দ্বিধা

দ্বিধা ভাবনা আর অনুভূতির খোঁজ
একটা সুস্থ, সুখী জীবনের জন্য 🌸

09/09/2025
কি মনে করছেন,  সবার জীবন  সুন্দর  শুধু আপনারটা বাদে?আসলে না।  আপনি যতই পরিপাটি করে জীবন সাজাতে চান না কেন। আপনার জীবনে এ...
01/09/2025

কি মনে করছেন, সবার জীবন সুন্দর শুধু আপনারটা বাদে?

আসলে না। আপনি যতই পরিপাটি করে জীবন সাজাতে চান না কেন। আপনার জীবনে এলোমেলো এমন অনেক কিছু থাকবে। যেমন আপনি একটা কাজে বের হচ্ছেন ঠিক এরকম মুহুর্তে আপনার বাচ্চার পটি পাবে। তাকে ক্লিন করার জন্য ছুটাছুটি করবেন।

অথবা বাচ্চার মুড সুইং শুরু হবে। সে চার হাত পা চারিদিকে ছড়ায় কান্না শুরু করবে।

আবার এমনও হতে পারে আপনার জামাইর একটা জরুরি ফোন আসবে, সে ফোনে ভ্যাজর ভ্যাজর শুরু করবে।

ঠিক সেই মুহুর্তে আপনার মেজাজ খারাপ হয়ে যাবে। দুই ঝাড়ি দিয়া বলবেন, ধুর যাবই না কোথাও 🥱🥱🥱।

জীবন আসলে এমনই। ঝামেলা আসবেই। আপনি যত ঠান্ডা মাথায় সেটাকে গ্রহন করবেন তত বেশি জিতবেন। আর যত বেশি ঝামেলা কে নিয়ে হতাশ হবেন তত বেশি ডিপ্রেশন এ পড়ে যাবেন।

মিথ: মানসিক সমস্যায় ভোগা মানেই দুর্বল হওয়া।সত্য: মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যে কারও হতে পারে—সে যতই শক্তিশালী বা সফল হোক না...
30/08/2025

মিথ: মানসিক সমস্যায় ভোগা মানেই দুর্বল হওয়া।
সত্য: মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যে কারও হতে পারে—সে যতই শক্তিশালী বা সফল হোক না কেন।

কেউ যদি মানসিক সাপোর্ট এর জন্য সাহায্যের দ্বারস্থ হয় আমরা বলেই বসি "ও/উনি মনে হয় পাগল"। আসলেই কি তাই? শরীর খারাপ হলে কত ব্যস্ত হয়ে যাই আমরা, মরিয়া হয়ে উঠি কোন ডক্টর দেখাবো, কি ঔষধ খাব অথচ এই যে বিষন্নতা, ডিপ্রেশন যা-ই বলি এটা কে কাটিয়ে ওঠার জন্য কোন প্রচেষ্টা নেই আমাদের। যদি কাউকে বলতেও যাই।।সাহায্য ও চাইতে যাই হাজার রকমের জাজমেন্টাল কথাবার্তা সহ আরও এমন সব কথা শুনতে পাই যা হয়তো আমাদের ডিপ্রেশনকে না কমিয়ে বরং আরো বাড়িয়ে দেয়। তাই আসুন আমরা সবাই একটু সাপোর্টিভ হই। একটু সহানুভূতিশীল হই, সবার প্রতি এবং নিজের প্রতি।

দীর্ঘ  বিরতির পর আবার ফিরে এলাম আপনাদের মাঝে 💙এবার থেকে নিয়মিত শেয়ার করবো মানসিক স্বাস্থ্যের ছোট ছোট টিপস, গল্প আর অনুপ্...
28/08/2025

দীর্ঘ বিরতির পর আবার ফিরে এলাম আপনাদের মাঝে 💙
এবার থেকে নিয়মিত শেয়ার করবো মানসিক স্বাস্থ্যের ছোট ছোট টিপস, গল্প আর অনুপ্রেরণার কথা।

আজ থেকে আবার শুরু হচ্ছে নতুন অধ্যায়।
আপনাদের সাথে থেকে আবার হাঁটতে চাই এই পথে। 🌿"

একাকিত্ব কিছু মানুষ একা।কারণ তারা মানুষদের ধরে রাখতে পারেনা। বাস্তবতা তাদের বারবার বলে দেয় ওরা তোমার জন্য না। তোমার এটা ...
21/06/2021

একাকিত্ব

কিছু মানুষ একা।কারণ তারা মানুষদের ধরে রাখতে পারেনা। বাস্তবতা তাদের বারবার বলে দেয় ওরা তোমার জন্য না। তোমার এটা আছে। তাদের তা নেই। অতএব সে তোমার যোগ্য না। তুমি অন্য পথ দেখো।

জীবনটা যেমন তোমার একার না। অনেকের অনেক কষ্টের ফসল তোমার বেড়ে ওঠা। তেমনি সবার সাথে সাথে তোমার নিজের খেয়াল তোমাকেই রাখতে হবে।

কেউ যদি তোমার ওই পর্যন্ত পৌঁছাতে না পারে যেখানে তুমি তাকে আপন ভাবতে পারো। তাহলে তার মতামতকে এতটাও গুরুত্ব দেয়ার দরকার পড়েনা। দুনিয়ার সবার মন রক্ষা করে চলা তোমার দায়িত্ব না।

তারা তোমার ভালো চাইলেও বাস্তবে তা তোমার জন্য ভালো নাও হতে পারে। তখন কিন্তু এই মানুষ গুলাই বলবে মানিয়ে নাও। ভাগ্যে ছিলো।

তুমি কি চাও, কিসে তুমি গুরুত্ব দাও এগুলো তুমিই ভালো জানবা। অন্যদিকে অন্যরা খুব বেশি হলে তোমার বাহ্যিক ভালোটা ভেবে সিদ্ধান্ত নিবে কিন্তু একমাত্র তুমি সবটা ভেবেই সামনের দিকে চলবে। সবটা তোমাকেই ভাবতে হবে।

দরকার হলে সময় নাও।আরেকটু নিজেকে সময় দাও।আরেকটু ভাবো। সম্ভব হলে অন্যদের বুঝাও।
কিন্তু ভুলটা গ্রহন করোনা। নিজের বুদ্ধিতে ফকির হওয়াও ভালো কিন্তু পরের বুদ্ধিতে রাজা হওয়ার দরকার নাই।
নিজের কাজে নিজেকে কখনোই ছোট কোরোনা।
কাছের মানুষগুলোকে অন্যদের জন্য বারবার হারিয়ে ফেলোনা। নিজের কাছে যত্ন করে রেখে দাও।যে তোমার কাছেই পৌঁছাতে পারেনি তার জন্য এতটা ভেবোনা।
নিজের একাকিত্ব থেকে নিজেকেই বের করে আনতে হবে।

পৃথিবীতে প্রত্যেক মানুষের চিন্তাধারা এক নয়৷  কেউ হয়তো অল্পেই কষ্ট পায়, আবার কেউ পাহাড় সমান কষ্ট নিয়ে হাসিমুখে বেঁচে থাকা...
28/06/2020

পৃথিবীতে প্রত্যেক মানুষের চিন্তাধারা এক নয়৷ কেউ হয়তো অল্পেই কষ্ট পায়, আবার কেউ পাহাড় সমান কষ্ট নিয়ে হাসিমুখে বেঁচে থাকার ক্ষমতা রাখে।
তাহলে কি যারা অল্পতেই কষ্ট পায় তারা ঢং করে? মোটেও না! তাদের সেই সামান্য কষ্টেও তারা পাহাড় সমান দুঃখ পায়৷ তাই যারা হাসিমুখে চলতে পারেন তারা সেই অল্পে কষ্ট পাওয়া লোকগুলোকে বুঝুন! তাদের সহোযোগিতা করুন! হতে পারে এরা আপনার বন্ধু, স্বামী অথবা স্ত্রী, প্রতিবেশী, ভাই বোন এমনকি বাবা মা!
জিজ্ঞেস করুন কি হয়েছে,কেনই বা সে ভয় পাচ্ছে? সমধান করতে না পারুন একটু সাহস দিন।অনেকটাই মনোবল ফিরে পাবেন তারা।
অপরদিকে যেসব মানুষ খুব শক্তিশালী দিনশেষে তাদের ও মনোবলের প্রয়োজন পড়ে! তারা হয়তো চাপা কষ্ট বলবেনা কিন্তু আপনি পাশে আছেন শুনে মনে মনে আশ্বস্ত হবে।
এই সোশাল নেটওয়ার্ক এর দুনিয়ায় সবাই যখন একে অন্যের leg pulling এ ব্যাস্ত আসুন তখন একে অন্যের শক্তিতে পরিনত হই!
Painting is from Google
Artist :Alexander Sviridov

16/06/2020

মানুষ তার স্বপ্নের চেয়েও সুন্দর,আশার সমান বড় ।
আমরা জীবনে কতকিছু হতে চাই,কতকিছু করতে চাই কিন্তু শেষমেশ আর তার সব হয়ে উঠা হয়না বা করাও হয় না।
আবার জীবনে কিছু করতে পারছিনা,সবাই কতকিছু করে এগুলো নিয়ে হতাশা অনেক সাধারণ একটা বিষয়।
আমরা বেশির ভাগ মানুষই নিজেই নিজের হতাশার কারণ গুলো তৈরী করি।
যেমন ধরেন এই হতাশা টার কিন্তু কোন কারণ ই হয়না।।
কারণ আমরা এমন কিছুই চাইনা যা আমাদের সাধ্যের বাইরে।।কিন্তু হয়না বা করতে পারিনা কেনো বলেন তো? অজুহাত 😋
করবো, আজকে না কাল,হয়ে যাবে।এসব ভেবে ভেবে আমরা যে আজ কতটা পিছিয়ে গেছি আমাদের স্বপ্ন গুলোর থেকে সেগুলো ভেবে দেখারও আমাদের সময় নেই এই সময়ের অজুহাতেই।
বলটা কিন্তু আপনার কোটেই থাকে,গোল হাকাবেন নাকি লক্ষ্যভ্রষ্ট হবেন সেটা নিজেকেই ঠিক করতে হবে।।
তাই আর অজুহাত দিয়ে নিজেকে পিছিয়ে রাখবেন না।নিজের ইচ্ছা গুলোকে এমন ভাবে পূরণের পথ থেকে সরিয়ে দিয়ে নিজের আত্নবিশ্বাস এর কাছে ছোট হয়ে আর কতদিন!!
আমার দ্বারা হবেনা,ধুর ভাল্লাগছেনা, আমার এতো ধৈর্য নাই।। এইসব ঝেরে ফেলেন।

দিনে যেমন অনেকবার আয়নার সামনে দাড়িয়ে নিজেকে দেখেন,তেমনি স্বপ্ন গুলোর সামনেও নিজেকে রেখে দেখেন আর কিচ্ছু লাগবেনা।অন্তত,এসব নিয়ে হতাশাটা আর থাকবেনা আর ইচ্ছে গুলো পূরণ হয় কিনা নিজেই চেষ্টা করেই নাহয় দেখেন।

শেষে
প্রতিযোগিতার ইঁদুর দৌড়ের তাল মেলাতে গিয়ে আমরা প্রত্যেকেই হাপিয়ে উঠি একটা সময়ের পর। আমাদের পারিপার্শিক সমাজ যত আধুনিক হবে, প্রতিযোগিতাও ততই বাড়বে এবং পাল্লা দিয়ে বাড়বে আমাদের মানসিক সমস্যাগুলিও।

কাজেই জীবনের হাজারো সমস্যার মাঝে নিজের তৈরী করা রোগটা জাঁকিয়ে বসার আগে, তাকে গোড়াতেই নির্মূল করুন। আর নিজে ভালো থাকুন।
আপনার স্বপ্ন পূরণের পথে আমরা আছি আপনার সাথে।।

15/06/2020

"COMPARISON"

বর্তমানে আমরা এক অদ্ভুত সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। যেখানে ধনী দেশগুলোর লোকেদের মনে হয় তাদের কাছে তেমন কিছুই নেই। যেই দেশগুলোতে সুখী থাকার প্রায় সব উপকরণই বিদ্যমান সেই সব দেশে সুখী মানুষের সংখ্যা হাতেগোনা। কেন এমনটা হয়? এটা কি" Comparison" এর কারণে? প্রতিনিয়ত নিজেদেরকে সেইসব লোকেদের সাথে তুলনা করার কারণে যাদের আমাদের থেকেও বেশি আছে? কখনো সন্তুষ্ট বোধ না করার কারণে, কারণ সব সময় কেউ না কেউ কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের চেয়ে বেশি এগিয়ে থাকে?

"Comparison is the thief of joy."................ -Theodore Roosevelt

কখনই অন্যের সাথে তুলনা নয়। যত বড় কিছুই হওয়া যাক না কেন,যদি এর জন্য কৃতজ্ঞতাবোধ নিজের ভেতরে জন্ম না নেয়, সত্যিকার অর্থে সুখী হওয়া যায় না তখন। সবসময়ই কেউ না কেউ থাকবে যার হয়তোবা আরো বেশি সম্পদ আছে, যে হয়তো দেখতে আরো বেশি সুন্দর,মেধাবী ...

যদি সব সময় নিজেকে তাদের সাথে তুলনা করা হয় তাহলে প্রতিবারই হারতে হবে। বাকিদের কাছে যা নেই সেটা হলো আমাদের আপন " সত্ত্বা "। আমরা সবাই একে অপরের চেয়ে আলাদা। নানা কারণেই এই "আমার আমি" কে আমরা হারিয়ে ফেলি। যতই নিজের ইচ্ছার ওপর অন্যের মতামতকে কম গুরুত্ব দেয়া হবে,ততই ভালো থাকা যাবে। যখন আমরা আলোকপাত করি যে আমাদের কাছে কি নেই তখনই নিরানন্দ আর বিষন্নতা আমাদের ঘিরে ধরে। এর বদলে যদি আমরা আমাদের কাছে যা আছে সেটাকে মূল্যায়ন করি এবং লক্ষ্য স্থির করি যে আমরা ভবিষ্যতে কোথায় যেতে চাই সেটাই কাজে দেবে।নিজেকে যথার্থভাবে মূল্যায়ন করা হলো বিষণ্ণতা থেকে বের হয়ে আসার অন্যতম কার্যকরী উপায়।

15/06/2020

Happiness

“হঠাৎ একদিন অাদৃতাকে প্রশ্ন করা হলো, কেমন অাছো ?”
অাদৃতা সাথে সাথে মুখে একটা হাসি নিয়ে বললো ভালো অাছি ।
ব্যস,অাশেপাশের মানুষজনের ধারণা পরিষ্কার সে ভালো অাছে ।

অাসলে ,অামরা সবসময় যা বলি, তা বিশ্বাস করে বলি না । যদি নিজের মনের মধ্যে বিশ্বাসটা না থাকে ,তাহলে মানুষ সবচেয়ে যেই বিষয়টায় ভুগে সেটা হলো “দ্বিধা” বা confusion …

প্রতিদিনের মতো দিন শুরু করা, যাবতীয় কাজ কর্ম করা, অাবার দিন শেষে বৃথা চেষ্টা করা ঘুমানোর....
এর নাম ভালো থাকা নয় ।
জীবনের নানান পরিস্থিতিতে নিজেকে চালাতে চালাতে মাঝেমধ্যে হঠাৎ দু একটা ছন্দ পতন হয় । কিন্তু মনে রাখতে হবে, যদি তুমি ভেঙ্গে পড়ো, তাহলে ,নিজেকে ভাঙতে দাও ,নিজেকে ভেঙ্গে নিজেকেই অাবার গড়তে হবে এই প্রতিশ্রুতি নিজেকে দাও । যখন কাঁদতে ইচ্ছা করবে কাঁদো কিন্তু মনে রাখবে ,every thing comes in your life with an expiration date. নিজের ভাঙন অার গড়নের মধ্যকার ফারাকটা যেন খুব বেশি না হয়ে যায়…………
ভালো থাকবেন ।

15/06/2020

আত্নহত্যা।। কি করতে।চেয়েছিলেননা একবার হলেও?
পারেননি কেনো!! সাহস হয়নি? পরকালের ভয়? নাকি চেষ্টা করেও ব্যার্থ হয়েছেন বহু বার।। আর নাকি ভেবেছেন আপনি মরে যাওয়ার পর আপনার বাবা মা প্রিয়জনদের কি হবে এসব কথা।।।
যদি এসব ভেবে মৃত্যুর কাছে জিতে গিয়ে থাকেন তাহলে আপনি সত্যিই অন্যের জন্য না হলেও নিজের জন্য একটা গল্প হওয়ার যোগ্য। কেন জানেন?
কারণ আপনার না বলা কথাগুলো, আপনার ভিতরের কষ্ট গুলোর ভার আপনি নিজে সামলিয়েছেন আপনি মৃত্যুর কাছে অর্পণ করেননি।।

কিন্তু যারা এসব ভাবতে পারেনি তারা!!!
তারা কেন পারেনি বলেন তো।।
আমার জন্য,আপনার জন্য,আমাদের জন্য।।
পৃথিবীতে হাজারটা মানুষের হাজার রকমের সমস্যা।। কারও সমস্যা কারও চাইতে কম না কোন দিক থেকেই।।।
আমরা বলি মানুষ এভাবে কেনো মরে।? কিন্তু সমস্যা গুলোর শুরু হয় কোথা থেকে বলেন তো আমার মাধ্যমে, আমাদের মাধ্যমে।। আমরাই তো ওদের সময় দিতে পারিনি,ওদের কথা আর কাজের দাম দিতে পারিনি,ওদের ভুল দেখে হেসেছি,মজা নিয়েছি,ওদের করা অন্যায় কে ছড়িয়ে দিয়েছি,ওদের কাছে পৌঁছাতে পারিনি।।
আমাদের কারণেই ওরা হতাশ,আমাদের কারনেই ওরা ছাড়তে চায় জীবন।।।
আমরা মানুষেরাই মানুষকে আত্নহত্যার পথ বাতলে দেই।।। আমরাই যদি আমাদের কর্মের ফলের নিরাপত্তা দিতে না পারি তাহলে মৃত্যু কিভাবে তার থেকে আমাদের নিরাপদ রাখবে।।
আমরা কোন খারাপ কাজ করলেও সাথে সাথেই কিন্তু বাম কাধের ফেরেশতা সেটা টুকে রাখেননা মাফ চাইছে কিনা বান্দা তার জন্য অপেক্ষা করে।তাহলে আমরা মানুষ হয়ে কেনো অন্যের কর্মের আলোচনায় মত্ত হয়ে সেটা নিয়ে বিচার মন্তব্য করে তার বেচে থাকার পথ টা বন্ধ করে দেই।।যেখানে নিজেও ধোঁয়া তুলসি পাতা না।। নিজেও ঠিক এভাবেই কারও না কারও জন্য পৃথিবী ছাড়ার কথা একবার হলেও ভাবি অথবা ভেবেছি।।

এজন্য যতদিন না আপনি আমি নিজেকে বদলাতে পারবো,ততদিন এই নির্মম মৃত্যু গুলো আমাদের পিছ ছাড়বেনা।।। সাথে সাথে আপনি নিজেও আত্নহত্যার ভাবনা থেকে মুক্ত থাকতে পারবেননা।

কারণ আমরা ভাবি মানুষ কি ভাববে, কি বলবে, কেমন করে সামনাসামনি হবো পরিস্থিতির, তার চেয়ে মরে যাওয়াই ভালো।।।
এইজন্য আমরা যখন ভাবা বন্ধ করবো,নির্দিষ্ট কোন ঘটনার প্রেক্ষিতে কাউকে বিচার করা বন্ধ করবো তখনই আপনি আমি যেকোন পরিস্থিতিতে বাচার সাহস ফিরে পাবো। যে কারও ভুলগুলোর ভার তাকেই নিতে যতদিন দিবেননা ততদিন আত্মহত্যার বেড়াজাল থেকে কেউই মুক্ত হতে পারবোনা।

কারণ সবাই সাইক্রিয়াটিস্ট দেখাতে পারেনা,সবাই কাছের মানুষ পায় না সমস্যাগুলো বলবার জন্য এইজন্য আপনি আমি যখন বদলাবো তখন এসব হাতের কাছে না পেলেও এই আপনি বা আমিই আর যাই হোক লোকে কি বলবে সমাজ কি ভাববে এই দুনিয়ায় আমার দ্বারা কিছু হবেনা অন্তত এসব ভেবে মরে যেতে চাইবোনা।

It will take 10 seconds for fill up this form.So please fill up the form 🤗
15/06/2020

It will take 10 seconds for fill up this form.
So please fill up the form 🤗

(A nonprofit organiser) ডিপ্রেশন নাকি মন খারাপ, এটা আমাদের অনেকের কাছেই একটা বড় ধাঁধা। অনেকসময়ই আমরা বুঝে উঠতে পারিনা আমাদের মনে...

05/06/2020

আমার সাথেই কেনো হয় এমন??!!
এরকম ভেবে আমরা মন খারাপ করে বসে থাকিনা?
হুম থাকি। কি ভাবছেন? বলবো যে কষ্ট পেয়েন না সময় সবকিছু ঠিক করে দেয়!!
হয়তো দেয়। কিন্তু সেই সময়টুকুই তো পার করতে হবে আমাদেরই।
এইযে কেনো এমন হলো এর বিপরীতে কিন্তু অনেক ভালো কিছু থাকে। যেমন ধরেনঃ
আল্লাহ তাকেই বিপদ দেন যে বান্দাকে তিনি পছন্দ করেন।। আমাদের শুধরানোর জন্যই আমরা জীবনে নানান পরিস্থিতির সমুখীন হই।
তাই যাদের সাথে এমন কিছু হয় তারা একদিক দিয়ে ভাগ্যবান।। কারন অই সময়টায় অনেক কিছু শিখতে পারা যায়।জীবনে চলার জন্য আপনি আরেকটু শক্ত হতে পারেন। আপনি যত সমস্যার সামনাসামনি হবেন তত কঠোর মনোবলের সাথে সেগুলো পেরিয়ে উঠতে পারবেন।
আবার বিপদের সময় গুলোতেই আমরা অনেক ভালো কিছু করি । বেশী বেশী নামায পড়ি,কুরআন পড়ি
এর বাইরে হয়তো বই পড়ি,সিনেমা দেখি।
বই আর সিনেমার philosophy গুলো কিন্তু আমাদের ভীষণ ভাবে টানে।
এছাড়া যে যেটাতে সাছন্দ্য বোধ করি সেসব করে নিজেকে একটু ভালো রাখার চেষ্টা করি।
তাই এসময় গুলোকে বেশি গুরুত্বের সাথে নিয়ে প্রেরনাগুলো কাজে লাগাতে হবে।
এসময় টাকেই আপনি পরবর্তী কোনো সময়ের সোনালি অতীত বানাতে পারবেন যদি চান।।

আউট অফ সাইট, আউট অফ মাইন্ড’। সেসমস্ত বিষয় আপনাকে বার বার কষ্ট দিচ্ছে সেগুলো থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। সেটা কোনও মানুষ হতে পারে যেমন বন্ধু বা আত্মীয়, অথবা কোনও ছবি বা উপহারও হতে পারে। যা আপনাকে জোর করে বার বার ভাবিয়ে তুলছে সেসব বিষয় থেকে নিজেকে সরিয়ে নিন।

নিজের ভালোলাগাকে প্রাধান্য দিন।সময়টাকে কাজে লাগান।এই সময়টাতে আপনি যতটা উদ্যম পাবেন অন্য সময় হয়তোবা নাও পেতে পারেন।

পরিশেষে আরেকটা কথা জীবনে কোনো ঘটনা নিজের পছন্দের বা সুবিধার বাইরে হলেই তাকে খারাপ ভাববেন না।
শুধু অপেক্ষা করুন ঘটনার বিপরীত পাশটা দেখবার জন্য।
ভালো থাকবেন।মনকে ভালো রাখবেন।

Address

Rangpur

Telephone

+8801751301873

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দ্বিধা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to দ্বিধা:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram