Sanjibani Health Center

Sanjibani Health Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Sanjibani Health Center, Health & Wellness Website, Paikgacha.
(1)

সম্পূর্ন নিরাময়কারী ভেষজ চিকিৎসা।টিউমার,অর্শ,ভগন্দর,পিত্ত ও কিডনি পাথুরি অপারেশন ছাড়া চিকিৎসা করা হয়।আলসার,ব্যাথাবেদনা,হাড়ক্ষয়,যৌন দূর্বলতা,স্থায়ীত্ব কম সহ যাবতীয় পুরুষগত সমস্যা।জরায়ু বের হয়ে আসা,স্তন টিউমার,সাদাস্রাব,রজঃ সমস্যার চিকিৎসা করা হয়।

পিত্তরস (Bile) হচ্ছে একধরনের পাচক রস, যা লিভার বা যকৃত (liver) থেকে নিঃসৃত হয় এবং এটি হজম প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা...
27/06/2025

পিত্তরস (Bile) হচ্ছে একধরনের পাচক রস, যা লিভার বা যকৃত (liver) থেকে নিঃসৃত হয় এবং এটি হজম প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

পিত্তরস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা:

➡️ উৎপত্তি:

লিভার প্রতিনিয়ত পিত্তরস উৎপন্ন করে।

এটি পিত্তথলি বা গলব্লাডার (gallbladder) এ সঞ্চিত থাকে।

যখন আমরা চর্বিযুক্ত খাবার খাই, তখন এটি সান্নিধ্যে এসে ক্ষুদ্রান্ত্রে (small intestine বা duodenum-এ) নিঃসরিত হয়।

➡️ গঠন উপাদান:

পিত্তরস একটি সবুজাভ-হলুদ রঙের তরল, যার মূল উপাদানগুলো হলো:

পিত্তলবণ (Bile salts) – চর্বি ভাঙায় সাহায্য করে।

পিত্তরঞ্জক (Bile pigments) – যেমন বিলিরুবিন, যা লাল রক্তকণিকা ভেঙে উৎপন্ন হয়।

কোলেস্টেরল – অতিরিক্ত থাকলে পিত্তপাথর (gallstone) হতে পারে।

জল ও খনিজ লবণ।

➡️ প্রধান কাজ:

চর্বি হজমে সহায়তা:

পিত্তরস চর্বিকে ছোট ছোট কণায় পরিণত করে (emulsification), যাতে পাচক এনজাইম সহজে কাজ করতে পারে।

টক্সিন ও অতিরিক্ত কোলেস্টেরল নিঃসরণ:

শরীরের দূষিত পদার্থ ও ওষুধের বর্জ্য বের করে দেয়।

চর্বিযুক্ত ভিটামিন (A, D, E, K) শোষণে সাহায্য করে।

➡️ পিত্তরসজনিত কিছু রোগ:

পিত্তপাথর (Gallstones) – পিত্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল জমে পাথর তৈরি হয়।

জন্ডিস (Jaundice) – বিলিরুবিন জমে ত্বক হলুদ হয়ে যায়।

পিত্তনালীর বাধা – পিত্ত ঠিকভাবে নিঃসরিত না হলে হজমে সমস্যা হয়।

➡️ স্বাস্থ্য টিপস:

চর্বিযুক্ত খাবার পরিমিতভাবে খাওয়া উচিত।

পানি বেশি খাওয়া উচিত যাতে পিত্তরস তরল থাকে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা উচিত যাতে পিত্তপাথরের ঝুঁকি কমে।

প্রসবের আগে ও পরে নারীদের শরীরে অনেক পরিবর্তন আসে। এর প্রভাবে অনেক কিছু বদলে যেতে শুরু করে। তারই একটি হলো পিরিয়ড। মাসিকে...
18/06/2025

প্রসবের আগে ও পরে নারীদের শরীরে অনেক পরিবর্তন আসে। এর প্রভাবে অনেক কিছু বদলে যেতে শুরু করে। তারই একটি হলো পিরিয়ড। মাসিকের সময় অনেক মায়ের লাল রঙের ভেজাইনাল স্রাব হয়, যাকে অনেকে মাসিক মনে করে ভুল করেন। আসলে এটা রক্ত আর মিউকাস।

কিছু কিছু বিষয়ের ওপর নির্ভর করে প্রসবরে পর মাসিক শুরু হওয়াটা। একেক জনের একেক রকম হতে পারে।

গর্ভবতী হওয়ার পর থেকে একজন নারী প্রায় ৯ মাস পিরিয়ডমুক্ত থাকেন। এই সময়ে পিরিয়ড এর যন্ত্রনা থেকে মুক্ত থাকলেও বাচ্চা জন্ম দেওয়ার পর আবার ফিরে আসে এই ঋতুচক্র। মেয়েরা সন্তান প্রসবের পর প্রথম পিরিয়ড নিয়ে একটু চিন্তিত থাকেন। আর অনেকের ক্ষেত্রেই প্রসবের পর প্রথম পিরিয়ড মনে হতে পারে একটু অন্যরকম। এসময় অনেকের পিরিয়ড আগে শুরু হয় অনেকের দেরি করেও হতে পারে। তবে এটা খুব চিন্তার বিষয় নয়।

➡️ডেলিভারির কতদিন পর শুরু হতে পারে পিরিয়ড : সাধারণত প্রসবের ৬-৮ সপ্তাহের মধ্যে মেয়েদের নরমাল মাসিক শুরু হয়। যেসব মায়েরা বাচ্চাকে নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়ান না তাদের ডেলিভারি হওয়ার ৬-৮ সপ্তাহ পরে তাদের পিরিয়ড শুরু হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর যদি বাচ্চাকে নিয়মিত বুকের খাওয়ানো হয় সেক্ষেত্রে সময়টা বদলে যেতে পারে।

➡️বুকের দুধের সাথে পিরিয়ডের সম্পর্ক: বুকের দুধ তৈরী হওয়ার সময় মায়ের শরীর থেকে প্রোলাক্টিন হরমোন নামক হরমোন নিঃসরণ হয়। আর দেহে প্রোল্যাক্টিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা ডিম্বস্ফুটনের বিলম্ব ঘটায় ফলে মায়ের ওভুলেশন হয় না যার ফলে মাসিক বা পিরিয়ড বন্ধ থাকে। তাই বুকের দুধ খাওয়ানো কিংবা না খাওয়ানোর উপরেও পিরিয়ড অনেকটা নির্ভর করে। আপনি যদি শিশুকে বুকের দুধ না খাওয়ান তাহলে প্রোল্যাক্টিনের মাত্রা হ্রাসের কারণে পিরিয়ড তাড়াতাড়ি হতে পারে।

➡️ডেলিভারির আগের ও পরের পিরিয়ড: ডেলিভারির পরে যখন আবার নতুন করে পিরিয়ড শুরু হয় তখন অনেক পরিবর্তন দেখা যায়। যেমন:

১. আগের থেকে বেশি ব্যথা বা তলপেটে টান অনুভব হয়।

২.অনিয়মিত ব্লিডিং শুরু হয়ে আবার বন্ধ হয়ে যাওয়া।

৩.অতিরিক্ত মাত্রায় ব্লিডিং হওয়া।

৪.প্রত্যেক মাসে মাসিক নিয়মিত হতেও সময় লাগা।

৫.ডেলিভারির পর থেকে মেয়েদের জরায়ুর দেওয়াল আগের থেকে মোটা হয়ে যায় তাই তলপেটে ক্র্যাম্প বেশি হয়।

এই সময় মায়েদের উচিত নিজের সঠিক যত্ন নেয়া, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা। মায়েরা সতর্ক থাকুন এবং কোনো জটিলতা থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

12/06/2025
Digestive Problem: আচমকাই শুরু গ্যাসের ব্যথা, বুকে-পেটে অস্বস্তি, গলায় চাপ, মাথায় যন্ত্রণা, দ্রুত আরাম পেতে কী কী খাবেন?...
11/06/2025

Digestive Problem: আচমকাই শুরু গ্যাসের ব্যথা, বুকে-পেটে অস্বস্তি, গলায় চাপ, মাথায় যন্ত্রণা, দ্রুত আরাম পেতে কী কী খাবেন?

Digestive Problem: অনেকেই তীব্র ভাবে গ্যাসের সমস্যায় ভোগেন। সামান্য কিছু খেলেই অসুবিধা শুরু হয়ে যায়। গলায় গ্যাসের চাপ অনুভব করতে থাকেন। সেই সঙ্গে শুরু হয় বুকে ব্যথা। পেটেও ব্যথা হতে পারে গ্যাসের থেকে। গ্যাসের সমস্যা থেকে বুকে-পেটে এভাবে ব্যথা হলে, দ্রুত তা কমাতে ভরসা রাখতে পারেন কিছু ঘরোয়া টোটকার উপর।

* হাল্কা গরম জল খেতে পারলে গ্যাসের চাপ কমবে। তবে অল্প অল্প করে এই জল খেতে হবে। যাঁদের প্রায়ই গ্যাসের সমস্যা হয়, তাঁরা রোজ সকালে খালি পেটে হাল্কা গরম জল খেতে পারে। এক কাপ হাল্কা গরম জল রোজ খালি পেটে খেলেই উপকার পাবেন।

* কাঁচা জোয়ান চিবিয়ে তারপর হাল্কা গরম জল খেলেও গ্যাসের সমস্যা দূর হবে কম সময়েই। যখন গ্যাসের চাপে হঠাৎ বুকে, পেটে যন্ত্রণা শুরু হবে তখন প্রথমে একটু কাঁচা জোয়ান চিবিয়ে খেয়ে নিন। তারপর অল্প অল্প করে হাল্কা গরম জল খেতে থাকুন। অল্প সময়েই উপকার পাবেন। যে জোয়ান খাবেন তা ভাজা হলে চলবে না। আর নুন না থাকাই শ্রেয়।

* গ্যাসের সমস্যা যাতে না হয়, তার জন্য সারাদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খেতে হবে। অনেকের ক্ষেত্রেই গ্যাস হওয়ার অন্যতম কারণ এই কম পরিমাণে জল খাওয়া। তাই প্রতিদিন পরিমিত জল খাওয়ার ব্যাপারে নজর দিন।

* অতিরিক্ত তেল যুক্ত খাবার, ভাজাভুজি, মশলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে পারলে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা এড়ানো সম্ভব। সহজে হজম হয় এমন খাবার খাওয়াই স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। আর ঝাল কম খেতে পারলে ভাল।

* খাবার খাওয়ার পরেই শুয়ে পড়বেন না। এর প্রভাবে অনেক সময়েই গ্যাসের কারণে গলায় চাপ হতে পারে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত ঘণ্টা তিনেক আগে ডিনার সেরে নিন।

খুশকির ঘরোয়া সমাধান :খুশকি অতি পরিচিত চর্মরোগ, যা সাধারণত মাথার খুলির ত্বকে হয়। খুশকির সমস্যায় নারী-পুরুষ সমানভাবে ভোগেন...
24/05/2025

খুশকির ঘরোয়া সমাধান :

খুশকি অতি পরিচিত চর্মরোগ, যা সাধারণত মাথার খুলির ত্বকে হয়। খুশকির সমস্যায় নারী-পুরুষ সমানভাবে ভোগেন। প্রত্যেক মানুষই জীবনের কোনো না কোনো সময় খুশকিতে আক্রান্ত হন।

মাথার খুলির ত্বকে একধরনের ফাঙ্গাস বা ইস্ট জীবাণুর সংক্রমণ হয়। এই সংক্রমণ বেশি হয়ে তেলগ্রন্থি (সেবাসিয়াস গ্রন্থি) থেকে ত্বকের তৈলাক্ত উপাদান বেশি পরিমাণে নিঃসৃত হলে খুশকি হয়। অনেকে জেনেটিক সূত্রে খুশকির ঝুঁকিতে থাকেন।

আসুন খুশকি থেকে মুক্তির একটা ঘরোয়া উপায় :

১ চামচ মেথি নিন সাথে দই। এক সাথে মিশিয়ে নিন কিছুক্ষণ রেখে দিন পরে মাখুন। এভাবে ৩০ মি রেখে দিন তারপর ধুয়ে ফেলুন। প্রথম দিন থেকে সুফল পেতে থাকবেন।

01/05/2025

গলব্লাডার পেটের ডান উপরের দিকে, লিভারের নীচে আটকে থাকে। আপনি যখন চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণ করেন, তখন গলব্লাডার হজমে সাহায্য করার জন্য পিত্ত নালীর মাধ্যমে পিত্তের রসকে অন্ত্রে ঠেলে দেয়।

পিত্ত রসের যে কোনো পরিবর্তনের ফলে পিত্তথলিতে ছোট নুড়ির মতো পাথর তৈরি হতে পারে, যাকে সাধারণত বলা হয় পিত্তথলি বা পিত্তথলির পাথর। পিত্তথলির পাথর হয় গল্ফ বলের মতো বড় বা নুড়ির মতো ছোট হতে পারে। এছাড়াও, একটি বড় পাথর বা অনেকগুলি ছোট পাথর বা উভয়ের সংমিশ্রণ থাকতে পারে।

➡️কার পিত্তথলি বা পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার প্রবণতা বেশি?

১)গর্ভবতী মহিলা এবং যারা জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল খাচ্ছেন
২)40 বছর বয়সের মানুষ
৩)স্থূল মানুষ
৪)হঠাৎ ওজন কমানোর মধ্য দিয়ে মানুষ
৫)কার্বোহাইড্রেট এবং/অথবা ক্যালোরি-সমৃদ্ধ ডায়েটে মানুষ
৬)যাদের পিত্তথলির পাথরের ইতিবাচক পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে
৭)যাদের পিত্তথলির পাথরের পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে
৮)ডায়াবেটিস এবং কিছু অন্ত্র এবং যকৃতের রোগের মতো স্বাস্থ্য সমস্যাযুক্ত ব্যক্তি।

➡️পিত্তথলি বা গলব্লাডারে পাথরের উপসর্গগুলো কী?

কিছু পিত্তপাথর 'চুপ' থাকে এবং কোনো উপসর্গ সৃষ্টি করে না। যাইহোক, অন্যরা নড়াচড়া করে এবং পিত্ত প্রবাহে বাধা দেয়, যার ফলে উপরের ডানদিকে পেটে হঠাৎ ব্যথা হয়।

এই অবস্থা, যাকে গলব্লাডার অ্যাটাক বা পিত্তথলির শূল বলা হয়, এক ঘণ্টা বা তার বেশি সময় ধরে চলতে পারে এবং নিজে থেকেই সমাধান হতে পারে। যাইহোক, পিত্ত নালীর দীর্ঘায়িত অবরোধ গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।

➡️গলব্লাডারের পাথর অপসারণ না করলে কি হয়
পিত্তথলিকে উপেক্ষা করা এবং চিকিৎসা না করা বিভিন্ন জটিলতা এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে। এখানে পিত্তথলির জন্য চিকিৎসা না পাওয়ার কিছু সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া রয়েছে:

১)গলব্লাডারের প্রদাহ: পিত্তথলির পাথর পিত্তথলিতে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে, একটি অবস্থা যা cholecystitis নামে পরিচিত। এটি গুরুতর হতে পারে পেটে ব্যথা, জ্বর, এমনকি সংক্রমণ।

২)অবরুদ্ধ পিত্ত নালী: পিত্তথলির পাথরগুলি পিত্তথলি থেকে সাধারণ পিত্ত নালীতে যেতে পারে, পিত্ত প্রবাহকে বাধা দেয়। এর ফলে জন্ডিস হতে পারে, ত্বক এবং চোখ হলুদ হয়ে যেতে পারে এবং এটি একটি মেডিকেল ইমার্জেন্সি হতে পারে।

৩)প্যানক্রিয়াটাইটিস: কিছু ক্ষেত্রে, পিত্তথলির পাথর অগ্ন্যাশয়ের প্রদাহকে ট্রিগার করতে পারে, একটি অবস্থা যাকে বলা হয় প্যানক্রিয়েটাইটিস।এটি একটি বেদনাদায়ক এবং সম্ভাব্য জীবন-হুমকির অবস্থা।

৪)কোলাঞ্জাইটিস: এটি পিত্তনালীগুলির একটি সংক্রমণ যা পিত্তথলির উপস্থিতির কারণে ঘটে। এর ফলে জ্বর, পেটে ব্যথা এবং জন্ডিস হতে পারে।

৫)গলব্লাডার ক্যান্সার: যদিও বিরল, চিকিত্সা না করা গলস্টোন সময়ের সাথে সাথে পিত্তথলির ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে।

৬)বারবার উপসর্গ: গলস্টোন-সম্পর্কিত লক্ষণগুলি, যেমন ব্যথা এবং বদহজম, যদি পিত্তথলির পাথরের সমাধান না করা হয় তবে তা অব্যাহত বা খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

➡️পিত্তথলির পাথরের জন্য কখন আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত?

১)পেটে তীব্র ব্যথা 5 ঘন্টার বেশি স্থায়ী হয়
২)বমি বমি ভাব
৩)জ্বর বা ঠান্ডা লাগার উপস্থিতি
৪)চোখের বা ত্বকের সাদা রঙের হলদেটে বর্ণ, যা জন্ডিস নামে পরিচিত
৫)প্রস্রাব এবং মলের বিবর্ণতা

➡️পিত্তথলির পাথর বা পিত্তথলির পাথর কিভাবে চিকিৎসা করা হয়?

পিওথলির পাথরের চিকিৎসা আয়ুর্বেদিক ভেষজ চিকিৎসার মাধ্যমে অপারেশন ছাড়া মেডিসিনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ নিরাময় করা সম্ভব হয়। (২ মাস মেয়াদে)

প্রতিদিন বাদাম খাওয়া ওজন হ্রাস, কোমর চিকিৎসা হ্রাস এবং স্থূলত্ব প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। এটি তাৎক্ষণিক প্রাক-জৈবিক ...
09/04/2025

প্রতিদিন বাদাম খাওয়া ওজন হ্রাস, কোমর চিকিৎসা হ্রাস এবং স্থূলত্ব প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। এটি তাৎক্ষণিক প্রাক-জৈবিক স্বাস্থ্যের কারণে অন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে হজম স্বাস্থ্য এবং কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়তা করে।

থানকুনি পাতা বাংলার এক পরিচিত ওষধি গাছ, যা বহু রোগের প্রতিকার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, হজমশক্ত...
16/03/2025

থানকুনি পাতা বাংলার এক পরিচিত ওষধি গাছ, যা বহু রোগের প্রতিকার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, হজমশক্তি উন্নত করতে ও বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সমাধানে অত্যন্ত কার্যকর। চলুন জেনে নিই থানকুনির কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতা—

১. হজমশক্তি বাড়ায়।

২. জ্বর নিরাময়ে সাহায্য করে।

৩. গ্যাস্ট্রিক দূর করে।

৪. কাশি সারাতে কার্যকর।

৫. রক্ত পরিশুদ্ধ করে।

৬. আমাশয় নিরাময়।

৭. লিভারের সমস্যা দূর করে।

৮. শিশুর কথা বলার সমস্যা দূর করে।

৯. পেটব্যথা কমায়।

১০. প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

23/02/2025

⏺️পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে নীচের চারটি কাজ অবশ্যই বর্জন করুন।

▶️পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে ঠান্ডা পানি,বা কোমল পানীয় এবং নারিকেল একদম খাবেন না

▶️ এসময় মাথায় শ্যাম্পু ব্যাবহার করবেন না। কারণ
পিরিয়ডের সময় চুলের গোড়া আলগা হয় ফলে
লোমকূপ উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। শ্যাম্পু ব্যাবহার
এসময় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং দীর্ঘস্থায়ী
মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

▶️এসময় শশা খাবেন না। কারণ শশার মধ্যে থাকা
রস পিরিয়ডের রক্তকে জরায়ু প্রাচীরে আটকে
দিতে পারে। যার ফলে আপনার বন্ধ্যা হয়ে যাওয়ার
সম্ভাবনা রয়েছে।

▶️এছাড়াও লক্ষ্য রাখবেন, পিরিয়ডের সময় যেন
শরীরে শক্ত কিছুর আঘাত না লাগে, বিশেষত
পেটে। পিরিয়ডের সময়টায় জরায়ু খুব নাজুক থাকে
ফলে অল্প আঘাতেই মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হতে
পারে। যার ফলে পরবর্তীতে জরায়ু ক্যান্সার,
জরায়ুতে ঘাঁ কিংবা বন্ধ্যাত্যের ঝুঁকি থাকে।

▶️গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পিরিয়ড চলাকালীন
সময়ে ঠান্ডা পানি পান করার ফলে পিরিয়ডের রক্ত বের না হয়ে জরায়ু প্রাচীরে জমাট বাঁধতে
পারে। যা পরবর্তী ৫ থেকে ১০ বছরের
মধ্যে জরায়ু টিউমার বা ক্যান্সারের আকার ধারণ করতে পারে।

▶️ এই তথ্যটুকু আমাদের স্ত্রী, মা,বোন, কন্যা,সকলের কাছে পৌছে দিতে হবে। সচেতন হোন সুন্দর জীবন গড়ুন।

সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খাওয়ার ফলে আপনি অনেক উপকার পাবেন ?১) প্রতিদিন খালি পেটে কাঠবাদাম খাবেন, কারণ কাঠবাদাম খেলে...
14/02/2025

সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খাওয়ার ফলে আপনি অনেক উপকার পাবেন ?

১) প্রতিদিন খালি পেটে কাঠবাদাম খাবেন, কারণ কাঠবাদাম খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।

২) সকালে খালি পেটে একটি করে কলা খাবেন, কারণ খালি পেটে কলা খেলে শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পায়।

৩) প্রতিদিন খালি পেটে কাঁচা বা পাকা পেঁপে খাওয়ার চেষ্টা করুন ,খালি পেটে পেঁপে খেলে ওজন দ্রুত কমে যায়।

৪) সকালে খালি পেটে কয়েক কোয়া কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন, কারণ সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেলে লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ে।

৫) প্রতিদিন খালি পেটে নিয়ম করে খেজুর খাবেন, খালি পেটে খেজুর খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

৬) সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি খাবেন, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কিসমিস ভেজানো পানি খেলে শরীরের রক্তশূন্যতা দূর হয়।

৭) সকালে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে মধু মিশিয়ে খাবেন,খালি পেটে মধু মিশিয়ে খেলে পাকস্থলীর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

শক্তি পুনরুদ্ধারে এই উপাদানগুলো নিয়মিত খাওয়ার চেষ্টা করুন:মধু, বাদাম, কিসমিস, রসুন, কাঠবাদাম।প্রাকৃতিক এই খাবারগুলো শর...
19/01/2025

শক্তি পুনরুদ্ধারে এই উপাদানগুলো নিয়মিত খাওয়ার চেষ্টা করুন:
মধু, বাদাম, কিসমিস, রসুন, কাঠবাদাম।
প্রাকৃতিক এই খাবারগুলো শরীরকে শক্তিশালী ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করবে।

Address

Paikgacha

Opening Hours

Monday 08:00 - 21:00
Tuesday 08:00 - 21:00
Wednesday 08:00 - 21:00
Thursday 08:00 - 21:00
Friday 08:00 - 21:00
Saturday 08:00 - 21:00
Sunday 08:00 - 21:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sanjibani Health Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Sanjibani Health Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram