Dr hye dermatologist

Dr hye dermatologist Professor of Dermatology as well as Deputy Director (Finance) in JRRMC For appointment pl call
01712 291 887 from 9:30 pm to 9:00pm.

30/11/2025

কানাডার ইমিগ্রেশন আইনে সাম্প্রতিক বেশ কিছু পরিবর্তন এসেছে। এ ভিডিওতে এ বিষয়েই খানিকটা আলোকপাত করা হলো।

লিখে রাখো: কিছু বালিতে, কিছু পাথরে………………………………………...............দুই বন্ধু মরুভূমির মধ্য দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। দিলু এবং মি...
15/11/2025

লিখে রাখো: কিছু বালিতে, কিছু পাথরে
………………………………………...............

দুই বন্ধু মরুভূমির মধ্য দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। দিলু এবং মিলু। দিলু গায়ে গতরে বেশ শক্তিশালী। মিলু তেমনটা নয়।। হাটার পথে, গল্পে গল্পে তাদের মধ্যে ঝগড়া লেগে গেলো। এক পর্যায়ে, দিলু বন্ধুর মুখে ঘুষি মারে। মিলু মার খেলে ও উলটো ঘুষিতে গেলো না। কষ্ট ভোলার জন্য সে মরুভূমির বালিতে লিখেছিল: আজ আমার বন্ধু আমার মুখে ঘুষি মেরেছে।

দিলু এটা দেখে বন্ধুকে সরি বলে। কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা লড়াইয়ের কথা ভুলে গিয়ে আবার এগিয়ে যেতে লাগলো। একটা জায়গায় এসে তারা হঠাৎ থেমে গেল। সামনে একটি পাহাড়ী খরস্রোতা ঝর্ণা ধারা ।পানি ঢেলে তারা দুজন পার হচ্ছিল।একজায়গায় চোরাবালির খাদ ছিলো। মিলু মুহুর্তেই তলিয়ে গেলো। সে সাঁতার জানত না। দিলু দেখলো ও পানির তোড়ে ভেসে যাচ্ছে। মুহূর্তেই সে স্রোতের মধ্যে ঝাপ দেয় এবং প্রাণপণ প্রচেষ্টার পর মিলুকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।

ক্লান্ত মিলু ঝর্ণার পারের ক্লান্ত হয়ে শুয়ে পড়ল। কিছুক্ষণ পরই সে বড় একটি পাথরের পাশে এসে দাঁড়ালো। তারপর আরেকটি শক্ত পাথর দিয়ে বড় পাথরের উপর লিখল: আজ আমার বন্ধু আমাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়েছে।

এটা দেখে দিলু জিজ্ঞাসা করল, "যখন আমি তোমাকে আঘাত করেছিলাম, তখন তুমি বালিতে লিখেছিলে, আর যখন আমি তোমাকে বাঁচালাম, তখন তুমি পাথরে লিখলে,--এটার কি কোন কারন আছে, না তোমার খামখেয়ালি?"

মিলু মৃদু হাসলো, আস্তে আস্তে বললো "যখন কেউ আমাদের আঘাত করে বা দুঃখ দেয়, তখন আমাদের এটি বালিতে লেখা উচিত, যাতে প্রেম এবং মহত্বের ঝড় বাতাস এটি মুছে ফেলতে পারে! কিন্তু যখন কেউ আমাদের সাহায্য করে, তখন আমাদের তা পাথরে খোদাই করে রাখা উচিৎ, যাতে আমরা কখনও তা মুছে না ফেলতে পারি।

।।।।।।।।।।মোহাম্মদ হাই।।। ১৪।১১।২০২৫।।।।।।।।।।।।।।।।।।।

আঙিনায় অন্য আলো..............................আজ রাতে কানাডার সাস্কাটুনে আমার বাসার  আঙিনা থেকে আবারও  অরোরা দেখলাম। মুগ্...
12/11/2025

আঙিনায় অন্য আলো..............................
আজ রাতে কানাডার সাস্কাটুনে আমার বাসার আঙিনা থেকে আবারও অরোরা দেখলাম। মুগ্ধতা ছড়িয়ে এ আলোর আকাশ আজ যেন একটু বেশি মোহনীয়। যত দেখি, ত থ মুগ্ধতা বাড়ে।
সাস্কাটুনের আকাশ সত্যিই ঐশ্বর্যময়।

11/11/2025

পাখির জীবন। শীতের দেশে কত অসহায় ওরা।

05/11/2025

কানাডায় অভিবাসন প্রত্যাশী ভারত ও বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য সত্যি একটি দুঃসংবাদ রয়েছে। সিবিসি নিউজের এক গোপন নথি ফাঁসের পর জানা গেছে — কানাডা সরকার ভারত ও বাংলাদেশ থেকে আসা ভিসা আবেদন একযোগে বাতিল করার ক্ষমতা চাইছে! Bil C2 নামের এই নতুন বিল সংসদে পাসের অপেক্ষায়। IRCC, CBSA ও যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ তদন্ত কমিটি ভারত ও বাংলাদেশের ভিসা প্রত্যাশীদের সাম্প্রতিক বড় ধরনের অনিয়ম ও জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ভারত ও বাংলাদেশের উপর নেমে আসছে বড় ধরনের শাস্তি মুলক ব্যবস্থা।
এ বিষয়ে বিস্তারিত আজকের ভিডিওতে।

আজ কোটি - কোটি  মানুষ  পেলেন এক ঘণ্টা অতিরিক্ত ঘুম:…………………………………………………………….উত্তর আমেরিকা, তথা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (USA)...
02/11/2025

আজ কোটি - কোটি মানুষ পেলেন এক ঘণ্টা অতিরিক্ত ঘুম:
…………………………………………………………….

উত্তর আমেরিকা, তথা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (USA) এবং কানাডার বেশিরভাগ অঞ্চলে আজ রবিবার থেকে কার্যকর হলো 'ডেলাইট সেভিং টাইম' (Daylight Saving Time - DST)-এর সমাপ্তি। এর ফলে এই অঞ্চলের কোটি - কোটি মানুষ পেলেন এক ঘণ্টা অতিরিক্ত ঘুম, তবে গ্রীষ্মকালীন লম্বা দিনের বিদায় জানিয়ে সন্ধ্যা নামবে আরও দ্রুত।

যা ঘটলো আজ রাতে:
……………………..

DST শেষ হওয়ায় স্থানীয় সময় রবিবার ভোর রাত ২টা-কে ঘুরিয়ে ১টা করা হয়েছে। এই সময় পরিবর্তনকে 'ফল ব্যাক' (Fall Back) বলা হয়। মূলত, গ্রীষ্মকালে ঘড়ি এক ঘণ্টা এগিয়ে দিয়ে যে 'ডেলাইট সেভিং টাইম' শুরু হয়েছিল, এখন আবার ঘড়ি এক ঘণ্টা পিছিয়ে স্বাভাবিক সময়ে (Standard Time)-এ ফিরে আসা হলো।

• রাতের দৈর্ঘ্য: ঘড়ি এক ঘণ্টা পেছানোয় শনিবার রাতের দৈর্ঘ্য এক ঘণ্টা বেশি হয়েছে।

• দিনের পরিবর্তন: আজ থেকে সকালে সূর্যের আলো এক ঘণ্টা আগে দেখা যাবে, কিন্তু সন্ধ্যায় সূর্যাস্ত হবে এক ঘণ্টা আগে। অর্থাৎ, অফিস বা কাজ শেষে দিনের আলো ফুরিয়ে যাবে দ্রুত।

যেখানে ঘড়ি বদলাবেনা :
…………………………

উত্তর আমেরিকায় সবাই কিন্তু ঘড়ি পরিবর্তন করেন না। এই রাজ্য ও অঞ্চলগুলো সারা বছর একই সময়ে থাকে:

• মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: শুধুমাত্র দুটি রাজ্য— হাওয়াই (Hawaii) এবং অ্যারিজোনার (Arizona) বেশিরভাগ অঞ্চল (নেভাজো নেশন ছাড়া)—DST অনুসরণ করে না।

• কানাডা: কানাডার মধ্যে সাসকাচেওয়ানের (Saskatchewan) প্রায় পুরো অংশ, ইউকন (Yukon), ব্রিটিশ কলম্বিয়া ও কুইবেকের কিছু প্রত্যন্ত অঞ্চল সারা বছর স্ট্যান্ডার্ড টাইম মেনে চলে।

কবে আবার ফিরবে ‘ডেলাইট সেভিং টাইম’
…………………………………………..

এই পরিবর্তন সাময়িক। শীতকাল শেষে বসন্তের শুরুতে আবারও ঘড়ি এক ঘণ্টা এগিয়ে দিয়ে DST শুরু হবে।

• পরবর্তী পরিবর্তন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় (যেসব অঞ্চল DST অনুসরণ করে) পরবর্তী সময় পরিবর্তন বা 'স্প্রিং ফরোয়ার্ড' (Spring Forward) হবে ২০২৬ সালের মার্চ মাসের দ্বিতীয় রবিবার, অর্থাৎ ৮ মার্চ, ২০২৬ তারিখে।

এই সময় পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশ ও উত্তর আমেরিকার বেশিরভাগ অঞ্চলের সময়ের পার্থক্য এখন এক ঘণ্টা বেড়ে গেল। প্রবাসীদের সঙ্গে যোগাযোগ বা ব্যবসার সময়সূচি মিলিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে এই বিষয়টি মনে রাখবেন।

কানাডার  অন্যতম বড় উৎসব হ্যালোইন:কানাডা সহ পশ্চিমা দেশগুলোর অন্যতম বড় উৎসব হ্যালোইন। এই উৎসবের উৎপত্তি নিয়ে নানা বিতর...
01/11/2025

কানাডার অন্যতম বড় উৎসব হ্যালোইন:
কানাডা সহ পশ্চিমা দেশগুলোর অন্যতম বড় উৎসব হ্যালোইন। এই উৎসবের উৎপত্তি নিয়ে নানা বিতর্ক আছে। ধর্মীয় সংশ্লিষ্টতা নিয়ে নানা মত রয়েছে। এটি মূলত একটি আদি উৎসব। মূলত স্ক্যন্ডেনেভিয়া ও সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের প্যগানরা অসুর শক্তি এবং মন্দ আত্মাদের উপাসণার জন্যই এই দিনটি পালন করতো। সেলটিক অঞ্চলের, বিশেষত আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডের বাসিন্দারা শত বছর পূর্ব থেকেই এ দিবস উদযাপন করত। মূলত ফসল তোলার মৌসুম শেষ হয়ে যাওয়ার পর তীব্র শীতের দিনগুলোর অন্ধকারাচ্ছন্ন দিক উদ্দেশ্য করেই এ দিবসটি পালন করা হতো। ।কিছু কিছু সম্প্রদায়ের কাছে এটা ছিল মৃতদের একটি উৎসব: প্রাচীন সেল্টরা বিশ্বাস করত যে তাদের নতুন বছরের আগের রাতে, জীবিত এবং মৃতদের মধ্যে সীমানা ঝাপসা হয়ে যায় এবং আত্মারা পৃথিবীতে ঘুরে বেড়ায়। দুষ্ট আত্মাদের তাড়ানোর জন্য, লোকেরা আগুন জ্বালাত এবং প্রায়শই পশুর মাথা এবং চামড়া দিয়ে তৈরি পোশাক পরত, যাতে তারা ভূত থেকে নিজেদের ছদ্মবেশে রাখতে পারে।বর্তমান যুগের হ্যালো উৎসবে পুরনো এই ধারনাই কম্বেশী প্রতিপালিত হয়
এটাকে আধুনিককালে কিছুটা christanized করা হয়েছে। খ্রিষ্ট ধর্মে Hallow মানে হলো saints বা সাধু। সেই Hallow’s day পালন করা হয় পহেলা নভেম্বর। Evening বা Eve of Hallow's Day থেকে Haloween শব্দটি এসেছে বলে অনেকে মনে করেন।
যাই হোক, এটা আসলে পুরোপুরি ধর্মীয় কোন উৎসব নয়। বাইবেলে হ্যালোইন নামে কোন শব্দের অস্তিত্ব নেই। খ্রিস্টানদের একটি বড় অংশ হ্যালোইনকে ধর্মীয় উৎসব হিসেবে পালন করে না। এটাকে একটি সংস্কৃতি বা আচার হিসেবে পালন করে বেশিরভাগ মানুষ।
আমি যে এলাকায় থাকি, সেখানে উৎসবের আমেজ একটু বেশি। অক্টোবরে প্রথম সপ্তাহ থেকেই মূলত হ্যালোইন চলছে। তাই প্রতিবেশী কানাডিয়ানদের এ উৎসবের আমেজ একটু হলেও আমাদেরকে স্পর্শ করেছে।

29/10/2025

কানাডার সাস্কাটুনের আজকের দুপুর। মেঘের আকাশ।

গুম........কানাডায় বসে ব্যারিস্টার আরমানের দুর্বিষহ গুমজীবনের ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত 'আয়নাঘর ফাইলস এপিসোড ২' দেখছিলাম। জী...
18/10/2025

গুম........

কানাডায় বসে ব্যারিস্টার আরমানের দুর্বিষহ গুমজীবনের ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত 'আয়নাঘর ফাইলস এপিসোড ২' দেখছিলাম। জীবনে এরচেয়ে ভয়ংকর কিছু দেখেছি বলে মনে হয় না। আমার ছোট ছেলে অষ্টম গ্রেডে পড়ে। সে এখন কানাডা'র নাগরিক। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে তার তেমন কোনো ধারনাই নেই। সে অনলাইনে খাবারের অর্ডার দিয়ে অপেক্ষায় ছিলো। রাত্রে সে প্রায়ই বাইর থেকে এনে খায় এবং এ খাওয়াটা সে বেশ এনজয় করে । বাংলাদেশের প্রোগ্রামগুলো তার তেমন দেখা হয় না। খাবার আস্ তে দেরী হচ্ছিল, এই ফাকে আমার পাশে বসে সে কিছুক্ষণ ডকুমেন্টারিটি দেখছিল। ব্যারিস্টার আরমান এর দিকে ইশারা করে ও জিজ্ঞেস করল, Who is he? Serial killer? আমি হ্যাঁ-না কিছু বলে স্তম্ভিত হয়ে ভিডিওটি দেখছিলাম। কিছুদিন আগে ও “গুম ও আয়নাঘর ‘নিয়ে প্রামাণ্যচিত্রটি দেখেছিলাম। কী ভয়াবহ একটি ডকুমেন্টরি। আমার চোখ বার বার ভিজে উঠছিল, মাঝে মাঝেই শিউরে উঠছিলাম। বাংলাদেশ! এটাই তো আমার দেশ, আমার জন্মভূমি। এই পলিভূমিতে কিভাবে এত এত পিশাচের জন্ম হয়।

কিছুক্ষণ পর দরজায় ডোরবেলের শব্দে ছেলেটি নিচতলায় নেমে গেলো। চেয়ে দেখি, আমার ছেলেটি খাবারের প্যাকেটটি নিয়ে আবার লিভিং রুমে আসলো, তারপর টেবিলে প্যাকেটটি রেখে আমাকে বললো, আজ আমি খাবো না, আজ আমার খাওয়ার ইচ্ছে নেই। সে ধীরে ধীরে সিঁড়ি ভেঙ্গে বেড রুমে চলে গেলো।

আমি জীবনে অনেক দেশই সফর করেছি। জার্মানিতে গিয়ে নাৎসিদের কন্সেন্ট্রেশন ক্যাম্প খুব ভালোভাবে দেখেছি। কিন্তু আয়না ঘরেরর চেয়ে বিভৎস কিছু এ পৃথিবীতে দেখেছি বলে আমার মনে হয় না। সানফ্রান্সিসকোতে যতবার যাই, আল্কাট্রায আইল্যান্ড দেখতে যাই,সেই জেলখানা দেখে আসি, যেখানে ১৯ শতকের দুর্ধর্ষ কয়েদী আল কাপাণো বন্দি ছিলো। প্রতিদিন হাজারো পর্যটক এ জেলখানা দেখতে আসে। আমাদের আয়নাঘরগুলো কিন্তু এ জেলখানা থেকে হাজারগুন ভয়ংকর । আয়নাঘরগুলোকে যাদুঘর বানানো হলে, দুটো কাজ হত– ১. এদেশে কেউ আর আয়নাঘর বানানোর সাহস করত না. ২. যাদুঘর দেখার জন্য দেশ বিদেশ ত্থেকে হাজারো পর্যটক আসত।

যাইহোক, আয়নাঘরের মত জীবন্ত কবরস্তান শুধু একজন ব্যক্তি মানুষের দ্বারা তৈরি হয়না। শুধু শেখ হাসিনাকে এর প্রাণভোমরা বলে এর দায় শুধু উনার উপর চাপিয়ে দিয়ে চোখ বন্ধ করলে হবে না। পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্টতম এ নির্যাতনকেন্দ্রগুলো তৈরীর সাথে রাজনৈতিকভাবে ও অর্থনৈতিকভাবে জড়িত রয়েছে এক বিশাল স্বার্থন্বেষী মহল। এদের মধ্যে ছিল হাজারো সরকারি চাকরিজীবি- যারা তিনটি ভুয়া ইলেকশন করে দেওয়ার পিছনের মূল চালিকাশক্তি ছিল, বিনিময়ে তাদের বেতন ভাতা ও উচ্চতর সরকারি পদপদবী অর্জিত হয়েছে। খুবই ওতপ্রতভাবে জড়িত ছিল একদল হিংস্র ও লোভী সামরিক ও বেসামারিক সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা – সরকারের জ্ঞাতসারেই তlরা হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছে ও এ অর্থ বিদেশে পাচার করেছে। এদেরকে সার্বিক সহায়তা দিয়েছে- ব্যংকে ও শেয়ারবাজার লুটেরা ব্যবসায়ী, বিশেষ সুবিধাভোগী বুদ্ধিজীবী, বিচারপতি-আইনজীবী , বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক , দলীয় চিকিৎসক-প্রকৌশলী-কৃষিজীবীসহ পেশাজীবি এবং আরো আরো অনেকে। জেলা- উপজেলায় বিস্তৃত রাজনৈতিক নেতা কর্মীরা তো সাথে ছিলই। গূম -খুন সম্বন্ধে সবাই কমবেশি জানতো। সবার সহযোগিতায় গড়ে উঠেছিল ভূয়া গণতন্ত্রের আড়ালে এক জঘন্য স্বৈরাচার ও লটপাটতন্ত্র। আর এটাকে যুগ যুগ টিকিয়ে রাখার জন্যই তৈরি হয়েছিল বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর ও ব্যয়বহুল নির্যাতন কেন্দ্রগুলো।

তথ্য -উপাত্ত বলছে, অপরাধ হয়েছে পাহাড় প্রমান। এতে জড়িতদের সংখ্যাও অনেক। বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছেন কিন্তু অল্প কয়েকজন। বাকিরা মুক্ত বাতাসে আছেন। কারো কোনো অনুশোচনা নেই, বরং তাদের চিন্তাভাবনা জুড়ে আছে শুধু পুরনো নেতৃত্বকে ও পুরনো ব্যবস্থাকে ফিরিয়ে নিয়ে আসার তীব্র আকাঙ্ক্ষা। যতদিন যাচ্ছে, প্রযুক্তির কল্যাণে ভয়ংকর সব কাজকামের নমুনা বের হয়ে আসছে। কিন্তু স্বৈরাচারের কর্মী- সমর্থকদের এতে তেমন কোন মাথা ব্যাথা নেই। এখন যদি নির্বাচন হয় ও দলটি অংশগ্রহণ করে, তবে তারা সর্বোচ্চ না হলেও ভোটের সংখ্যায় নিঃসন্দেহে দ্বিতীয় স্থানে থাকবে। অবশ্য এটাই বাংলাদেশের সংস্কৃতি। ৯০ এর দশকে স্বৈরাচার এরশাদের পতনের পরেও দলটির সমর্থক ও কর্মীর সংখ্যা সে সময় খুব একটা কমেনি। এরশাদ সাহেবের নিজের জেলায় তো সমর্থন আরও বেড়ে গিয়েছিল। বাংলাদেশের মানুষ আসলে দুর্নীতি, লউটপাট, রাজনৈতিক অত্যাচার- হত্যা --এগুলোর এক ধরনের অনুমোদন দিয়েই রেখেছে। বড় রাজনৈতিক দল সবগুলোর ক্ষেত্রে এ কথাটা সত্যি।

যাই হোক, আবারও গুম বিষয়ে ফিরে আসি। খুনের শাস্তি কী এটা কম বেশী সবাই জানি।। কিন্তু গুমের শাস্তি কী হওয়া উচিত? সেটা আইন শাস্ত্রকে জিজ্ঞাসা না করে, গুম হওয়া ব্যক্তিদের ও তাদের পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসা করা উচিত । আমি আইনশাস্ত্র পড়িনি, কিন্তু মনে করি, গুমের শাস্তি খুনের চেয়ে অনেকগুন বেশী হওয়া উচিত।

গত ১৭ বছরের ঘুম খুন বিবেকবান মানুষের হৃদয়কে রক্তাক্ত করছে। এর শাস্তি হোক, কঠিন থেকে কঠিনতম।
গুমের শাস্তির চেয়ে আর কোনো কঠিনতম শাস্তি মানবসমাজে থাকা উচিত নয়।

।।।।।।।।।মোহাম্মদ হাই।।।১৭।১০।২০২৫।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।

কানাডায় সিজনগুলোর মধ্যে Fall সিজনই আমার সবচেয়ে প্রিয়। এ সময়ের বৃক্ষরাজি যেনো রংগের পসরা সাজিয়ে বসে। শীত আস্তে আস্তে...
29/09/2025

কানাডায় সিজনগুলোর মধ্যে Fall সিজনই আমার সবচেয়ে প্রিয়। এ সময়ের বৃক্ষরাজি যেনো রংগের পসরা সাজিয়ে বসে। শীত আস্তে আস্তে একটু একটু করে জাঁকিয়ে বসে। প্রতিটি লেকে পাখিগুলোর দূরযাত্রার শেষ প্রস্তুতি।

আমাদের জীবনের পরিক্রমার সাথে এ প্রকৃতির প্রচুর মিল রয়েছে। Fall সিজনে গাছপালার রং, পাখপাখালীর কোলাহল দেখে অনেক মানুষ ভবিষ্যতের অনেক রঙিন স্বপ্ন দেখা শুরু করে। কিন্তু তাদের স্বপ্নের ডানা মুছে দিয়ে শীঘ্রই শীত আসে এবং তীব্র থেকে তীব্রতর হয়ে ওঠে। বরফে আবৃত হয়ে যায় ঘরের আঙ্গিনা, রাস্তাঘাট, ফসলের মাঠ, সবকিছু। দীর্ঘ শীতে মানুষ অস্থির হয়ে ওঠে, মনে হয় এইবার বুঝি শীত আর যাবেই না।

তারপরে এক সময় বসন্ত আসে, গাছপালায় সবুজ কচি পাতা উঁকি দেয়। নতুন উদ্যমে মানুষ জেগে উঠে।দ্রুত ফিরে আসে সব পাখপাখালি কীটপতঙ্গ। ঘরে ঘরে মানুষের মনে আনন্দের দোলা উঠে, সামারের প্রস্তুতির জন্য মেতে উঠে পুরো দেশ।

আমাদের জীবনটা এমনই। যখন আমরা স্বপ্ন দেখি, স্বপ্নগুলো তখন ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যায়। আমরা হতাশ হই, জীবনের প্রতি বিরক্ত হই। তারপর দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর স্বপ্নগুলো কথা বলা শুরু করে । একদিন সফলতা ঠিকই দেখা দেয়।

জীবনের Winter Blue যতই দীর্ঘ হোক, কষ্টের ও শেষ আছে।

শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। জাতিসংঘে সাধারণ অধিবেশনে  নোবেল শান্তি জয়ী প্রফেসর ডক্টর ইউনূসের এটাই শেষ ভাষন। নেতানিয়াহু ...
26/09/2025

শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। জাতিসংঘে সাধারণ অধিবেশনে নোবেল শান্তি জয়ী প্রফেসর ডক্টর ইউনূসের এটাই শেষ ভাষন। নেতানিয়াহু ও ডোনাল্ড ট্রাম্প- -দুজনের মুখের সামনে এ বক্তব্য ছিল দুঃসাহসিক ও অসাধারণ।

তিনি বাংলায় বললেন "বিশ্বে আজ যে অরাজকতা চলছে, তার মর্মান্তিক রূপ আমরা দেখেছি গা*জায়। শিশুরা না খেয়ে অকাল মৃত্যু বরণ করছে। মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করছে। হাসপাতাল, স্কুলে জনসাধারণকে নিঃচিহ্ন করে দিচ্ছে। আমাদের চোখের সামনে একটা নির্বিচার গণহত্যা সংগঠিত হচ্ছে। আমাদের দুর্ভাগ্য যে মানব জাতির পক্ষ থেকে এর অবসানে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি না এখনো। এ অবস্থা চলতে থাকলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের ক্ষমা করবে না।"

এমনই দিনে এমন বক্তব্য একজন নোবেল শান্তি জয়ীর কন্ঠ থেকে আসলো, যখন এ বক্তব্যের ভীষণ প্রয়োজন ছিল। একইসাথে নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ও একজন সরকার প্রধান হিসেবে এ ভাষনের ওজন ও ব্যাপ্তি ছিল ব্যাপক। অধিবেশনে জোর হাততালির শব্দ তারে বক্তব্যের অসাধারণত্বকে স্বীকৃতি দিয়েছে।। এমন এক দিনে ইনি এ বক্তব্য দিলেন, যেদিন শয়তান নেতানিয়াহু ও তার বক্তব্য রাখলো। যদিও শয়তান যখন বক্তব্য রাখল, তখন বিশ্বের প্রায় সব নেতাই তাকে বয়কট করলেন।

আমরা চাই প্রফেসর ডঃ ইয়ুনুসের প্রতিটি শেষই সুন্দর হোক। বাংলাদেশ থেকে স্বৈরতন্ত্র, ময়লাতন্ত্র, দুর্নীতি তন্ত্র ও পরিবারতন্ত্র বিনাশ হোক, চিরতরে এর পুনরুত্থান বন্ধ হোক। তার হাত ধরে বাংলাদেশে একটি মানবিক ও উদার গণতন্ত্র ফিরে আসুক। হাজারো শহীদের উত্তরসূরী লক্ষ কোটি তরুণের স্বপ্ন পতাকা হয়ে নীল আকাশে পতপত করে উড়ুক।

Address

22, Stadium Market(1st Floor)
Sylhet
3100

Opening Hours

Monday 18:00 - 22:00
Tuesday 18:00 - 22:00
Wednesday 18:00 - 22:00
Thursday 18:00 - 22:00
Saturday 18:00 - 22:00
Sunday 18:00 - 22:00

Telephone

+8801711737043

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr hye dermatologist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr hye dermatologist:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category