Dr. Md. Masud Parvez

30/11/2025

“জরুরি প্রয়োজনের কারণে আজ দুপুর ১২টার পর থেকে আমার চেম্বার বন্ধ থাকবে।”

18/11/2025

ডা. আফরিনা আক্তার
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),
এফসিপিএস (গাইনি অ্যান্ড অবস),
শেষপর্ব এক্স-রেজিস্ট্রার, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

আমাদের সেবা:
🟦 নরমাল ডেলিভারি করানো হয়।
🟦 অভিজ্ঞ গাইনি সার্জনের পর্যবেক্ষণ।
🟦 নিরাপদ ও আধুনিক প্রসব সেবা।
🟦 মা ও শিশুর নিবিড় পর্যবেক্ষণ।
🟦 ২৪/৭ ডেলিভারি কেয়ার।

প্রতিটি নবজাতকের আগমন আমাদের জন্য আনন্দের।
আপনাদের আস্থা আমাদের অনুপ্রেরণা।

Mediplus Hospital & Hormone Center

📌 রোগী দেখার সময়ঃ
প্রতিদিন বিকাল ৩টা–রাত ৮টা
এবং শুক্রবার সারাদিন।

20/10/2025

20/10/2025

09/06/2025

অনেকেই ভাবেন, হাঁড়ের ভিতরের নরম অংশটা খেলে শরীরে ক্যালসিয়াম যাবে। কিন্তু সত্যি হলো—এই অংশটাকে বলা হয় Bone Marrow বা অস্থিমজ্জা, যা মূলত চর্বি বা Fat-এ ভরপুর! বিশেষ করে যেটা আমরা খাই, সেটা সাধারণত Yellow Bone Marrow, আর তাতেই চর্বির আধিক্য।

আসলে ক্যালসিয়াম থাকে হাঁড়ের সেই শক্ত, কড়কড়ে অংশে—যেটা সাধারণত খাওয়া যায় না, আর হজমও হয় না। তাই যাঁরা ভাবছেন “হাঁড় চুষে ক্যালসিয়াম নিচ্ছেন”—তাঁদের জন্য একটু দুঃসংবাদই বটে!

তবে দুশ্চিন্তার কিছু নেই। স্বাদ ও তৃপ্তির জন্য অস্থিমজ্জা খাওয়া যেতেই পারে, কিন্তু পুষ্টিগুণের জন্য সঠিক উৎস চিনে খাওয়া অনেক বেশি জরুরি।

11/05/2024

03/04/2023

আর নয় ঢাকা আর নয় ময়মনসিংহ, এখন থেকে টাঙ্গাইল এ আপনে পাচ্ছেন অত্যাধুনিক মানের চিকৎসা সেবা । মেডিপ্লাস হসপিটাল এন্ড হরমোন সেন্টার সাবালিয়া টাঙ্গাইল

আমাদের সবাসমূহঃ

ডিজিটাল মেশিনের মাধ্যমে সকল প্রকার হরমোন পরীক্ষা করা হয়।
কালার ডপলার আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয়।
টিভিএস আল্ট্রাসনোগ্রাম করা হয়।
কালার ডপলার ইকোকার্ডিওগ্রাম করা হয়।
ডিজিটাল প্যাথলজী (ল্যাব)
সকল প্রকার অপারেশন করা হয়।
সার্বক্ষনিক ডাক্তার ২৪ ঘন্টা রোগী ভর্তির ব্যবস্থা।

মেডিপ্লাস হসপিটাল এন্ড হরমোন সেন্টার সাবালিয়া টাঙ্গাইল
01785-712171, 01612-835284
mediplus.hospital2023@gmail.com

20/03/2023

MediPlus Hospital & Hormone Center

04/08/2020

15/03/2018

It's fantastic to work as main surgeon.. Thanks SU-1, Mymensingh medical college hospital, Mymensingh.

16/11/2017

একটা জিনিস ভাবলে অবাক লাগে। ৩-৪ বছরের একটা বাচ্চা যে লেখাপড়া জানেনা সে কীভাবে মোবাইল অপারেট করে, মোবাইলে, কম্পিউটারে গেম খেলে? তার কাছে তো বাংলা লেখা যা, ইংলিশ লেখাও তা, চাইনিজ লেখাও তা। আপনার বা আমার কাছে যদি কেউ একটা চাইনিজ ভাষার মোবাইল দেয় তাহলে কি আমরা সেটা অপারেট করতে পারবো? আমরা লেখাপড়া জানা শিক্ষিত মানুষরাই যদি অন্য কোন ভাষার মোবাইল অপারেট করতে না পারি তাহলে ৩-৪ বছরের বাচ্চারা কীভাবে পারে?
তার উত্তর হলো- ভয়।
আমরা বড়রা ভয় পাই বেশি। বাচ্চারা ভয় পায় না। আমরা বড়রা কোন কিছু করার আগে সাত বার চিন্তা করি কাজটা করবো কি না বা করা ঠিক হবে কি না। আননোন কোন মোবাইল অপারেট বা আননোন কোন ডিভাইস ইউস করার সময় আমরা চিন্তা করি, যদি কোন কিছু উল্টা-পাল্টা হয়ে যায় বা নষ্ট হয়ে যায় তখন কী হবে? এই যে কোন কিছু উল্টা-পাল্টা বা নষ্ট হওয়ার ভয়, এই ভয়টাই আমাদেরকে নতুন কোন কিছু শিখতে দেয় না, সামনে আগাতে দেয় না। বাচ্চাদের এই ভয়টা নেই। কী করলে কী হবে এটা নিয়ে ওদের কোন মাথা ব্যাথা নেই। ওরা আগে করে তারপর দেখে কী হয়েছে। মোবাইল অপারেট করার সময় বা গেম খেলার সময় তারা আগে একটা একটা করে বাটন চেপে দেখে কী হয়। তারপর তারা মনে রাখে কোন বাটন চাপলে কী হয় বা কোন কালার, চিহ্নতে কী হয়। তারপর থেকে সবসময় তারা সেভাবে মোবাইল অপারেট করে বা গেম খেলে।
যে ৩-৪ বছরের বাচ্চা লেখাপড়া না জেনে মোবাইল অপারেট করতে পারে, গেম খেলতে পারে সে তো বিশ বছর বয়সে বিলগেটসকেও ছাড়িয়ে যাওয়ার কথা।
না, সে বিশ বছর বয়সে কিছুই করতে পারবে না শুধু আমাদের মতো হতাশ হওয়া ছাড়া। তার কারনও আমরা বড়রা। আমরা বড়রা ছোট বেলা থেকেই তাকে এটা ধরো না, ওটা করো না এভাবে তার কাজে তাকে বাঁধা দিতে দিতে তার সৃজনশীলতাটাকে নষ্ট করে ফেলি, নতুন কোন কিছু শেখার আগ্রহটাকে মেরে ফেলি। তাই সেও বড় হয়ে জীবনে কোন কিছুই করতে পারবে না শুধু আমাদের মত হতাশ হওয়া ছাড়া।.............