ইসলামীয়া ঔষধ ঘর

ইসলামীয়া ঔষধ ঘর Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ইসলামীয়া ঔষধ ঘর, Doctor, Sherpur.

ঝি ঝি ধরা: কেন ধরে, উদ্বেগের কোন কারণ আছে?হাতে বা পায়ে 'ঝি ঝি ধরা' বিষয়টি নিয়ে আমরা সবাই পরিচিত। সাধারণত পা বা হাতের ...
28/09/2019

ঝি ঝি ধরা: কেন ধরে, উদ্বেগের কোন কারণ আছে?

হাতে বা পায়ে 'ঝি ঝি ধরা' বিষয়টি নিয়ে আমরা সবাই পরিচিত। সাধারণত পা বা হাতের ওপর লম্বা সময় চাপ পড়লে সাময়িক যে অসাড় অনুভূতি তৈরি হয় সেটিকেই আমরা ঝি ঝি ধরা বলে থাকি।

এই উপসর্গটির কেতাবি নাম 'টেম্পোরারি প্যারেসথেসিয়া', ইংরেজিতে এটিকে 'পিনস অ্যান্ড নিডলস'ও বলা হয়ে থাকে।

শরীরের যে অংশে ঝি ঝি ধরে, সেখানে সাময়িক অসাড়তার পাশাপাশি এমন একটি অনুভূতির তৈরি হয় যেন অসংখ্য সুঁই দিয়ে একসাথে ঐ অংশে খোঁচা দেয়া হচ্ছে। তবে সাধারণত কিছুক্ষণের মধ্যেই অসাড়তা এবং খোঁচা লাগার মত অস্বস্তিকর অনূভুতি চলে গিয়ে স্বাভাবিক অনুভূতি ফিরে আসে।

যেভাবে ঝি ঝি ধরতে পারে
সাধারণত মানুষের হাত বা পায়ে ঝি ঝি ধরার বিষয়টি সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয়।

দীর্ঘক্ষণ বসা বা শোয়ার পর যদি হাত বা পা এমন অবস্থানে বেশ কিছুক্ষণ থাকে যেখানে সেটির ওপর লম্বা সময় ধরে চাপ পড়ে, তখন ঝি ঝি ধরার সম্ভাবনা থাকে।

সাধারণত আমাদের যে ধরনের ঝি ঝি ধরার অভিজ্ঞতা হয়, তা সাময়িক এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই ঠিক হয়ে যায়।

তবে বিভিন্ন কারণে দীর্ঘসময় ঝি ঝি ধরার মত ঘটনাও ঘটে থাকে। বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের বা ডায়বেটিস আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে দীর্ঘসময় কোনো একটি অঙ্গে অসাড়তা অনুভব করার ঘটনা ঘটতে পারে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ এস এম সিয়াম হাসান বলেন, "মেরুদণ্ডে আঘাতজনিত সমস্যা থেকে 'সার্ভাইকাল স্পন্ডাইোসিস' বা 'লাম্বার স্পন্ডাইলোসিস' এর ক্ষেত্রে হাতে পায়ে ঝি ঝি ধরার আশঙ্কা থাকে।"

এছাড়া হাতে বা পায়ে রক্ত সঞ্চালন কমে গেলে 'পেরিফেরাল আর্টারাল ডিজিজ' হিসেবে ঝি ঝি ধরতে পারে।

এরকম ক্ষেত্রে শরীরের ঐ অংশে রক্ত প্রবাহ কমে যাওয়ায় মাংসপেশী দুর্বল হয়ে যাওয়ার কারণে ঝি ঝি ধরে থাকে।

"ডায়বেটিসের কারণে ডায়বেটিক নিউরোপ্যাথি নামক একটি রোগ হয়, যার কারণে হাত পায়ে ঝি ঝি ধরে", বলেন মি. হাসান।

সাধারণত মানুষের হাত বা পায়ে ঝি ঝি ধরার বিষয়টি সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয়।
ঝি ঝি কেন ধরে?
ঝি ঝি ধরার অনুভূতিটা আপাতদৃষ্টিতে কিছুটা রহস্যজনক মনে হলেও এর পেছনের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাটা কিন্তু খুবই সহজ।

আমাদের দেহের সবখানেই অসংখ্য স্নায়ু রয়েছে যেগুলো মস্তিষ্ক ও দেহের অন্যান্য অংশের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করতে থাকে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞএস এম সিয়াম হাসান বলেন, "বসা বা শোয়ার সময় সেসব স্নায়ুর কোনো একটিতে চাপ পড়লে দেহের ঐ অংশে রক্ত চলাচলকারী শিরার ওপরও চাপ পড়ে। ফলে শরীরের ঐ অংশে রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। এর ফলে ঝি ঝি ধরতে পারে।"

স্নায়ুতে চাপ পড়ার ফলে শরীরের ঐ অংশ থেকে যেসব তথ্য মস্তিষ্কে পৌঁছানোর কথা ছিল, তা বাধাগ্রস্থ হয়। একইসাথে স্নায়ুগুলোও হৃৎপিণ্ড থেকে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত পাওয়া থেকে বিরত থাকে যেহেতু রক্ত সরবরাহকারী শিরার ওপর চাপ পড়ে।

এরকম পরিস্থিতি থেকে যখন চাপ অপসারিত হয়, তখন একসাথে প্রচুর পরিমাণ রক্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গে প্রবাহিত হয় এবং একসাথে প্রচুর পরিমাণ তথ্য মস্তিষ্কে প্রবাহিত হতে শুরু করে।

এই 'ঝি ঝি ধরা' অনুভূতিটিকে তিন ধাপে বিভক্ত করা যায়।

প্রথমত, চাপ প্রয়োগ হওয়ার মিনিট খানেক পর তিন থেকে চার মিনিটের জন্য স্থায়ী হওয়া অস্বস্তিকর অনুভূতি, যেটিকে 'কমপ্রেশন টিঙ্গলিং' বলা হয়।

এই অনুভূতিকে অনেকে এমনভাবে বর্ণনা করেছেন যেন, তাদের 'চামড়ার ভেতরের অংশে পিপড়া দৌড়াদৌড়ি করছিল।'

দ্বিতীয় ধাপটি সাধারণত শুরু হয় দশ মিনিট পর। এই ধাপে হাতে বা পায়ে অসাড়তা বোধ হয় এবং যতক্ষণ স্নায়ুর ওপর চাপ থাকে ততক্ষণ এই অনুভূতি থাকে।

তৃতীয় ও শেষ ধাপটি শুরু হয় চাপ অপসারণ করার পর। এই অংশটিকেই ইংরেজিতে 'পিনস অ্যান্ড নিডলস' বলা হয়।

প্রথম দুই ধাপের তুলনায় এই ধাপটি অপেক্ষাকৃত বেশি যন্ত্রণাদায়ক, তবে সাধারণত এই ধাপে যন্ত্রণা বা ব্যাথার চেয়ে ভিন্ন ধরণের উত্তেজনা বোধ করে বলেই জানিয়েছেন অধিকাংশ মানুষ।

কিছুটা ব্যথা বা যন্ত্রণার অনুভূতি থাকলেও তার পুরোটাই শারীরিক।

এই অনুভূতি কিছুক্ষণের মধ্যেই স্তিমিত হয়ে গেলেও ঠিক কোন জায়গায় এই অনুভূতির সূচনা হয়েছিল বা কোথায় শেষ হয়, সেটি নির্দিষ্টভাবে বলতে পারে না মানুষ।

ঝি ঝি ধরলে সাময়িকভাবে অসাড় হয়ে যাওয়া অঙ্গটি টানটান করে রাখলে সাধারণত কিছুক্ষণের মধ্যে দ্রুত ঐ অঙ্গ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যায়।

অস্থায়ী চেতনানাশক ব্যবহারের পর ঝি ঝি ধরার মত অনুভূতি তৈরি হওয়ার কথা জানিয়েছেন অনেকে
দীর্ঘকালীন প্যারেস্থেসিয়া
আমরা যেটিকে ঝি ঝি ধরা বলে থাকি সেটি সাধারণত কিছুক্ষণের মধ্যেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে, তবে বিশেষ ক্ষেত্রে এই একই ধরণের অনুভূতি লম্বা সময় স্থায়ী হতে পারে।

যেসব ক্ষেত্রে এমনটি ঘটতে পারে, তা হলো -

কেমোথেরাপির মত চিকিৎসার ক্ষেত্রে
এইচআইভি'র ওষুধ, খিঁচুনির ওষুধ বা বিভিন্ন ধরণের অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে
সীসা বা রেডিয়েশনের মত বিষাক্ত বস্তুর সংস্পর্শে এলে
পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবারের অভাব হলে
স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হলে - বিশেষ করে কোনো অসুস্থতা বা আঘাতের পর
অতিরিক্ত মদ্যপানের ফলে
বিশেষ ক্ষেত্রে চেতনানাশক ব্যবহারের পর
কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন
দীর্ঘসময় ঝি ঝি ধরার মত উপসর্গ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

এস এম সিয়াম হাসানের মতে, ঝি ঝি ধরার মত উপসর্গ যদি দীর্ঘসময় ধরে হতে থাকে তাহলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া প্রয়োজন।

এছাড়া কোনো অঙ্গে নিয়মিত ঝি ঝি ধরার ঘটনা ঘটলে বা বারবার ঝি ঝি ধরার ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটলেও চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।

30/08/2019

অসাধারন কিছু টিপস

১। চুলকানি জাতীয় চর্মরোগে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ বেটে গোসলের আধা ঘন্টা পূর্বে লাগালে ভাল হবে।
২। রক্ত আমাশয়ে ডুমুর গাছের শিকড়ের রস দিনে দু'বার খান।
৩। দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হলে আক্রান্ত স্থানে সামান্য হলুদ লাগিয়ে দিন।
৪। দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে রক্ত পড়লে জামের বিচি গুড়ো করে দাঁত মাজলে উপকার পাবেন।
৫। ফোঁড়া হলে তা অনেক সময় না পেকে শক্ত দলার মত হয়ে যায়। কলমি শাকের কচি ডগা ও শিকড় একসঙ্গে বেটে ফোঁড়ার ওপর প্রলেপ দিয়ে দীর্ঘক্ষণ রেখে দিন। এতে ফোঁড়া পেকে যাবে।
৬। মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে চালতা গাছের পাতা ও মূলের ছাল সমপরিমাণ একসঙ্গে বেটে হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
৭। ঠোঁটের দু'পাশে এবং মুখের ভেতরে অনেক সময় ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়।
৮। ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি ছেঁকে খেলে পেট ফাঁপা ভাল হয়।
৯। অনেকের গায়ে ঘামের দুর্গন্ধ হয়। বেল পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে গা মুছলে তা কমে।
১০। মাথা ব্যথা হলে কালোজিরা একটা পুটলির মধ্যে বেঁধে শুকতে থাকুন; ব্যথা সেরে যাবে।
১১। কাশি হলে দুই টুকরো দারুচিনি, একটি এলাচি, ২টি তেজপাতা, ২টি লবঙ্গ ও সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেঁকে নিন; হালকা গরম অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।
১২। দাঁতের ব্যথায় পেয়ারা পাতা চিবালে ব্যথা উপশম হয়।
১৩। দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসেবে কাজ করে৷ এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র তা কয়েক চামচ খেয়ে নিন।
১৪। গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন; কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।
১৫। ছুরি/দা/বটিতে হাত কেটে গেলে এক টুকরা সাদা কাগজ কাটা জায়গায় লাগান। রক্ত বন্ধ হবে।
১৬। শ্বাসকষ্ট কমাতে বাসক গাছের পাতা ও ছাল একসঙ্গে সেদ্ধ করে বেটে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
১৭। জিভে বা মুখে সাদা ঘা হলে পানির সঙ্গে কর্পূর গুলে দিনে ২ বার মুখ ধুয়ে নিন।
১৮। ঘুম ভাল হওয়ার জন্য ডালিমের রসের সঙ্গে ঘৃতকুমারীর শাঁস মিশিয়ে খেতে পারেন।

প্রতিরাতে এক গ্লাস, ভুঁড়ি কমবে যাদুর মতোখাওয়া কমিয়ে কিংবা ব্যায়াম করেও তলপেটের থলথলে চর্বির কোন কিনারা করতে পারছেন না। চ...
29/05/2016

প্রতিরাতে এক গ্লাস, ভুঁড়ি কমবে যাদুর মতো

খাওয়া কমিয়ে কিংবা ব্যায়াম করেও তলপেটের থলথলে চর্বির কোন কিনারা করতে পারছেন না। চিন্তায় পড়ে গেলেন তো? রইল একটি সহজ টিপস, যা নিয়মিত মেনে চললে কাজ হবে ম্যাজিকের মতো। প্রতিদিনের খাবারে রাসায়নিক ও সেডেন্টারি লাইফস্টাইলের কারণে শরীরের মেটাবলিজমের মাত্রা কমে শরীরে দেখা দেয় অবাঞ্ছিত মেদ ও টক্সিন।

এসব থেকে মুক্তি পেতে খেতে পারেন শুধুমাত্র একটি পানীয়। পানীয়টি নিয়ম করে প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে খেলে মেদ কমবেই। নিয়ন্ত্রণে থাকবে হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিসও।

পানীয়টি বানাতে ১/২ পাতিলেবু, ১টি শশা, ১ চা চামচ আদাবাটা, ১ গুচ্ছ পার্সলেপাতা ও সাথে ১/৩ গ্লাস পানি নিয়ে নিন। এবার সব উপকরণ ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে ছেঁকে নিন। ম্যাজিকের মত ফল পেতে প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে নিয়ম করে পান করুন পানীয়টি।

পার্সলে পাতা না পেলে পুদিনা পাতা দিয়েও কাজ চালাতে পারেন। কোনো রকম লবণ ব্যবহার করা যাবে না। খেতে একটু বিস্বাদ লাগলেও উপকার হবে যাদুর মতো।

কানে পানি গেলে কী করবেনগোসলের সময় সামান্য অসাবধানতায় কানে হঠাৎ পানি ঢুকে যেতে পারে যে কারোই। একারণে কান পাকা ও তীব্র ব্য...
14/05/2016

কানে পানি গেলে কী করবেন

গোসলের সময় সামান্য অসাবধানতায় কানে হঠাৎ পানি ঢুকে যেতে পারে যে কারোই। একারণে কান পাকা ও তীব্র ব্যথা সহ নানান রকমের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। কানে পানি ঢুকলে অনেকেই কটন বাড দিয়ে পরিষ্কার করার চেষ্টা করেন। এসব করতে গেলে সমস্যা আরো প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। তাই চলুন জেনে নেয়া যাক, কানে পানি গেলে কী করবেন-

যে কানে পানি ঢুকেছে, সেই দিকে মাথাটি কাত করুন। তারপর হাতের তালু রাখুন কানের উপরে এবং চাপ দিন। চাপ দিয়েই হাতটি সরিয়ে নিন। দেখবেন খানিকটা পানি বের হয়ে গেছে। এভাবে বেশ কয়েকবার করুন। পানি বের হয়ে কান বন্ধ হওয়ার সমস্যা দূর হবে।

একটি লম্বা শ্বাস নিন, এবার দুই আঙুল দিয়ে নাকের ফুটো বন্ধ করে ফেলুন। এখন এই বন্ধ নাক দিয়েই নিঃশ্বাস ফেলার চেষ্টা করুন। খুব জোরে বল প্রয়োগ করতে হবে না, সাধারণত যেভাবে নিঃশ্বাস ফেলেন সেভাবে ফেললেই হবে। কানে আওয়াজ শুনতে পাবেন, বুঝবেন যে পানি বের করে বন্ধ কান ঠিক হয়ে গেছে।

চুইং গাম বা যে কোন কিছু চিবিয়ে খান। যেটা বেশ করে চিবাতে হয়, এমন খাবার বেছে নিন। খাবার চিবানোর সময় যে মুভমেন্ট তৈরি হবে, সেটা বন্ধ কানকে খুলে দিতে সহায়ক।

যে কানে পানি ঢুকেছে, সেই কানটি বালিশে চাপা দিয়ে শুয়ে থাকুন এবং সম্ভব হলে ঘুমিয়ে পড়ুন। ঘুম ভাঙলে দেখবেন পানির সমস্যা নেই।

হেয়ার ড্রায়ার বেশ ভালো কাজ করে এক্ষেত্রে। একদম লো-তে ড্রায়ার সেট করুন। তারপর কান থেকে ১০/১২ ইঞ্চি দূরে রেখে তাপ দিন। কানের পানির সমস্যা দূর হবে।

হাই তুললেও কানের পানি বেরিয়ে বন্ধ কান খুলে যায়।

03/01/2016

কিছু টাইম এর জন্য কাঁপিয়ে দিয়ে গেল ভুমিকম্প ।।।

m.dailynayadiganta.com/detail/news/55120
18/09/2015

m.dailynayadiganta.com/detail/news/55120

ঘামে অনেকেরই নাজেহাল অবস্থা হয়৷ এমনভাবে ঘামে জামা কাপড় ভিজে যায় যে দেখলে মনে হয় যেন গোসল করেছেন৷ যার এই ঘামের অভিজ্ঞতা রয়েছে তিনিই জানেন...

06/06/2015
http://www.deshebideshe.com/news/details/31530
22/05/2015

http://www.deshebideshe.com/news/details/31530

প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো। আমরা সাধারনত উৎসব বা অনুষ্ঠানের রান্নায় কিশমিশ ব্যবহার করি। এছাড়া কেউ কিশমিশ খাই না। স্বাস্থ্য ভালো রাখতে প্রতিদিনই…

http://newsbd71.com/?p=11790
22/05/2015

http://newsbd71.com/?p=11790

আজ ২০ টি খাদ্য সম্পর্কে জানাবো- যাতে আপনার স্বাস্থ্য ও দাম্পত্য চাহিদা দুটোই ঠিক থাকবে

http://www.deshebideshe.com/news/details/51708
18/05/2015

http://www.deshebideshe.com/news/details/51708

দেহের কার্ডিওভ্যাস্কুলার নানা সমস্যা ও রোগের অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে দেহের খারাপ কলেস্টোরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়া। আমাদের দেহে ভালো ও খারাপ দুধরনের কোলেস্টোরলই…

যৌন স্বাস্থ্যর জন্য ক্ষতিকর যে৬টি খাবারসুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য প্রয়োজন সুস্থযৌন স্বাস্থ্য। দাম্পত্য জীবনেশারীরিক সম্পর...
21/04/2015

যৌন স্বাস্থ্যর জন্য ক্ষতিকর যে
৬টি খাবার

সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য প্রয়োজন সুস্থ
যৌন স্বাস্থ্য। দাম্পত্য জীবনে
শারীরিক সম্পর্কে সুখী হতে না
পারলে দম্পতিদের মধ্যে ধীরে ধীরে
মানসিক ও শারীরিক দূরত্ব সৃষ্টি হয়ে
যায়। ফলে পরকীয়া, অশান্তি কিংবা
সংসার ভাঙার মতন সমস্যাও সৃষ্টি হয়ে
যায়।
আমরা প্রতিদিন যে খাবারগুলো
খাচ্ছি তা কি আমাদের যৌন
স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে? সুস্থ যৌন
স্বাস্থ্যের জন্য কিছু বিশেষ খাবার
এড়িয়ে চলা উচিত।
বিশেষ কিছু খাবার আছে যেগুলো
শরীরে যৌন উত্তেজনা কমিয়ে দিতে
ভূমিকা রাখে। আসুন জেনে নেয়া যাক
যৌন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এমন ৬টি
খাবার সম্পর্কে।
যৌন স্বাস্থ্য সুরক্ষায় এড়িয়ে যেতে
হবে যে ৬টি খাবার
অ্যালকোহল
যারা অ্যালকোহল গ্রহণ করে তারা
অ্যালকোহল সম্পর্কে নেতিবাচক কিছু
শুনতে রাজি নন। কিন্তু নিয়মিত
অ্যালকোহল গ্রহণ করলে পুরুষের
টেস্টসটেরন হরমোনের উৎপাদন কমে যায়
এবং যৌন জীবন মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
দুগ্ধজাতীয় খাবার
অবাক হচ্ছেন? দুধকে আমরা আদর্শ খাবার
হিসেবেই জানি। কিন্তু দুগ্ধজাতীয়
কিছু খাবার, যেমন- পনির, ছানা
ইত্যাদি শরীরে এক ধরণের এস্ট্রোজেন
তৈরী করে যা যৌন উত্তেজনা
কমিয়ে দিতে পারে। তাই
অতিমাত্রায় দুগ্ধ জাতীয় খাবার
এড়িয়ে চলুন।
কফি
প্রতিদিন অতিরিক্ত কফি পান করলে
যৌন জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
অতিরিক্ত কফি খেলে অ্যাডরেনাল
গ্ল্যান্ডের উপর প্রভাব পড়ে এবং
ফলাফল হিসেবে স্ট্রেস হরমোন উৎপন্ন
হয়। স্ট্রেস হরমোন উৎপাদনের কারণে
সেক্স হরমোন ও থাইরয়েড হরমোনের উপর
বিরূপ প্রভাব পড়ে ও ক্রমশ যৌন জীবন
ফিকে হয়ে আসে।
পুদিনা
কিছু গবেষণায় জানা গিয়েছে যে
পুদিনা যৌন উত্তেজনা কমিয়ে দিতে
পারে। পুদিনায় উপস্থিত পিপারমিন্ট
শরীরের যৌন উত্তেজনা কমিয়ে
দিতে ভূমিকা রাখে।
কৃত্রিম চিনি
অনেকেই মেদ কমাতে কিংবা
ডায়াবেটিসের জন্য কৃত্রিম চিনি
ব্যবহার করেন খাবারে। কিন্তু কৃত্রিম
চিনি যৌন স্বাস্থ্যের ক্ষতির কারণ
হতে পারে। কৃত্রিম চিনি শরীরে যৌন
উত্তেজনা সৃষ্টিকারী হরমোন
সেরোটোনিনের উৎপাদন কমিয়ে দেয়।
সেরোটোনিনের ঘাটতির ফলে
বিষণ্ণতা, মাথা ব্যথা ইত্যাদি সমস্যাও
হতে পারে।
তেলে ভাজা পোড়া খাবার
তেলে ভাজা খাবারে ট্রান্স
ফ্যাটের উপস্থিতি পাওয়া যায় যা
যৌন উত্তেজনা কমিয়ে দিতে ভূমিকা
রাখে। ট্রান্স ফ্যাটের উপস্থিতির
কারণে টেস্টস্টেরন উৎপাদন কমে যায়
এবং পুরুষের স্পার্মের গুণগত মান কমিয়ে
দেয়।
তাই গবেষকরা ভাজা পোড়া
খাবারের বদলে বেক করা খাবার
খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কারণ
তেলে ভাজা খাবার যৌন উত্তেজনা
কমিয়ে যৌন স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে।

মাছের কাটা গলায় বিঁধলে যা করবেনগলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে কী করেন? প্রথমেই খাওয়া হয় পানি, তারপর ভাতকে মুঠো করে খেয়ে ...
07/04/2015

মাছের কাটা গলায় বিঁধলে যা করবেন

গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে কী করেন? প্রথমেই খাওয়া হয় পানি, তারপর ভাতকে মুঠো করে খেয়ে ফেলা হয়। কিন্তু এতেও যদি কাঁটা না নামে, তাহলে কী করবেন? জেনে নিন ৭টি ভিন্নরকম কৌশল। আপনি জানেন কি, গলার কাঁটা বিঁধে গেলে দারুণ কাজে আসে কোকাকোলা!

১) গলায় কাঁটা বিধলে পানি পান করেন? কেবল পানি পান করলে হবে না। হালকা গরম পানির সাথে অল্প লবণ গুলিয়ে পান করুন। কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।

২) গলায় কাঁটা বিঁধলে ভাত খেয়ে নামাতে চান? তাহলে এক কাজ করুন, ভাতকে ছোট ছোট বল বানিয়ে নিন। তারপর পানি দিয়ে গিলে ফেলুন। ভাতের গোলা চিবিয়ে খেলে কিন্তু কাঁটা নামবে না। পানি দিয়ে গিলে ফেলাই সেরা উপায়।

৩) ভাত খাবার চাইতেও সহজ একটি উপায় আছে। গলায় কাঁটা বিঁধলে খেলে ফেলুন একটি কলা। কলা খেতে খেতে দেখবেন কাঁটা নেমে গেছে আর আপনি টেরও পাননি।

৪) এক টুকরো লেবু নিন, তাতে একটু লবণ মাখিয়ে চুষে চুষে লেবুর রস খেয়ে ফেলুন। কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।

৫) পানির সাথে সামান্য ভিনেগার মিশিয়ে পান করলেও ঠিক লেবুর মতই কাজ হবে।
৬) গলায় বিঁধেছে কাঁটা? একটু অলিভ অয়েলও পান করতে পারেন। কাঁটা পিছলে নেমে যাবে।

৭) গলায় কাঁটা নামানোর আধুনিকতম পদ্ধতি হচ্ছে কোকাকোলা। এক গ্লাস কোক পান করে ফেলুন, কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।

Address

Sherpur
2100

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 21:00
Sunday 09:00 - 21:00

Telephone

+8801911855912

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইসলামীয়া ঔষধ ঘর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ইসলামীয়া ঔষধ ঘর:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category