টিকেট কিনুন, টিকেট বেচুন করুন

টিকেট কিনুন, টিকেট বেচুন করুন Every part of my love will be aesthetic

05/02/2018

A sister of mine taught her 6-year-old kid the difference between good touch and bad touch. Inspired from a show hosted by Amir khan, she taught her daughter to scream and come to her parents when someone touches her lips, breasts, hips and anywhere between her legs. She was very specific and drew diagrams on a board to help her daughter better understand. Her mother-in-law entered the room while she was explaining and became furious. She scolded my sister for ruining her child's happy memories and making her feel dirty with these sort of information. Since my sister was rather scared of her in-laws, she did not argue and kept teaching her daughter in secret. Meanwhile this word spread among her nonod, debor, bhashur, bhabi, mama-shoshur, mami-shoshur and even the 3B neghbours on the floor. Almost everyone shamed her for being a terrible mother. 'Ajkaal ki ki TV te dekhe eshob adhunik meye gula, ki ki shikhaitese baccha der!' said the mother-in-law to her sister over the phone.

A month later when the whole family was getting ready for a dawat and my sister was wearing her heels before heading out, my niece said quite bluntly, ' Mamoni amar hujur ajke amar pith er pichone haat dise, jama te haat dhukaise agey. Ami chikkar disi ar hujur amake boka dise.' My sister stopped in her tracks and looked at her daughter; standing beside the door, so small and adorable. She hugged her daughter and starting crying.

The hujur was fired obviously and a case was filed against him (my sister will see this through). The whole family apologised to my sister and appreciated her wise upbringing. The best part of this story is what her mother-in-law said after hearing all this, "Ma aekhon amader shomoi nai ar..amra ashole amader shomoi er moton chinta kore tomake eta bolsilam. Tokhon toh aeto kharap manush chilona. Kintu amra jotoi oshshikar kori, amader dadu-monira toh ai shomoi er baccha. Tader ai shomoi er shikkha dite hobe.. Joto kharap ee laguk, shomoi tai aekhon emon"

লেখাঃ মারিয়াম মাহজাবিন।

12/01/2018

কারে এই "নুনু" মিল্ক খাওয়াইতে চান?

23/12/2017

কোন শালায় এই জুতা পরাইসে তারে মেনশন করেন দেখি ;) :D

'সৎ আছো তো?'প্রশ্ন শুনে চমকে উঠি! আজকাল তো এমন প্রশ্ন কেউ করে না।'কত কামাচ্ছ?', 'কী গাড়ী চড়ছ?' কিংবা 'ফ্লাট কোথায়?' - এম...
12/12/2017

'সৎ আছো তো?'

প্রশ্ন শুনে চমকে উঠি! আজকাল তো এমন প্রশ্ন কেউ করে না।

'কত কামাচ্ছ?', 'কী গাড়ী চড়ছ?' কিংবা 'ফ্লাট কোথায়?' - এমন প্রশ্নের ভীরে উপার্জন কতটা স্বচ্ছ তা বড্ড বেমানান ভাবনা। এসব নিয়ে প্রশ্নও তাই অপাংক্তেয়।
স্কুল ছেড়ে আসার বিশ বছর উপলক্ষ্যে বন্ধুদের একটা পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন রংপুর জিলা স্কুলের প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক কুদ্দুস আলী স্যার।

অনুষ্ঠানের একফাঁকে স্যারের কাছাকাছি এলাম। তিনি নাম ধরে ডাকলেন, 'তুমি জাভেদ না?'

'স্যার, আপনি আমাকে চিনতে পেরেছেন?'

'কেন চিনব না? তুমি আমাদের স্ট্যান্ড করা ছাত্র। কি করছ এখন?'

'স্যার, আমি একটা মোবাইল ফোন কোম্পানিতে কাজ করছি।'

'সৎ আছো তো?'

প্রথমে চমকে উঠি। সম্বিত ফিরে পেতেই দ্রুতলয়ে নিজেকে একবার স্ক্যান করি...সৎ আছি তো? তারপর একটু সাহস সঞ্চয় করে বলি, 'জ্বি স্যার, সৎ উপার্জনেই বেঁচে আছি।'

স্যার মৃদু হেসে বলেন, 'আমার গর্ব হচ্ছে। আজকের দিনে এই জিনিসটাই সবচেয়ে বেশি দরকার। দোয়াকরি বাকী জীবন এমনই থাক।'

আলোচনা অনুষ্ঠানের সময় ঘনিয়ে আসে। মঞ্চ থেকে স্যারের ডাক আসে। দর্শকের সারীতে বসে মাথার ভিতর ফ্ল্যাশব্যাকের সেলুলয়েড চলতে থাকেঃ.................................

১. স্বজনপ্রীতি ও দুর্নীতি এড়াতে সেই ১৯৯০ সাল তিনি স্কুলের ভর্তি পরীক্ষার খাতায় 'কোড' পদ্ধতি চালু করেন।

২. ভর্তি পরীক্ষায় চান্স না পাওয়ার কারনে তিনি নিজের ছেলেকে জিলা স্কুলে ভর্তি করান নি।

৩. নেহায়তই খেয়ালের বসে স্কুলের তিনছাত্র পোস্ট অফিসের কার্ডে ফোন থেকে একজন পদস্থ সরকারি কর্মকর্তার বাড়ীতে ফোন করে ভয়ভীতি প্রদর্শন করলে স্যার তাদের টিসির নির্দেশ দেন। তাদের একজন ছিল ৮ম শ্রেণীর প্রথম সারির ছাত্র। তার টিসির বিষয়ে দ্বিতীয়বার ভাববার অনুরোধে তিনি সাফ জানিয়ে দেন, 'আমার ভালো ছাত্র চাই না, আদর্শ ছেলে চাই।'

৪. ভয়ভীতির কাছে কখনও মাথা নোয়াননি এই 'আয়রন ম্যান'। তদবিরিয় ফোন কল ও ট্রান্সফারের ভয়ের বিপরীতে তিনি অবলীলায় উচ্চপদস্থ কর্তাদের বলতেন, ‘স্যার, কিছু মনে করবেন না, আমার একটা বেডিং সবসময় বাঁধা থাকে। আমি জানি যে চাইলে আপনি আমাকে এখনই বদলি করে দিতে পারেন। কিন্তু আমি এও জানি যে, আপনি চাইলেও আমাকে বাংলাদেশের সীমানার বাইরে পাঠাতে পারবেন না।'.................................

এর মধ্যে মঞ্চ থেকে স্যারের বক্তব্যের ঘোষণা এলো। পুরো বক্তব্যজুড়ে স্যার সততার প্রয়োজনীয়তার কথাই বললেন। প্রাক্তন ছাত্রদের উদ্যেশ্যে বলনে, 'তোমরা যে যেখানেই থাক, যেভাবেই থাক না কেন অবশ্যই সৎ থাকবে। কেবলমাত্র তাহলেই তোমাদের শিক্ষক হিসেবে আমরা মাথা উঁচু করে চলতে পারব।'

কুদ্দুস আলী স্যারকে যারা চেনেন তাদের কাছে তাঁর নিয়মানুবর্তিতা, নিষ্ঠা, কর্তব্যপরয়নতা আর কঠোরতার গল্প নতুন কিছু নয়।

আমি সৌভাগ্যবান যে এমন একজন মানুষের সাহচর্য পেয়েছি। আমাদের দেশে শত-সহস্র কুদ্দুস আলীর দরকার।

কিন্তু হায়! ঘরে-বাইরে, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, অফিস পাড়ায় কিংবা মাঠে-ঘাটে-বাজারে আজ কুদ্দুস আলীদের বড় অভাব।

Courtesy: Zaved Parvez

11/12/2017

আমাদের ঢাকার বাসার নিচ তলায় দেশের নামকরা এক স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক থাকতেন। একবার তিনি কলেজ থেকে রিকশা করে বাসায় ফিরেছেন, রিকশাওয়ালা বোধকরি ভাড়া একটু বেশি চাচ্ছিলেন, ভদ্রলোক ওই রিকশাওয়ালাকে এতো জোরে চড় দিলেন, আমি আমাদের দোতলা থেকে কেবল এই দৃশ্য দেখলামই না, বেশ ভালো ভাবে চড়ের শব্দও শুনতে পেলাম।

ওই রিকশাওয়ালা সাথে সাথেই চলে গিয়েছিলেন। আমিও সাথে সাথে নিচে নেমে এসে ওই কলেজ শিক্ষক'কে বললাম
-আপনি কি কাজটি ঠিক করলেন?
-কোন কাজ?
-এই যে রিকশাওয়ালাকে চড় মেরে বসলেন!
একে তো আমি বাড়িওয়ালার ছেলে এর মাঝে তখন আমি দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াই, তাই এই ভদ্রলোক তেমন কিছু বলেননি, কেবল বলেছিলেন
-ভাড়া বেশি চাচ্ছিলো। বাসা পর্যন্ত নিয়ে এসছি এই জন্য ভাড়া বেশি চাইছে!
-এই জন্য আপনি তার গায়ে হাত তুলবেন?
ভদ্রলোক আর তেমন কিছু বলেননি।
এরপর একদিন আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সহকর্মীকে নিয়ে আমি রিকশা করে কোথায় যেন যাচ্ছিলাম, তো সহকর্মী রিকশাওয়ালাকে বললেন
-তোমাকে আরেকটু ভেতরে যেতে হবে, সামনে গিয়ে বামে যাও।
-আমি ভেতরে যেতে পারবো না। আপনারা আরেকটা রিকশা নেন।
আমার ওই সহকর্মী রিকশা থেকে নেমে এমন জোরে তাকে চড় মেরে বসলেন, ওই দৃশ্য দেখা আমার জন্য ভয়ংকর কষ্টের ছিল। আমি সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করে বললাম
-আপনি তাকে মারলেন কেন?
যেহেতু আমার সহকর্মীর কাছে আমি বাড়িওয়ালার ছেলে না, তাই তিনি মুখের উপর বলে দিলেন
-রিকশাওয়ালার প্রতি দরদ দেখছি আপনার! ভাব কতো!
ভদ্রলোক এই কথা বলে আমাকে ছেড়ে হাঁটা ধরলেন! কোথায় আমি তাকে ছেড়ে হাঁটা ধরবো, উল্টো তিনি আমাকে ছেড়ে হাঁটা ধরলেন। এর পর আমি ওই রিকশাওয়ালাকে জিজ্ঞেস করলাম-
-আপনি ভেতরে যেতে চাইছিলেন না কেন?
-ভেতরের রাস্তা'টা একটু উঁচা। আপনাদের দুইজনকে নিয়ে যেতে আমার খুব কষ্ট হবে, আমার পায়ে একটু সমস্যা আছে।
-এই কথা শুনার পর আমার চোখ দিয়ে পানি চলে এসছিলো। আমি আমার সহকর্মীর পক্ষ থেকে তাঁর কাছে ক্ষমা চেয়ে বিদায় নিয়েছিলাম।
গতকাল ঢাকার রাজপথে এক ব্যাংকার মারা গেছে। সেই ব্যাংকারের বয়েস প্রায় আমার সমান হবে। এতো অল্প বয়েসে সে না ফেরার দেশে চলে গেছে রিকশা করে বাসায় ফেরার সময় "টানা পার্টির" সদস্যরা তার হাতের ব্যাগ ধরে টান দিয়েছিলো, তাই সেও রাস্তায় পড়ে যায়। কারন তাঁর ব্যাগটি হাতের সাথে পেঁচানো ছিলো।

এই ছেলে রাস্তায় অজ্ঞান হয়ে আধ ঘণ্টা পড়ে ছিল। ছিনতাইকারীরা ঘটনাস্থল ছাড়ার পর পথচারী অনেকের কাছে উদ্ধারে সাহায্য চেয়েছিলেন তার রিকশা চালক। কিন্তু সাড়া দেয়নি কেউই। একপর্যায়ে রিকশা চালক নিজেই অচেতন ওই ছেলেকে হাসপাতালে এনে ভর্তি করান। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি, ছেলেটি মারা গেছে ততক্ষণে।

হ্যাঁ, এ সেই রিকশা চালক, যাদের আমরা নিজেদের সম্পত্তি মনে করে, চাইলেই চড় বসিয়ে দিতে পারি। ওই রাস্তা দিয়ে নিশ্চয় আমার-আপনার মতো অনেক সভ্য, শিক্ষিত মানুষ হেঁটে গিয়েছে। কারো হয়তো তাঁর দিকে তাকানোরও সময় হয়নি।

শুনেছি আজ বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। এই এতটুকু বয়েসে আমার সৌভাগ্য হয়েছে গঙ্গা থেকে ভলগা দেখার; সৌভাগ্য হয়েছে উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু দেখার। আমাদের মতো এতোটা নির্দয়, অমানবিক শিক্ষিত এবং সভ্য(!) পথচারী বোধকরি পৃথিবীতে দ্বিতীয়টা খুঁজে পাওয়া মুশকিল হবে। এই আপনারাই আবার মানবাধিকারের সংজ্ঞা রচনা করেন!

এই পর্যন্ত লেখাটুকু আমি ২০১৬ সালে লিখেছি মানবাধিকার দিবসে। বছর ঘুরে আজও মানবাধিকার দিবস।
মাঝখানে এক বছর গড়িয়ে গেছে। তাই ভাবলাম আরো কিছু যোগ করে দেই।

এই সমাজ "দানব" হতে শেখায়, মানুষ হতে না। এই সমাজ দানবদের আদর্শ হিসেবে উপস্থাপন করে,মানুষের মতো মানুষদের নয়! এই সমাজে একটা ছেলে, একটা মেয়েকে ধর্ষণ করে কিংবা টিজ করে "হিরো" হয়ে যায়! এই সমাজে যারা সাধারনের চাইতে ভিন্ন ভাবে জন্মগ্রহণ করে, যেই জন্মে তাদের নিজেদের কোন হাত ছিল না; তাদের নিয়ে হাসাহাসি করে, তাদের পারলে সমাজচ্যুত করে!
এই সমাজে দুর্বলদের কোন স্থান নেই । নিজেকে দুর্বল হিসেবে উপস্থান করলে হয় অন্যদের হাসাহাসির পাত্র হতে হবে, নয়ত অন্যরা তোমাকে নিয়ে মজা করবে কিংবা খেলে বেড়াবে। অথচ দুর্বল মানুষ, আমাদের ধরে পার হয়ে যাবে, এমন সমাজই তো হওয়ার কথা ছিল।আমি আজ আমার প্রোফাইল ছবিটা খানিক পরিবর্তন করেছি বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে। সেখানে হাতে হাত ধরার মতো কিছু একটা আছে। আমার জানা নেই কয়জন শিক্ষিত বাংলাদেশি ওই ছবির মানে জানে! এর মানে হচ্ছে- আপনার হাতে হাত ধরে যদি অন্য কেউ বেঁচে থাকতে পারে, তাহলে তাকে বাঁচতে দিন! অথচ, উল্টো আমারা গড়ে তুললাম, দানবদের সমাজ! আমাদের শেখানো হয়- বেঁচে থাকতে হলে দানব হতে হবে! হাতে হাত ধরার কোন স্থান সেখানে নেই!

লেখাঃ আমিনুল ইসলাম।

তারা কারা? মেনশন করুন ;)
10/12/2017

তারা কারা? মেনশন করুন ;)

এই বান্দরটা কে মেনশন করুন তাড়াতাড়ি :D
03/12/2017

এই বান্দরটা কে মেনশন করুন তাড়াতাড়ি :D

ট্যাগ করে দেন
30/11/2017

ট্যাগ করে দেন

এইরকম 'জাউরা' বন্ধুকে মেনশন করুন তাড়াতাড়ি :D
30/11/2017

এইরকম 'জাউরা' বন্ধুকে মেনশন করুন তাড়াতাড়ি :D

Address

Rajshahi
6000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when টিকেট কিনুন, টিকেট বেচুন করুন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to টিকেট কিনুন, টিকেট বেচুন করুন:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram