RMCian's

RMCian's This is the official page of RMCian's Medical Admission Center

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে(রাবি) ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের অনার্স(সম্মান) ভর্তিপরীক্ষায় এমসিকিউ(বহুনির্বাচনী প্রশ্ন) পদ্ধতিই বহাল...
07/08/2018

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে
(রাবি) ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের অনার্স
(সম্মান) ভর্তিপরীক্ষায় এমসিকিউ
(বহুনির্বাচনী প্রশ্ন) পদ্ধতিই বহাল
থাকছে। এ ছাড়া এবারই শেষ হচ্ছে
দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ।
আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের
ভর্তিপরীক্ষার মূল কমিটির সভায় এসব
সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে
জানিয়েছেন সহ-উপাচার্য অধ্যাপক
আনন্দকুমার সাহা।
এর আগে গত ৬ জুলাই রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে লিখিত
ভর্তিপরীক্ষার ঘোষণা দেন উপাচার্য
এম আবদুস সোবহান। ওই দিন অনুষ্ঠিত
ভর্তি উপকমিটির সভায় ফলাফলের
ভিত্তিতে প্রতি ইউনিটে ১৬ হাজার
শিক্ষার্থীর ১০০ নম্বরের লিখিত
পরীক্ষার কথাও বলা হয়েছিল।
সহ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা
বলেন, ওই সিদ্ধান্ত ছিল ভর্তিপরীক্ষার
উপকমিটির। সোমবার ভর্তিপরীক্ষার মূল
কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া
হয়েছে এবং এই সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে
বিবেচিত হবে। রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ে এবারই দ্বিতীয়বার
ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ শেষ হচ্ছে।
ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের ১ থেকে ১০
সেপ্টেম্বরের মধ্যে অনলাইনে ৫৫
টাকা জমা দিয়ে প্রাথমিকভাবে
আবেদন করতে হবে। ফলাফলের
ভিত্তিতে আবেদনকারীদের বাছাই
করে পাঁচটি ইউনিটের প্রতিটিতে ৩২
হাজার পরীক্ষার্থীকে পরীক্ষায়
বসার সুযোগ দেওয়া হবে। ২০১৮-১৯
শিক্ষাবর্ষে আইন অনুষদের অন্তর্ভুক্ত
ব্যবসা ও বাণিজ্য আইন নামের একটি
নতুন বিভাগে ৫০টি আসন বাড়ানোর
সিদ্ধান্ত বহাল রাখা হয়েছে।
আনন্দ কুমার সাহা বলেন, পরীক্ষায়
বসার জন্য নির্বাচিত ভর্তি-ইচ্ছুক
শিক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র নেওয়ার সময়
প্রতি ইউনিটে ৩০০ টাকা মূল ফি, সেই
ইউনিটের বিভাগ প্রতি ৬০ টাকা এবং
১০ শতাংশ সার্ভিস চার্জ দিতে হবে।
আগামী ২২ ও ২৩ অক্টোবর ভর্তি
পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়ে ১৫ নভেম্বরের
মধ্যে ফল প্রকাশ করা হবে। এরপর ২৫
নভেম্বর থেকে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হবে।
ক্লাস শুরু হবে ২১ জানুয়ারি।
আবেদনের যোগ্যতার বিষয়ে
বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক
শাখার উপ-রেজিস্ট্রার আসলাম
হোসেন বলেন, ভর্তিপরীক্ষায়
প্রাথমিকভাবে আবেদনের জন্য
মানবিক শাখা থেকে এসএসসি বা
সমমান এবং এইচএসসি বা সমমান উভয়
পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ-৩
সহ মোট জিপিএ-৭ থাকতে হবে।
বাণিজ্য শাখা থেকে এসএসসি বা
সমমান এবং এইচএসসি বা সমমান উভয়
পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ
৩.৫০সহ মোট জিপিএ ৭.৫০ এবং
বিজ্ঞান শাখা থেকে এসএসসি বা
সমমান এবং এইচএসসি বা সমমান উভয়
পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম
জিপিএ-৩.৫০সহ মোট জিপিএ-৮ পেতে
হবে।
ইউনিটভুক্ত অনুষদগুলো হলো, ‘এ’ ইউনিট—
কলা ও চারুকলা অনুষদ, ‘বি’—বিজনেস
স্টাডিজ অনুষদ ও ব্যবসায় প্রশাসন
ইনস্টিটিউট (আইবিএ), ‘সি’—বিজ্ঞান ও
প্রকৌশল অনুষদ, ‘ডি’—জীব, ভূবিজ্ঞান ও
কৃষি অনুষদ, ‘ই’ ইউনিট—সামাজিক
বিজ্ঞান ও আইন অনুষদ এবং শিক্ষা ও
গবেষণা ইনস্টিটিউট।

RMCian'S এর পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদ মোবারক।
01/09/2017

RMCian'S এর পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদ মোবারক।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ২০১৭-১৮ এর নোটিশ প্রকাশিতআবেদনের জন্য সর্বনিম্ন মোট জিপিএ লাগবে ৯সেকেন্ড টাইম পরীক্ষার্থীদের ৫ নাম...
20/08/2017

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা ২০১৭-১৮ এর নোটিশ প্রকাশিত
আবেদনের জন্য সর্বনিম্ন মোট জিপিএ লাগবে ৯
সেকেন্ড টাইম পরীক্ষার্থীদের ৫ নাম্বার কাটা হবে।
ফর্ম ফিল আপ শুরু ২৪ আগস্ট, ২০১৭,দুপুর ১২টা

মেডিকেল এডমিশন মডেল টেস্ট প্রোগ্রাম - ২০১৭
13/08/2017

মেডিকেল এডমিশন মডেল টেস্ট প্রোগ্রাম - ২০১৭

বাংলাদেশের বিভিন্ন পাবলিক ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ মূল্যায়নের খুটিনাটি....1. Dhaka Universit...
27/07/2017

বাংলাদেশের বিভিন্ন পাবলিক ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ মূল্যায়নের খুটিনাটি....
1. Dhaka University
(Total GPA count 80 marks)
SSC point × 6 = 30
HSC point × 10 = 50

CU
(Total GPA count 20 marks)
SSC point × 1.5 = 7.5
HSC point × 2.5 = 12.5
JU
(Total GPA count 20 marks)
SSC point × 1.5 = 7.5
HSC point × 2.5 = 12.5
[ with 4th subject ]
JNU
(Total GPA count on 28 marks)
SSC point × 2.4 = 12
HSC point × 3.2 = 16

BU
(Total GPA count on 80 marks)
SSC point × 6 = 30
HSC point × 10 = 50
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় =
মোট ২০ নম্বর
SSC point × 1.5 = 7.5
HSC point × 2.5 = 12.5
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম
বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ৩০ নম্বর
SSC point × 2.4 = 12
HSC point × 3.6= 18
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ৪০
নম্বর
SSC point × 4 = 20
HSC point × 4 = 20
BUTEX
(Total GPA count 100 marks)
SSC point × 8 = 40
HSC point × 12 = 60
[ without 4th subject ]
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় =
মোট ২০ নম্বর
SSC point × 2 = 10
HSC point × 2 = 10
Cu
মোট ৫০ নম্বর GPA
SSC point × 4 = 20
HSC point × 6 = 30
** Science & technology University

পটুয়াখালি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ১০০ নম্বর
SSC point × 8 = 40
HSC point × 12 = 60
নোয়াখালি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ১০০ নম্বর
SSC point × 8 = 40
HSC point × 12 = 60
[ with 4th subject ]
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ১০ নম্বর
SSC point × 0.8 = 4
HSC point × 1.2 = 6
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ৩০ নম্বর
[ মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার
জিপিএ-কে ৩ দ্বারা গুণ করা হবে।
অনিয়মিত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ২.৭
দ্বারা গুণ করা হবে। ]
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও
প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ১০০ নম্বর
SSC point × 8 = 40
HSC point × 12 = 60
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান
ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ৫০ নম্বর
SSC point × 4 = 20
HSC point × 5 = 30
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ২০ নম্বর
[ ► ফার্স্ট টাইমারদের ক্ষেত্রে SSC ও
HSC জিপিএ'র মোট যোগফলকে ২ দ্বারা
গুণ করা হবে।
► সেকেন্ড টাইমারদের ক্ষেত্রে SSC ও
HSC জিপিএ'র মোট যোগফলকে ১.৯০
দ্বারা গুণ করা হবে। ]
রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ১০০ নম্বর
SSC point × 8 = 40
HSC point × 12 = 60**
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ঃ
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ১০০ নম্বর
SSC point × 8 = 40
HSC point × 12 = 60
[ without 4th subject ]
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি
বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ১০০ নম্বর
SSC point × 8 = 40
HSC point × 12 = 60
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় = মোট ১০০ নম্বর
SSC point × 8 = 40
HSC point × 12 = 60
শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
= মোট ১০০ নম্বর
SSC point × 8 = 40
HSC point × 12 = 60

RMCian's

২০১৬ সালে মেডিকেল ভর্তিপরীক্ষার নিয়মাবলী।কারো কোন প্রশ্ন থাকলে জানাতে পারো।HSC পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সবাইকে RMCian's এর পক্ষ...
23/07/2017

২০১৬ সালে মেডিকেল ভর্তিপরীক্ষার নিয়মাবলী।
কারো কোন প্রশ্ন থাকলে জানাতে পারো।
HSC পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সবাইকে RMCian's এর পক্ষ থেকে অনেক অভিনন্দন।
আগামী ২৫ তারিখ, বিকাল ৩টাই আমাদের ক্যাম্পাসে যাদের ফলাফল আশানরুপ হয় নি তাদের জন্য এখন করণীয় ও ফলাফল পরবর্তী মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফর্ম পূরণের বিস্তারিত নিয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে।
আমাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী সহ সবাই আমন্ত্রিত।

RMCianS এর পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা।ঈদ মোবারক
26/06/2017

RMCianS এর পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা।
ঈদ মোবারক

শেষ মুহুর্তের প্রিপারেশন নিতে আজই আসো আমাদের RMCianS এ।বিস্তারিতঃ ০১৭৬৪ ৮২৬১৫৪
21/05/2017

শেষ মুহুর্তের প্রিপারেশন নিতে আজই আসো আমাদের RMCianS এ।
বিস্তারিতঃ ০১৭৬৪ ৮২৬১৫৪

RMCian'S এর পরিচালক ডাঃ তৌহিদ ইসলামের হলুদ অনুষ্ঠানে ডাঃ শুভাশীষ সাহা ও মেহেদী হাসান
15/05/2017

RMCian'S এর পরিচালক ডাঃ তৌহিদ ইসলামের হলুদ অনুষ্ঠানে ডাঃ শুভাশীষ সাহা ও মেহেদী হাসান

রাজশাহীতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রিপারেশনের সিস্টেম বদলে দিতে এসেছে RMCian'S১) আমাদের আছে বিষয়ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি সংখ্...
04/05/2017

রাজশাহীতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রিপারেশনের সিস্টেম বদলে দিতে এসেছে RMCian'S
১) আমাদের আছে বিষয়ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি সংখ্যক সিনিয়র শিক্ষক, যারা ৪ বা ৫ বছর ধরে মেডিকেল অ্যাডমিশন নিয়েই বিশেষজ্ঞ এবং যাদের নাম তুমি রাজশাহী শহরে প্রায়ই শুনবে। সব ক্লাস তারা নিজেরাই নেবেন, অর্থাৎ ফিজিক্স ক্লাস শুধু ফিজিক্সের সিনিয়র ভাইয়া নেবেন, বায়োলজি নেবেন বায়োলজির ভাইয়া।
এতে তোমার কি সুবিধা হবে? এতে তুমি ক্লাসে কেমন রেসপন্স করছো সেটা যেমন ভাইয়ার নজরে থাকবে তেমনি তুমি তোমার সব সমস্যা ক্লাসের পড়ে একই ভাইয়ার সাথে আলোচনা করে নিতে পারছো। পরদিন একই ভাইয়া পরীক্ষার আধাঘণ্টা আগে থেকে এসে বসে থাকবে,গতদিনের পড়াতে যদি কোন সমস্যা থাকে সেটা সল্ভ করে দেবার জন্য, যেটা তুমি অন্য কোথাও পাবে না।
২) প্রতি ক্লাসে তোমাকে যেমন একটি মূল বই দাগিয়ে এবং বার বার প্রশ্ন আসে এমন ব্যাপারগুলো সামারি করে দেওয়া হবে, তেমনি তোমাকে দেওয়া হবে অন্য বইয়ে কি কি দরকারি তথ্য আছে যা এই বইতে নেই তা নিয়ে তৈরি করা রিভিশন শিট। যাতে তুমি অল্প সময়ে সব দিক ব্যালেন্স করতে পারো যেটা সেকেন্ড টাইমরা সহজে পারে, আবার বইয়ের কলেবর দেখে আগেই ভয় না পেয়ে যাও। সাধারণ জ্ঞান এবং ইংরেজির জন্য তোমাদের বাজারের ভুলে ভরা বই নয়, দেওয়া হবে আমাদের নিজস্ব বই।
৩)আমাদের চেষ্টা সবসময় যে আগে থেকে ভালো করবে সে যেন দিকভ্রষ্ট না হয় আর যে দুর্বল সে যেন একটু একটু করে তার লক্ষ্যের দিকে আগাতে পারে। আমাদের এখানে কখনো কারো মনে হবে না ইশ ভাইয়ারা যদি এটা বলতো তাহলে হয়ত আমি চান্স পেতাম। শতশত স্টুডেন্টের মধ্যে তুমি যেন হারিয়ে না যাও সে জন্যই ওগুলো কোচিং আর এটা প্রাইভেট প্রোগ্রাম। কোচিং এ তোমাকে শুধু বলে দেওয়া হবে কি করা দরকার, আর এখানে তোমাকে হাতে ধরে সব রেডি করে দেওয়া হবে তোমার কাজ শুধু বাসায় গিয়ে সে অনুসারে পড়া এবং আমাদের সাথে সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা।
৪) অন্য কোচিং যেখানে তোমাকে একদিনে তিন বা চার চ্যাপ্টার মুখস্ত করে আসার জন্য দেবে সেখানে আমরা তোমাকে বলবো একটি চ্যাপ্টার একবারে মেডিকেল পরীক্ষার মত করে রেডি করে ফেলার সুযোগ।
৫) পরীক্ষায় বার বার আসা কোন প্রশ্নগুলো কিছুতেই মনে থাকবে না সেগুলো জন্য আমরা সেগুলো তোমাদের আলাদা করে সাজিয়ে দেবো, যেন তুমি পরীক্ষার আগের দিন এক নজরে দেখে নিতে পারো।
৬)গতবার আমাদের প্রথম ব্যাচের ৩৩ জনের মধ্য থেকে দুইজন DMC সহ মোট ১২ জন শুধু সরকারী মেডিকেলেই চান্স পেয়েছে, এছাড়া ডেন্টাল (BDS) এবং ভার্সিটি তো আছেই। কারণ আমরা কোয়ান্টিটি নয় কোয়ালিটিতে বিশ্বাস করি।
আরো বিস্তারিতভাবে জানতে যোগাযোগ করো, ০১৭৬৪৮২৬১৫৪
ভালো থাকো সবাই।

তোমরা যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে ভাবছো তাদের জন্য এই লেখাঃতোমরা অনেকেই হয়ত সরকারী মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য কোচিং ন...
26/04/2017

তোমরা যারা মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে ভাবছো তাদের জন্য এই লেখাঃ
তোমরা অনেকেই হয়ত সরকারী মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য কোচিং নিয়ে ভাবছো; প্রচলিত সবাই যখন তোমাদের পুঁজি করে ব্যবসা করতে ব্যস্ত ঠিক তখনই আমরা এসেছি পরিবর্তনের প্রত্যয় নিয়ে।
অন্য সবার সাথে আমাদের মূল পার্থক্য হলো এটি একটি স্বয়ংসম্পুর্ন প্রাইভেট প্রোগ্রাম। বড় কোচিং গুলো যখন “স্টুডেন্টের সংখ্যা” চিন্তা নিয়ে ব্যস্ত তখন আমরা দেখছি কিভাবে একজন সাধারণ মানের ছাত্রকে তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে নিয়ে যাওয়া যায়।
তোমরা জানো কিছু স্টুডেন্ট সব সময়ই এমন থাকে যারা এইচএসসি এর সময়ই এতো ভালো করে পড়ার সিস্টেম শিখে ফেলে যে তারা যদি কোথাও না গিয়ে শুরু নিজে পড়ে তাহলেও সে চান্স পাবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এমন সংখ্যা কত শতাংশ?২-৫% মাত্র।
ধরো তুমি দেখলে একটি প্রতিষ্ঠানের অনেক নাম, অনেক অনেক বন্ধু সেখানে ভর্তি হচ্ছে। তুমিও হয়ত সেখানে ভর্তি হলে, হয়ে দেখলে তোমার সাথে একই ক্লাসে ক্লাস করছে ৬০ থেকে ৭০ জন বা আরো বেশি। ক্লাসের টপিক দেখা গেল জুয়োলজির দুইটা বা তিনটা অধ্যায় একসাথে। সময় মাত্র দেড় ঘণ্টা। একজন ভাইয়া ক্লাসে এসে নিজের নাম পরিচয় বলে শুধু দাগাতেই সময় চলে গেল। তুমি বাসায় গিয়ে দেখলে কিছু জায়গায় একেক বইতে একেক তথ্য লেখা, কিছু জায়গার বেসিক নিয়ম তুমি ভুলে গেছো। যাক তাও তুমি কষ্ট করে সেই তিন চ্যাপ্টার কোন মতে একবার পড়ে পরদিনই গেলে। তারা তোমাকে একটা বিশাল গাইডও দিয়েছে যার সাইজ তোমার সবগুলো বই মেলালে যত বড় হবে তার চেয়েও বড়; সেটা তোমার কিছুই দেখা হলো না, ভাবলে পরদিন থেকে দেখবে। পরীক্ষা দিতে গিয়ে দেখলে তুমি যেখানে সমস্যা ভেবেছো তা থেকেই বেশ কিছু প্রশ্ন এসেছে। তাও দেখলে কেউ কেউ ৫০ এ ৫০ পেয়েছে। তুমি হতাশ হলে, ভাবলে আজকের ক্লাস শেষে সমস্যাগুলো ঠিক করে নিয়ে আবার পড়বে। সেদিনও আবার রসায়নের পুরো এক অধ্যায় ক্লাস হলো। বের হয়ে আগের দিনের ভাইয়াকে খুঁজতে গিয়ে দেখলে আজ বায়োলজি বোঝানোর কেউ নেই। বাসায় গেলে, এবং এই চক্র চলতেই থাকলো। তিন মাসের ছোট্ট সময়ে দিনের পর দিন তুমি হতাশ হতে থাকলে নয়ত দৌড়ালে প্রাইভেটের পিছনে বা নিজে কষ্ট করে সব ঠিক করতে। যদি ঠিক করতে না পারো তাহলে তো পরীক্ষার আগেই তুমি মনের কাছে হেরে যাবে আর যদি পারো অবশেষে মূল পরীক্ষাতে গিয়ে দেখলে এতোদিন তুমি দেখেছো ভাইয়ারা ক্লাসে যা বলেছে তা থেকেই প্রশ্ন এসেছে আর এখানে এসে দেখলে প্রশ্ন এসেছে ঘুরিয়ে তাও আবার অপশন দেখে সবই উত্তর মনে হচ্ছে।
এবার আসি আমাদের কথায়, আমাদের প্রথম সার্থকতা, আমাদের আছে বিষয়ভিত্তিক সিনিয়র শিক্ষক, যারা ৪ বা ৫ বছর ধরে মেডিকেল অ্যাডমিশন নিয়েই বিশেষজ্ঞ এবং যাদের নাম তুমি রাজশাহী শহরে প্রায়ই শুনবে। সব ক্লাস তারা নিজেরাই নেবেন, অর্থাৎ ফিজিক্স ক্লাস শুধু ফিজিক্সের সিনিয়র ভাইয়া নেবেন, বায়োলজি নেবেন বায়োলজির ভাইয়া। এতে তোমার কি সুবিধা হবে? এতে তুমি ক্লাসে কেমন রেসপন্স করছো সেটা যেমন ভাইয়ার নজরে থাকবে তেমনি তুমি তোমার সব সমস্যা ক্লাসের পড়ে একই ভাইয়ার সাথে আলোচনা করে নিতে পারছো। পরদিন একই ভাইয়া পরীক্ষার আধাঘণ্টা আগে থেকে এসে বসে থাকবে,গতদিনের পড়াতে যদি কোন সমস্যা থাকে সেটা সল্ভ করে দেবার জন্য, যেটা তুমি অন্য কোথাও পাবে না।
ক্লাসে পড়া হিসাবে তোমাকে অসম্ভব কিছু দেওয়া হবে না। দেওয়া হবে একটি মাত্র অধ্যায়, দুইটি অধ্যায় দেওয়া হলে তা হবে একই ধরনের যেমন পর্যায়বৃত্ত ধর্ম ও তরঙ্গ।আমাদের আছে সর্বোচ্চ সংখ্যক ক্লাস ও পরীক্ষা। প্রতি ক্লাসে তোমাকে যেমন একটি মূল বই দাগিয়ে এবং বার বার প্রশ্ন আসে এমন ব্যাপারগুলো সামারি করে দেওয়া হবে, তেমনি তোমাকে দেওয়া হবে অন্য বইয়ে কি কি দরকারি তথ্য আছে যা এই বইতে নেই সেই রিভিশন শিট। যাতে তুমি অল্প সময়ে সব দিক ব্যালেন্স করতে পারো যেটা সেকেন্ড টাইমরা সহজে পারে, আবার বইয়ের কলেবর দেখে আগেই ভয় না পেয়ে যাও। সাধারণ জ্ঞান এবং ইংরেজির জন্য তোমাদের বাজারের ভুলে ভরা বই নয়, দেওয়া হবে আমাদের নিজস্ব বই।
আমাদের চেষ্টা সবসময় যে আগে থেকে ভালো করবে সে যেন দিকভ্রষ্ট না হয় আর যে দুর্বল সে যেন একটু একটু করে তার লক্ষ্যের দিকে আগাতে পারে। আমাদের এখানে কখনো কারো মনে হবে না ইশ ভাইয়ারা যদি এটা বলতো তাহলে হয়ত আমি চান্স পেতাম।
এছাড়া গাণিতিক ক্লাসের ব্যাপারে, বার বার আসা পয়েন্টগুলো কিভাবে আমরা আলাদা করে রেডি করাবো বা কেন তুমি অন্য খানে ভর্তি হয়েও আমাদের এখানে আসবে ক্লাস করতে সেটা জানার জন্য ফেসবুক নয়, অফিসে আসার আহবান রইলো। আমাদের এখানে তুমি কখনো আশা হারাবে এই আত্মবিশ্বাসের কারণ আমাদের সফলতা। গতবার আমাদের প্রথম ব্যাচের ৩৩ জনের মধ্য থেকে দুইজন DMC সহ মোট ১২ জন শুধু সরকারী মেডিকেলেই চান্স পেয়েছে, এছাড়া ডেন্টাল (BDS) এবং ভার্সিটি তো আছেই।
সব কথার শেষ কথা, ভর্তি প্রস্তুতির সময়টা খুব ক্রিটিক্যাল, দেখে শুনে সবাইকে বিবেচনা করে সিধান্ত নিও।
ভালো থাকো সবাই।
০১৭৬৪৮২৬১৫৪

আমাদের ছন্দে ছন্দে ফিজিক্স বই থেকেপড়া মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক
19/04/2017

আমাদের ছন্দে ছন্দে ফিজিক্স বই থেকে
পড়া মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক

Address

চতুর্থ তলা, RMCian'S ভবন, ঘোষপাড়া মোড়
Rajshahi
৬০০০

Opening Hours

Monday 10:00 - 14:00
Tuesday 10:00 - 14:00
Wednesday 10:00 - 14:00
Thursday 10:00 - 14:00
Saturday 10:00 - 14:00
Sunday 10:00 - 14:00

Telephone

1764825154

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RMCian's posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram