Raiyan Homoeo Hall রাইয়ান হোমিও হল

Raiyan Homoeo Hall রাইয়ান হোমিও হল আসসালামু আলাইকুম।
রাইয়ান হােমিও হলে আপনাকে স্বাগতম ।

বায়োকেমিক ১২টি ঔষধের সংক্ষিপ্ত পরিচয় ও তাদের প্রয়োগ।১,Calcarea Fluoricaচোখের ছানি, কোমর ব্যথা, মচকানো, স্তনে গুটি, দাঁত ...
04/11/2025

বায়োকেমিক ১২টি ঔষধের সংক্ষিপ্ত পরিচয় ও তাদের প্রয়োগ।
১,Calcarea Fluorica
চোখের ছানি, কোমর ব্যথা, মচকানো, স্তনে গুটি, দাঁত উঠতে দেরি, দাঁতের ক্ষয় ও প্রদাহ, চামড়া ফাটা, সহজে রক্তপাত, বংশগত সিফিলিস, অ্যাডিনয়েডস ইত্যাদি।

২,Calcarea Phosphorica
স্নায়ু দুর্বলতা, মৃগী, অন্ত্র প্রদাহ, ক্ষয়রোগ, শিশুদের দাঁত উঠতে দেরি, হজমের সমস্যা, মস্তিষ্ক অবসাদ, ডায়াবেটিসে হাড় ভাঙা, রসযুক্ত চর্মরোগ ইত্যাদি।

৩,Calcarea Sulphurica
ফোঁড়া, পুঁজযুক্ত ব্রণ, পোড়া ঘাঁ, চুলকানি, গ্রন্থিস্ফীতি, ফিস্টুলা, চর্মরোগ, পায়ের তালুতে জ্বালা, মানসিক পরিবর্তনশীলতা, দুর্বলতা ইত্যাদি।

৪,Kali Muriaticum
হৃদপিণ্ড দুর্বলতা, বুক ধড়ফড়, ফুসফুস প্রদাহ, পিত্ত নিঃসরণে সমস্যা, অজীর্ণতা, লিভার দুর্বলতা, গলাব্যথা, নিউমোনিয়া ইত্যাদি।

৫,Kali Phosphoricum
মানসিক অবসাদ, স্নায়ু দুর্বলতা, মানসিক চাপজনিত মাথাব্যথা, বমি ভাব, মাথা ঘোরা, দুর্গন্ধযুক্ত পায়খানা, স্নায়বিক ক্লান্তি, যৌন দুর্বলতা ইত্যাদি।

৬,Kali Sulphuricum
হাম, বসন্ত, চর্মরোগ, বিকালের জ্বর, আঠালো সবুজ স্রাব, হাঁপানি, চুলকানি ও খুশকি—চর্মে কার্যকর ঔষধ।

৭,Natrum Muriaticum
নুনপ্রিয়তা, কোষ্ঠকাঠিন্য, হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া, হাপানি, সর্দি-কাশি, টাইফয়েডে প্রলাপ, লিভার গোলমাল, বুদ্ধি হ্রাস, ক্রিমি ইত্যাদি।

৮,Natrum Phosphoricum
অম্লরোগ, পাকস্থলীর গোলযোগ, অতিরিক্ত দুধ খাওয়ানো শিশুর হজমে সমস্যা, বুকের বাঁ পাশে ব্যথা, ধাতুক্ষয়, কানে পুঁজ, চোখের প্রদাহ ইত্যাদি।

৯,Natrum Sulphuricum
গ্যাসট্রিক, লিভার রোগ, পেটে বায়ু, তন্দ্রা, আঁচিল, মাথা ও ঘাড়ে ব্যথা, কিডনির সমস্যা, মেরুদণ্ড ব্যথা ও প্রদাহে কার্যকর।

১০,Ferrum Phosphoricum
অ্যানিমিয়া, রক্তপাতজনিত দুর্বলতা, দ্রুত নাড়ির গতি, মাথাব্যথা, জিভের প্রদাহ, ক্ষুধামান্দ্য, শীর্ণতা, শিশুদের বলহীনতা ইত্যাদি।

১১,Magnesia Phosphorica
বিভিন্ন ব্যথা (মাথা, পেট, স্নায়ু), খিঁচুনি, স্নায়ু দুর্বলতা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস, স্প্যাজম, চলার সময় পায়খানা ইচ্ছা—স্নায়ু কোষে পুষ্টি জোগায়।

১২, Silicea
রিকেটস, বাতরোগ, প্রস্টেট বৃদ্ধি, কানে প্রদাহ, শরীরে পুঁজ, পুরোনো কাশি, কোষ্ঠকাঠিন্য, গেঁটেবাত ইত্যাদি।

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের শক্তি ও মাত্রা নির্বাচনের সঠিক কৌশল-(একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট — চিকিৎসক ও সচেতন পাঠকের জন্য)হোমিওপ্যাথ...
02/11/2025

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের শক্তি ও মাত্রা নির্বাচনের সঠিক কৌশল-
(একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট — চিকিৎসক ও সচেতন পাঠকের জন্য)

হোমিওপ্যাথিতে সবচেয়ে সূক্ষ্ম ও প্রভাবশালী বিষয় হলো “ঔষধের শক্তি (Potency)” ও “মাত্রা (Dose)”
একই ওষুধ —
🔹 সঠিক শক্তি ও মাত্রায় দিলে রোগ সারায়,
🔹 ভুলভাবে দিলে রোগ জটিলও হয়ে যেতে পারে।

বিষয়টি সহজভাবে-

১,হোমিওপ্যাথিক শক্তি (Potency)-

এটি বোঝায়- ওষুধটি কতবার Dilution ও Succussion করা হয়েছে।
ডাইলিউশন যত বেশি, তত সূক্ষ্ম শক্তি বা ঔষধি শক্তি বৃদ্ধি পায়।

🔹 প্রধান ৩ ধরণের Potency:-

1. Low Potency,
2. Medium Potency
3. High Potency ইত্যাদি।

1. Potency (নিম্ন শক্তি) 3X, 6X, 12X, 6C, 12C শারীরিক বা অর্গানিক রোগে; বারবার দেওয়া যায়।

2. Medium Potency (মধ্যম শক্তি) 30C, 200C মানসিক + শারীরিক মিশ্র রোগে (যেমন টেনশনজনিত গ্যাস্ট্রিক)।

3. High Potency (উচ্চ শক্তি) 1M, 10M, 50M, CM গভীর মানসিক বা দীর্ঘস্থায়ী রোগে

২,শক্তি নির্বাচনের কৌশল-

(ক) রোগের প্রকৃতি অনুযায়ী-

রোগের ধরন প্রযোজ্য শক্তি-
১. তীব্র রোগ (Acute) 6C – 30C
২. দীর্ঘস্থায়ী রোগ (Chronic) 200C – 1M
৩. মানসিক / স্নায়বিক রোগ 1M – 10M
৪. আঘাত / ক্ষত / পুঁজ 6X – 30C
৫. শিশু / দুর্বল রোগী 3X – 30C

(খ) রোগীর গঠন অনুযায়ী-

রোগীর ধরন প্রযোজ্য শক্তি-
১. তরুণ, শক্তপোক্ত 200C – 1M
২. দুর্বল, বৃদ্ধ, শিশু, গর্ভবতী 6X – 30C
৩. সংবেদনশীল / মানসিকভাবে অস্থির 30C – 200C

(গ) রোগের স্থায়িত্ব অনুযায়ী

সময়কাল শক্তি-
নতুন / স্বল্পমেয়াদি 6C – 30C
কয়েক মাস পুরনো 200C
বহু বছরের পুরনো 1M – 10M (বা 50M)

৩,মাত্রা (Dose) নির্বাচনের নিয়ম-

🔹 তীব্র রোগে (Acute): প্রতি ১ থেকে ২ ঘণ্টা পর ১ ডোজ, উপসর্গ কমলে ব্যবধান বাড়ান।
🔹 দীর্ঘস্থায়ী রোগে (Chronic): দিনে ১ বার বা সপ্তাহে ১ থেকে ২ বার যথেষ্ট।
🔹 উচ্চ শক্তির ওষুধে: একক ডোজ দিন, কয়েকদিন পর্যবেক্ষণ করুন।
🔹 নিম্ন শক্তির ওষুধে: দিনে ২ থেকে ৩ বার দেওয়া যায়।

৪,পুনরাবৃত্তি ও পর্যবেক্ষণ-

✅ উপসর্গ কমলে ওষুধ বন্ধ করুন।
✅ নতুন উপসর্গ এলে- পুরনো ওষুধ বন্ধ করে পুনর্মূল্যায়ন করুন।

⚠️ উচ্চ শক্তির ওষুধ ঘন ঘন দিলে “Homoeopathic aggravation” (উপসর্গ সাময়িক বৃদ্ধি) হতে পারে।

🕊️ সারসংক্ষেপে-

নির্দেশনা প্রয়োগ-
নিম্ন শক্তি শারীরিক রোগে, ঘন ঘন ডোজ
মধ্যম শক্তি মানসিক-শারীরিক মিশ্র রোগে
উচ্চ শক্তি গভীর / মানসিক / দীর্ঘস্থায়ী রোগে, একক ডোজে
পর্যবেক্ষণ উপসর্গ উন্নতি দেখা দিলেই বন্ধ করুন।

✨ স্মরণ রাখুন:
হোমিওপ্যাথি সূক্ষ্ম বিজ্ঞান —
“যে ওষুধ সঠিকভাবে প্রয়োগ হয়, সেটাই হয় অলৌকিক চিকিৎসা!”

20/10/2025
19/10/2025

প্রাণী হতে প্রাপ্ত ৫০টি হোমিও ঔষধ – উৎস ও প্রধান ব্যবহার ~

১ Lachesis mutus সাপের বিষ উচ্চ রক্তচাপ, বাম দিকের সমস্যা, গলা ব্যথা
২ Crotalus horridus সাপের বিষ রক্তক্ষরণ, সেপটিসেমিয়া
৩ Crotalus cascavella সাপের বিষ হেমোরেজ, মানসিক বিভ্রম
৪ Bothrops lanceolatus সাপের বিষ রক্ত জমাট বাঁধা, স্ট্রোক
৫ Elaps corallinus সাপের বিষ শীতলতা, রক্তক্ষরণ, কালো বমি
৬ Naja tripudians সাপের বিষ হৃদরোগ, বুক ধড়ফড়
৭ Vipera সাপের বিষ শিরায় ব্যথা, ভ্যারিকোজ ভেইন
৮ Bungarus সাপের বিষ খিঁচুনি, স্নায়বিক দুর্বলতা
৯ Apis mellifica মৌমাছি ফোলা, লালচে, জ্বালা
১০ Vespa crabro বোলতা অ্যালার্জি, প্রস্রাবের জ্বালা
১১ Vespa vulgaris বোলতা ফোলা ও ব্যথা
১২ Formica rufa পিঁপড়া বাত, সন্ধি ব্যথা
১৩ Cantharis স্প্যানিশ ফ্লাই প্রসাবে জ্বালা, পুড়ে যাওয়া
১৪ Tarentula hispanica মাকড়সা অস্থিরতা, নাচতে ইচ্ছে
১৫ Mygale lasiodora মাকড়সা খিঁচুনি, স্প্যাজম
১৬ Theridion মাকড়সা মাথা ঘোরা, শব্দে সংবেদনশীল
১৭ Latrodectus mactans ব্ল্যাক উইডো মাকড়সা হার্ট পেইন, বুকে চাপ
১৮ Aranea diadema মাকড়সা কাঁপুনি, শীতলতা
১৯ Scorpio বিচ্ছু বিষ স্নায়বিক ব্যথা
২০ Pediculus উকুন চুলকানি, ত্বকের সমস্যা
২১ Sepia officinalis কাটলফিশের কালি মহিলা রোগ, গর্ভাশয়ের সমস্যা
২২ Ambra grisea হোয়েল সিক্রেশন লাজুক, বৃদ্ধদের দুর্বলতা
২৩ Medusa জেলিফিশ অ্যালার্জি, ত্বকের ফুসকুড়ি
২৪ Spongia tosta সামুদ্রিক স্পঞ্জ শুকনো কাশি, ক্রুপ
২৫ Asterias rubens স্টারফিশ স্তনের গুটি, ক্যান্সার প্রবণতা
২৬ Oleum jecoris (Cod liver oil) মাছ হাড়ের দুর্বলতা, শিশুদের সমস্যা
২৭ Homarus লবস্টার বাত, স্নায়বিক সমস্যা
২৮ Echinus সি আর্চিন রক্তশূন্যতা, টিউমার
২৯ Bufo rana ব্যাঙের বিষ মৃগী রোগ, যৌন দুর্বলতা
৩০ Lac caninum কুকুরের দুধ গলা ব্যথা, নার্ভাসনেস
৩১ Lac vaccinum গরুর দুধ হজম সমস্যা, মাথাব্যথা
৩২ Lac felinum বিড়ালের দুধ মানসিক পরিবর্তন, উত্তেজনা
৩৩ Lac equinum ঘোড়ার দুধ শারীরিক দুর্বলতা
৩৪ Lac humanum মানব দুধ শিশুদের রোগ, স্নায়বিক দুর্বলতা
৩৫ Castoreum বিবারের স্রাব খিঁচুনি, অস্থিরতা
৩৬ Moschus হরিণের মস্ক অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, স্নায়বিক সমস্যা
৩৭ Sanguis humanus মানব রক্ত দুর্বলতা, রক্তশূন্যতা
৩৮ Fel tauri ষাঁড়ের পিত্ত হজম সমস্যা, যকৃতের রোগ
৩৯ Oophorinum প্রাণীর ডিম্বাশয় নারীর হরমোনজনিত সমস্যা
৪০ Thyroidinum প্রাণীর থাইরয়েড হাইপোথাইরয়েডিজম
৪১ Adrenalinum অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি শক, নিম্ন রক্তচাপ
৪২ Pancreatinum অগ্ন্যাশয় হজমের সমস্যা
৪৩ Insulinum প্রাণীর অগ্ন্যাশয় ডায়াবেটিস
৪৪ Cholesterinum প্রাণীজাত ফ্যাট লিভার ও গলব্লাডারের রোগ
৪৫ Ornithogalum (Pigeon milk) কবুতরের দুধ পেটের আলসার
৪৬ Lac defloratum স্কিমড দুধ মাথাব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য
৪৭ Hepar suis শুকরের লিভার লিভার রোগ
৪৮ Medorrhinum নোসোড (গনোরিয়া) যৌন রোগ, অস্থিরতা
৪৯ Psorinum নোসোড (স্ক্যাবিস) ত্বকের চুলকানি, ঠান্ডা লাগা
৫০ Tuberculinum নোসোড (টিবি) পরিবর্তনশীল লক্ষণ, দুর্বলতা।

এভাবে প্রাণীজাত উৎস থেকে প্রাপ্ত ঔষধগুলো দেখা যায় মূলত সাপের বিষ, পতঙ্গ, সামুদ্রিক প্রাণী, দুধ ও গ্রন্থিজাত পদার্থ, এবং রোগজাত নোসোড থেকে।
🤷‍♂️🌷সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।

পৃথিবীর সবথেকে জঘন্য আবিষ্কার গুলোর একটি হলো কটন বাড। কানের যে ময়লা নিজের থেকেই বের হয়ে যায়, কটন বাড সেটাকে আরো ভেতরে ঢু...
19/10/2025

পৃথিবীর সবথেকে জঘন্য আবিষ্কার গুলোর একটি হলো কটন বাড। কানের যে ময়লা নিজের থেকেই বের হয়ে যায়, কটন বাড সেটাকে আরো ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়।

বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা, দেশে কটন বাড নিষিদ্ধ করা হলে নাক-কান-গলা বিভাগে রোগীর চাপ অর্ধেক কমে যাবে।

অস্টিওপেনিয়া ও অস্টিওপোরোসিস: কারণ, প্রতিকার ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাঅস্টিওপেনিয়া-অস্থির ঘনত্ব (Bone density) স্বাভাবিকের চ...
04/10/2025

অস্টিওপেনিয়া ও অস্টিওপোরোসিস: কারণ, প্রতিকার ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

অস্টিওপেনিয়া-
অস্থির ঘনত্ব (Bone density) স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা কমে যাওয়া।

এটি অস্টিওপোরোসিসের প্রাথমিক ধাপ।

অস্টিওপোরোসিস-
হাড় ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া এবং সহজে ভেঙে যাওয়ার অবস্থা।
বিশেষ করে বয়স্ক নারী-পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
কারণ-
1. বয়স বৃদ্ধি (৫০ বছরের পর বেশি ঝুঁকি)

2. নারীদের মেনোপজের পর হরমোন পরিবর্তন

3. ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন-ডি ঘাটতি

4. দীর্ঘদিন স্টেরয়েড/এলোপ্যাথি ওষুধ খাওয়া

5. হাড়ে রক্ত সরবরাহ কমে যাওয়া

6. শারীরিক পরিশ্রমের অভাব

7. ধূমপান, অতিরিক্ত কফি/চা, মদ্যপান

★ প্রতিকার-

নিয়মিত ব্যায়াম (হাঁটা, হালকা ব্যায়াম, যোগাসন)

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার (দুধ, দই, ডিম, মাছ, শাক-সবজি)

রোদে থাকা (Vitamin D-এর জন্য)

অতিরিক্ত লবণ, কোল্ড ড্রিংকস, ধূমপান এড়িয়ে চলা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা (Bone density test – DEXA scan)

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা-

হোমিওপ্যাথিতে Constitution অনুযায়ী ওষুধ সবচেয়ে ভালো কাজ করে। তবে সাধারণভাবে যেসব ওষুধ কার্যকর—

Mother Tincture (মিশিয়ে খাওয়ার নিয়ম)

1. Symphytum Q – হাড় শক্ত করতে ও দ্রুত জোড়া লাগাতে

2. Calcarea phosphorica Q – হাড়ে মিনারেল জমা করে শক্তিশালী করে

3. Alfalfa Q – ক্ষুধা বাড়ায়, শরীর ও হাড়ে পুষ্টি জোগায়

Biochemic-

Calcarea phosphorica

Silicea

Potency:

Calcarea carb

Phosphorus

Symphytum

ঔষধের ডোজ ডাক্তারের পরামর্শে।

উপসংহার-

অস্টিওপেনিয়া ও অস্টিওপোরোসিস অবহেলা করলে হাড় সহজেই ভেঙে যেতে পারে।
প্রাথমিক অবস্থায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে সুস্থ ও শক্ত হাড় পাওয়া সম্ভব।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় রোগীর শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ বিবেচনা করে ঔষধ শক্তি মাত্রা ও প্রয়োগ নির্ধারণ করা হয়।
অতএব, চিকিৎসক এর পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন উচিৎ না।

22/09/2025
আজকের বিজ্ঞান ঝিনুক থেকে হাড় জোড়া লাগানোর মহা ঔষধ আবিষ্কার করেছে। যা ১৮০ বছর আগে হ্যানিম্যান বুঝেছিল সেই শক্তি। Calcarea...
22/09/2025

আজকের বিজ্ঞান ঝিনুক থেকে হাড় জোড়া লাগানোর মহা ঔষধ আবিষ্কার করেছে। যা ১৮০ বছর আগে হ্যানিম্যান বুঝেছিল সেই শক্তি।
Calcarea Carbonica হাড়, দাঁত, খনিজ বিপাক ও ভয়কে জোড়া লাগানোর অসাধারণ ওষুধ। প্রকৃতির গুপ্ত ভাণ্ডার, হ্যানিমানের হাতে।

হ্যানিম্যানের উদ্ভাবনী প্রমাণ হচ্ছে আজ, হোমিওপ্যাথি Vs এ্যালোপ্যাথি!

Calcarea Carbonica - ঝিনুকের খোল থেকে দুই শত বছরের আগের বিজ্ঞানের জা*দু!

ঝিনুকের খোল সাগরের গভীর থেকে উঠে আসা এক নীরব শক্তির আধার। আধুনিক ন্যানো-টেকনোলজি আজ বলছে, এই ঝিনুকেই লুকিয়ে আছে এমন উপাদান যা ভাঙা হাড় মাত্র কয়েক মিনিটে জোড়া লাগাতে পারে।
অথচ চিকিৎসাবিজ্ঞানের আদি ইতিহাসে এক মহীরুহ ছিলেন স্যামুয়েল হ্যানিমান।

১৮০৫-১৮০৯ সালের মধ্যে তিনি ঝিনুকের খোল থেকে তৈরি Calcarea Carbonica-র প্রুভিং সম্পন্ন করেন। তখন বিশ্বে ছিল না ন্যানো-টেকনোলজি, ছিল না হাড় জোড়া লাগানোর আধুনিক যন্ত্র। কিন্তু হোমিওপ্যাথির সূক্ষ্ম প্রমাণ প্রক্রিয়ায় হ্যানিমান আবিষ্কার করেছিলেন, এই সাধারণ খোলের মধ্যে লুকিয়ে আছে অসাধারণ জীবনীশক্তি।

কীভাবে কাজ করে : Calcarea carb
এটি ক্যালসিয়াম কার্বোনেট (CaCO₃), যা শরীরের ক্যালসিয়াম মেটাবলিজম ও খনিজ সমতা সক্রিয় করে। হাড় ও দাঁত মজবুত করে, শিশুদের রিকেটস ও দাঁত উঠতে দেরি হওয়া দূর করে।

ভাঙা হাড় দ্রুত জোড়া লাগাতে সাহায্য করে, অস্টিওব্লাস্টের কার্যকলাপ বাড়িয়ে হাড়ের পুনর্গঠন ত্বরান্বিত করে। গ্রন্থি ও লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমকে সাপোর্ট করে, ফলে টনসিল বড় হওয়া, অ্যাডিনয়েড বা দীর্ঘস্থায়ী সর্দিতে সহায়তা করে।

বৈজ্ঞানিক তুলনা ও আধুনিক আবিষ্কারের সাথে সাদৃশ্য
আজকের বিজ্ঞান ঝিনুক থেকে ন্যানো-উপাদান ব্যবহার করে হাড় জোড়া লাগানোর প্রযুক্তি উদ্ভাবন করছে।
কিন্তু হ্যানিমান প্রমাণ করেছিলেন - প্রাকৃতিক উপাদান নিজেই শরীরের হাড়, দাঁত ও খনিজ বিপাককে শক্তিশালী করতে পারে।

Calcarea carb শুধুমাত্র রোগ সারায় না, বরং দেহের অন্তর্নিহিত গঠন ও শক্তি মজবুত করে। হোমিওপ্যাথি কোনো প্রাচীন কুসংস্কার নয়। এটি বিজ্ঞানের অণুপ্রযুক্তি যেখানে পৌঁছেছে, সেই সত্যকে দুই শতাব্দী আগে হ্যানিমান Calcarea Carbonica-র প্রুভিংয়ের মাধ্যমে বুঝেছিলেন এবং প্রয়োগ করেছিলেন। ঝিনুকের খোলের অদৃশ্য শক্তি, আজও আমাদের দেহ ও মনকে জোড়া লাগাচ্ছে।

🧑‍⚕️ ডাঃ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান (১৭৫৫ – ১৮৪৩)হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক🔹 প্রারম্ভিক জীবনপূর্ণ নাম: Christian Frie...
20/09/2025

🧑‍⚕️ ডাঃ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান (১৭৫৫ – ১৮৪৩)

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক

🔹 প্রারম্ভিক জীবন

পূর্ণ নাম: Christian Friedrich Samuel Hahnemann

জন্ম: ১০ এপ্রিল, ১৭৫৫, জার্মানির মাইসেন শহরে।

পরিবার: দরিদ্র কিন্তু সৎ ও ধর্মপ্রাণ পরিবারে জন্ম। তাঁর বাবা ছিলেন চীনা আঁকিয়ে (porcelain painter)।

ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন মেধাবী ও পরিশ্রমী। বই পড়া ও ভাষা শেখার প্রতি গভীর আগ্রহ ছিল। জীবনে তিনি গ্রিক, ল্যাটিন, আরবি, ফরাসি, ইংরেজি সহ প্রায় ৯টি ভাষা শিখেছিলেন।

---

🔹 শিক্ষা জীবন

প্রথমে লেইপজিগ (Leipzig) বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাশাস্ত্র পড়াশোনা শুরু করেন।

পরে আর্থিক সমস্যার কারণে পার্ট-টাইম শিক্ষকতা করতেন।

ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ে (Vienna University) উচ্চশিক্ষা নেন এবং চিকিৎসা পদ্ধতি গভীরভাবে অধ্যয়ন করেন।

১৭৭৯ সালে MD ডিগ্রি লাভ করেন।

---

🔹 চিকিৎসক জীবনের সূচনা

তিনি প্রথমে প্রচলিত চিকিৎসা (Allopathic Medicine) দিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন।

কিন্তু তখনকার চিকিৎসা পদ্ধতি (রক্ত বের করা, অপ্রয়োজনীয় ওষুধ ব্যবহার, বিষাক্ত খনিজ) রোগীদের উপকারের চেয়ে ক্ষতি করছিল।

এতে হতাশ হয়ে তিনি চিকিৎসা প্র্যাকটিস ছেড়ে অনুবাদ ও গবেষণা কাজে মন দেন।

---

🔹 হোমিওপ্যাথির জন্ম

১৭৯০ সালে হ্যানিম্যান চিকিৎসা-বিজ্ঞানে এক যুগান্তকারী আবিষ্কার করেন।

তিনি Cinchona Bark (যা থেকে কুইনাইন তৈরি হয়, ম্যালেরিয়ার ওষুধ) অনুবাদ করার সময় কৌতূহলবশত নিজে খেয়ে দেখেন।

খাওয়ার পর তিনি ম্যালেরিয়ার মতো জ্বরের উপসর্গ অনুভব করেন।

এখান থেকেই তিনি বুঝলেন—
👉 “যে পদার্থ সুস্থ মানুষকে কোনো উপসর্গ দেয়, সেই পদার্থ সামান্য পরিমাণে রোগীকে দিলে সেই রোগ সারাতে পারে।”

এটিই হলো হোমিওপ্যাথির মূল নীতি—
“Similia Similibus Curentur” → সদৃশ সদৃশ দ্বারা নিরাময়।

---

🔹 গ্রন্থ রচনা

হ্যানিম্যান চিকিৎসা নিয়ে বহু গ্রন্থ রচনা করেন। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ—

1. Organon of Medicine (প্রথম সংস্করণ ১৮১০ সালে প্রকাশিত) – হোমিওপ্যাথির মূলনীতি।

2. Materia Medica Pura – হোমিওপ্যাথি ওষুধের প্রমাণিত উপসর্গ।

3. Chronic Diseases – দীর্ঘমেয়াদী রোগের চিকিৎসা।

---

🔹 ব্যক্তিগত জীবন

হ্যানিম্যান দুইবার বিয়ে করেন।

প্রথম স্ত্রী Johanna Küchler, যাঁর সাথে তাঁর ১১টি সন্তান ছিল।

স্ত্রী মারা গেলে তিনি ৮০ বছর বয়সে আবার বিয়ে করেন ফরাসি এক তরুণীকে—Melanie d’Hervilly।

---

🔹 মৃত্যুবরণ

জীবনের শেষ সময়ে তিনি ফ্রান্সের প্যারিসে বসবাস করতেন।

সেখানেই রোগীদের চিকিৎসা করতেন এবং খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।

মৃত্যু: ২ জুলাই, ১৮৪৩ সালে, বয়স হয়েছিল ৮৮ বছর।

তাঁকে প্যারিসের বিখ্যাত Père Lachaise Cemetery-তে সমাহিত করা হয়।

---

🔹 উত্তরাধিকার

তাঁকে আজও বলা হয়— “Father of Homeopathy”

হোমিওপ্যাথি এখন পৃথিবীর ৮০টিরও বেশি দেশে চর্চা হচ্ছে।

তাঁর প্রতিষ্ঠিত মূলনীতি এখনও চিকিৎসাশাস্ত্রে একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে।

---

👉 সহজভাবে বললে, ডাঃ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান ছিলেন এক মহান চিকিৎসক, যিনি মানুষের কষ্ট দেখে চিকিৎসা পদ্ধতিতে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন।

ধরুন, দুপুরে খাওয়া শেষে একটাই ডিম রয়ে গেছে। রাতে খাওয়ার সময় ডিমটা কাকে দেবেন? পরিবারে শুধু আপনারা দুজন আর ফুটফুটে এক সন্...
01/08/2025

ধরুন, দুপুরে খাওয়া শেষে একটাই ডিম রয়ে গেছে।

রাতে খাওয়ার সময় ডিমটা কাকে দেবেন? পরিবারে শুধু আপনারা দুজন আর ফুটফুটে এক সন্তান।

কমন যে চিত্রটি আমরা দেখতে পাই:

রাতে খাওয়ার সময় বাচ্চাকে পুরো ডিমটাই দিয়ে দেয়। আর বাবা মা দুজন ড্যাব ড্যাব চোখে শুধু তাকিয়ে থাকবে আর তার খাওয়া দেখে মনটা ভরে যাবে।

আহ কি শান্তি!

আসলে যা করা দরকার ছিলো:

রাতে ৩ জনই একসাথে খেতে বসব। তার সামনেই ডিমটা সমান ৩ ভাগে ভাগ করব। আর ৩ জনেই ৩ টুকরা খেয়ে নিব।

বিশ্বাস করুন, এই ক্ষেত্রে বাচ্চার আস্ত ডিমটা খাওয়ার কোনো ফায়দা নাই। বরং তার ব্রেইনে একটা ভুল মেসেজ আজীবনের জন্য সেট হয়ে যাবে।

অথচ, ৩ টুকরা ডিম তাকে শেখাবে কীভাবে অল্প জিনিসও সবার সাথে ভাগ করে খেতে হয়। তার অপজিটে থাকা মানুষগুলো খেয়েছে কিনা সেই ব্যপারে খেয়াল রাখার মানসিকতা জাগ্রত হয়। আর এই মেসেজটি আজীবন তার ব্রেইনে খোদাই থাকবে।

এটা একেবারে ছোট্টবেলা থেকেই করা উচিত। বাচ্চা তার বয়স অনুযায়ী যতটুকু বোঝার ঠিকই বুঝবে। বাচ্চারা তাদের মতো করে সবই বুঝে।

ট্রিক্সটা কাজে লাগালেই দেখবেন, তাকে কিছু খেতে দিলে আগে আপনার হাতে দেখবে তার আম্মুর ভাগটা আছে কিনা! আবার, বাবার ভাগটাও রেখে দিবে।

বর্তমান সময়ে অনেক বাচ্চাদের দেখা যায় সবকিছুই নিজের করে পেতে চায়, তার-ই ভাই বা বোন সে পেলো কিনা সেদিকে খেয়ালই রাখে না। দাদু, চাচা, বাবা, যে যা-ই আনুক না কেন, সবই তার চাই!

Address

সাভার
Savar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Raiyan Homoeo Hall রাইয়ান হোমিও হল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Raiyan Homoeo Hall রাইয়ান হোমিও হল:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram