Surma Medical Information Center

Surma Medical Information Center Our motto is to get you all sort of Domestic and International Medical information support as per yo

“নতুন বছর মানে শুধুই নতুন দিনের সূচনা নয়, এটা মানে নতুন করে শুরু করার সুযোগ। আসুন আমরা সবাই মিলে নতুন বছরটিতে একটি সত্য...
01/01/2024

“নতুন বছর মানে শুধুই নতুন দিনের সূচনা নয়, এটা মানে নতুন করে শুরু করার সুযোগ। আসুন আমরা সবাই মিলে নতুন বছরটিতে একটি সত্যিকারের সোনার বাংলা গড়ে তুলি ”

29/07/2022
হাইডেটিডিফর্ম মোল (Hydatidiform mole)  বর্ণনা হাইডেটিডিফর্ম মোল রোগটি মোলার প্রেগনেন্সি অথবা হাইডেটিড মোল নামেও পরিচিত। ...
20/01/2021

হাইডেটিডিফর্ম মোল (Hydatidiform mole)
বর্ণনা
হাইডেটিডিফর্ম মোল রোগটি মোলার প্রেগনেন্সি অথবা হাইডেটিড মোল নামেও পরিচিত।
হাইডেটিডিফর্ম মোল হচ্ছে গর্ভাশয়ের অভ্যন্তরে টিস্যুর পিন্ড বা দলা যা গর্ভের শিশুকে আক্রমণ করে না। অস্বাভাবিক গর্ভধারনের কারণে এই সমস্যাটি দেখা দেয়।
এই সমস্যাটির ফলে গর্ভধারনের প্রাথমিক পর্যায়ে রক্তপাত হয় এবং সাধারনত গর্ভধারনের প্রথমিক পর্যায়ে আল্ট্রাসাউন্ড স্ক্যান করার কারণে এই ধরনের সমস্যা
হয়ে থাকে। চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগ সম্পূর্নভাবে নিরাময় করা সম্ভব। যেহেতু হাইডেটিডিফর্ম মোল ক্যান্সারে রূপান্তরিত হতে পারে সেহেতু এই সমস্যাটিকে
নিবিড়ভাবে পরীক্ষা করতে হবে। যদি হাইডেটিডিফর্ম মোল ক্যান্সারে রূপান্তরিত হয় তাহলে চিকিৎসার মাধ্যমে এটিকে সম্পূর্নভাবে নিরাময় করা যায়।

কারণ
প্লাসেন্টাতে (গর্ভফুল) একধরনের টিস্যুর অতিমাত্রায় উৎপাদনের কারণে হাইডেটিডিফর্ম মোল অথবা মোলার প্রেগনেন্সি হয়ে থাকে। গর্ভের ভ্রুণ প্লাসেন্টা থেকে
খাবার গ্রহন করে। এই টিস্যু যখন অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকে তখন তাকে মাস (পিন্ড) বলে।
হাইডেটিডিফর্ম মোল দুই প্রকার। যথাঃ
পার্শিয়াল মোলার প্রেগনেন্সিঃ এই অবস্থায় প্লাসেন্টা এবং ভ্রুণের অস্বাভাবিকতা দেখা যায়।
কমপ্লিট মোলার প্রেগনেন্সিঃ এই অবস্থায় প্লাসেন্টার অস্বাভাবিকতা দেখা যায় কিন্তু কোনো ভ্রুণের উপস্থিতি লক্ষ করা যায় না।
উভয় অবস্থায় গর্ভধারনের সময় সমস্যার সৃষ্টি করে। তবে এই অবস্থা গুলোর সঠিক কারণ জানা যায় নি। খাদ্যে প্রোটিন, চর্বি এবং ভিটামিন এ এর অভাব হলে
এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

লক্ষণ
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থাকেন:
গর্ভকালীন রক্তক্ষরণ (Spotting or bleeding during pregnancy) গর্ভকালীন ব্যথা (Pain during pregnancy)
গর্ভকালীন বিভিন্ন জটিলতা (Problems during pregnancy) পেটে তীক্ষ্ণ ব্যথা (Sharp abdominal pain)
পিঠের নিম্নাংশে ব্যথা (Low back pain) বমি বমি ভাব (Nausea)
মাথা ধরা (Dizziness) বমি (Vomiting)
পেল্ভিসে বা শ্রোণীচক্রে ব্যথা হওয়া (Pelvic pain) চোখে কম দেখা (Diminished Vision)
শরীরের পার্শ্বীয় ব্যথা (Side pain) পেটের জ্বালাপোড়াসহ ব্যথা (Burning abdominal pain)

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়
প্রতি ১০০০ গর্ভবতী মহিলার মধ্যে এক জন মহিলা এই রোগে আক্রান্ত হন। বিভিন্ন কারণে মোলার প্রেগনেন্সির ঝুঁকি বেড়ে যায়।
৩৫ বছর বয়সের পরে এবং ২০ বছর বয়সের আগে গর্ভধারনের ফলে মহিলাদের এই রোগের ঝুকি বেড়ে যায়।
যদি কোনো মহিলার একবার এই রোগ হয় তাহলে তার পুনরায় এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে
লিঙ্গঃ পুরুষদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ৩৪৯ গুণ কম। মহিলাদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।
জাতিঃ শেতাঙ্গদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ১ গুণ কম। অন্যদিকে কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। হিস্প্যানিকদের মধ্যে
এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ২ গুণ বেশি অন্যান্য জাতির মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ১ গুণ কম।

সাধারণ জিজ্ঞাসা
(ক) পার্শিয়াল মোলার প্রেগনেন্সিতে আক্রান্ত মহিলা গর্ভধারন করতে পারবেন কিনা ?
উত্তরঃ পার্শিয়াল মোলার প্রেগনেন্সিতে আক্রান্ত মহিলা গর্ভধারন করতে পারবেন।
মোলার প্রেগনেন্সির কারণে যে সমস্যা দেখা দেয় তা খুব বেশি জটিল নয়। এই রোগের কারণে সৃষ্ট জটিলতা এড়ানোর জন্য চিকিৎসার পরবর্তী এক বছরের মধ্যে
গর্ভধারন করার পরিকল্পনা করা উচিত নয় কারণ জরায়ু থেকে এই মলার টিস্যু গুলো অপসারিত হতে বেশ কিছু সময় লাগে।

(খ) কত জন মহিলা মোলার প্রেগনেন্সিতে আক্রান্ত হয়ে থাকে ?
উত্তরঃ মোলার প্রেগনেন্সি খুবই বিরল। প্রতি ১০০০ গর্ভবতী মহিলার মধ্যে ১ থেকে ৩ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে।

প্রচারে ঃ
ভারতে উন্নত চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন
সুরমা মেডিক্যাল ইনফরমেশনন সেন্টার
০১৭৬৭-৭০৭৭৭৭
সূত্র : Rx71health

হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (এইচ-পি-ভি) ইনফেকশন (Human papilloma virus (HPV) infection)   লক্ষণ এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদ...
20/01/2021

হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস (এইচ-পি-ভি) ইনফেকশন (Human papilloma virus (HPV) infection)
লক্ষণ
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থাকেন:
আঁচিল (Warts) ঘন ঘন মূত্রত্যাগ (Frequent urination)
যোনীপথে চুলকানি (Vaginal itching) যোনী দিয়ে স্রাব নির্গত হওয়া (Vaginal discharge)
অস্থিসন্ধিতে ব্যথা (Joint pain) হাতে শক্ত পিণ্ড বা চাকা দেখা দেওয়া (Hand or finger lump or mass)
পায়ুপথের চারিদিকে ফোলা বা চাকা (Mass or swelling around the a**s) স্তনের চাকা/পিণ্ড (Lump or mass of breast)
অনৈচ্ছিক মূত্রত্যাগ (Involuntary urination) চোখের পাতার ক্ষত বা র‍্যাশ (Eye lid lesion or rash)
অপ্রত্যাশিত মাসিক (Unpredictable menstruation) কাশির সাথে শ্লেষ্মা নির্গত হওয়া (Coughing up sputum)

প্রচারে ঃ
ভারতে উন্নত চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন
সুরমা মেডিক্যাল ইনফরমেশনন সেন্টার
০১৭৬৭-৭০৭৭৭৭
সূত্র : Rx71health

ডাইভারটিকুলাইটিস (Diverticulitis)  বর্ণনা ডাইভারটিকুলা হলো ক্ষুদ্র, ফোলা থলির ন্যায় অংশ যা পরিপাকতন্ত্রের প্রাচীরে হয়ে থ...
19/01/2021

ডাইভারটিকুলাইটিস (Diverticulitis)
বর্ণনা
ডাইভারটিকুলা হলো ক্ষুদ্র, ফোলা থলির ন্যায় অংশ যা পরিপাকতন্ত্রের প্রাচীরে হয়ে থাকে। এগুলো সাধারণত কোলন বা বৃহদান্ত্রের নিচের দিকের অংশে দেখা যায়।
যাদের বয়স ৪০ এর বেশি, তাদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায় এবং খুব কম ক্ষেত্রেই এর কারণে বিভিন্ন জটিলতার সৃষ্টি হয়।
তবে কখনো কখনো এক বা একাধিক পাউচ বা থলিতে ইনফেকশন এবং ইনফ্লামেশন বা জ্বালাপোড়া হয়। তখন এই অবস্থাকে ডাইভারটিকুলাইটিস বলে।
এর কারণে তলপেটে তীব্র ব্যথা, জ্বর, বমি বমিভাব হয় ও মলত্যাগের স্বাভাবিক নিয়ম বা অভ্যাসে পরিবর্তন আসে।
এই রোগের প্রাথমিক অবস্থায় বিশ্রাম, খাবারের নিয়মের বিভিন্ন পরিবর্তন ও অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ সহ কিছু পন্থা অবলম্বনের মাধ্যমে এর চিকিৎসা করা সম্ভব।
তবে এই রোগ মারাত্নক রুপ ধারণ করলে বা বারবার হলে অবশ্যই সার্জারী বা অপারেশন করতে হবে।

কারণ
কোলনের দুর্বল অংশে চাপ পড়লে সেখানে মার্বেল আকৃতির ডাইভারটিকুলা সৃষ্টি হয়। ইনফ্লামেশন বা ইনফেকশন বা উভয়ের কারণে ডাইভারটিকুলা ফেটে গেলে
ডাইভারটিকুলাস হয়ে থাকে।

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়
যে সকল বিষয়ের কারণে এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়ঃ
বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে।
স্থূল ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে।
ধূমপায়ীদের ক্ষেত্রে।
শারীরিক পরিশ্রম কম হলে।
খাবারে প্রাণীজ চর্বির পরিমাণ বেশি ও ফাইবারের পরিমাণ কম থাকলে।
নির্দিষ্ট কিছু ঔষধ যেমন-স্টেরয়েড, ঘুমের ঔষধ, ব্যথানাশক ঔষধ যেমন-ইবিউপ্রোফেন বা ন্যাপ্রোক্সেন গ্রহণ।

যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে
লিঙ্গঃ পুরুষ ও মহিলা উভয়ের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।
জাতিঃ শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। কৃষ্ণাঙ্গ ও হিস্প্যানিকদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ১ গুণ কম। অন্যান্য জাতিদের
মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ২ গুম কম।

সাধারণ জিজ্ঞাসা
(ক) এটি কি বংশগত রোগ ?
উত্তরঃ ডাইভারটিকুলাইটিস কোন বংশগত রোগ নয়। মুলত অভ্যাসের কারণে এই রোগ হয়ে থাকে। যাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় ফাইবারের পরিমাণ কম থাকে
ও চর্বির পরিমাণ বেশি থাকে তাদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এছাড়াও বয়স্কদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
তবে, বংশগত দিক দিয়ে বিচার করলে কোলাজেন ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ডাইভারটিকুলাইটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

(খ) এই রোগে আক্রান্ত হলে কি কি খাবার খেতে হবে ?
উত্তরঃ এই রোগে আক্রান্ত হলে কি কি খেতে হবে তা নিয়ে কিছু ভিন্ন ভিন্ন মত রয়েছে। যেমন- এই অবস্থায় দানাদার জাতীয় খাবার ও পপকর্ন খাওয়া থেকে বিরত
থাকতে হবে, প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার বেশি খেতে হবে।

প্রচারে ঃ
ভারতে উন্নত চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন
সুরমা মেডিক্যাল ইনফরমেশনন সেন্টার
০১৭৬৭-৭০৭৭৭৭
সূত্র : Rx71health

হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি (Hepatic encephalopathy)  বর্ণনা হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি হলো মস্তিস্কের ব্যধি। লিভারে সমস্যা থাকার...
19/01/2021

হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি (Hepatic encephalopathy)
বর্ণনা
হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি হলো মস্তিস্কের ব্যধি। লিভারে সমস্যা থাকার কারণে কিছু কিছু ব্যক্তির এ রোগ হয়ে থাকে। হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি হচ্ছে অনেক
গুলো রোগের সমষ্টি এবং যার লক্ষন অনেক সময় প্রকাশ নাও পেতে পারে অথবা প্রকাশ পেলে সেটি জীবননাশী হতে পারে। মস্তিস্কের বিকৃতির কারণে
এই রোগের লক্ষন গুলো দেখা দেয় এবং এই রোগের লক্ষন গুলো হলো ব্যক্তির আচার আচরনে পরিবর্তন, বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশ না হওয়া, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া
এবং অজ্ঞান হয়ে যাওয়া। অ্যাকুইট অথবা ক্রনিক লিভার ডিজিজে আক্রান্ত ব্যক্তির এই রোগ হয়ে থাকে। পোর্টসিসটিম্যাক শান্ট এর মাধ্যমে লিভার বাইপাস
করালেও হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি হতে পারে। এই সমস্যা গুলো জন্মগত হতে পারে। যখন লিভারের মাধ্যমে ক্ষতিকর উপাদান শরীর থেকে বের হয়ে রক্তে
জমাট বাঁধে এবং মস্তিস্কে পৌছে যায় তখন হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি দেখা দেয়। এই রোগের অধিকাংশ উপসর্গ গুলোকে চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় করা সম্ভব।

কারণ
হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথির সঠিক কোনো কারণ জানা যায়নি। রক্ত প্রবাহের সাথে ক্ষতিকর উপাদান জমার কারণে এবং লিভারের স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা নষ্ট
হয়ে যাওয়ার কারণে এই রোগ দেখা দেয়।
লিভার শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেয়। যখন লিভার ক্ষতিগ্রস্থ হয় তখন এটি ক্ষতিকর পদার্থ ফিল্টার করতে পারে না। যখন কিডনী ক্ষতিকর পদার্থ
গুলোকে বের করতে পরে না তখন এগুলো রক্ত প্রবাহের সাথে জমা হয়। যার ফলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ এবং স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথির কারণ গুলো নিচে দেওয়া হলো।
ইনফেশন
কিডনীর সমস্য
ডিহাইড্রেশন (পানি শুন্যতা)
শরীরে অক্সিজেনের অভাব
সাম্প্রতি অপারেশন করালে
ইমিউন সিস্টেমকে ক্ষতিগ্রস্থ করে এমন ঔষধের ব্যবহার
অতিমাত্রায় প্রোটিন খেলে
বার্বিটুরেট অথবা বেনজোডিয়াজেফিন ট্রানকুইলিজার জাতীয় ঔষধ ব্যবহার করলে যার কারণে কেন্দ্রিয় স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হয়

লক্ষণ
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থাকেন:
বিষণ্নতাজনিত সমস্যা (Depressive or Psychotic symptoms) পেটে তীক্ষ্ণ ব্যথা (Sharp abdominal pain)
শ্বাসকষ্ট (Shortness of breath) পায়ে পানি আসা (Peripheral edema)
অজ্ঞান হয়ে যাওয়া (Fainting) দুর্বলতা (Weakness)
অবসাদ (Fatigue) ঔষধের অপব্যবহার (Drug Abuse)
নড়াচড়া করতে সমস্যা হওয়া (Problems with movement) খিঁচুনি (Seizures)
অতিরিক্ত মদ্যপান (Abusing alcohol) তরল জমা হওয়া (Fluid retention)

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়
এই রোগের ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় গুলো নিচে বর্ননা করা হলো।
নির্দিষ্ট কিছু সমস্যা যেমনঃ হাইপোনাট্রিমিয়া অথবা হাইপোক্যালিমিয়া যার কারণে শরীরের তরলের মাত্রাকে প্রভাবিত করে
কিডনী ফেইলর
গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ব্লিডিং
সিডেটিভস্ এবং অ্যান্টি- ইপিলেপটিকসের ব্যবহার
কোষ্ঠকাঠিন্য
সিরোসিস
হেপাটাইটিস (ইনফেকশাস অথবা অটোইমিউন)

যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে
লিঙ্গঃ পুরুষদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। মহিলাদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ১ গুণ কম।
জাতিঃ শেতাঙ্গ এবং হিসপানিকদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে কৃষ্ণাঙ্গ এবং অন্যান্য জাতির মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের
সম্ভাবনা ১ গুণ কম।

সাধারণ জিজ্ঞাসা
(ক) হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথিতে আক্রান্ত ব্যক্তি অ্যালকোহল/মদ পান করতে পারবেন কিনা ?
উত্তরঃ অ্যালকোহল/মদ পান করার কারণে লিভার ক্ষতিগ্রস্থ হয়। হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি হচ্ছে লিভার ফেইলর রোগের একটি মারাত্মক উপসর্গ
এবং জরুরী ভিত্তিতে এটির চিকিৎসা প্রয়োজন। মদ পান করার ফলে হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথির তীব্রতা বেড়ে যায় এবং যার কারণে ডিকমপেনসেটেড
লিভার ফেইলর দেখা দেয়। এর ফলে অবশেষে রোগীর মৃত্যু ঘটে।

(খ) এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা কি ?
উত্তরঃ এই রোগের উপসর্গ গুলোকে ঔষধ ব্যবহারের মাধ্যমে নিরাময় করা যায়। সাধারনত ল্যাকটুলস অথবা রিফাক্সিমাইন ব্যবহার করা হয়। লিভার ফেইলর
মারাত্মক আকার ধারন করলে ঔষধ ব্যবহার করে এই রোগ নিরাময় করা যায় না। যার ফলে এনসেফালোপ্যাথি হেপাটিক কমাতে পরিনত হয়। এই অবস্থায় লিভার
প্রতিস্থাপন না করলে লিভার ফেইলর মারাত্মক আকার ধারন করে এবং এই কারণে রোগী মারা যায়।

(গ) হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথিতে আক্রান্ত ব্যক্তি অ্যালকোহল/মদ পান করতে পারবেন কিনা ?
উত্তরঃ অ্যালকোহল/মদ পান করার কারণে লিভার ক্ষতিগ্রস্থ হয়। হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি হচ্ছে লিভার ফেইলর রোগের একটি মারাত্মক উপসর্গ এবং জরুরী
ভিত্তিতে এটির চিকিৎসা প্রয়োজন। মদ পান করার ফলে হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথির তীব্রতা বেড়ে যায় এবং যার কারণে ডিকমপেনসেটেড লিভার ফেইলর
দেখা দেয়। এর ফলে অবশেষে রোগীর মৃত্যু ঘটে

(ঘ) হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথিতে আক্রান্ত ব্যক্তির অ্যালকোহল/মদ পান করা উচিৎ কি ?
উত্তরঃ অ্যালকোহল/মদ পান করার কারণে লিভার ক্ষতিগ্রস্থ হয়। হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথি হচ্ছে লিভার ফেইলর রোগের একটি মারাত্মক উপসর্গ এবং
জরুরী ভিত্তিতে এটির চিকিৎসা প্রয়োজন। মদ পান করার ফলে হেপাটিক এনসেফালোপ্যাথির তীব্রতা বেড়ে যায় এবং যার কারণে ডিকমপেনসেটেড লিভার
ফেইলর দেখা দেয়। এর ফলে অবশেষে রোগীর মৃত্যু হয়।

(ঙ) এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে কি ধরনের চিকিৎসা দেওয়া হয় ?
উত্তরঃ এই রোগের উপসর্গগুলোকে ঔষধ ব্যবহারের মাধ্যমে নিরাময় করা যায়। সাধারনত ল্যাকটুলস অথবা রিফাক্সিমিন ব্যবহার করা হয়। লিভার ফেইলর
মারাত্মক আকার ধারন করলে ঔষধ ব্যবহার করে এই রোগ নিরাময় করা যায় না। এই অবস্থায় লিভার প্রতিস্থাপন না করলে লিভার ফেইলর মারাত্মক আকার
ধারন করে এবং এই কারণে রোগী মারা যায়।

প্রচারে ঃ
ভারতে উন্নত চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন
সুরমা মেডিক্যাল ইনফরমেশনন সেন্টার
০১৭৬৭-৭০৭৭৭৭
সূত্র : Rx71health

হার্শপ্রাং ডিজিজ (Hirschsprung disease)  বর্ণনা হার্শপ্রাং ডিজিজ বৃহদন্ত্রে হয়ে থাকে এবং এটির কারণে মূত্রত্যাগের সময় অসু...
19/01/2021

হার্শপ্রাং ডিজিজ (Hirschsprung disease)

বর্ণনা
হার্শপ্রাং ডিজিজ বৃহদন্ত্রে হয়ে থাকে এবং এটির কারণে মূত্রত্যাগের সময় অসুবিধার সৃষ্টি হয়। এটি একটি জন্মগত রোগ এবং এটি নবজাতকের কোলনের (মলাশয়)
যে কোনো অংশের অথবা সম্পূর্ন অংশের পেশীর স্নায়ু কোষ গুলোর অনুপস্থিতির কারণে দেখা দেয়।
এই রোগে আক্রান্ত নবজাতকের জন্মের পর থেকেই বাউয়েল মুভমেন্টে সমস্যা দেখা দেয়। এই রোগটি যখন প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে তখন এটিকে সনাক্ত করা
যায় না। তবে নবজাতকের শিশুকালে এই সমস্যাটি সুস্পষ্টভাবে পরিলক্ষিত হয়।
বাইপাস সার্জারি অথবা কোলনের যে অংশটি হার্শপ্রাং ডিজিজে আক্রান্ত হয়েছে সেই অংশটি অপসারণের মাধ্যমে এই রোগের চিকিৎসা করা হয়।

কারণ
হার্শপ্রাং ডিজিজের সঠিক কোনো কারণ জানা যায় নি। মাঝে মাঝে এই সমস্যাটি বংশগত কারণে হয়ে থাকে।
যখন কোলনের স্নায়ু কোষ গুলো সম্পূর্নভাবে/পুরোপুরিভাবে গঠিত হয় না তখন এই সমস্যাটি দেখা দেয়। স্নায়ু কোষ গুলো কোলনের কার্যাবলীকে স্বাভাবিক
রাখতে সহায়তা করে। এই কোষ গুলোর কারণে পেশীর সংকোচন নিয়মিতভাবে হতে থাকে।
মাতৃগর্ভেই শিশুর শারীরিক গঠন সম্পূর্ন হয়। স্নায়ু কোষ গুলোর বান্ডিল গুলো সাধারনত কোলনের দৈর্ঘ্য বরাবর পেশী স্তরের মধ্যে গঠিত হয়। এই গঠন
প্রক্রিয়াটি কোলনের শীর্ষদেশ থেকে শুরু হয় এবং এটি কোলনের নিম্নদেশে (মলদ্বার) এসে শেষ হয়। এই রোগে আক্রান্ত নবজাতকের স্নায়ু সম্পূর্নভাবে
গঠিত হয়না। এই সমস্যার কারণে কোলনের শেষাংশে গ্যাংলিয়া দেখা যায় না। মাঝে মাঝে গ্যাংলিয়া সম্পূর্ন কোলন এমনকি ক্ষুদ্রান্ত্রের কিছু কিছু অংশকে
আক্রমণ করে।

লক্ষণ
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থাকেন:
কোষ্ঠকাঠিন্য (Constipation) গোড়ালির ব্যথা (Ankle pain)
বমি (Vomiting) পেটে তীক্ষ্ণ ব্যথা (Sharp abdominal pain)
কব্জিতে দুর্বল অনুভব করা (Wrist weakness) কনুইয়ের দুর্বলতা (Elbow weakness)
চোখে চাপ অনুভব করা (Eye strain) গরম ও ঠাণ্ডা অনুভব করা (Feeling hot and cold)
আবেগগত সমস্যা (Emotional symptoms) স্বাভাবিকের তুলনায় ওজন কম হওয়া (Underweight)

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়
এই রোগের ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় গুলো নিচে বর্ননা করা হলো।
এই রোগটি বংশ্বগত কারণে হতে পারে। যদি আপনার একটি শিশু এই রোগে আক্রান্ত হয় তাহলে পরবর্তী শিশুদেরও এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
পুরুষদের এই সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
নির্দিষ্ট কিছু বংশগত রোগ যেমনঃ বংশগত হৃদরোগ এবং ডাউন সিন্ড্রোমের কারণেও হার্শপ্রাং ডিজিজের ঝুঁকি বেড়ে যায়। মাল্টিপল অ্যান্ডক্রাইন নিওপ্লাসিয়া
, টাইপ টু বি (এটি এমন এক ধরনের সিন্ড্রোম যার কারণে মিউকাস মেমব্রেন্স এবং অ্যাড্রিনাল গ্ল্যান্ডে ননক্যান্সারাস বা ক্ষতিকর নয় এমন ধরনের টিউমার দেখা
দেয়) এবং থাইরয়েড গ্ল্যান্ডের ক্যান্সারের কারণে এই রোগ হয়ে থাকে। এই রোগে আক্রান্ত প্রায় এক তৃতীয়াংশ শিশুদের মধ্যে অন্যান্য অস্বাভাবিকতা দেখা দেয়।

যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে
লিঙ্গঃ পুরুষদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। মহিলাদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ১ গুণ কম।
জাতিঃ শেতাঙ্গদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ১ গুণ কম। অন্যদিকে কৃষ্ণাঙ্গ এবং হিসপানিকদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে
এবং অন্যান্য জাতির মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ১৭ গুণ কম।

সাধারণ জিজ্ঞাসা
একের অধিক সন্তান জন্মদানের কারণে কি ব্যক্তির হার্শপ্রাং ডিজিজ দেখা দিতে পারে ?
উত্তরঃ মাঝে মাঝে এই রোগটি বংশ্বগত কারণে হয়ে থাকে। বাবা মা এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণে তাদের সন্তানদের এই রোগ হয়ে থাকে। বাবা মায়ের
এই রোগটি না থাকলেও সন্তানের এই রোগ দেখা দিতে পারে। যদি কোনো ব্যক্তির একটি সন্তান এই রোগে আক্রান্ত হয় তাহলে পরবর্তী সন্তানদেরও এই সমস্যা
দেখা দিতে পারে।

প্রচারে ঃ
ভারতে উন্নত চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন
সুরমা মেডিক্যাল ইনফরমেশনন সেন্টার
০১৭৬৭-৭০৭৭৭৭
সূত্র : Rx71health

হিস্টোপ্লাসমোসিস (Histoplasmosis)  বর্ণনা হিস্টোপ্লাসমোসিস হচ্ছে এক ধরনের ইনফেকশন। পাখি এবং বাদুড়ের বিষ্ঠা এক প্রজাতির ...
18/01/2021

হিস্টোপ্লাসমোসিস (Histoplasmosis)
বর্ণনা
হিস্টোপ্লাসমোসিস হচ্ছে এক ধরনের ইনফেকশন। পাখি এবং বাদুড়ের বিষ্ঠা এক প্রজাতির ফাংগাস বা ছত্রাক থাকে যা শ্বাসপ্রশ্বাসের মাধ্যমে ব্যক্তির শরীরে
প্রবেশ করে হিস্টোপ্লাসমোসিস সৃষ্টি করে। পরিষ্কার পরিছন্নতা অভিযান পরিচালনা করার সময় এই রোগটি সাধারনত বায়ু প্রবাহের মাধ্যমে ছড়ায়।
পাখি এবং বাদুড়ের বিষ্ঠার দ্বারা মাটি দূষনের কারণেও এই সমস্যাটি দেখা দেয়। যার ফলে কৃষক এবং ল্যান্ডস্কেপারদের এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
এই রোগে আক্রান্ত অধিকাংশ আক্রান্ত ব্যক্তির কোনো উপসর্গ দেখা যায় না এবং ব্যক্তি বুঝতেও পারেন না যে সে এই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন।
তবে শিশু এবং যাদের ইমিউন সিস্টেম দূর্বল তাদের ক্ষেত্রে এই রোগটি মারাত্মক আকার ধারন করে। এটি নিরাময় যোগ্য রোগ। এই সমস্যাটি মারাত্মক আকার
ধারন করলেও এটিকে নিরাময় করা যায়।

কারণ
হিস্টোপ্লাজমা ক্যাপসিলেইটাম নামক ছত্রাকের স্পোররের (বীজগুটি) কারণে হিস্টোপ্লাসমোসিস দেখা যায়। এই স্পোর গুলো খুব হালকা হয়ে থাকে এবং যখন
দূষিত পদার্থ গুলো ছড়ানো হয় তখন এই স্পোর গুলো বাতাসে মিশে ভাসতে থাকে।
যদি আপনি একবার এই রোগে আক্রান্ত হন তাহলে পুনরায় আপনার এই রোগ দেখা দিতে পারে। তবে আপনি পুনরায় এই রোগে আক্রান্ত হলেও পূর্বের তুলনায়
এর তীব্রতা কম থাকে।
বিভিন্ন ধরনের জৈব উপাদান যেমনঃ পাখি এবং বাদুড়ের বিষ্ঠা মাটিতে মিশে মাটিকে স্যাঁতসেঁতে করে। স্যাঁতসেঁতে মাটিতে হিস্টোপ্লাসমোসিসের
ছত্রাক বেশি জন্মায়। এই রোগটি ছোঁয়াচে নয়। যার ফলে এটি একজনের কাছ থেকে অন্যজনের মধ্যে ছড়ায় না।

লক্ষণ
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থাকেন:
চোখ দিয়ে পানি পড়া (Lacrimation) সারা শরীরে ব্যথা (Ache all over)
কাশি (Cough) ডাবল ভিশন/দৃষ্টি (Double Vision)
চোখের লালভাব (Eye redness) ক্ষুধামন্দা/ক্ষুধা কমে যাওয়া (Decreased Appetite)
চোখে কম দেখা (Diminished Vision) কনুইয়ের মাংসপেশীতে টান ধরা (Elbow cramps or spasms)
কনুইয়ের দুর্বলতা (Elbow weakness) মাত্রাতিরিক্ত শারীরিক বৃদ্ধি (Excessive growth)
গরম ও ঠাণ্ডা অনুভব করা (Feeling hot and cold)

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়
শ্বাসপ্রশ্বাসের মাধ্যমে স্পোর আপনার শরীরে প্রবেশ করে। হিস্টোপ্লাসমোসিসের উপসর্গ গুলোর তীব্রতা স্পোরের সংখ্যার উপর নির্ভর করে। নিম্নলিখিত পেশায়
নিয়োজিত ব্যক্তিদের মধ্যে এই স্পোর ছড়ানোর প্রবনতা বেশি থাকে।
কৃষক
কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রনকারী শ্রমিক
পৌলট্রি দেখাশুনা করে এমন ব্যক্তি
নির্মাণ শ্রমিক
ছাদ নির্মাণ শ্রমিক
মালী বা বাগান দেখাশুনাকারী
গুহা অভিযাত্রী বা গুহা গবেষক
এই ধরনের ইনফেকশনের অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়ঃ শিশু এবং বৃদ্ধ ব্যক্তিদের ইমিউন সিস্টেম দূর্বল থাকে। যার কারণে তাদের এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
বিভিন্ন কারণে ইমিউন সিস্টেম (রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা) কমে যায়। যেমনঃ
এইচ আই ভি/এইডস
কেমোথেরাপি
কর্টিকসটেরইড ঔষধ যেমনঃ প্রেডনিসন
রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস নিয়ন্ত্রনের জন্য টিএনএফ ইনহিবিটরের ব্যবহার

যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে
লিঙ্গঃ পুরুষদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ১ গুণ কম। মহিলাদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে।
জাতিঃ শেতাঙ্গ এবং অন্যান্য জাতির মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ২ গুণ কম এবং
হিসপানিকদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ১৩ গুণ কম।

সাধারণ জিজ্ঞাসা

(ক) এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি কোন ধরনের চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন ?
উত্তরঃ সাধারনত মেডিসিন বিশেষজ্ঞ এই রোগের চিকিৎসা করে থাকেন। তবে যারা ইনফেকশনে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা করেন মাঝে মাঝে সে সমস্ত
বিশেষজ্ঞের পরামর্শের প্রয়োজন পরতে পারে।
(খ) হিস্টোপ্লাসমোসিসের কারণে কি ব্যথা অনুভূত হয় ?
উত্তরঃ এই রোগের ফলে ফুসফুস, লিম্ফ নোড এবং স্প্লিনে ইনফেকশন দেখা দেয়। যার কারণে ইনফেকশনে আক্রান্ত স্থানে ব্যথা অনুভূত হয়। এটি হাড় অথবা
সংযুক্ত স্থানে এবং ফুসফুসে হলেও আক্রান্ত স্থানে ব্যথা অনুভূত হয়। ইনফেকশন নিয়ন্ত্রনের মাধ্যমে ব্যথা নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব।
(গ) এই রোগের চিকিৎসা গুলো কি কি ?
উত্তরঃ এই রোগের তীব্রতা কম হলে কোনো প্রকার চিকিৎসা ছাড়াই এটি নিরাময় করা সম্ভব। কিছু কিছু ব্যক্তিকে সাপর্টিভ চিকিৎসা দেওয়ার মাধ্যমে এই রোগের
উপসর্গ গুলোকে নিরাময় করা হয়। ইনফেকশন মারাত্মক আকার ধারন করলে রোগীকে অ্যান্টিফাংগাল ঔষধ সেবনের পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে এখন পর্যন্ত
এই রোগ প্রতিরোধক কোনো টিকা আবিষ্কার করা হয়নি।

প্রচারে ঃ
ভারতে উন্নত চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন
সুরমা মেডিক্যাল ইনফরমেশনন সেন্টার
০১৭৬৭-৭০৭৭৭৭
সূত্র : Rx71health

হায়াটাল হার্ণিয়া (Hiatal hernia)  লক্ষণ এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থা...
18/01/2021

হায়াটাল হার্ণিয়া (Hiatal hernia)
লক্ষণ
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থাকেন:
পেটে তীক্ষ্ণ ব্যথা (Sharp abdominal pain) বুকের তীক্ষ্ণ ব্যথা (Sharp chest pain)
বমি বমি ভাব (Nausea) বমি (Vomiting)
খাবার গিলতে কষ্ট হওয়া (Difficulty in swallowing) পেটের জ্বালাপোড়াসহ ব্যথা (Burning abdominal pain)
মাথা ধরা (Dizziness) বুক জ্বালা (Heartburn)
পিঠের ব্যথা (Back pain) পেটের উপরের দিকে ব্যথা (Upper abdominal pain)
রক্তবমি (Vomiting blood) খাবার উগরে আসা (Regurgitation)

প্রচারে ঃ
ভারতে উন্নত চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন
সুরমা মেডিক্যাল ইনফরমেশনন সেন্টার
০১৭৬৭-৭০৭৭৭৭
সূত্র : Rx71health

হাইড্রোসেফালাস (Hydrocephalus)  বর্ণনা হাইড্রোসেফালাস এমন একটি সমস্যা যার কারণে মস্তিষ্কের গভীরে অবস্থিত গহ্বরে তরল জমা ...
18/01/2021

হাইড্রোসেফালাস (Hydrocephalus)
বর্ণনা
হাইড্রোসেফালাস এমন একটি সমস্যা যার কারণে মস্তিষ্কের গভীরে অবস্থিত গহ্বরে তরল জমা হয়। অতিরিক্ত তরল জমার ফলে গহ্বরের আকার বড় হয়ে যায় এবং
এটি মস্তিষ্কের উপর চাপ সৃষ্টি করে।
সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড সাধারনত গহ্বরের মাধ্যমে প্রবাহিত হয়ে মস্তিষ্ক এবং স্পাইনাল কলামে এসে জমা হয়। সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ
প্রয়োগ করলে হাইড্রোসেফালাসের সৃষ্টি হয়। যার ফলে মস্তিষ্কের টিস্যু ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যায়।
হাইড্রোসেফালাস যে কোনো বয়সের ব্যক্তিদের হতে পারে। তবে শিশু এবং বৃদ্ধ ব্যক্তিদের এই সমস্যাটি বেশি দেখা যায়।
হাইড্রোসেফালাস রোগটিকে সার্জারির মাধ্যমে নিরাময় করা যায় এবং এই ধরনের চিকিৎসার মাধ্যমে মস্তিষ্কে সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইডের মাত্রা স্বাভাবিক রাখা
সম্ভব। বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগের উপসর্গ গুলোকে নিয়ন্ত্রন অথবা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা স্বাভাবিক রাখা সম্ভব।

কারণ
হাইড্রোসেফালাসের সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ জানা যায় নি। যাদের জিনগত ত্রুটি (যেমনঃ অ্যাকুডাকটল স্টেনোসিস) অথবা ডেভেলপমেন্টাল ডিসঅর্ডার
(যাদের নিউরাল টিউব যেমনঃ স্পাইনা বাইফিডা এনসেফালোসিলে ত্রুটি) রয়েছে তাদের এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি। এই সমস্যার অন্যান্য সম্ভাব্য কারণ
গুলো হলো অপরিপক্ক শিশুর বিভিন্ন ধরনের জটিলতা (যেমনঃ ইন্ট্রাভেনট্রিকুলার হেমোরেজ), তাছাড়াও মেনিনজাইটিস, টিউমার, ট্রুমাটিক হেড ইনজুরি,
সাবএরাকনোইয়েড হেমোরেজ।

লক্ষণ
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে চিকিৎসকেরা নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি চিহ্নিত করে থাকেন:
মাথা ব্যথা(Headache) খিঁচুনি (Seizures)
বমি (Vomiting) বিষণ্নতাজনিত সমস্যা (Depressive or Psychotic symptoms)
নড়াচড়া করতে সমস্যা হওয়া (Problems with movement) কথা বলতে কষ্ট হওয়া (Difficulty speaking)
ত্বকে অস্বাভাবিক অনুভূতি হওয়া (Paresthesia) আংশিক দুর্বলতা (Focal weakness)
স্মৃতিশক্তির সমস্যা (Disturbance of Memory) অস্বাভাবিক অনৈচ্ছিক নড়াচড়া (Abnormal involuntary movements)
শারীরিক বৃদ্ধির অভাব (Lack of growth)

ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়
হাইড্রোসেফালাসের ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় গুলো নিচে বর্ননা করা হলো।
শিশু মাতৃগর্ভে থাকাকালীন সময় থেকেই হাইড্রোসেফালাসে আক্রান্ত হতে পারে অথবা শিশুর জন্মের পরে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই নিন্ম লিখিত কারণ গুলোর
জন্য এই রোগে দেখা দিতে পারে।
শিশুর কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের অস্বাভাবিকতার কারণে সেরিব্রাল স্পাইনাল ফ্লুইড প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হয়।
মস্তিষ্কের গহ্বরে রক্তক্ষরণ হওয়া। এই সমস্যাটি অপরিপক্ক শিশুর হয়ে থাকে।
গর্ভাবস্থায় জরায়ুর (যেমনঃ রুবেলা বা সিফিলিস) ইনফেকশনের কারণে ভ্রূণের মস্তিষ্কের টিস্যু গুলোতে ইনফ্লামেশন (জ্বালাপোড়া) দেখা দেয়।
যে কোনো বয়সের ব্যক্তিদের হাইড্রোসেফালাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাব্য ঝুঁকিপূর্ণ বিষয় গুলো নিম্নরূপ।
মস্তিষ্ক অথবা স্পাইনাল কোডে ক্ষত বা টিউমার
কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে ইনফেকশন (যেমনঃ ব্যাকটেরিয়াল মেনিনজাইটিস অথবা মাম্পস)
স্ট্রোক অথবা মস্তিষ্কে আঘাত লাগার কারণে মস্তিষ্ক থেকে রক্তপাত হওয়া
মস্তিষ্কে অন্যান্য ট্রমাটিক ইনজুরির কারণেও হাইড্রোসেফালাস হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

যারা ঝুঁকির মধ্যে আছে
লিঙ্গঃ পুরুষদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা সম্ভাবনা রয়েছে। মহিলাদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ১ গুণ কম।
জাতিঃ শেতাঙ্গ, কৃষ্ণাঙ্গ এবং অন্যান্য জাতির মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের সম্ভাবনা ১ গুণ কম। অন্যদিকে হিস্প্যানিকদের মধ্যে এই রোগ নির্ণয়ের গড়পড়তা
সম্ভাবনা রয়েছে।

সাধারণ জিজ্ঞাসা
(ক) মাতৃ গর্ভে থাকাকালীন সময়ে শিশুর হাইড্রোসেফালাস কিভাবে নির্নয় বা চিহ্নিত করা হয় ?
উত্তরঃ আল্ট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে চিকিৎসক ভ্রূণের বিকাশ পরীক্ষা করে থাকেন। আল্ট্রাসাউন্ড হচ্ছে এমন এক ধরনের টেস্ট (পরীক্ষা) যার মাধ্যমে ঘনঘন শব্দ
তরঙ্গ ব্যবহার করে গর্ভাশয়ের ভ্রূণের ছবি দেখানো হয়। আল্ট্রাসাউন্ড করার সময় চিকিৎসক বিভিন্ন বিষয় যেমনঃ ভ্রূণের মস্তিষ্ক এবং স্পাইনের (মেরুদণ্ড)
বিকাশ লক্ষ্য করেন। গর্ভধারনের ১৩ সপ্তাহের মধ্যেই এই রোগ নির্নয় করা যায়। যদিও গর্ভধারনের ২০ থেকে ২৪ সপ্তাহের মধ্যেই শিশুর মস্তিষ্কের গহ্বরের
অস্বাবিকতা লক্ষ্য করা যায়।
(খ) মাতৃ গর্ভে থাকাকালীন সময়ে শিশুর হাইড্রোসেফালাস কিভাবে নির্নয় বা চিহ্নিত করা হয় ?
উত্তরঃ আল্ট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে চিকিৎসক ভ্রূণের বিকাশ পরীক্ষা করে থাকেন। আল্ট্রাসাউন্ড হচ্ছে এমন এক ধরনের টেস্ট (পরীক্ষা) যার মাধ্যমে ঘনঘন শব্দ
তরঙ্গ ব্যবহার করে গর্ভাশয়ের ভ্রূণের ছবি দেখানো হয় ।আল্ট্রাসাউন্ড করার সময় চিকিৎসক বিভিন্ন বিষয় যেমনঃ ভ্রূণের মস্তিষ্ক এবং স্পাইনের (মেরুদণ্ড)
বিকাশ লক্ষ্য করেন। গর্ভধারনের ১৩ সপ্তাহের মধ্যেই এই রোগ নির্নয় করা যায়। যদিও গর্ভধারনের ২০ থেকে ২৪ সপ্তাহের মধ্যেই শিশুর মস্তিষ্কের গহ্বরের
অস্বাবিকতা লক্ষ্য করা যায়।

প্রচারে ঃ
ভারতে উন্নত চিকিৎসার জন্য যোগাযোগ করুন
সুরমা মেডিক্যাল ইনফরমেশনন সেন্টার
০১৭৬৭-৭০৭৭৭৭
সূত্র : Rx71health

Address

Modhushahid
Sylhet
3100

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 12:00 - 21:00
Wednesday 12:00 - 21:00
Thursday 12:00 - 21:00
Friday 15:00 - 21:00
Saturday 12:00 - 21:00
Sunday 12:00 - 21:00

Telephone

+8801767707777

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Surma Medical Information Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Surma Medical Information Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram