ডা. মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক- নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ ও হেড নেক সার্জন

  • Home
  • Bangladesh
  • Sreepur
  • ডা. মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক- নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ ও হেড নেক সার্জন

ডা. মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক- নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ ও হেড নেক সার্জন নাক কান গলা, থাইরয়েড ও হেড-নেক ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা এবং সার্জারি বিষয়ক মতামত প্রদান।

থাইরয়েড / গলগণ্ড নিয়ে ২০ বছর অপেক্ষা, শেষ পর্যন্ত অপারেশন করতেই হচ্ছে। ছোট অবস্থায় অপারেশন করলে অপারেশনের পরবর্তী জটিলতা...
30/10/2025

থাইরয়েড / গলগণ্ড নিয়ে ২০ বছর অপেক্ষা, শেষ পর্যন্ত অপারেশন করতেই হচ্ছে। ছোট অবস্থায় অপারেশন করলে অপারেশনের পরবর্তী জটিলতা কম হয় বা একেবারেই হয় না।

নাকের পলিপ বা হাড় বাকা অপারেশনের পর নাকের ব্যান্ডেজ করতে হয়। প্রথাগত ব্যান্ডেজ করলে নাক বন্ধ থাকে; আর আধুনিক রেডিমেড পাই...
04/10/2025

নাকের পলিপ বা হাড় বাকা অপারেশনের পর নাকের ব্যান্ডেজ করতে হয়। প্রথাগত ব্যান্ডেজ করলে নাক বন্ধ থাকে; আর আধুনিক রেডিমেড পাইপ ব্যান্ডেজ করলে নাক দিয়ে শ্বাস নিতে পারে। গত বৃহস্পতিবারের দুটি অপারেশনের নাকের দুই ধরনের ব্যান্ডেজ।

ঈগল সিনড্রোম: স্টাইলয়েড প্রসেস নামক একটি হাড়ের (গলার টনসিলের গভীরে) সূচালো অংশ অস্বাভাবিকভাবে লম্বা হয় বা স্টাইলোহয়ে...
30/05/2025

ঈগল সিনড্রোম:
স্টাইলয়েড প্রসেস নামক একটি হাড়ের (গলার টনসিলের গভীরে) সূচালো অংশ অস্বাভাবিকভাবে লম্বা হয় বা স্টাইলোহয়েড নামক একটি লিগামেন্ট শক্ত হয়ে যায়। এতে আশেপাশের স্নায়ু, রক্তনালি বা টিস্যুতে চাপ পড়ে, ফলে মুখ, গলা ও ঘাড়ে তীব্র ব্যথা ও অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়।
এই রোগটি সাধারণত ৩০–৫০ বছর বয়সীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
মহিলাদের মধ্যে পুরুষদের তুলনায় এটি একটু বেশি সাধারণ।

প্রধান লক্ষণসমূহ:
১. গলা বা কানের গভীরে ধারালো ব্যথা (বিশেষত গিলতে, কথা বলতে বা মাথা ঘোরালে গেলে)।
২. কানে বাজা বা চাপ অনুভব হওয়া।
৩. গিলতে কষ্ট হওয়া।
৪. জিভে বা গলার ভেতরে কিছু আটকে আছে মনে হওয়া
৫. ঘাড়ে বা চোয়ালের নিচে ফোলা ফোলা অনুভূত হওয়া।
৬. মাথা, ঘাড়ের ব্যথা বা মাইগ্রেনের মতো ব্যথা।
৭. মাঝে মাঝে মুখের একপাশ অবশ লাগা বা ব্যথা

কারণ:
জন্মগত ত্রুটি: স্টাইলয়েড প্রসেসের অস্বাভাবিক দৈর্ঘ্য বা আকৃতি।
আঘাত বা সার্জারি: টনসিলেক্টমি বা গলা/ঘাড়ের অপারেশনের পর।
বয়সজনিত পরিবর্তন: লিগামেন্টের ক্যালসিফিকেশন (বিশেষত ৪০+ বয়সে)।

রোগ নির্ণয়:
শারীরিক পরীক্ষা: ডাক্তার গলার ভিতরে স্টাইলয়েড প্রসেস স্পর্শ করে ব্যথা যাচাই করেন।
এক্স-রে, সিটি স্ক্যান বা এমআরআই-এর মাধ্যমে হাড়/লিগামেন্টের দৈর্ঘ্য ও অবস্থান নির্ণয়।

চিকিৎসা:
১. ওষুধ: ব্যথানাশক, স্টেরয়েড ইনজেকশন বা মাসেল রিলাক্স্যান্ট।
২. ফিজিওথেরাপি: ঘাড় ও চোয়ালের স্ট্রেচিং এক্সারসাইজ।
৩. সার্জারি: যদি ব্যথা খুব বেশি হয় এবং ঔষধে উপশম না হয়, তাহলে হাড়টি আংশিক বা সম্পূর্ণ কেটে ফেলা হয়।

ব্যথা বা উপসর্গ থাকলে একজন নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

পান-সুপারি-জর্দা এবং মুখের ক্যান্সার:পান, সুপারি, জর্দা ও তামাকের ব্যবহার মুখের ক্যান্সার সৃষ্টি করে। এই সব পদার্থে ক্যা...
08/05/2025

পান-সুপারি-জর্দা এবং মুখের ক্যান্সার:
পান, সুপারি, জর্দা ও তামাকের ব্যবহার মুখের ক্যান্সার সৃষ্টি করে। এই সব পদার্থে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদান থাকে; এগুলো দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে মুখের কোষগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

পান-সুপারি-জর্দা ও মুখের ক্যান্সারের সম্পর্ক:
১. সুপারি:
- সুপারিতে অ্যারিকোলিন নামক একটি উপাদান থাকে, যা মুখের কোষের ডিএনএ-কে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
- চুন এর সাথে মিশে সুপারি মুখের মিউকোসাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, যা ক্যান্সারের সূত্রপাত ঘটাতে পারে।

২. তামাক ও জর্দা:
- জর্দায় নিকোটিন ও অন্যান্য ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদান থাকে, যা মুখের টিস্যুকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে।
- ধূমপান বা চিবানো তামাকও মুখ, গলা ও শ্বাসনালীর ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

৩. পানের অন্যান্য উপাদান:
- পান পাতায় ট্যানিন ও অন্যান্য রাসায়নিক থাকে, যা সুপারি ও তামাকের সাথে বিক্রিয়া করে ক্ষতিকর যৌগ তৈরি করতে পারে।

মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ:
- মুখে দীর্ঘস্থায়ী ঘা বা ক্ষত (যা ২ সপ্তাহের বেশি সময় থাকে এবং ঔষধে সারে না)।
- মুখে সাদা বা লাল দাগ।
- গিলতে বা চিবাতে কষ্ট।
- মুখে ব্যথা বা অসাড়তা।
- গলায় পিণ্ড বা ফোলাভাব।

প্রতিরোধের উপায়:
- পান, সুপারি, জর্দা ও তামাক পরিহার করুন।
- নিয়মিত নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- মদ্যপান বর্জন করুন (মদ মুখের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়)।
- স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস (ফলমূল ও শাকসবজি সমৃদ্ধ) মেনে চলুন।

চিকিৎসা:
যদি ক্যান্সার ধরা পড়ে, তাহলে সার্জারি, রেডিওথেরাপি বা কেমোথেরাপির প্রয়োজন হতে পারে। ক্যান্সার ছোট অবস্থায় থাকলে চিকিৎসার সাফল্যের হার বেশি।

সতর্কতা: পান-সুপারি-জর্দা খাওয়ার অভ্যাস থাকলে আজই তা ছাড়ার চেষ্টা করুন এবং নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ধুমপান ও স্বরযন্ত্রের ক্যান্সার:স্বরযন্ত্রের ক্যান্সার একটি ভয়াবহ রোগ যা ধূমপানের সাথে সরাসরি জড়িত। কিভাবে ধূমপান স্বরয...
01/05/2025

ধুমপান ও স্বরযন্ত্রের ক্যান্সার:
স্বরযন্ত্রের ক্যান্সার একটি ভয়াবহ রোগ যা ধূমপানের সাথে সরাসরি জড়িত।

কিভাবে ধূমপান স্বরযন্ত্রের ক্যান্সার সৃষ্টি করে?
ধূমপানের ধোঁয়ায় ৭০টিরও বেশি ক্যান্সার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক পদার্থ থাকে, যেমন:
★ নিকোটিন (আসক্তি সৃষ্টি করে)।
★ টার, বেনজিন, ফর্মালডিহাইড, আর্সেনিক, ক্যাডমিয়াম ইত্যাদি— স্বরযন্ত্রের কোষগুলিকে ধীরে ধীরে ধ্বংস করে।

প্রধান প্রক্রিয়াগুলো হলো:
১. কোষের ডিএনএ-র ক্ষতি: কোষের জিনগত গঠন পরিবর্তনের মাধ্যমে ক্যান্সার হতে সাহায্য করে।
২. দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ: ধূমপান স্বরযন্ত্রের কোষে দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের সৃষ্টি করে, যা পরবর্তীতে ক্যান্সারে রূপ নেয়।
৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করা: ধূমপান শরীরের প্রাকৃতিক ক্যান্সার-প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, ফলে ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধি পায়।

ঝুঁকির মাত্রা:
- ৮০-৯০% স্বরযন্ত্রের ক্যান্সার ধূমপান ও অ্যালকোহলের কারণে হয়।
- যারা ধূমপান করেন তাদের, অধূমপায়ীদের তুলনায় ১০-৩০ গুণ বেশি ঝুঁকি থাকে।
- সিগারেট, সিগার, পাইপ বা গাঁজা—সব ধরনের ধূমপানই ঝুঁকি বাড়ায়।
- ধূমপান + অ্যালকোহল (মদ): একসাথে গ্রহণ করলে ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়।

প্রধান লক্ষণসমূহ:
✅ গলার স্বর পরিবর্তন – ৩ সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হলে সতর্ক হোন।
✅ গিলতে কষ্ট।
✅ গলায় বা কানে ব্যথা।
✅ শ্বাসকষ্ট বা শব্দ করে শ্বাস নেওয়া।
✅ গলায় চাকা বা ফোলা ভাব।

প্রতিরোধ ও চিকিৎসা:
১. ধূমপান বর্জন:
- ধূমপান ছাড়ার ৫ বছর পর ক্যান্সারের ঝুঁকি অর্ধেক কমে যায়।
- ১০ বছর পর ঝুঁকি প্রায় অধূমপায়ীদের কাছাকাছি চলে আসে।

২. নিয়মিত চেকআপ ও রোগ নির্ণয়:
- ল্যারিনগোস্কোপি (এন্ডোসকপি) দিয়ে স্বরযন্ত্র পরীক্ষা।
- বায়োপসি করে ক্যান্সার নিশ্চিত করা।

৩. চিকিৎসা পদ্ধতি:
- অপারেশন: টিউমার বা স্বরযন্ত্রের অংশ অপসারণ।
- রেডিওথেরাপি: ছোট ক্যান্সারে কার্যকরী।
- কেমোথেরাপি: বড় ক্যান্সারের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়।

সচেতনতা:
- ধূমপান ও মদ্যপান বন্ধ করে ৯০% স্বরযন্ত্রের ক্যান্সার প্রতিরোধ সম্ভব।
- গলা ভাঙা বা অন্যান্য লক্ষণ দেখা দিলে দেরি না করে নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরনাপন্ন হোন।

মনে রাখবেন: প্রাথমিক পর্যায়ে অর্থাৎ ছোট অবস্থায় ক্যন্সার ধরা পড়লে চিকিৎসার সাফল্যের হার বেশি।
ধূমপান ছেড়ে আজই একটি সুস্থ জীবন শুরু করুন!

15/04/2025
টনসিলের সিস্ট:টনসিলের সিস্ট  বা টনসিলের পুঁজ-ভরা থলে হলো টনসিলের ভিতরে বা আশেপাশে অর্ধতরল পদার্থে পূর্ণ একটি অস্বাভাবিক ...
15/04/2025

টনসিলের সিস্ট:
টনসিলের সিস্ট বা টনসিলের পুঁজ-ভরা থলে হলো টনসিলের ভিতরে বা আশেপাশে অর্ধতরল পদার্থে পূর্ণ একটি অস্বাভাবিক গঠন। এটি সাধারণত ব্যথাহীন, তবে ইনফেকশন হলে ব্যথা বা গিলতে অসুবিধা হতে পারে।

টনসিল সিস্টে কে হয়?
১. ক্রনিক টনসিলাইটিস: বারবার / ঘনঘন টনসিলের ইনফেকশন।
২. ব্লকড মিউকাস গ্ল্যান্ড: টনসিলের কোষে মিউকাস জমে সিস্ট তৈরি হতে পারে।
৩. জন্মগত: কিছু ক্ষেত্রে শিশুদের জন্মের সময় থেকেই টনসিলের সিস্ট থাকতে পারে।
৪. ইনফেকশন বা ট্রমা: টনসিলে আঘাত বা ব্যাকটেরিয়াল/ভাইরাল ইনফেকশনের পরিণতি হিসাবে।

লক্ষণ:
- গলায় অস্বস্তি বা কিছু আটকে থাকার অনুভূতি
- গিলতে কষ্ট
- মুখ থেকে দুর্গন্ধ
- কখনও কখনও ব্যথা
- টনসিলের আশেপাশে সাদা বা হলদেটে ফোলা দেখা যেতে পারে

চিকিৎসা:
১. অ্যান্টিবায়োটিক: যদি ইনফেকশন থাকে।
২. সার্জারি:
- এসপিরেশন: সিস্ট থেকে তরল বের করে দেওয়া, তবে আবার থলে ভরে যেতে পারে।
- টনসিলেক্টমি: যদি সিস্ট বড় বা বারবার হয়।

14/04/2025

এসো হে বৈশাখ এসো এসো

তাপস নিশ্বাস বায়ে, মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে
বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক যাক যাক
এসো এসো

শুভ নববর্ষ ! ১৪৩২ বঙ্গাব্দ !

জিহ্বার পলিপ
11/04/2025

জিহ্বার পলিপ

ঘুরতে ভালোবাসি...
06/04/2025

ঘুরতে ভালোবাসি...

 # নাকের অ্যালার্জি #এটি বাংলাদেশে খুব কমন একটি সমস্যা, যা পরিবেশের বিভিন্ন অ্যালার্জেন (অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী পদার্থ) দ...
06/04/2025

# নাকের অ্যালার্জি #

এটি বাংলাদেশে খুব কমন একটি সমস্যা, যা পরিবেশের বিভিন্ন অ্যালার্জেন (অ্যালার্জি সৃষ্টিকারী পদার্থ) দ্বারা সৃষ্টি হয়।
নাকের অ্যালার্জির প্রধান কারণ:
১. পরাগ রেণু (পোলেন)– গাছ, ঘাস, ফুলের পরাগ।
২. ধুলো ও মাইট – ঘরের ধুলো, বিছানার অতি ক্ষুদ্র মাইট।
৩. পশুর লোম বা খুশকি – বিড়াল, কুকুর, পাখির লোম/খুশকি।
৪. ফাঙ্গাস– স্যাঁতসেঁতে জায়গায় জন্মানো ছত্রাক।
৫. সিগারেটের ধোঁয়া, দূষণ ও রাসায়নিক গন্ধ – পারফিউম, ক্লিনিং প্রোডাক্ট।
৬. ঠান্ডা বা শুষ্ক বাতাস– আবহাওয়ার পরিবর্তন।

লক্ষণ:
- নাক চুলকানো বা বন্ধভাব।
- হাঁচি, সর্দি বা নাক দিয়ে পানি পড়া।
- চোখ লাল হওয়া, চুলকানি বা ফুলে যাওয়া।
- গলা বা কানে চুলকানি।
- ক্লান্তি ও মাথাব্যথা।

চিকিৎসা ও প্রতিকার:
১. অ্যালার্জেন এড়ানো:
- ধুলো-মাইট থেকে বাঁচতে বিছানা নিয়মিত পরিষ্কার করুন, কার্পেট কম ব্যবহার করুন।
- পশুদের থেকে দূরে থাকুন (প্রয়োজনে)।
- ধূমপান ও দূষিত এলাকা এড়িয়ে চলুন।

২. ঔষধ:
- অ্যান্টিহিস্টামিন (সেটিরিজিন, লোরাটাডিন) – হাঁচি-চুলকানি কমায়।
- নাকের স্প্রে (ফ্লুটিকাসোন, মোমেটাসোন) – প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
- ডিকনজেস্ট্যান্ট (সিউডোইফেড্রিন) – নাকের বন্ধভাব কমায় (অল্প সময়ের জন্য)।

৩. প্রাকৃতিক উপায়:
- সলাইন নাকের ড্রপ– নাক পরিষ্কারে সাহায্য করে।
- স্টিম ইনহেলেশন– গরম পানির ভাপ নেওয়া।
- হাইড্রেশন– বেশি পানি পান করুন।

৫. দীর্ঘমেয়াদী সমাধান:
- ইমিউনোথেরাপি (অ্যালার্জি শট)– ধীরে ধীরে অ্যালার্জেনের প্রতি সহনশীলতা তৈরি করে।

কখন ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন?
- লক্ষণগুলি দীর্ঘস্থায়ী বা তীব্র হলে।
- অ্যাজমা বা সাইনাস ইনফেকশনের লক্ষণ দেখা দিলে।

অ্যালার্জি পুরোপুরি নির্মূল করা কঠিন, তবে সঠিক ব্যবস্থাপনায় এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

Address

Sreepur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডা. মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক- নাক কান গলা বিশেষজ্ঞ ও হেড নেক সার্জন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category