Quranic Ruqyah and Counseling

Quranic Ruqyah and Counseling Ruqyah | Counseling | Parenting | Healing

As a dedicated counselor and Ruqyah consultant, I am here to guide you through emotional challenges and provide spiritual solutions rooted in compassion and wisdom. Let’s work together for a balanced, peaceful, and empowered life. 💫

📩 Message me to begin your journey toward healing and clarity!

30/10/2025

📌 "রুক্বইয়াহ" কুরআন ও সুন্নাহ ভিত্তিক চিকিৎসা, যা শরীর ও আত্মা উভয়ের জন্য শিফা।
অনেকেই মনে করেন, রুক্বইয়াহ মানে শুধু “জিন তাড়ানো” বা “যাদু কাটানো”। আসলে এটি তার চেয়ে অনেক গভীর ও বিজ্ঞানভিত্তিক Spiritual Therapy।

🔹 রুক্বইয়াহ কী?
রুক্বইয়াহ (رُقْيَة) শব্দের অর্থ — ঝাড়ফুঁক বা আরোগ্যের জন্য কুরআন ও দোয়া পাঠ করার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে শিফা ও সাহায্য প্রার্থনা করা।
এটি নবী ﷺ নিজে করতেন, সাহাবারা (রাঃ) করতেন এবং তিনি অন্যদেরকে শিখিয়েছেন ও করতে বলেছেন।

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:

عَنْ أَنَسٍ، أَنَّ النَّبِيَّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ رَخَّصَ فِي الرُّقْيَةِ مِنَ الْحُمَةِ وَالْعَيْنِ وَالنَّمْلَةِ ‏

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিষাক্ত প্রাণীর দংশন, বদনজর ও ব্রণ-ফুসকুড়ি (pimple) সারাতে রুক্বইয়াহ করার অনুমতি দিয়েছেন। [সুনান ইবনু মাজাহ; ৩৫১৬-৩৫১৮]

অর্থাৎ— শুধুমাত্র রুক্বইয়াহ আল্লাহর কাছে আরোগ্য চাওয়ার একটি পদ্ধতি, কোন তাবিজ-কবজ, তন্ত্র-মন্ত্র, বা অদ্ভুত আচার নয়।

মহান আল্লাহ বলেন,

وَ نُنَزِّلُ مِنَ الۡقُرۡاٰنِ مَا هُوَ شِفَآءٌ وَّ رَحۡمَۃٌ لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ ۙ وَ لَا یَزِیۡدُ الظّٰلِمِیۡنَ اِلَّا خَسَارًا

“আর আমরা নাযিল করি কুরআন, যা মুমিনদের জন্য আরোগ্য ও রহমত, কিন্তু তা যালিমদের ক্ষতিই বৃদ্ধি করে।” [সূরা ইসরা-১৭:৮২]

এই আয়াত প্রমাণ করে— কুরআনের আয়াতগুলো শুধুমাত্র আখলাক বা তেলাওয়াতের জন্য নয়, বরং শারীরিক ও মানসিক রোগেরও আরোগ্য।

আবূ সা’ঈদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবীদের কতক সাহাবী আরবের এক গোত্রের নিকট আসলেন। গোত্রের লোকেরা তাদের কোন আতিথেয়তা করল না। তাঁরা সেখানে থাকতেই হঠাৎ সেই গোত্রের নেতাকে সর্প দংশন করল। তখন তারা এসে বললঃ আপনাদের কাছে কি কোন ঔষধ আছে কিংবা আপনাদের মধ্যে ঝাড়-ফুঁককারী লোক আছেন কি? তাঁরা উত্তর দিলেনঃ হাঁ। তবে তোমরা আমাদের কোন আতিথেয়তা করনি। কাজেই আমাদের জন্য কোন পারিশ্রমিক নির্দিষ্ট না করা পর্যন্ত আমরা তা করব না। ফলে তারা তাদের জন্য এক পাল বক্রী পারিশ্রমিক দিতে রাযী হল। তখন একজন সাহাবী উম্মুল কুরআন (সূরা আল-ফাতিহা) পড়তে লাগলেন এবং মুখে থুথু জমা করে সে ব্যক্তির গায়ে ছিটিয়ে দিলেন। ফলে সে রোগমুক্ত হল। এরপর তাঁরা বকরীগুলো নিয়ে এসে বলল, আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জিজ্ঞেস করার পূর্বে এটি স্পর্শ করব না। এরপর তাঁরা এ বিষয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জিজ্ঞেস করলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শুনে হেসে দিলেন এবং বললেনঃ তোমরা কীভাবে জানলে যে, এটি রোগ সারায়? ঠিক আছে বকরীগুলো নিয়ে যাও এবং তাতে আমার জন্যও এক ভাগ রেখে দিও। [সহীহ বুখারী- ৫৭৩৬]

🔹 আধুনিক দৃষ্টিতে রুক্বইয়াহঃ
কুরআনের শব্দ ও কম্পন (Quranic sound vibration) মানুষের মস্তিষ্কে নিউরোকেমিক্যাল ব্যালান্স তৈরি করে। দোয়া ও আয়াত পাঠের সময় হৃদস্পন্দন ও রক্তচাপ স্থিতিশীল হয়, যা anxiety, insomnia, depression কমাতে কার্যকর।

রুক্বইয়াহ আসলে কী করে:
✅ ভয়, দুশ্চিন্তা ও নেতিবাচক শক্তি থেকে আত্মাকে সুরক্ষা দেয়
✅ নজর, জিন, জাদু বা আধ্যাত্মিক আক্রমণের প্রতিরোধে সহায়ক
✅ মন-শরীর-আত্মার ভারসাম্য ফিরিয়ে আনে
✅ আল্লাহর প্রতি তাওয়াক্কুল ও আত্মবিশ্বাস বাড়ায়

মনে রাখুন:
👉 রুক্বইয়াহ কোনো যাদু নয়, বরং তাওহীদের বাস্তব প্রয়োগ।
👉 এটি সঠিকভাবে শেখা, পড়া ও প্রয়োগ করা প্রয়োজন।
👉 রুক্বইয়াহর মাধ্যমে চিকিৎসা মানে — একমাত্র আল্লাহর কাছে শিফা চাওয়া।

💬 আপনার রুক্বইয়াহ নিয়ে কোন অভিজ্ঞতা থকলে কমেন্টে লিখুনঃ
আপনি কি আগে কখনো রুক্বইয়াহ শুনেছেন বা অভিজ্ঞতা পেয়েছেন? আপনার মতে রুক্বইয়াহের সবচেয়ে বড় উপকারিতা কী?


#রুক্বইয়াহ #কুরআনিক_চিকিৎসা #আধ্যাত্মিক_চিকিৎসা #রুক্বইয়াহ_বাংলা

29/10/2025

বাইরে সবাই সুস্থ…
কিন্তু ভেতরের যুদ্ধে কেউ কাউকে দেখে না।

মানসিক রোগ = মস্তিষ্কের চিন্তা, অনুভূতি ও আচরণের ডিসঅর্ডার।

যেমন:
🔹চিন্তা — সবসময় নেগেটিভ, বাস্তবতার বিকৃতি
🔹অনুভূতি — নিয়ন্ত্রণহীন ভয়, দুঃখ, রাগ
🔹আচরণ — রুটিন ও সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া
🔹শারীরিক — ব্যথা, ঘুম সমস্যা, ক্ষুধা কমে যাওয়া

🔍 মন অসুস্থ হলে যেসব সংকেত দেখা যায়:

1️⃣ আগের মতো কিছুতে আনন্দ না পাওয়া
2️⃣ মানুষের সাথে থাকতে ভয় বা বিরক্তি
3️⃣ অনিদ্রা
4️⃣ রুচি–এনার্জির বড় পরিবর্তন
5️⃣ ঘনঘন কান্না বা রাগ
6️⃣ বেঁচে থাকার কোন মূল্য নেই — এমন ভাবনা

✴️আমাদের মন শরীরের মতোই — ভাঙে, ক্লান্ত হয়, চিকিৎসা চাই।

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ مَا أَنْزَلَ اللَّهُ دَاءً إِلاَّ أَنْزَلَ لَهُ شِفَاءً ‏"‏‏.‏

আবূ হুরায়রা (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আল্লাহ এমন কোন রোগ সৃষ্টি করেননি যার নিরাময়ের উপকরন তিনি সৃষ্টি করেননি। [সহীহ বুখারী: ৫২৭৬]

অর্থাৎ— মানসিক রোগও চিকিৎসাযোগ্য।

✅ রুক্বইয়াহ আল্লাহর শিফার দরজা, আর বৈজ্ঞানিক কাউন্সেলিং মনকে ভারসাম্যে আনে।

📞 চান confidential সহায়তা?
WhatsApp Only: 01737-912781


#বদনজর #রুকিয়াহ #সেন্টার #হিজামা

উনি মাত্র চা খাচ্ছিলেন, চা শেষ করতে পারেন নি!كُلُّ نَفۡسٍ ذَآئِقَۃُ الۡمَوۡتِ ۟ ثُمَّ اِلَیۡنَا تُرۡجَعُوۡنَজীবমাত্রই ম...
26/10/2025

উনি মাত্র চা খাচ্ছিলেন, চা শেষ করতে পারেন নি!

كُلُّ نَفۡسٍ ذَآئِقَۃُ الۡمَوۡتِ ۟ ثُمَّ اِلَیۡنَا تُرۡجَعُوۡنَ

জীবমাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণকারী; তারপর তোমরা আমাদেরই কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে। [সূরা আল-আনকাবূত; ৫৭]

26/10/2025

👁️বদনজর সত্য নাকি কুসংস্কার?

বদনজর মানে হলো — কোনো ব্যক্তি হিংসা, ঈর্ষা বা অতিরিক্ত প্রশংসার দৃষ্টিতে তাকানোর দ্বারা আল্লাহর ইচ্ছায় শারীরিক, মানসিক, আত্মিক, অর্থনৈতিক ক্ষতি হওয়া।

📖 কুরআন থেকে প্রমাণ:
وَإِن يَكَادُ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ لَيُزْلِقُونَكَ بِأَبْصَـٰرِهِمْ
কাফিররা প্রায় তাদের দৃষ্টির দ্বারা আপনাকে হোঁচট খাইয়ে দিত।
(সূরা কলম ৬৮:৫১)

📖 হাদিস থেকে প্রমাণ:
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ الْعَيْنُ حَقٌّ وَنَهٰى عَنِ الْوَشْمِ

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বদ নযর লাগা সত্য। আর তিনি উল্কি অংকন করতে নিষেধ করেছেন।
(সহিহ বুখারী ৫৭৪০, সহিহ মুসলিম ২১৮৭)

অ্যাপোয়েন্টমেন্টের জন্য যোগাযোগ করুন।
📞Call/WhatsApp: 01760-090607

📆সপ্তাহে ৭দিন
⏰সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা

📍আল-ফাতিহা ওয়েলনেস সেন্টার
সিল ট্র্যাক ভবনের ২য় তলা, ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই মেইন রোড, আম্বরখানা, সিলেট।
[বিদ্যুৎ অফিসের পূর্ব পাশে, নুরে-আলা কমিউনিটি সেন্টার এর পশ্চিম পাশে]।


#বদনজর #রুক্বইয়াহ #কুরআনসুন্নাহ

24/10/2025

আমি অনিরাপদ খাদ্যের ভয়াবহতা নিয়ে যা প্রকাশ করি বা বলি, তা কিন্তু ১০-২০%। বাকি ৮০% আমার ভিতর থাকে বা রেখে দেই। সেই পুরোটা নিয়েই আমার দিন যায়, রাত কাটে। টেবিলে বৌ-বাচ্চা সেই আকাশ পরিমাণ খাদ্য বিষ খায় আমার সামনেই।

আমি কিন্তু আপনাদের কখনোই বলিনি নদীর মাছে আন্তর্জাতিক সহনীয় মাত্রার চেয়ে প্রায় এক হাজার গুন বেশি কীটনাশক পাওয়া গেছে। আমি কিন্তু আপনাদের কখনোই বলিনি নদীর পানি পুরোটাই বিষে রুপান্তরিত হয়ে গেছে।

আমি এও বলিনি পুকুরের মাছেও আছে বিষ আর বিষ। আমি কিন্তু কখনো এই কথা বলিনি, সারা দেশের হাজার হাজার মুরগির খামারের প্রতিদিন হাজার হাজার মেট্রিক টন কাঁচা বিষ্ঠা যাচ্ছে কোথায়। যে গু-তে আছে মারাত্মক হেভিমেটাল এবং ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া।

আমি কিন্তু আপনাদের জানাইনি, যে প্রাণী ও মৎস্য খাদ্য MBM (মিট এন্ড বোন মিল) আমরা কয়েকবছর আগে আমদানি নিষিদ্ধ করেছিলাম এনথ্রাক্সসহ মারাত্মক ক্ষতিকর রোগজীবাণু এবং শুয়োরের উপজাত থাকে বলে। জগতের সব দেশে এটা নিষিদ্ধ। অথচ সেটা আবার আমদানির অনুমতি দেয়ার চেষ্টা চলছে।

আমি তো কিছুই বলিনি আপনাদের।

তবে এটা বলার চেষ্টা করেছি, আপনি রাষ্ট্রপতি হন আর প্রধান উপদেষ্টা কিংবা প্রধানমন্ত্রী, বা উপদেষ্টা অথবা মন্ত্রী, কিংবা সিনিয়র সচিব, সচিব বা জুনিয়র আমলা, কিংবা ডিজি, চেয়ারম্যান অথবা ডাক্তার কিংবা ইঞ্জিনিয়ার, বিজ্ঞানী বা ব্যবসায়ী, বা কামলা।

আপনি, আপনার বৌ বাচ্চা, প্রতিটি খাবারে একই সাথে ইউরেনিয়াম, রেডিয়াম, থোরিয়াম, এন্টিমনি, হেভিমেটাল, কীটনাশক, PFAS, এবং অন্যান্য কেমিক্যাল খাচ্ছেন।

** দয়া করে শেয়ার বা কপি পেস্ট করবেন প্লিজ।

©Mahbub Kabir Milon

22/10/2025

এক শ্রেণীর হিন্দু যুবক তথাকথিত প্রেমের ফাঁদে ফেলে মুসলিম মেয়েদের ধ #র্ষণ করছে—এরকম একটি তথ্য অনেক দিন ধরেই শোনা যাচ্ছে। অথচ এ বিষয়ে প্রশাসনের কোনো পদক্ষেপ চোখে পড়েনি।

এর মাঝে বুয়েটের এক হিন্দু শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মুসলিম মেয়েকে অজ্ঞান করে ধ #র্ষণ করার বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ উঠেছে।

শুধু তাই নয়, মুসলিম নারীদের, বিশেষ করে পর্দানশীন মেয়েদের নিয়েও সোশ্যাল মিডিয়ায় তার কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের স্ক্রিনশট রয়েছে।

তার এইসব ঘৃণ্য মন্তব্য থেকে বোঝা যায়—এগুলো তার ব্যক্তিগত অপরাধ নয়। বরং এগুলো সাম্প্রদায়িক অপরাধ এবং এর পেছনে আছে উগ্র হি #ন্দুত্ববাদী জিঘাংসা অথবা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট ও দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা।

এদিকে গাজীপুরে তেরো বছরের এক মুসলিম কিশোরীকে ধ #র্ষণ করেছে একদল হিন্দু যুবক। প্রশাসন এই ধ #র্ষণকে প্রেমের সম্পর্ক বলে হালকা করার চেষ্টা করছে; যা দুর্ভাগ্যজনক।

প্রচলিত আইনে ষোলো বছরের কম বয়সী মেয়েদের সম্মতি থাকুক অথবা না থাকুক, সেটা ধ #র্ষণ হিসেবেই বিবেচিত হয়।

তারপরও প্রশাসন কর্তৃক বিষয়টিকে হালকা করার অপচেষ্টা কেন? ধ #র্ষক হিন্দু বলে? তের বছর বয়সের বিয়েকে বাল্যবিবাহ বলে তেড়ে আসতে দেখা যায়, এক্ষেত্রে দেখা গেল উল্টো ঘটনা।

বুয়েটের ঘটনায় ইতোমধ্যে বুয়েটের শিক্ষার্থীরা অভিযুক্ত ধ #র্ষকের ছাত্রত্ব বাতিলসহ সর্বোচ্চ সাজার দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে। ধ #র্ষকের সাথে ক্লাস না করার ঘোষণাও দিয়েছে তার সহপাঠীরা।

আমরা শিক্ষার্থীদের এই ন্যায্য আন্দোলনের পক্ষে আছি।

আমরা বুয়েট এবং গাজীপুরের ধ #র্ষকদের তদন্তপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি।

সেই সাথে তথাকথিত প্রেমের ফাঁদে ফেলা সাম্প্রদায়িক ধ #র্ষণ চক্রের বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

Ahmadullah

আফগানিস্তানে মার্কিনিরা ২০০১ সালের পর থেকে সামরিক হস্তক্ষেপের পাশাপাশি উন্নয়ন ও পুনর্গঠনের নামে একটা প্রজেক্ট চালিয়েছিল।...
22/10/2025

আফগানিস্তানে মার্কিনিরা ২০০১ সালের পর থেকে সামরিক হস্তক্ষেপের পাশাপাশি উন্নয়ন ও পুনর্গঠনের নামে একটা প্রজেক্ট চালিয়েছিল।
আম্রিকা মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে আফগানিস্তানে সয়াবিন তেল উৎপাদন ও খাওয়ানোর চেষ্টা করেছিল। কিন্তু ওখানে ভালো সয়াবিন হয় নাই, আর আফগানরা সয়াবিন খায়ওনি। পুরা প্রজেক্টটাই লস গেছে!

ঐখানে USDA (United States Department of Agriculture), ASA (American Soybean Association) ও বিভিন্ন NGO মিলে ২০১০ সালে SARAI (Soybeans in Agricultural Renewal of Afghanistan Initiative) নামে এক প্রজেক্ট শুরু করে। উদ্দেশ্য ছিল আফগানদের দিয়ে সয়াবিন চাষ করান, প্রক্রিয়াজাত সয়াবিন তেল ও ময়দা উৎপাদন এবং ফুড সাপ্লাইয়ে সয়াবিন অন্তর্ভুক্ত করা।

সয়াবিন পরিপক্ব হতে আড়াই থেকে চার মাস সময় নেয়। আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে এই সময়ের মধ্যে ঠাণ্ডা ও তুষারপাত শুরু হয়ে যায়। ফলে সয়াবিন পুরোপুরি পরিপক্ব হওয়ার আগেই নষ্ট হয়ে কৃষকদের অনেক ক্ষতি হয় এবং তারা সয়াবিন চাষে উৎসাহ হারিয়ে ফেলে।

চাষ ভালো না হওয়ায় আম্রিকা পরবর্তীতে ৪,০০০ মেট্রিক টন সয়াবিন নিজ দেশ থেকে আফগানিস্তানে পাঠায়। এই সয়াবিন দিয়ে প্রসেসড তেল ও খাদ্য তৈরি করে বিতরণ করা হয়। কিন্তু স্থানীয় জনগণের টেস্টবাডে সয়াবিন‑ভিত্তিক খাদ্য গ্রহণযোগ্যতা পায় নাই!
আফগানদের ডায়েটে কখনোই সয়াবিন ছিল না। তারা সাধারণত মাংস, গমের রুটি (নান), চাল ও দুধজাত খাবার খেয়ে অভ্যস্ত। যখন সয়াবিন দিয়ে তৈরি খাবার, যেমন সয়াবিন আটা দিয়ে নান, সয়াবিন তেল দিয়ে রান্না খাবার এসব খাওয়ানো হয়, তখন তারা স্বাদ অপছন্দ করে আর খাইতে রাজি হয় নাই।

এভাবেই আফগানিস্তানে আম্রিকার ব্যাপকভাবে সয়াবিন উৎপাদন ও গ্রহণযোগ্যতা তৈরির বিগ বাজেট প্রজেক্ট ফেল করে! এই প্রজেক্টে ওদের প্রায় ৩৪.৪ মিলিয়ন ডলার জলে গেছিলো!
প্রকৃতিতে সয়াবিন কখনই মানুষের খাদ্য হিসেবে সৃষ্টি হয়নি। প্রকৃতিতে সয়াবিনের কাজ মাটির স্বাস্থ্য ভাল করা। সয়াবিন মাটির সাথে সিমবায়োটিক সম্পর্ক গড়ে নাইট্রোজেন সংবন্ধন (Nitrogen Fixation) করে। এর শিকড়ে বসবাসকারী রাইজোবিয়া ব্যাকটেরিয়া বাতাসের নাইট্রোজেনকে মাটিতে বেঁধে ফেলে, যা পরবর্তী ফসলের জন্য জমিকে উর্বর করে তোলে।
এছাড়াও, সয়ে প্রাকৃতিকভাবেই কীটনাশক উপস্থিত! পোকামাকড়, ছত্রাক ও রোগবালাই থেকে বাঁচতে সয়াবিনের মধ্যে ফাইটোইস্ট্রোজেন, লেকটিনস, গয়ট্রোজেন ও ট্রিপসিন ইনহিবিটর তৈরি হয়েছে।

প্রাচীন এশিয়ায় চীন ও জাপানে সয় খাওয়া শুরু হয় খ্রিস্টপূর্ব ১১ শতাব্দীতে। ইতিহাস বলছে, প্রাচীন এশিয়ায় সয়াবিনের অত্যন্ত সীমিত ও সতর্ক ব্যবহার ছিল। চীনা ও জাপানি সংস্কৃতিতে এটা দীর্ঘ গাঁজন (Fermentation) প্রক্রিয়ার পরই (মিসো, সস, নাট্টো ইত্যাদি বানিয়ে) শুধুমাত্র খাওয়ার প্রচলন ছিল। অর্থাৎ গাঁজনের মাধ্যমে এর টক্সিন কমিয়ে খাওয়া হতো। আর তা পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে না, বরং মশলা বা কন্ডিমেন্ট হিসেবে।
পৃথিবীর কোনো ঐতিহ্যবাহী কালচারই সয়কে প্রধান প্রোটিন উৎস হিসেবে ব্যবহার করেনি। কিন্তু পাশ্চাত্যের ফুড ইন্ডাস্ট্রি এই সতর্কতাকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করেছে।
২০ শতাব্দীর শুরুতে ১৯২০-৩০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে সয়াবিন চাষ বৃদ্ধি পায়, বিশেষত পশুখাদ্য ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল তেলের (ভোজ্যতেল নয়!) উৎস হিসেবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যখন প্রোটিনের বিকল্প উৎস খোঁজা হচ্ছিল, তখন কৌশলে সস্তা প্রোটিন হিসেবে মানুষের ডায়েটে সয়াবিন ঢুকিয়ে দেওয়া হয়।

ধীরে ধীরে কর্পোরেট লবিস্ট ও মার্কেট স্ট্রাটেজিস্টরা একে মানুষের খাদ্য হিসেবে চালিয়ে দিতে সক্ষম হয়। ১৯৭০-৮০ সালে 'সুপারফুড' প্রপাগাণ্ডা সয় ইন্ডাস্ট্রির মার্কেটিংয়ে বিপ্লব আনে। তারা এমন প্রপাগাণ্ডা চালালো যে, মানুষের মাঝে সয়াবিন 'সুপারফুড' হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হলো। অথচ এর পেছনে কেবলমাত্র বাণিজ্যিক স্বার্থ ছাড়া কোনও শক্তিশালী বৈজ্ঞানিক ভিত্তি ছিলনা।

"সয় হার্টের জন্য ভালো", "ক্যান্সার রোধ করে" এসব অপ্রমাণিত দাবিও ছড়ানো হয়! ভেগান ও ভেজিটেরিয়ান মুভমেন্ট-কে কাজে লাগিয়ে সয়কে প্রোটিনের বিকল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়। মার্কিন সরকার সয়াবিন চাষকে ব্যাপক ভর্তুকি দেয়, ফলে এটি সস্তা ও সহজলভ্য হয়ে ওঠে। সয়া প্রোটিন আইসোলেট আবিষ্কার করে প্রসেসড ফুডে যোগ করা শুরু হয়।

মনসান্টো ১৯৯৬ সালে জেনেটিকালি মডিফায়েড রাউন্ডআপ-রেডি সয়াবিন চালু করে। ফলে, সয়বিন চাষ আরো লাভজনক ও ব্যাপক হয়। বর্তমানে বিশ্বের সয়াবিন উৎপাদন প্রায় পুরোটাই জিএমও।

প্রকৃতির নিয়ম উপেক্ষা করে, কান্ডজ্ঞান হারিয়ে ও সস্তা পেয়ে মানুষ এমন একটি খাদ্যকে প্রোটিন ও ফ্যাটের উৎস বানিয়ে ফেলেছে যা তাদের হরমোনাল সিস্টেমকে বিগড়ে দিচ্ছে, প্রজনন ক্ষমতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে এবং নানা মেটাবলিক সমস্যা সৃষ্টি করছে।
এটা জীবনের সাথে এক ধরনের তামাশা করা, যার পরিণতি কেউ এখনই বুঝতে পারছে না। কিন্তু সয়াবিনের এই উত্থানে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ভয়াবহ মূল্য গুনতে হতে পারে!
নিউট্রিশন সায়েন্টিস্ট ও এন্টি-এজিং এক্সপার্ট ড. কায়লা ড্যানিয়েল তাঁর বই The Whole Soy Story-তে বিশদভাবে রিসার্চ ও এনালাইসিস সহকারে সয়াবিনের ভয়াবহতা বর্ণনা করেছেন। তিনি সয়াবিনকে মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য হিসেবে প্রচারের বিরুদ্ধে জোরালোভাবে সতর্ক করেছেন।
ড. কায়লা ড্যানিয়েলের গবেষণা ও বিশ্লেষণ সয় ইন্ডাস্ট্রির প্রপাগান্ডার বিপরীতে পাল্টা এক গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক বক্তব্য হিসেবে স্বীকৃত।

ড. ড্যানিয়েলের মতে, সয়াবিনে বিদ্যমান বিভিন্ন কেমিক্যাল, যেমন ফাইটোইস্ট্রোজেন (বিশেষত আইসোফ্লেভোন জেনিস্টেন ও ডেইডজেইন), গয়ট্রোজেন, ফাইটিক অ্যাসিড এবং ট্রিপসিন ইনহিবিটর মানবদেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর! এই যৌগগুলো শরীরের হরমোনাল ভারসাম্যকে বিঘ্নিত করে, হজম প্রক্রিয়ায় সমস্যা সৃষ্টি করে এবং পুষ্টি শোষণে বাধা দেয়।

তাঁর গবেষণায় দেখা গেছে, সয়াবিনে থাকা ফাইটোইস্ট্রোজেন যৌগ জেনিস্টেন (Genistein) মানবদেহের এস্ট্রোজেন রিসেপ্টরের প্রতি অস্বাভাবিকভাবে আকৃষ্ট হয়। ফলে এটি সহজেই কোষে প্রবেশ করে এবং এস্ট্রোজেন হরমোনের রিসেপ্টরের সাথে এমনভাবে বন্ধন তৈরি করে যা স্বাভাবিক হরমোনাল কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটায়!
এছাড়াও, সয় খাওয়া কার্ডিওভাসকুলার হেলথের জন্যও হুমকি! এটি ধমনীতে কোলেস্টেরল জমার প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে পারে!

নারীর প্রজনন স্বাস্থ্যের উপর সয়ের প্রভাব অত্যন্ত বিপজ্জনক!
জেনিস্টেন নারীদের প্রজননক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোন (FSH) এবং লুটিনাইজিং হরমোন (LH) এর স্বাভাবিক নিঃসরণ ব্যাহত করে। এর ফলে ডিম্বস্ফোটন অনিয়মিত হয়ে পড়ে, ডিম্বাণুর গুণগত মান কমে যায় এবং মাসিক চক্রে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। দীর্ঘমেয়াদে এটি নারীর উর্বরতা হ্রাসে সরাসরি ভূমিকা রাখে।
গর্ভাবস্থায় সয়বিন খেলে তা ভ্রূণের হরমোনাল বিকাশে বিপজ্জনক প্রভাব ফেলতে পারে!
জেনিস্টেন ডিম্বাণুর ক্রোমোজোমাল অস্বাভাবিকতা (অ্যানিউপ্লয়ডি) বাড়ায়, যা গর্ভধারণে ব্যর্থতা বা গর্ভপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে!

পুরুষদের ক্ষেত্রে সয়ের প্রভাব আরও ভয়াবহ!
জেনিস্টেন টেস্টোস্টেরন হরমোনকে এস্ট্রোজেনে রূপান্তরিত করার মাধ্যমে পুরুষের হরমোনাল ভারসাম্য সম্পূর্ণ বিগড়ে দিতে পারে! জেনিস্টেন টেস্টোস্টেরনকে এস্ট্রাডিওলে রূপান্তরিত করে। ফলে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে এস্ট্রোজেনের আধিক্য দেখা দেয়। তখন শুক্রাণুর সংখ্যা ও গুণগত মান কমে, যৌন সমস্যা (যেমন ইরেক্টাইল ডিসফাংশন, যৌনক্রিয়ায় উদ্দীপনা হ্রাস) দেখা দেয় এবং প্রোস্টেটের উপরও ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে!

শিশুদের জন্য সয়-ভিত্তিক খাদ্য অত্যন্ত ক্ষতিকর!
ড. ড্যানিয়েলের মতে, খাদ্যের মাধ্যমে সয় ফাইটোইস্ট্রোজেনের সংস্পর্শে আসা মেয়েশিশুদের অকালেই বয়ঃসন্ধি শুরু হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে!
আর ছেলেশিশুদের ক্ষেত্রে এটি সুস্থ-স্বাভাবিক যৌন বিকাশে বাধা সৃষ্টি করতে পারে!!
(বর্তমান প্রজন্মে একটি বিশেষ সমস্যা প্রকট হচ্ছে। কেন তাহলে এবার বুঝুন।)

ড. ড্যানিয়েল বলেছেন যে, আধুনিক ফুড ইন্ডাস্ট্রি সয়কে একটি সুপারফুড বা হেলদি অপশন হিসেবে মার্কেটিং করলেও প্রকৃতপক্ষে প্রসেসড সয় প্রোডাক্ট (যেমন সয়া প্রোটিন আইসোলেট, সয়া দুধ, টোফু ইত্যাদি) স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর! এমনকি ফার্মেন্টেড সয় প্রোডাক্ট (মিসো, টেম্পেহ, নাট্টো) তুলনামূলকভাবে কম ঝুঁকিপূর্ণ হলেও সেগুলো বেশি পরিমাণে খেলে বিপদ ডেকে আনতে পারে!
সয়াবিন একটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফসল। যা কখনই মানুষের খাদ্য হওয়ার জন্য প্রকৃতিতে তৈরি হয়নি। আধুনিক বিশ্বে সয়ের ব্যাপক ব্যবহার একটি ভয়ানক হেলথ ক্রাইসিস তৈরি করেছে। মানুষের মাঝে থাইরয়েড ডিসঅর্ডার, অটোইমিউন রোগ, হজমের সমস্যা এবং প্রজনন স্বাস্থ্যের এত অবনতির পেছনে সয়ের ভূমিকা অত্যন্ত ব্যাপক!
সয়াবিন প্রাকৃতিকভাবে বি/ষা/ক্ত। সয়াবিনের ফাইটোইস্ট্রোজেন এক শক্তিশালী এন্ডোক্রাইন ডিসরাপ্টর।
যে মা-বাবা সন্তান নিবে তারা যদি নিয়মিত সয়াবিন তেল খায় তাদের সন্তানরা এটার বাজে ফ্যাট দিয়ে তৈরী হবে। অর্থাৎ মায়ের গর্ভ থেকেই শিশু রোগগ্রস্থ হয়ে জন্মাবে এবং মোটামুটি পৃথিবীর এমন কোন রোগ নেই যা তাদের হবেনা! একটা বিল্ডিং তৈরীতে সিমেন্টের সাথে মাটি মিশিয়ে দিলে বিল্ডিং যেমন দূর্বল হবে, সয়াবিনের বাজে ফ্যাট দিয়ে তৈরী শরীর, মস্তিষ্কেরও একই অবস্থা হবে!

আপনি জানলে অস্থির হবেন যে, বিশ্ব মোড়ল আবদার করছে, শর্ত চাপাচ্ছে আমরা যেন সয়াবিন তেল খাই!

এই বছর বাংলাদেশকে দেওয়া আম্রিকান অর্গানাইজেশন USTR এর চিঠিতে বিভিন্ন মার্কিন মানসনদ বাংলাদেশকে বিনাপ্রশ্নে মেনে নিতে বলা হয়েছে! আর যেসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখনো আইন প্রণয়ন কিংবা স্ট্যান্ডার্ড স্থাপন করতে পারেনি, সেসব ক্ষেত্রে মার্কিন স্ট্যান্ডার্ড প্রতিস্থাপন করতে বলা হয়েছে। যাতে মার্কিন পণ্য অবাধে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে।

বাংলাদেশকে দেওয়া USTR এর ৬ টা বাণিজ্যিক শর্তের একটা হলো- সামরিক বাহিনী ও সরকারি সংস্থার জন্য মার্কিন সয়াবিন তেল আমদানি বাড়াতে হবে এবং সয়াবিন সংরক্ষণের জন্য মার্কিন কোম্পানির অংশীদারিত্বে অবকাঠামো নির্মাণ করতে হবে।
ফ্যাক্টরিতে সয়াবিন তেল নিষ্কাশনে হেক্সেন ব্যবহৃত হয়। হেক্সেন এক্সট্রাকশন প্রক্রিয়ায় সয়াবিন বীজ থেকে সর্বোচ্চ পরিমাণ তেল নিষ্কাশন হয়। এখানে সয়াবিন গুঁড়ো করে হেক্সেনে ভেজানো হয় যাতে ৯৯% পর্যন্ত তেল নিষ্কাশন করা যায়। এই হেক্সেন হলো অক্টেনের মতো পেট্রোলিয়ামজাত যৌগ, যা সরাসরি বি/ষা/ক্ত।

এই তেল মানুষের পাকস্থলীর জন্য উপযুক্ত না। যার কারণে দীর্ঘদিন খেলে গাট লাইনিং/পাকস্হলীর প্রাচীর নষ্ট হয়ে যায়। যেখান থেকে শুরু হয় পেটের যত সমস্যা। একবার এই প্রাচীর নষ্ট হলেই শুরু হবে গ্যাস্ট্রিক, আলসার, আইবিএস, এসিড রিফ্ল্যাক্স, জার্ড ইত্যাদি। এরপর আরো আছে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড ও ট্রান্স ফ্যাট থেকে প্রদাহ, হৃদরোগ ও লিভারের যত সমস্যা!
এজন্যই ত বর্তমানে গ্যাস্ট্রো-লিভারের ডাক্তারদের সিরিয়াল পাওয়া কঠিন।
আর বাকী সব বাদ, এদেশে শুধু গ্যাস্ট্রিকের ঔষধের বাজারই প্রতিবছর ১০,০০০ থেকে ২০,০০০ কোটি টাকার!
বাঙালির জন্য নিত্যদিনের রান্নাবান্নায় বর্তমানে সবচেয়ে উত্তম তেল হলো দেশি সরিষার তেল। কথা শেষ!
স্বাস্থ্যকর ও সহজলভ্য এই সরিষার তেল পরিমিতভাবে নিয়মিত খেলে কোনো সমস্যা নাই।

আর যাদের আরো ভালো অপশন দরকার তাদের জন্য রয়েছে:
- অলিভ অয়েল (কাঁচা খাওয়া ও হালকা আঁচে রান্নার জন্য)
- কোকোনাট অয়েল (কাঁচা খাওয়া ও মাঝারি তাপে রান্নার জন্য)
- তিলের তেল (রান্নার জন্য)
- ঘি (উচ্চ তাপে ভাজাপোড়ার জন্য)

©ক্যাপ্টেন গ্রিন

💔 আপনার বিয়ের স্বপ্ন কি অদৃশ্য কারণে ভেঙে যাচ্ছে? নাকি বিয়ে হচ্ছে না?অনেক সময় অদৃশ্য বাঁধা, জ্বিন, জাদু, বদনজর বা শয়তানে...
16/10/2025

💔 আপনার বিয়ের স্বপ্ন কি অদৃশ্য কারণে ভেঙে যাচ্ছে? নাকি বিয়ে হচ্ছে না?
অনেক সময় অদৃশ্য বাঁধা, জ্বিন, জাদু, বদনজর বা শয়তানের কুমন্ত্রণা – সুখী সংসারের পথে দেয়াল তৈরি করে দেয়।

👉 কারও বিয়ে ঠিক হয়ে ভেঙে যায়।
👉 বারবার প্রস্তাব ফিরে যায়।
👉 আবার কারও বিয়ের প্রস্তাবই আসছে না।
👉 কারও বিয়ের পর অশান্তি, অকারণ ঝগড়া।

এগুলো কি শুধুই কাকতালীয়? না, এর পেছনে থাকতে পারে মানুষ ও জ্বিনের জাদু ও চক্রান্ত।

এই জাদু ও চক্রান্ত থেকে মুক্তির একটাই পথ আল্লাহর সন্তুষ্টি ও কুরআন সুন্নাহ ভিত্তিক রুক্বইয়াহ।

✨ রুক্বইয়াহর মাধ্যমে –
✅ বিয়ের বাঁধা দূর হয়
✅ বিয়ে বন্ধের জাদু ধ্বংস হয়
✅ মানুষ ও জিনের বদনজরের প্রভাব কেটে যায়
✅ সংসারে ভালোবাসা ফিরে আসে
✅ মানসিক প্রশান্তি আসে

💡 যদি আপনি বিয়ের বাঁধা, সংসারের অশান্তি বা বদনজরের সমস্যায় ভুগে থাকেন – আজই রুক্বইয়াহ সেশনের জন্য যোগাযোগ করুন।

📞Call/WhatsApp: 01760-090607

📆সপ্তাহে ৭দিন
⏰সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা

📍আল-ফাতিহা ওয়েলনেস সেন্টার
সিল ট্র্যাক ভবনের ২য় তলা, ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই মেইন রোড, আম্বরখানা, সিলেট।
[বিদ্যুৎ অফিসের পূর্ব পাশে, নুরে-আলা কমিউনিটি সেন্টার এর পশ্চিম পাশে]।

15/10/2025

আজকে মৌলভীবাজার, কমলগঞ্জ, শেরপুর আসব ইন-শা-আল্লাহ। যোগাযোগ: 01760-090607

14/10/2025

নতুন উদ্ভাবিত যে কোন ধরনের ভাইরাসের ভ্যাকসিন দেয়া থেকে বিরত থাকুন!

14/10/2025

📖উক্ববা বিন্ ’আমির (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:

أَقْبَلَ إِلَى رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم رَهْطٌ، فَبَايَعَ تِسْعَةً وَأَمْسَكَ عَنْ وَاحِدٍ، فَقَالُوْا: يَا رَسُوْلَ اللهِ! بَايَعْتَ تِسْعَةً وَأَمْسَكْتَ عَنْ هَذَا؟ قَالَ: إِنَّ عَلَيْهِ تَمِيْمَةً، فَأَدْخَلَ يَدَهُ فَقَطَعَهَا، فَبَايَعَهُ وَ قَالَ: مَنْ عَلَّقَ تَمِيْمَةً فَقَدْ أَشْرَكَ

‘‘রাসূল (সা.) এর নিকট দশ জন ব্যক্তি আসলে তিনি তম্মধ্যে নয় জনকেই বায়’আত করান। তবে এক জনকে বায়’আত করাননি। সাহাবারা বললেন: হে আল্লাহ্’র রাসূল! আপনি নয় জনকেই বায়’আত করিয়েছেন। তবে একে করাননি কেন? তিনি বললেন: তার হাতে তাবিজ আছে। অতঃপর লোকটি তাবিজটি ছিঁড়ে ফেললে রাসূল (সা.) তাকে বায়’আত করিয়ে বললেন: যে তাবিজ কবচ ঝুলালো সে শির্ক করলো’’। (আহমাদ : ৪/১৫৬)

Address

Sylhet
3100

Telephone

+8801737912781

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Quranic Ruqyah and Counseling posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Quranic Ruqyah and Counseling:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram