Health Care & Tips

Health Care & Tips স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ এর জন্য আমাদের সাথে থাকুন

বিয়ের আগে ৭ টি মেডিকেল টেস্ট জরুরী..🟢 ১. রক্তের গ্রুপ ও Rh ফ্যাক্টর টেস্ট । কেন জরুরী .? Rh ভেক্টর mismatch থাকলে ভবিষ্...
30/04/2025

বিয়ের আগে ৭ টি মেডিকেল টেস্ট জরুরী..

🟢 ১. রক্তের গ্রুপ ও Rh ফ্যাক্টর টেস্ট ।

কেন জরুরী .?
Rh ভেক্টর mismatch থাকলে ভবিষ্যতে সন্তান ধারণের জটিলতা দেখা দিতে পারে

🟢 ২ . থ্যালাসেমিয়া

দুইজনের ক্যারিয়ার?
তাহলে সন্তানের ক্ষেত্রে থ্যালাসেমিয়ার ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়.।

🟢 ৩.HIV হেপাটাইটিস B ও C টেস্ট.।

ভাইরাল ইনফেকশন.।
গোপনে শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। আগে ধরা গেলে চিকিৎসা ও প্রতিরোধ সম্ভব.।

৪. সিফিলিস ও অন্যান্য STD ( Sexual Transmitted Disease) টেস্ট.।

সচেতন থাকুন.।
STD থাকলে ভবিষ্যতে পার্টনার স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়তে পারে.।

🟢 ৫. সুগার ও থাইরয়েড টেস্ট ( FBS, TSH ইত্যাদি) টেস্ট .।

হরমোন ঠিক তো.?
ডায়াবেটিস ও থাইরয়েডের সমস্যা প্রজননে প্রভাব ফেলতে পারে.।

🟢 ৬. ফার্টিলিটি টেস্ট ( যদি বয়স একটু বেশি হয়)

চিন্তিত নাকি.?
যেমন
স্পার্ম এনালাইসিস (পুরুষের জন্য)

হরমোন প্রোফাইল ও আল্ট্রাসনো (মহিলাদের জন্য)

🟢 ৭. জেনেটিক টেস্ট (পারিবারিক রোগ থাকলে)

ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সাবধানতা.।

বিশেষ করে পরিবারে যদি হার্ট ডিজিজ ,ডায়াবেটিস, থ্যালাসেমিয়া, হিমোফিলিয়া থাকে।
তাহলে চিকিৎসা ও প্রতিরোধ সম্ভব.।

🟢 চেকআপ মানে সন্দেহ তার নয় ,এটি দায়িত্ববোধের প্রতীক!
একজন আরেকজনকে ভালবাসলে তার স্বাস্থ্যের প্রতি ও যত্নশীল হওয়া উচিত।

ধন্যবাদ 💜
আশা করি উপকৃত হবেন ।

antihistamine dose...
28/01/2025

antihistamine dose...

গোপন অঙ্গের যে অসুখটিকে মেয়েরা সর্বদা গোপন করেনসামাজিক কারণে আজও বহু নারী নিজের লজ্জাস্থানে কোন অসুখ হলে সেটিকে লুকিয়ে র...
27/01/2025

গোপন অঙ্গের যে অসুখটিকে মেয়েরা সর্বদা গোপন করেন

সামাজিক কারণে আজও বহু নারী নিজের লজ্জাস্থানে কোন অসুখ হলে সেটিকে লুকিয়ে রাখেন এবং তিল তিল করে নিজেকে ঠেলে দেন মৃত্যুর দিকে! ঠিক তেমনই একটি অসুখ হচ্ছে গোপন অঙ্গে ইনফেকশন, যা অধিকাংশ ক্ষেত্রে নারী বুঝতেও পারেন না যে তিনি এই রোগটির শিকার। লজ্জা নয়, সচেতনতা জরুরী। চলুন, বিস্তারিত জেনে নিই নারীর সেই অসুখটির কথা!

আপনার যোনির চারপাশে কি চুলকায় প্রায়ই? অস্বস্তি হয়, আশেপাশের চামড়া লাল হয়ে যায়? গোপন স্থানটি থেকে দুর্গন্ধ আসে, অস্বস্তিকর সাদাস্রাব হয় বা প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া করে? এই সবই হতে পারে ভ্যাজেন্টিস এর লক্ষণ। ভয় পাবেন না, এই রোগটি পৃথিবীতে মিলিয়ন মিলিয়ন নারীর হয়ে থাকে প্রতিবছর। তবে হ্যাঁ, এর উপযুক্ত চিকিৎসা করানো অত্যন্ত জরুরী।

ভ্যাজেন্টিসএর লক্ষণ –
অনেক নারীর ক্ষেত্রেই তেমন কোন লক্ষণ দেখা যায় না বা অনেকের আবার মৃদু লক্ষণ থাকে। নিয়মিত গাইনির ডাক্তার দিয়ে চেকাপ করালে এই অসুখটি থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব। সাধারণত যে লক্ষণগুলো দেখা দেয় সেগুলো হচ্ছে-
– গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হওয়া বা দুর্গন্ধ যুক্ত সাদাস্রাব হওয়া
– প্রস্রাবের জন্য জ্বালা পোড়া করা ও ব্যথা হওয়া
– যোনির চারপাশে চুলকানি ও অস্বস্তি
– অনাকাঙ্ক্ষিত রক্তপাত
– যৌন মিলনের সময় অস্বস্তি
– যোনির চারপাশের ত্বকে লাল র‍্যাশ হওয়া বা চামড়া লাল হয়ে যাওয়া
এই লক্ষণগুলোর যে কোনটি দেখা গেলেই অবিলম্বে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে। অন্যান্য লক্ষণ দেখা না গেলেও দুর্গন্ধ প চুলকানি খুবই সাদারন সমস্যা। তাই এই সমস্যা গুলো নিজের মাঝে দেখলে লজ্জা না করে অবিলম্বে ডাক্তারের কাছে যান।
ভ্যাজেন্টিসহতে দূরে থাকতে যা করতে পারেন –
প্রতিকারের চাইতে প্রতিরোধ জরুরী। ভ্যাজেন্টিসহতে দূরে থাকতে প্রত্যেক নারী যা করতে পারেন, সেগুলো হচ্ছে-
– পরিষ্কার পরিছন্ন থাকুন। ভ্যাজেন্টিসহতে নিরাপরদ থাকতে এটি অত্যন্ত জরুরী। প্রতিদিন যোনি ও এর আশেপাশের এলাকা হালকা গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করবেন।
– আপনার ত্বকে অস্বস্তি হয় এমন যে কোন পণ্য ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।
– এক অন্তর্বাস বেশিক্ষণ ব্যবহার করবেন না।
– স্পর্শ কাতর এই অঙ্গ পরিষ্কারের জন্য বিশেষ ধরনের সাবান জাতীয় পণ্য পাওয়া যায়, সম্ভব হলে সেগুলো ব্যবহার করুন।

🩺 CBC রিপোর্ট এনালাইসিস (Complete Blood Count Analysis)🔴 1. Hemoglobin (Hb)📋 হিমোগ্লোবিন: রক্তে অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য...
11/01/2025

🩺 CBC রিপোর্ট এনালাইসিস (Complete Blood Count Analysis)

🔴 1. Hemoglobin (Hb)
📋 হিমোগ্লোবিন: রক্তে অক্সিজেন পরিবহনে সাহায্য করে।
✅ স্বাভাবিক মান:
👨 পুরুষ: 13.5-17.5 g/dL
👩 নারী: 12.0-15.5 g/dL
👶 শিশু: 11-16 g/dL
📉 কম হলে: অ্যানিমিয়া, রক্তস্বল্পতা।
📈 বেশি হলে: ডিহাইড্রেশন, পলিসাইথেমিয়া।

🔵 2. RBC Count (Red Blood Cells)
📋 লোহিত রক্তকণিকা: শরীরে অক্সিজেন বহন করে।
✅ স্বাভাবিক মান:
👨 পুরুষ: 4.7-6.1 million/µL
👩 নারী: 4.2-5.4 million/µL
👶 শিশু: 4.1-5.5 million/µL
📉 কম হলে: রক্তক্ষরণ, পুষ্টির ঘাটতি।
📈 বেশি হলে: ডিহাইড্রেশন, হৃদরোগ।

⚪ 3. WBC Count (White Blood Cells)
📋 শ্বেত রক্তকণিকা: সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।
✅ স্বাভাবিক মান:
প্রাপ্তবয়স্ক: 4,000-11,000 cells/µL
📉 কম হলে: ইমিউন সিস্টেম দুর্বল।
📈 বেশি হলে: সংক্রমণ বা প্রদাহের উপস্থিতি।

🟡 4. Platelet Count
📋 প্লেটলেট: রক্ত জমাট বাঁধাতে সাহায্য করে।
✅ স্বাভাবিক মান:
150,000-450,000 cells/µL
📉 কম হলে: রক্তক্ষরণের ঝুঁকি।
📈 বেশি হলে: রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি।

🟠 5. Hematocrit (HCT)
📋 হেমাটোক্রিট: রক্তের মোট ভলিউমের কত শতাংশ লোহিত রক্তকণিকা রয়েছে।
✅ স্বাভাবিক মান:
👨 পুরুষ: 41-50%
👩 নারী: 36-44%
📉 কম হলে: অ্যানিমিয়া।
📈 বেশি হলে: ডিহাইড্রেশন।

🟣 6. MCV (Mean Corpuscular Volume)
📋 এমসিভি: প্রতিটি লোহিত রক্তকণিকার গড় আয়তন।
✅ স্বাভাবিক মান: 80-100 fL
📉 কম হলে: আয়রনের ঘাটতি।
📈 বেশি হলে: ভিটামিন বি১২ বা ফলিক এসিডের ঘাটতি।

🟤 7. RDW (Red Cell Distribution Width)
📋 আরডিডাব্লিউ: লোহিত রক্তকণিকার আকারের বৈচিত্র্য।
✅ স্বাভাবিক মান: 11.5-14.5%
📉 কম হলে: সাধারণত সমস্যা নয়।
📈 বেশি হলে: অ্যানিমিয়া, আয়রনের ঘাটতি।

⚙️ 8. Differential WBC Count
📋 শ্বেত রক্তকণিকার বিভিন্ন প্রকারের শতকরা হার:
🧪 Neutrophils: 40-70% (সংক্রমণ প্রতিরোধ)
🧪 Lymphocytes: 20-40% (ইমিউন সিস্টেম সক্রিয়)
🧪 Monocytes: 2-8% (সংক্রমণ পরিষ্কার)
🧪 Eosinophils: 1-4% (অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া)
🧪 Basophils: 0.5-1% (অ্যালার্জি ও প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ)

 #জন্মের_পর_কে ওয়ান(K-One) ইঞ্জেকশন #দেওয়া_জরুরি_কেন?শিশুর জন্মের পর প্রথম কয়েক দিনের মধ্যে হঠাৎ শরীরের যেকোনো স্থান দিয়...
10/01/2025

#জন্মের_পর_কে ওয়ান(K-One) ইঞ্জেকশন
#দেওয়া_জরুরি_কেন?

শিশুর জন্মের পর প্রথম কয়েক দিনের মধ্যে হঠাৎ শরীরের যেকোনো স্থান দিয়ে রক্তক্ষরণ হতে পারে।সাধারণত রক্তক্ষরণ ছাড়া শিশুর অন্য কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে না।এটিকে বলে হেমোরেজিক ডিজিজ অব নিউবর্ন (নবজাতকের রক্তক্ষরণ)।
শরীরে ভিটামিন 'কে'-এর অভাবে এ রোগ দেখা দেয়।

#যেসব_রক্তক্ষরণ_হতে পারে-

নানা কারণে জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে,দ্বিতীয় দিন থেকে এক সপ্তাহের মধ্যে বা পরে রক্তক্ষরণ হতে পারে।

◑এ সময় নাভি দিয়ে,

◑পায়খানার সঙ্গে,

◑নাক দিয়ে রক্তপাত হতে দেখা যায়।

◑অনেক সময় চামড়ার নিচে রক্তপাতের কারণে লাল লাল দাগ দেখা দিতে পারে।

◑এ ছাড়া বিপজ্জনক হলো মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ।

#কে_ওয়ান_ব্যবহারে_যা_হয়-

নবজাতকের এই রক্তক্ষরণ প্রতিরোধে সহজ একটি চিকিৎসা পদ্ধতি হলো ভিটামিন 'কে' ইনজেকশন প্রয়োগ।
জন্মের পর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে এ ইনজেকশন দিতে হয়। ইনজেকশন মাংসপেশিতে একবার প্রয়োগ করলেই যথেষ্ট। তবে মুখে খাওয়ালে তিন ডোজ নিতে হবে।
প্রথম ডোজ নিতে হবে জন্মের চার ঘণ্টার মধ্যে।দ্বিতীয় ডোজ চতুর্থ দিনে এবং তৃতীয় ডোজ ২৮তম দিনে।

ইনজেকশন নেওয়ার পরও রক্তক্ষরণের কোনো লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

এছাড়াও ভিটামিন "কে" শিশুর হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।এটি হাড়ের ফ্র্যাকচার কমাতে সাহায্য করে।ভিটামিন-কে শিশুর হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ভিটামিন-কে কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ও হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সাহায্য করে।

সর্বোপরি বলব,ভিটামিন "কে" নবজাতকের জন্য অত্যন্ত জরুরি।

আমাদের বৃহদন্ত্র নলের মতো ফাঁপা। বৃহদন্ত্রের তিনটি অংশের মধ্যে প্রথম অংশ হচ্ছে সিকাম। এই সিকামের সাথে ছোট একটি আঙ্গুলের ...
14/06/2023

আমাদের বৃহদন্ত্র নলের মতো ফাঁপা। বৃহদন্ত্রের তিনটি অংশের মধ্যে প্রথম অংশ হচ্ছে সিকাম। এই সিকামের সাথে ছোট একটি আঙ্গুলের মত দেখতে অংশটি হলো এপেনডিক্স।

কোন কারণে যদি এর মধ্যে পাঁচিত খাদ্য, মল বা কৃমি ঢুকে যায়, তাহলে রক্ত ও পুষ্টির অভাব দেখা দেয়। নানান জীবাণুর আক্রমণে এপেনডিক্সের ঐ অংশে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। একেই এপেনডিসাইটিস বলে।

এটা পেটের নীচের ডান দিকে বুক আর শ্রোণীচক্রের মধ্যবর্তী এলাকায় অবস্থিত। আমাদের শরীরে অ্যাপেন্ডিক্স-এর সঠিক ভূমিকা অজানা, কিন্তু অন্যান্য প্রাণীদের মধ্যে, এটা হজমে সাহায্য করে।
লক্ষণ সমূহঃ
পেটের নীচের ডানদিকে ব্যথা অ্যাপেন্ডিসাইটিস-এর বৈশিষ্ট্য। যাই হোক, আপনি এর সাথে যুক্ত অন্যান্য উপসর্গও অনুভব করতে পারেন, যেমনঃ

পেট খারাপ বা কোষ্ঠকাঠিন্য (পায়খানা শক্ত হওয়া)।
অল্প-মাত্রার জ্বর।
বমি বমি ভাব এবং বমি করা।
খিদে না হওয়া।
পৈটিক স্ফীতি (ফোলা)।
ফুলে ওঠা বা গ্যাস বার করতে অক্ষমতা।
নাভির চারপাশের ব্যথা পেটের নীচের ডানদিকে এগোতে থাকা।
অ্যাপেন্ডিসাইটিস এর উপসর্গগুলি হাঁটাচলা, তলপেটে চাপ দেওয়া কিংবা কাশতে থাকায় আরও খারাপ হতে পারে।

চিকিৎসাঃ
অ্যাপেন্ডিক্টোমি বা অ্যাপেন্ডিসেক্টোমি হচ্ছে একটা অস্ত্রোপচারমূলক প্রক্রিয়া যেখানে অ্যাপেন্ডিক্স বার করে দেবার জন্য তলপেটে একটা কাটা বা ছেদ করা হয়। কিছু ক্ষেত্রে, একটা অ্যান্টিবায়োটিক থেরাপিও ব্যবহার করা হয়।

যখন অ্যাপেন্ডিক্স-এর সরু নল মল অথবা খাবারে বন্ধ হয়ে যায়, এটা ফেটে যেতে পারে এবং ভিতরের বস্তুগুলো চারপাশের পৈটিক টিস্যুগুলিতে ছড়াতে পারে যার ফলে একটা সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এই রকম কোন ক্ষেত্রে, সময়মত এই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।

 🔴🔴 প্রচণ্ড গরম পরেছে... পাশের সারির সিটে বসেছিল দুই ছেলে... দুজনই ছাত্র...কৌতূহল নিয়ে দেখছি কি করে!!হাফ লিটার (৫০০ মি.ল...
03/06/2023



🔴🔴 প্রচণ্ড গরম পরেছে... পাশের সারির সিটে বসেছিল দুই ছেলে... দুজনই ছাত্র...

কৌতূহল নিয়ে দেখছি কি করে!!

হাফ লিটার (৫০০ মি.লি) পানির বোতলে প্রথমে এক প্যাকেট খাবার স্যালাইন ঢালল... একটু ঝাঁকি দিল... এরপর আরেক প্যাকেট স্যালাইন বের করল... সব মিলে দুই প্যাকেট স্যালাইন ঢালল ঐ হাফ লিটার পানির মধ্যেই...

জিজ্ঞাসা করলাম, ভাই দুই প্যাকেট কেন ঢাললেন?

- এক প্যাকেটে অত স্বাদ পাওয়া যায় না... তাছাড়া যে গরম পড়েছে, তাতে বেশি খাওয়াই ভাল।

এরকম ভুল প্রায় লোকই করে... সবাই ভাবে, স্যালাইনই তো... কি আর হবে!! কিন্তু এটা যে কত মারাত্মক ভুল, তা বেশিরভাগ লোকই জানে না...

বিশেষ করে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে তো আরো বেশি বিপদজনক...

কয়েক মাস আগের কথা... ডায়রিয়া হওয়ার পর খিঁচুনি নিয়ে এক বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছে।

একটু সন্দেহ হল... জিজ্ঞাসা করলাম, কি খাওয়াইছেন বাবুকে?

- কেন? স্যালাইন।

- বানাইছেন কিভাবে?

- হাফ গ্লাসের মত পানিতে এক প্যাকেট স্যালাইন গুলছি।

- নিয়ম তো হাফ লিটার বা আধা সের পানিতে স্যালাইন গুলানো। কিন্তু হাফ গ্লাস পানিতে কেন?

- ছোট বাচ্চা, অত আর স্যালাইন খেতে পারবে?

তাড়াতাড়ি বাচ্চাকে মেডিকেলে রেফার করে দিলাম। অল্প পানিতে স্যালাইন গুলানোর কারণে বেশি ঘনত্বের লবণ শরীরের ভেতরে গিয়ে লবনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এর ফলে খিচুনি শুরু হয়েছে, যা খুবই মারাত্মক... কিডনি নষ্ট হওয়া থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।

এভাবে অনেক বাচ্চা মারা যায় ডায়রিয়ার কারণে নয়, ভুলভাবে স্যালাইন বানানোর কারণে।

মনে রাখা উচিত, খাবার স্যালাইন কোন সাধারণ পানীয় নয় যে ইচ্ছেমত খাবেন। এটি ওষুধ... বমি, পাতলা পায়খানা বা গরমের ফলে প্রচন্ডরকম ঘেমে শরীর থেকে যে পানি, লবণ বের হয়ে যায়, তা পূরণ করার জন্য এটি খাওয়া হয়।

এটি নির্দিষ্ট নিয়মেই গুলতে হবে... ছোট-বড় সবার জন্য একই নিয়মে বানাতে হবে... আধা সের বা হাফ লিটার পানির মধ্যে পুরো এক প্যাকেট মিশিয়ে স্যালাইন দ্রবন প্রস্তুত করতে হবে। তবেই তা শরীরে গিয়ে কাজ করবে।

এর কম পানিতে বানালে লবনের ঘনত্ব বেড়ে গিয়ে কিডনির ক্ষতি করবে... বেশি পানিতে বানালে লবনের ঘনত্ব কমে গিয়ে সঠিকভাবে ঘাটতি পূরণ হবে না।

একবার স্যালাইন বানালে, তা সর্বোচ্চ বারো ঘণ্টা পর্যন্ত রাখা যায়, তবে ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত রাখতেও অনেকে পরামর্শ দেন।

কখনো হাফ প্যাকেট স্যালাইন, এক গ্লাস পানি- এভাবে বানাবেন না... কিংবা পরবর্তিতে বানানোর জন্য প্যাকেটে কিছু স্যালাইন রেখেও দিবেন না... এক প্যাকেট দিয়ে একসাথে হাফ লিটারই বানাবেন...

একবার বানানোর পর, বয়স ও প্রয়োজনভেদে যতটুকু দরকার, সেখান থেকে নিয়ে সেভাবে খাবেন। শেষ হয়ে গেলে আবার হাফ লিটার পানিতে এক প্যাকেট গুলিয়ে নতুন করে বানাবেন।

ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, কিডনি রোগ কিংবা হার্টের রুগীর ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে স্যালাইন খাবেন।

আর হ্যাঁ, বাজারে "টেস্টি স্যালাইন" নামক যা পাওয়া যায়, সেগুলো অবশ্যই খাওয়া যাবে না.. এগুলোতে মাত্রার কোন ঠিক তো নেই-ই, এর পাশাপাশি ওষুধ প্রশাসনেরও কোন অনুমোদন নেই। বরং ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অনেক কোম্পানির টেস্টি স্যালাইনে স্যাকারিন ও কাপড়ের রং পর্যন্ত পাওয়া গেছে।

Dr.Taraki Hasan Mehedi
MBBS

গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ সমূহ সবাই বাসায় রাখতে পারেন (যে কোন সময় কাজে লাগবে) #জ্বর থাকলে প্যারাসিটামল বা নাপা ৫০০ এমজি, ট্যাবল...
08/05/2023

গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ সমূহ সবাই বাসায় রাখতে পারেন (যে কোন সময় কাজে লাগবে)

#জ্বর থাকলে প্যারাসিটামল বা নাপা ৫০০ এমজি, ট্যাবলেট ভরা পেটে ১+১+১+১ বার।

#সর্দি থাকলে এন্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট যেমন ডেসলর

১০ এমজি১+০+১ বা এলাকট্রল ১০ এমজি ১+০+১ অথবা

ফেক্সোফেনাডিন ৬০ এমজি ১+০+১ বার যেকোন ১ টি খাবেন।

#গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খেতে পারেন ওমিপ্রাজল ২০ এমজি ১+০+১ খালি পেটি ২ বেলা।।

#পাতলা_পায়খানা বা পেটের সমস্যায় Tab. Merto 400 mg 1+1+1 ভারা পটে ৩ বেলা খাবেন।

#শুকনা_কাশি হলে সিরাপ Ambrox ২ চামচ করে তিন বেলা খাবেন।

াশি হলে সিরাপ মিউকোলিট ২ চামচ করে ৩ বেলা খাবেন।।

#হালকা শ্বাসকষ্ট হলে Tab Monas 10 mg প্রতি রাতে ১ টি।

#যেকোনো পেট ব্যাথা বা পিরিয়ডের পেট ব্যাথা হলে viset 50 mg বা Algin 50 mg ভরা পেটে।

#শরীর ব্যাথা হলে- Napa Extra বা Napa Extend

#বুকে চাপ চাপ ব্যাথা হলে Ecosprin 75 mg

#পাতলা পায়খানা বা আমাশয় হলে Flazyl 400mg বা Filmet 400 mg.

#প্রচন্ড মাথা ব্যথা হলে Tufnil 200 mg

#দাঁতে ব্যথা হলে Rolac 10 মগ অথবা Tory 90 mg

#ঠান্ডা, সর্দি, কাশি, এলার্জি হলে- Rupa 10 mg বা Fexo 120 mg

#বমি হলে Emistat 8 mg

#হঠাৎ প্রেসার বেড়ে গেলে Tenoloc 50 mg অথবা Amdocal 5 mg

ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

কখন কোন X-ray করানো হয়?শরীরের এক এক জায়গার সমস্যা অনুযায়ী X-ray এর নামের ভিন্নতা আসে। যেমনঃ 👉 বুকের সমস্যা জানার জন্য আম...
17/04/2023

কখন কোন X-ray করানো হয়?

শরীরের এক এক জায়গার সমস্যা অনুযায়ী X-ray এর নামের ভিন্নতা আসে।

যেমনঃ
👉 বুকের সমস্যা জানার জন্য আমরা যখন রুগীকে X-ray করতে দিব তখন লিখব X-ray of chest P/A অথবা A/P view

👉 আবার কিডনী,ইউবেটর,ইউরিনারী ব্লাডার এসব জায়গার সমস্যা সম্পর্কে জানতে আমরা X-ray of KUB লিখব।

👉 এরপর আমরা সাইনাসের সমস্যা সম্পর্কে জানতে X-ray of PNS লিখব।

👉 এরপর হাটুতে ব্যাথা বা হাটুর সমস্যা জানতে আমরা লিখব X-ray of knee jount

👉 কনুয়ের সমস্যা জানতে আমরা লিখব X-ray of Elbow joint

এভাবে আমরা স্থান ভেদে বিভিন্ন নাম লিখে থাকি।

ECG & X-ray রিপোর্ট বোঝার কোর্স করে আপনি এসব রিপোর্ট বুঝতে পারবেন ও রোগ নির্ণয় করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

গর্ভাবস্থায় কতবার আল্ট্রাসনোগ্রাফী করাবেন এবং কেন করাবেন?• প্রথম আল্ট্রাসনোগ্রাম : প্রথম ১২ সপ্তাহের মধ্যে এই আল্ট্রাসনো...
16/04/2023

গর্ভাবস্থায় কতবার আল্ট্রাসনোগ্রাফী করাবেন এবং কেন করাবেন?

• প্রথম আল্ট্রাসনোগ্রাম : প্রথম ১২ সপ্তাহের মধ্যে এই আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে হয়। ৮-১০ সপ্তাহের মধ্যে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে মিসড এবরশন, এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি, প্লাসেন্টার গঠন, অস্বাভাবিক টিউমার বা অন্য সমস্যা এবং ডেলিভারি ডেইট সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

• দ্বিতীয় আল্ট্রাসনোগ্রাম/(অ্যানোমালি স্ক্যান): ১৮-২২ সপ্তাহের মধ্যে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে গর্ভস্থ সন্তানের কোন জন্মগত ত্রুটি আছে কিনা, সন্তান ঠিকমতো বাড়ছে কিনা এবং বাচ্চার জেন্ডার সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যায়।

• তৃতীয় আল্ট্রাসনোগ্রাম : ৩২-৩৬ সপ্তাহে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে গর্ভের বাচ্চার ওজন, পজিশন, এমনিওটিক ফ্লুইডের পরিমাণ, প্লাসেন্টা পজিশন, বাচ্চার সঠিক বৃদ্ধি সম্পর্কে এবং নরমাল ডেলিভারির জন্য শারীরিক কোন সমস্যা আছে কিনা এসময় ধারণা পাওয়া যায়।

বাচ্চার নড়াচড়া না পেলে কিংবা সমস্যা বুঝলে অতি দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

❝গর্ভাবস্থায় যে সব ঔষধ খাওয়া যাবে না।❞________________💊___________________গর্ভাবস্থায় সবধরনের ওষুধ খাওয়া যায় না। কিছু ...
11/04/2023

❝গর্ভাবস্থায় যে সব ঔষধ খাওয়া যাবে না।❞
________________💊___________________

গর্ভাবস্থায় সবধরনের ওষুধ খাওয়া যায় না। কিছু কিছু ওষুধ গর্ভের সন্তানের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। গর্ভাবস্থায় ক্ষতিকর ওষুধের তালিকায় সাধারন বেদনানাশক থেকে শুরু করে বেশ কিছু এন্টিবায়োটিকও রয়েছে।

কিছু কিছু ওষুধ গর্ভাবস্থার প্রথম ধাপে নিরাপদ কিন্তু শেষ ধাপে ক্ষতিকর হতে পারে। আবার কিছু কিছু ওষুধ আছে, সাধারনত গর্ভাবস্থায় দেয়া হয় না, কিন্তু সম্ভাব্য ঝুকির চেয়ে প্রয়োজনীয়তা যখন জরুরী হয়ে পড়ে তখন দেয়া হয়।

খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন (Food and Drug Administration – FDA) কর্তৃক অনুমোদিত সব ওষুধ কিন্তু গর্ভবতীদের উপর পরীক্ষা করা হয় না। কারন এ ব্যপারে নৈতিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ কারণে এসব ওষুধ গর্ভবতীদের ক্ষেত্রে কতটা নিরাপদ, নিশ্চিত করে বলা যায় না।

গর্ভাবস্থায় যে সব ওষুধ খাওয়া উচিত না তার একটি তালিকা নিচে দেয়া হলো। এমনকি গর্ভাবস্থা সন্দেহ হলেও এই ওষুধ গুলো এড়িয়ে চলা উচিত।

প্রেসক্রিপশন ছাড়া যে সব ওষুধ (OTC drugs) সহজে কিনতে পাওয়া যায়, তাদের মধ্যে রয়েছে

ওষুধের নাম
ব্যবহার
পরামর্শ

★এসপিরিন (Aspirin)
ব্যথানাশক
গর্ভাবস্থার প্রথম ৩ মাস, মাঝের ৩ মাস এবং শেষের ৩ মাস অর্থাৎ পুরো গর্ভাবস্থাতেই ব্যবহার করা উচিত না।

★ক্লোরফেনিরামিন (Chlorpheniramine)
আলারজী, চুলকানি কমাতে ব্যবহৃত হয়
গর্ভাবস্থার প্রথম ৩ মাস ও মাঝের ৩ মাসে সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত। শেষের ৩ মাসে ব্যবহার করা উচিত না

★ব্রোমফেনিরামিন (Brompheniramine)
সাধারন ঠান্ডা, সর্দি কমাতে ব্যবহৃত হয়
গর্ভাবস্থার প্রথম ৩ মাস ও মাঝের ৩ মাসে সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত। শেষের ৩ মাসে ব্যবহার করা উচিত না

★আইবুপ্রফেন (ibuprofen)
জ্বর, ব্যথা, প্রদাহ কমাতে ব্যবহৃত হয়
গর্ভাবস্থার প্রথম ৩ মাস ও মাঝের ৩ মাসে সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত। শেষের ৩ মাসে ব্যবহার করা উচিত না

★ন্যাপ্রক্সেন (Naproxen)
জ্বর, ব্যথা, প্রদাহ কমাতে ব্যবহৃত হয়
গর্ভাবস্থার প্রথম ৩ মাস ও মাঝের ৩ মাসে সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত। শেষের ৩ মাসে ব্যবহার করা উচিত না। ©sanok

★সিওডোএফিড্রিন (Pseudoephedrine)
বন্ধ নাক ও সাইনাসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়
গর্ভাবস্থার প্রথম ৩ মাসে ব্যবহার করা উচিত না। মাঝের ৩ মাস এবং শেষের ৩ মাসে সাবধানতার সাথে ব্যবহার করা উচিত।

★ক্যাস্টরওয়েল (Castor Oill)
গর্ভাবস্থার প্রথম ৩ মাস, মাঝের ৩ মাস এবং শেষের ৩ মাস অর্থাৎ পুরো গর্ভাবস্থাতেই ব্যবহার করা উচিত না।

❝এবার এন্টিবায়োটিক নিয়ে আলোচনা করা যাক।❞
________________scm______________________

কোন কোন এন্টিবায়োটিক বাদ দেয়া উচিত, সুনির্দিষ্ট ভাবে বলা কঠিন, এক্ষেত্রে আরো যে সব বিষয় বিবেচনায় নিতে হয় তা হলো – আপনি এটি কি পরিমানে খাচ্ছেন, কতদিন ধরে খাচ্ছেন, গর্ভাবস্থার এখন কোন পর্যায় চলছে, ইত্যাদি। তবে সাধারণভাবে ঝুকির ভিত্তিতে এন্টিবায়োটিকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয় যেমন, A-B-C-D এবং X। তারমধ্যে A হলো সবচেয়ে নিরাপদ আর X হলে অবশ্যই বর্জনীয়।

গর্ভাবস্থায় যে সমস্থ এন্টিবায়োটিক বর্জন করতে হবেঃ
___________________Scm________________________

💊 ওষুধ
যে রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ঃ

★স্টেপ্টোমাইসিন (Streptomycin)
যক্ষা

★টেট্ট্রাসাইক্লিন (Tetracycline) গ্রুপের ওষুধ যেমন, ডক্সিসাইক্লিন (Doxycycline) এবং মিনোসাইক্লিন (Minocycline)
শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমন, ব্রণ

★সালফোনামাইড (Sulfonamides) গ্রুপের ওষুধ যেমন, ক্লট্রিমাজল (Clotrimazole)
মুত্রনালীর সংক্রমন, কানের সংক্রমন, নিমোনিয়া (pneumonia)

★ফ্লুরোকুইনোলনস (Fluoroquinolones) গ্রুপের ওষুধ যেমন, সিপ্রোফ্লক্সাসিন (Ciprofloxacin), লিভোফ্লক্সাসিন (Levofloxacin), ওফ্লক্সাসিন (Ofloxacin)
মুত্রনালীর সংক্রমন

★ট্রাইমেথোপ্রিম (Trimethoprim)
মুত্রনালীর সংক্রমন

💊যে এন্টিবায়োটিক গুলো তুলনামূলক নিরাপদঃ
____________________________________________

এমক্সিসিলিন (Amoxicillin)
এম্পিসিলিন (Ampicillin)
ক্লক্সাসিলিন (Cloxacillin)
ফ্লুক্লক্সাসিলিন (Flucloxacillin)
ক্লিন্ডামাইসিন (Clindamycin)
জেন্টামাইসিন (Gentamicin)
ইরাইথ্রোমাইসিন (Erythromycin)
সেফালস্পোরিনস (Cephalosporins) যেমন, সেফিক্সজিম (Cefixime), সেফটাজিডিম (Ceftazidime)
মেট্রোনিডাজল (Metronidazole)

এই ওষুধ গুলো B গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। যার অর্থ হলো, এই ওষুধ গুলো অন্য প্রাণীর মধ্যে পরীক্ষা করা হয়েছে এবং কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও পাওয়া গেছে। কিন্তু গর্ভবতী মেয়েদের মধ্যে অতি সতর্কতার সাথে ব্যবহার করে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। গর্ভাবস্থার পুরো সময়টাতেই এই ওষুধ গুলো নিরাপদ। তবে সব অবস্থাতেই এন্টিবায়োটিক সতর্কতার সাথে ব্যবহার করা উচিত এবং ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কখনই খাওয়া উচিত না। ডাক্তার যখনই আপানাকে কোন ওষুধ দিবেন, সে ওষুধের উপকারিতা এবং সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সবই তিনি আপনাকে বুঝিয়ে দিবেন।

💊যদি আপনার ডায়বেটিস অথবা উচ্চ রক্তচাপ থাকেঃ
______________________________________________

আপনি যদি ডায়বেটিসের জন্য মুখে খাবার ওষুধ খেয়ে থাকেন, তবে যখনই আপনি গর্ভধারণের পরিকল্পনা করবেন তখনই বা গর্ভবতী হয়ে পড়েছেন জানার পর পরই আপনার ডাক্তারকে জানান। ডায়বেটিসের জন্য মুখে খাবার সব ওষুধ গর্ভাবস্থায় খাওয়া যায় না। এক্ষেত্রে ডাক্তার আপনার ওষুধ বদলে দিবেন এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিবেন।

★মেটফরমিন (Metformin) এবং গ্লিবেনক্লিমাইড (Glibenclamide) ডায়বেটিসের চিকিৎসায় এই দুটি মুখে খাবার ওষুধ গর্ভাবস্থায় নিরাপদ। যদি গর্ভাবস্থায় খাবার নিয়ন্ত্রন এবং ব্যায়ামের মাধ্যমে আপানর ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রনে না আসে তবে ইনসুলিনই প্রথম পছন্দ। তবে উপরের মুখে খাবার ওষুধ দুটিও এক্ষেত্রে নিরাপদ।

💊উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার ক্ষেত্রেঃ
______________________________
এ,সি,ই ইনহিবিটর (ACE Inhibitor - Angiotensin-converting Enzyme Inhibitor) এবং এ,আর,বি (ARB-Angiotensin Receptor Blocker) গ্রুপের ওষুধ নিষিদ্ধ। এই গ্রুপের মধ্যে রয়েছে র‍্যামিপ্রিল (Ramipril), এনালাপ্রিল (Enalapril), লিসিনোপ্রিল (Lisinopril), লোসারটান (Losartan), ভালসারটান (Valsartan) ইত্যাদি। গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায় যা ব্যবহার করা হয় তা হলো হাইড্রালাজিন (Hydralazine), মিথাইল ডোপা (Methyldopa) এবং লেবিট্যালোল (Labetalo)l

⚠️সাবধানতাঃ

একই জেনেরিক নামের ওষুধ বাজারে ভিন্ন ভিন্ন নামে পাওয়া যায়। ভিন্ন ভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজস্ব দেয়া নামে বাজারজাত করে। ওষুধ কেনার আগে জেনেরিক নাম দেখে নিশ্চিত হয়ে নিন। কাছাকাছি নাম হলেই একই ওষুধ হবে এমন কোন কথা নেই। শেষ কথা হলো এ ধরনের ওষুধ ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়া কখনই খাবেন না।

◎ ══════ ❈ ══════ ◎
©শনক চন্দ্র মোহন্ত
ইনস্টিটিউট অব হেলথ্ টেকনোলোজি,তাজহাট, রংপুর
ফার্মেসী ডিপার্টমেন্ট

এই ১০টি ওষুধ সবসময় আপনার বাসায় রাখবেনঃ_________________________________১. প্যারাসিটামল (Paracetamol)২. ট্রামাডল (Tramado...
09/04/2023

এই ১০টি ওষুধ সবসময় আপনার বাসায় রাখবেনঃ
_________________________________
১. প্যারাসিটামল (Paracetamol)
২. ট্রামাডল (Tramadol)
৩. টাইমনিয়াম মিথাইলসালফেট (Tiemonium Methylsulfate)
৪. এসোমিপ্রাযল/ ওমিপ্রাযল (Esomeprazole/omeprazole)
৫. অ্যালুমিনিয়াম হাইডঅক্সাইড (Aluminium hydroxide suspension)
৬. ওরস্যালাইন (Oral Rehydration Saline)
৭. ফেক্সোফেনাডিন/রুপাটাডিন (Fexofenadine/ Rupatadine)
৮. সিলভার সালফাডায়াযিন অয়ন্টমেন্ট (Silver sulfadiazine ointment)
৯. পোভিডন-আয়োডিন মলম (Povidone-iodine ointment)
১০. অ্যাসপিরিন (Aspirin)
★★ প্যারাসিটামল (Par.acetamol)
জ্বরের জন্য প্রথমে একটি প্যারাসিটামল খেতে পারেন। জ্বর বাড়লে (

Address

Tajhat
Rangpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health Care & Tips posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Health Care & Tips:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram