ফলে খিদে কম পায়। ফলে খাবারের প্রতি আসক্তি কমে মেদ জমতে পারে না।’

বেশ কিছু ফল শরীরের মেদ ও ভুড়ি কমাতে সাহায্য করে। যেমন-

কমলালেবু

শীতের ফল বলতেই আমরা কমলালেবুকে বুঝি। এতে থাকা ফাইবার পেট অনেক ক্ষণ ভরা রাখে, ফলে খিদে কম পায়। এর ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

আঙুর

শীতের আর এক উপকারী ফল আঙুর। ‘জার্নাল অব ওবেসিটি’-তে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, আঙুর শরীরে ফ্যাট সেল জমতে বাধা দেয়৷ তাই শীতে প্রতি দিন কয়েক টুকরো আঙুর মেদ কমাতে বিশেষ কাজে আসে।

বেদানা

প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার উপকারিতা যেমন এই ফল থেকে পাওয়া যায়, তেমনই এই ফল লো ক্যালোরির। তাই ওজন কমাতে বিশেষ কাজে আসে বেদানা।

সবেদা

মেটাবলিজম রেট বাড়িয়ে শরীরকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি ফ্যাট গলাতে বিশেষ কাজে আসে এই ফল। এর মধ্যে থাকা ফাইবার পেট ভরা রেখে খিদে নিয়ন্ত্রণ করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য চিরতরে দূর করতে যেসব খাবার খাবেনকোষ্ঠকাঠিন্য হলে ভালোভাবে জীবনযাপন করাটাও কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। অনেকেই প্রায় নিয়...
09/01/2021

কোষ্ঠকাঠিন্য চিরতরে দূর করতে যেসব খাবার খাবেন
কোষ্ঠকাঠিন্য হলে ভালোভাবে জীবনযাপন করাটাও কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। অনেকেই প্রায় নিয়মিত কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন, বিশেষ করে বয়স্ক মানুষেরা। গর্ভবতী নারীদেরও এটা একটা সমস্যা। কোষ্ঠকাঠিন্যের ভয়ে তারা অনেক কিছুই খেতে ভয় পান। কোনটা খেলে যে স্বস্তি পাবেন, আর কোনটা খেলে কষ্ট চরমে উঠবে, বুঝতে পারেন না।

কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণঃ

সম্পর্কিত খবর
১. আঁশজাতীয় খাবার এবং শাকসবজি ও ফলমূল কম খেলে;

২. পানি কম খেলে;

৩. দুশ্চিন্তা করলে;

৪. কায়িক পরিশ্রম, হাঁটা-চলা কিংবা ব্যায়াম একেবারেই না করলে;

৫. অন্ত্রনালীতে ক্যান্সার হলে;

৬. ডায়াবেটিস হলে;

৭. মস্তিষ্কে টিউমার হলে এবং মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের ফলে;

৮. অনেক দিন বিভিন্ন অসুস্থতার কারণে বিছানায় শুয়ে থাকলে;

৯. বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবন, যেমনঃ

ক. ব্যথার ওষুধ;

খ. উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ;

গ. গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ;

ঘ. খিঁচুনির ওষুধ এবং

ঙ. যেসব ওষুধের মধ্যে আয়রন, ক্যালসিয়াম ও অ্যালুমিনিয়ামজাতীয় খনিজ পদার্থ থাকে। তা ছাড়া স্নায়ুতন্ত্র ও হরমোনের বিভিন্ন ধরনের অসুবিধার জন্যও কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। এর মধ্যে কাঁপুনিজনিত অসুখ, স্নায়ু রজ্জু আঘাতপ্রাপ্ত হলে, কিডনির দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা ও থাইরয়েডের সমস্যা উল্লেখযোগ্য।
কোষ্ঠকাঠিন্যের লক্ষণঃ

১. শক্ত পায়খানা হওয়া;

২. পায়খানা করতে অধিক সময় লাগা;

৩. পায়খানা করতে অধিক চাপের দরকার হওয়া;

৪. অধিক সময় ধরে পায়খানা করার পরও পূর্ণতা না আসা;

৫.মলদ্বারের আশপাশে ও তলপেটে ব্যথার অনুভব করা এবং

৬. আঙুল কিংবা অন্য কোনো মাধ্যমে পায়খানা বের করা।
কোষ্ঠকাঠিন্য চিকিৎসা না করা হলে যে সমস্যা হতে পারে

১. পায়খানা ধরে রাখার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে;

২. পাইলস;

৩. এনালফিশার;

৪. রেকটাল প্রোলাপস বা মলদ্বার বাইরে বের হয়ে যেতে পারে;

৫. মানসিকভাবে রোগাক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা থাকে;

৬. প্রস্রাব বন্ধ হতে পারে;

৭. খাদ্যনালীতে প্যাঁচ লেগে পেট ফুলে যেতে পারে;

৮. খাদ্যনালীতে আলসার বা ছিদ্র হয়ে যেতে পারে এবং

৯. কোষ্ঠকাঠিন্য যদি কোলন ক্যান্সার এবং মস্তিষ্কে টিউমারের জন্য হয় এবং সময়মতো চিকিৎসা করা না হয় তবে অকালমৃত্যু হতে পারে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় যারা ভুগছেন, তারা যে ধরনের খাবার এড়িয়ে চলতে পারেন: * দুধ: দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার (যেমন: পনির, আইসক্রিম ইত্যাদি) কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়াতে পারে অনেকের। এ ধরনের খাবারে আঁশের পরিমাণ কম। ছোট শিশু যারা শুধু কৌটার দুধ খায়, তাদের এ সমস্যা বেশি। তবে দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় দুধ থাকা উচিত। টক দই হজমে সহায়ক।


* মাংস: লাল মাংসে (গরু ও খাসির) চর্বি বেশি থাকে। এটা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। এই খাবার অন্ত্রে অনেকক্ষণ থাকে। মাংসের সঙ্গে পাতে যেন প্রচুর সবজি ও সালাদ থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।

* চিপস: স্ন্যাকস বা নাশতা হিসেবে পটেটো চিপসজাতীয় খাবার ভালো নয়। এগুলো কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়িয়ে দেবে।

* হিমায়িত খাবার: সংরক্ষিত বা প্রক্রিয়াজাত খাবারে পানি শুকিয়ে ফেলা হয় ও লবণ বেশি থাকে। ফলে এ ধরনের খাবারে কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়বে।

* বেকারি পণ্য: বেকারি পণ্য যেমনবিস্কুট, ক্র্যাকার্স, ডোনাট, পেস্ট্রিজাতীয় খাবারে চর্বি বেশি, জলীয় অংশ কম, আঁশও কম। এর ফলে যাঁদের কোষ্ঠকাঠিন্য আছে, তাঁদের জন্য এগুলো বর্জনীয়। ফল খাওয়াটা তাঁদের জন্য ভালো।

* কাঁচকলা: কাঁচকলা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়, এটা ঠিক। তবে পাকা কলায় যথেষ্ট আঁশ আছে। তাই ওটা খাওয়া যাবে।


* ভাজাপোড়া: ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, চিকেন ফ্রাই, বিস্কুটের গুঁড়া ও ব্রেড ক্রাম্বে ভাজা যত খাবার আছে, সেগুলো অন্ত্রের চলন কমিয়ে দেয় ও কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়ায়।

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে কিছু খাবার

কলা কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া কলা পটাশিয়াম বৃহদান্ত্র ও ক্ষুদ্রান্ত্রের কর্মক্ষমতা বাড়াতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সুতরাং কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে কলার অবদান অপরিসিম।

কফি কফি একটি জনপ্রিয় পানীয়। এটা আজকাল সবাই খেয়ে থাকে। যখন শরীর থেকে ঘুমের ভাব কাটানোর দরকার হয় তখন বেশিরভাগ মানুষ কফি পান করেন, কিন্তু এটা অন্যান্য কারণেও উপকারি। কারো কারো ক্ষেত্রে এই কফি পেট নরম করতে সাহায্য করে থাকে। তবে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে গিয়ে অতিরিক্ত কফি পান করে বসবেন না যেন, এতে ডায়রিয়া হয়ে যেতে পারে। ২-৩ কাপের বেশি পান না করাই ভালো।


পানি এটা তো বলার প্রয়োজন নেই পানি আমাদের দেহের জন্য কতটা উপকার। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় শরীর যথেষ্ট পানি না পাওয়ার কারণে তৈরি হচ্ছে কোষ্ঠকাঠিন্য। এ কারণে যথেষ্ট পানি পান করতে হবে। বিশেষ করে আপনি যখন ব্যায়াম করবেন বা বাইরে অনেকটা সময় গরমে কাটাবেন, তখন পানি বিশেষভাবে জরুরী।

কমলা উচ্চমাত্রার ফাইবার সমৃদ্ধ কমলা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। রাতে ঘুমুতে যাওয়ার আগে একটি বা দুটি কমলা খাওয়া অভ্যাস কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করবে। জুস নয়। বরং আস্ত কমলা ফলটাকেই খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে যে ফাইবার থাকে। তা আপনাকে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করবে শুধু তা নয় সাথে পুরাপুরি সারাতেও সম্ভাব করবে। এটা ২০০৮ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে কমলায় থাকা নারিনজেনিন নামের একটি উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে অনেক সহায়ক।

পপকর্ন অনেকে পপকর্ন খাবার এতটা নাও পছন্দ করতে পারে। কিন্তু পপকর্ন যে কতটা স্বাস্থ্যকর খাবার তা আমাদের জানা প্রয়োজন। আর পপকর্নে যে ফাইবার থাকে তার কারনে খাদ্য তালিকায় পপকর্ন রাখা উচিত। এই ফাইবারের কারণে আপনার দেহের অনেক সাহায্য করতে পারে। তবে সাবধান, মাখনে ভরা ফ্যাটি পপকর্ন খাবেন না। দরকার হলে বাড়িতেই তৈরি করে নিতে পারেন একদম সাধারণ পপকর্ন। পপকর্নে থাকা ফাইবার উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে অনেক উপকারি।

লাল চাল যদিও আমাদের সাদা চাল খাওয়ার অভ্যাস কিন্তু প্রতি কাপ লাল চালে থাকে ৩.৫ গ্রাম ফাইবার। এ ছাড়াও এটি সাধারণ সাদা চালের চাইতে বেশি পুষ্টিকর। আরো খেতে পারেন বিভিন্ন হোল গ্রেইন। বিশেষ করে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে লাল চালের ভূমিকা অনেক বেশি

Address

শালগাড়িয়া গোরস্থান, Shalgaria Gorosthan Road, পাবনা
Pabna
6600

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shakti posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram