Oushodh Lagbe

Oushodh Lagbe Oushodh Lagbe only helps to you to buy regular/emergency medicine from the different pharmacy.

28/09/2022
ভয় নয়, সচেতনতাই জয়।আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন, আমিন।
09/12/2021

ভয় নয়, সচেতনতাই জয়।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন, আমিন।

এই ১০ টি ঔষধ আপনারা সবাই  বাসায় রাখবেন-১.Sergel 20mg. গ্রস্টিকের সমস্যা হলে খালি পেটে খাবেন।২.viset 50mgবা Algin50mg যে ...
03/12/2021

এই ১০ টি ঔষধ আপনারা সবাই বাসায় রাখবেন-

১.Sergel 20mg. গ্রস্টিকের সমস্যা হলে খালি পেটে খাবেন।

২.viset 50mgবা Algin50mg যে কোন পেট ব্যথ্যা বা মহিলাদের পিরিয়ডের সময় ব্যথ্যা হলে খাবেন।

৩.Napa Extra বা Napa Extrend জ্বর বা ব্যথ্যা হলে খাবেন।

৪.Ecosprin 75mg.বুকে চাপ চাপ ব্যথ্যা হলে খাবেন।

৫.Flazyl400mg বা Filmet400mg.পাতলা পায়খানা হলে খাবেন।

৬.Tufnil 200mgপ্রচন্ড মাথা ব্যথ্যা হলে খাবে।

৭.Rolac10mg বা Tory 90mg দাঁত ব্যথ্যা হলে খাবেন।

৮.Rupa10 mgবা Fexo 120 mg স্বদি ঠান্ডা, কাশি বা এলার্জি হলে খাবেন।

৯. Emistat 8mg বমি হলে খাবেন।

১০. Tenoloc 50mgবা Amdocal 5mg হঠাৎ প্রেশার বেড়ে গেলে খাবেন।

প্রাথমিক চিকিৎসা হিসাবে ঔষধ গুলো হাতের কাছে রেখে দিবেন,(প্রয়োজনে ডাক্তারের স্মরনাপন্ন হবেন।)
Collected

08/08/2021

সারাদেশে গণহারে ভ্যাক্সিন দেয়া শুরু হয়েছে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন কমন প্রশ্নঃ

* আমার ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, এলার্জি বা হাপানী আছে। ভ্যাক্সিন দিতে পারব?
#উত্তরঃ অবশ্যই পারবেন। এসব রোগ যাদের আছে, তারা সবার আগেই ভ্যাক্সিন নেয়া উচিত। কারণ এরা রিস্ক জোনে আছে।

* আমার কোভিড পজিটিভ ছিল বা লক্ষ্মণ ছিল তবে পরীক্ষা করাইনি। ভ্যাক্সিন দিতে পারব?
#উত্তরঃ অবশ্যই পারবেন তবে পজিটিভ হওয়া বা জ্বর কাশি লক্ষ্মণ দেখা দেয়ার ২৮ দিন পর।

* গর্ভবতী মা এবং দুগ্ধ পান করাচ্ছেন এমন মায়েরা ভ্যাক্সিন নিতে পারবে?
#উত্তরঃ বাচ্চা দুধ খায় এমন মা রা যেকোন সময় ভ্যাক্সিন নিতে পারবে। তবে গর্ভবতী মা রা গর্ভের ১৩ থেকে ৩৩ সপ্তাহের মধ্যে ভ্যাক্সিন নিতে পারবে যা সম্পূর্ণ নিরাপদ।

* ভ্যাক্সিন দিলে নাকি হার্টের সমস্যা হচ্ছে বা অনেকে মারা যাচ্ছে?
#উত্তরঃ সামান্য জ্বর বা ব্যথা দেখা দেয়া যেকোন ভ্যাক্সিনের কমন সাইড ইফেক্ট। মারা যাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। খুবই অল্প সংখ্যক রুগীর ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট একটি ভ্যাক্সিন দেয়ার পর সামান্য হার্টের প্রদাহ দেখা দিয়েছিল, তবে দ্রুত সুস্থও হয়ে গিয়েছে। অতএব এসব অমুলক চিন্তা থেকে বিরত থাকাই মঙ্গল।

* আমি রক্তদাতা বা ডোনার। ভ্যাক্সিন দেয়ার বা রক্ত দেয়ার নির্দেশনা কি?
#উত্তরঃ ভ্যাক্সিনও দিতে পারবেন, ব্লাডও ডোনেট করতে পারবেন। তবে ভ্যাক্সিন দেয়ার ২৮ দিন পর রক্ত দান করতে পারবেন। ২৮ দিনের ভেতরে নয়।

* ভ্যাক্সিন দেয়ার পরও আমার পুনরায় জ্বর, শরীর ব্যথা। এর কারণ?
#উত্তরঃ ভ্যাক্সিন দেয়ার পরও করোনা আক্রান্ত হতে পারেন। সেক্ষেত্রে করোনার প্রভাব খুবই কম থাকে, অল্পতেই সুস্থ হয়ে যায়। তাছাড়া জ্বরের কারণ অন্যান্য রোগ যেমন ডেঙ্গু বা টাইফয়েডও হতে পারে।

তথ্যসূত্রঃ WHO, CDC

07/08/2021

পরিস্থিতি খুব কঠিন। এই পরিস্থিতিতে অকারণে panic না করে কয়েকটি কথা মনে রাখুন।

1. Covid রোগীর গায়ে হাত দিলেই Covid ছড়ায় না...
এটি এক প্রকার Droplet infection. একমাত্র তার হাঁচি, কাশি বা কথা বলার সময়েই লালার সূক্ষ্ম কণিকার মাধ্যমে ভাইরাস তার শরীর থেকে বেরোতে পারে। এবং তাও আপনার গায়ে লাগলে, পিঠে লাগলে, এমনকি তা খাবারের সঙ্গে আপনার পেটে গেলেও আপনি আক্রান্ত হবেন না। ভাইরাস একমাত্র আপনার শ্বাসনালীর মাধ্যমে ফুসফুসে গেলেই সংক্রমণ সম্ভব।
তাই কোনো Covid রোগী মাথা ঘুরে পরে গেলে তাকে তুলতে গেলে আপনারও Covid হয়ে যাবে না। বিপদে পাশে থাকুন। তবেই আপনারও বিপদে মানুষকে পাশে পাবেন। শুধু মনে রাখবেন নাকে বা মুখে হাত দেবেন না। ভয় করলে Covid রোগীর সংস্পর্শে আসার পর হাত Alcohol Sanitizer দিয়ে Sanitise করে ফেলুন বা সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। খুব ভয় করলে পরনের পোশাক কেচে ফেলুন এবং স্নান করে নিন।

2. Covid হলেই মানুষ মরে না, এটি কোনো মারন ব্যাধি নয়। এর Death Rate দুই শতাংশেরও কম। কিন্তু Covid রোগী isolation-এ থেকে প্রচণ্ড ভাবে মানসিক ভাবেও অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তার immunity বা অনাক্রমনতা কমে যায়। তাই রোগীকে সহজপাচ্য পুষ্টিকর খাবার দিন এবং পরিচিতদের Covid হলে call করে, Video call করে, একসঙ্গে online games খেলে, movie suggest করে তাকে মাতিয়ে রাখুন।

3. বাড়িতে Covid Patient না থাকলে বাড়ির মধ্যে Mask পরে থাকবেন না। ঘর থেকে না বেরোলে মনের বিকার ঘটা এবং immunity কমে যাওয়া স্বাভাবিক। তাই বিকেলবেলা রাস্তায় না, বাগান থাকলে সেখানে বা না থাকলে ছাদে একটু হেঁটে ও শরীর চর্চা করে আসুন। এতে ঘরে বসে বসে ওবেসিটির সম্ভাবনাও কমবে। (মনে রাখবেন শুধুমাত্র immunity boosting খাবার খেয়ে আদৌ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে না, প্রকৃতির সংস্পর্শে না এলে কখনোই বাড়বে না।) শরীরচর্চা করা বা নির্জন ছাদে হাঁটার সময় মাস্ক পড়বেন না। সাবধানতা অবলম্বনের এক দারুণ অস্ত্র Mask. কিন্তু এর Overuse করবেন না তথা বিনা কারণে (যেমন গাড়ি চালানোর সময় Helmet এর ভিতরে) পড়বেন না। এতে এমনিতেই আপনার শরীরে Oxygen এর ঘাটতি দেখা দেবে।

4. Oximeter থাকলে বিনা কারণে ঘন ঘন Saturation check করবেন না। এতে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বেন। একমাত্র জ্বর কিংবা অসুস্থ হলে check করবেন। 95 অবধি saturation খুব স্বাভাবিক। তাছাড়াও এই পরিস্থিতিতে Mask ব্যবহারের ফলে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা কম দেখানোও একদমই অস্বাভাবিক না। Panic করবেন না।

5. রোগ না হয়ে থাকলে আগে থেকে ভয় পেয়ে ওষুধ কিনে বা অক্সিজেন সিলিন্ডার কিনে মজুত করে রাখবেন না। এও এক প্রকার কালোবাজারি। এতে যাদের প্রয়োজন তারা পাচ্ছেন না। দাম বেড়ে যাচ্ছে। after all সমগ্র মানবজাতির ক্ষতি করবেন না একা হাতে।

6. কোভিড সংক্রান্ত কোনো রকম সমস্যা হলেই নিকটবর্তী হাসপাতালে যান। সেখানে তৎক্ষণাৎ বেড না পেলেও আপনাকে Oxygen দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে এবং Rapid Test করানো হবে।

7. মাস্ক এবং Sanitizer এখন essential commodities. তাই এদের দাম এখন বেঁধে দেওয়া উচিৎ। Office-এ বা বাইরে থাকলে কিছুক্ষণ অন্তর হাত Sanitise করুন। একটু হাত ঘষে ফেলার মতো একটি ক্ষুদ্র অভ্যেস যদি আপনার জীবন বাঁচিয়ে দিতে পারে তাহলে তা করবেন না কেনো?
এ বিষয়ে Face Shield - ও একটি দারুণ সুরক্ষা প্রদানকরী বস্তু। ব্যবহার করতে পারেন।

8. Covid Virus এর কিন্তু ডানা নেই, উড়ে উড়ে ছড়ায় না এই রোগ। তাই প্রতিবেশীর বাড়িতে Covid হলে একদমই panic করবেন না। বরং তাকে সাহায্য করুন। ওষুধ, খাদ্যসামগ্রী ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস ঘরের দরজায় পৌঁছে দিন। এতে আপনার Covid হবে না। ভয় করলে Mask, Face Shield, হাতে rubber gloves use করতে পারেন।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সাবধানতা অবলম্বন করুন। কিন্তু তাই বলে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর থেকে সরে আসবেন না। মনে রাখবেন তাদের বিপদের আপনি দাঁড়ালে একদিন আপনার বিপদেও তারা দাঁড়াবে।
আর এটুকুতেই ভয় পাওয়ার আগে মনে রাখবেন ডাক্তার এবং নার্সরা হাজার হাজার কোভিড রোগীকে নিয়ে কাজ করছেন। তারা কিন্তু সবাই সংক্রমিত হয়ে যাচ্ছেন না। তাই আপনার প্রতিবেশী, বন্ধু, আত্মীয় বা পরিচিত কেউ আক্রান্ত হলে যতোটুকু সম্ভব সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন।

আবারও বলছি, সময়টা খুব কঠিন। মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে। এখন আপনি হেলাফেলা করলে আপনার জীবন বা আপনার পরিবারের মানুষদের জীবনও কিন্তু হেলাফেলা হয়ে যেতে পারে।
তাই নিজের যত্ন নিন।
মানুষের পাশে থাকুন।
সাবধানে থাকুন।
.............সংগৃহীত।
(Copy post)

💢কারা ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন? কোন ভ্যাকসিনের  কার্যকারিতা কতটুকু?? #ভ্যাক্সিন_নেয়ার_পরে_কি_ধরনের_পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া_হতে_প...
30/07/2021

💢কারা ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন? কোন ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা কতটুকু??
#ভ্যাক্সিন_নেয়ার_পরে_কি_ধরনের_পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া_হতে_পারে❓
👉 জ্বর, মাথা ব্যাথা, শরীর ব্যাথা, ক্লান্তি লাগা, ভ্যাক্সিন দেয়ার জায়গায় মাংসপেশিতে ব্যাথা বা লাল হয়ে যাওয়া। এগুলো যে জো কারোরই হতে পারে।
#যে_সব_মায়েদের_ডায়াবেটিস_উচ্চরক্তচাপ_হাঁপানী #কিডনি_রোগ_আছে_তারা_কি_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন❓
👉 হ্যাঁ। তারাও নিতে পারবেন তবে ভ্যাক্সিন নেয়ার আগে এসব রোগ থাকলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় নিয়ন্ত্রণ করে তারপর ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন। সেজন্য নিয়মিত চিকিৎসা নিতে হবে এবং ভ্যাক্সিন নেয়ার আগে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
#কারা_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন_না❓
জ্বর, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী যিনি কেমোথেরাপি বা রেডিওথেরাপি পাচ্ছেন, ২ সপ্তাহের মধ্যে অন্য কোন ভ্যাক্সিন নিলে, যাদের প্রকট এলার্জির সমস্যা এবং যাদের ভ্যাক্সিনের কোনো একটি উপাদানে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে (আগে যদি এমন হয়ে থাকে)।
#গর্ভবতী_মায়েরা_কোভিড১৯_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন❓
👉 গর্ভের ১৪-৩৩ সপ্তাহের মধ্যে যে কোন ধরনের কোভিড১৯ ভ্যাক্সিন নিতে পারবেন। (যদি সরকার অনুমোদন দেয়)।
#গর্ভের_শিশু_কি_সুরক্ষা_পাবে❓
👉 ১৪-৩৩ সপ্তাহের মধ্যে ২ ডোজ ভ্যাক্সিন গ্রহণ সম্পন্ন করতে পারলে মায়ের শরীরে তৈরি হওয়া এন্টিবডি রক্তের মাধ্যমে গর্ভের শিশুর শরীরে যাবে এবং শিশু করোনাভাইরাস আক্রমণ থেকে সুরক্ষা পাবে।
#মা_এবং_বাচ্চার_কোন_ক্ষতি_হবে_কিনা⁉️
👉 গবেষণায় (BMJ) দেখা গিয়েছে এখন পর্যন্ত যে সব দেশে গর্ভবতী মায়েরা টীকা পেয়েছেন তাদের ক্ষেত্রে মায়েদের ভ্যাক্সিন পরবর্তী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেটা সবারই হতে পারে) ছাড়া অন্য কোনো সমস্যা হয়নি।
এবং বাচ্চার কোন সমস্যা হয়েছে বলেও গবেষণায় প্রমান পাওয়া যায়নি।
#দুগ্ধদানকারী_মা_ভ্যাক্সিন_নিতে_পারবেন❓
👉 অবশ্যই পারবেন এবং মায়ের কাছ থেকে বুকের দুধের মাধ্যমে বাচ্চার শরীরে এন্টিবডি গিয়ে বাচ্চাকে সুরক্ষা দিবে।
এতে মায়ের (ভ্যাক্সিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বাদে) এবং বাচ্চার কোনো ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নাই।
#গর্ভবতী_এবং_দুগ্ধদানকারী_মা_ভ্যাক্সিন_নেয়ার_আগে_বা_পরে_কোন_সতর্কতা_অবলম্বন_করবেন_কিনা❓
👉 না। তেমন কোনো সতর্কতার দরকার নাই। স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারবেন।
👉সবাই টিকা নিন।সচেতন থাকুন,মাস্ক পড়ুন।
(সংগৃহীত)

কিছু ওষুধ সেবনের নিয়ম-কানুন!১. ব্যথানাশক ওষুধ যেমন: ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন ও কিট...
04/07/2021

কিছু ওষুধ সেবনের নিয়ম-কানুন!

১. ব্যথানাশক ওষুধ যেমন: ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন ও কিটোরোলাক ইত্যাদি ভরা পেটে গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় অন্ত্র ফুটো হয়ে যেতে পারে।

২. প্রোটন পাম্প ইনহেবিটর যেমন: ওমিপ্রাজল, প্যান্টোপ্রাজল, ইসোমেপ্রাজল ইত্যাদি খাবারের আগে সেবন করতে হবে।

৩. ঠাণ্ডা-সর্দি বা অ্যালার্জির জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন, যেমন: লোরাটাডিন, সেটিরিজিন, ফেক্সোফেনাডিন খালি পেটে গ্রহণ করলে এর কার্যকারিতা বেশি হয়।

৪. অ্যান্টাসিড খাবারের পর না খেয়ে ৩০ মিনিট পর খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।

৫. সিপ্রোফ্লোক্সাসিন খাবার খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিয়ে সেবন করাই ভালো। সিপ্রোফ্লক্সাসিন গ্রহণের ২ ঘণ্টার মধ্যে দুগ্ধজাত খাবার বা ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, আয়রন বা জিংকযুক্ত খাবার খাওয়া উচিৎ না

৬. ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট, আয়রন ট্যাবলেট, মাল্টিভিটামিন খাবার কয়েক ঘণ্টা আগে বা পরে সেবন করতে পারেন।

৭. পেনিসিলিন খালি পেটে সেবন করাই ভালো।

৮. কিছু ওষুধ যেমন_ কোট্রিম সেবন করলে বেশি পরিমাণে পানি পান করতে হবে। না হলে এটি কিডনিতে পাথর তৈরি করে সমস্যা করতে পারে।

৯. একসঙ্গে বেশ কয়েকটি ওষুধ সেবন করলে ওষুধের মধ্যে প্রতিক্রিয়ায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা কমতে পারে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা বাড়তে পারে। এ দুটোই বেশ ক্ষতিকর। তাই এ ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মানতে হবে।

১০. হাঁপানি আছে এমন ব্যক্তির ব্যথানাশক ওষুধ, বেটা ব্লকার-এটেনোলল, প্রোপানোলল সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

১১. গর্ভাবস্থায় ওষুধ সেবন গর্ভধারণ ও ভ্রূণের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। থ্যালিডোমাইড, রেটিনয়েড, ক্যান্সারের ওষুধ সেবন করলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে। গর্ভকালীন টেট্রাসাইক্লিন শিশুর দাঁত ও হাড়ের গঠনে বাধা দেয়। গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ওষুধ শিশুর হাইপোগ্গ্নাইসেমিয়া করে মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। তাই এ সময় ইনসুলিন নিতে হয়।

ধন্যবাদান্তে
ডাঃ কুতুব উদ্দিন মল্লিক স্যার
সহযোগী অধ্যাপক , খুলনা মেডিকেল কলেজ।

Address

Sylhet
3100

Opening Hours

Monday 10:00 - 17:00
Tuesday 10:00 - 17:00
Wednesday 10:00 - 17:00
Thursday 10:00 - 17:00
Friday 10:00 - 17:00
Saturday 10:00 - 17:00
Sunday 10:00 - 17:00

Telephone

+8801711376426

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Oushodh Lagbe posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Oushodh Lagbe:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

About Us

Oushodh Lagbe only helps to you to buy regular/emergency medicine from the different pharmacy and manage your information to make the online shopping experience better. Our process is simple. 1. We take the prescription from you by WhatsApp and your location. 2. We go to the trusted pharmacy to collect your medicine. 3. We deliver medicine to your door-step by confirming your prescription. Contact Information: Email: strmedia1@gmail.com Mobile: +8801711376426 Address:Shahjalal Upashar,Sylhet-3100