Bangladesh Palestine Friendship Organization-BPFO

Bangladesh Palestine Friendship Organization-BPFO আমাদের উপার্জিত আয়ের একটি অংশ ব্যয় হোক প্রথম কেবলার স্বাধীনতা রক্ষা ও মানবতার কল্যাণে।

22/11/2025

আমরা জানি ভিডিওর প্রথ অংশ আপনাদের মনে সহযোগিতার নামে বিলাসিতার প্রশ্ন তুলতে পারে।
কিন্তু অপেক্ষা করুন…... পরের অংশ আপনাদের হৃদয়কে ক্ষতবিক্ষত করে দিবে।
অপেক্ষা করুন, দেখতে থাকুন।

মৌসুম পরিবর্তন; শীত, বৃষ্টি, কাদামাটি নতুন রোগের উপসর্গ-------------------------------------বৃষ্টির কাদামাটি ও হিমশীতল র...
16/11/2025

মৌসুম পরিবর্তন; শীত, বৃষ্টি, কাদামাটি নতুন রোগের উপসর্গ
-------------------------------------
বৃষ্টির কাদামাটি ও হিমশীতল রাতের বিরুদ্ধে অসহায় মানুষগুলোর লড়াই আজ আরও কঠিন। ভিজে যাওয়া ঘর, শীতবস্ত্র ও কম্বলের অভাবে কাঁপতে থাকা নারী-শিশু। তাদের প্রতিটি মুহূর্তই আমাদের কাছে এক নীরব আর্তি হয়ে আঘাত হানে। আপনাদের সহযোগিতা এখন শুধু প্রয়োজন নয়, রোগ-বালাইয়ের করাল গ্রাস হতে বাচানোর অমূল্য কবজ। একটি মৌসুমের পরিবর্তন, নতুন একটি যুদ্ধ।

আপনি আমাদের মাধ্যমে সাহায্য পাঠান কিংবা অন্য কোনো সংস্থার হাত ধরে যেভাবেই হোক না কেন, তাদের মাথার উপরে একটি শুকনো আশ্রয়, শরীর জড়িয়ে নেয়ার মতো উষ্ণ শীতবস্ত্র পৌঁছে যাক এইটুকুই আকুল আবেদন।
আসুন, আমরা সকলে মিলে তাদের শীতে জমে যাওয়া রাতগুলোতে একটু উষ্ণতা ফিরিয়ে দেই।

Bangladesh Palestine Friendship Organization-BPFO

15/11/2025

Bangladesh Palestinians Friendship Organisation-BPFO গতানুগতিক বা লোক দেখানো উদ্যোগে বিশ্বাসী না। ফিলিস্তিনি জনগণের প্রকৃত প্রয়োজন ও বাস্তব চাহিদা অনুযায়ী সেবা পৌঁছে দেওয়াই আমাদের অঙ্গীকার। তারই ধারাবাহিকতায় আয়োজন করা হলো এবারের সহায়তা কার্যক্রম।

এই উদ্যোগে বিশেষ সহযোগিতা করেছেন বাংলাদেশের ইসলাম ও মুসলমানদের আস্থার ঠিকানা হেফাজতে ইসলাম ফেনী জেলা শাখা। তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।

আমাদের সামান্য প্রচেষ্টা আল্লাহর পথে কবুল হোক, এবং ফিলিস্তিনি ভাই-বোনদের জন্য রাহমাহ ও নুসরাহ হয়ে আসুক।

ফিলিস্তিনি পরিবার ও শিশুদের পাশে সারজিস আলম ও মুন্না ভাই।----------------------------------------ফিলিস্তিনের নির্যাতিত জ...
14/11/2025

ফিলিস্তিনি পরিবার ও শিশুদের পাশে সারজিস আলম ও মুন্না ভাই।
----------------------------------------
ফিলিস্তিনের নির্যাতিত জনগোষ্ঠী ও মানবতার পাশে প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ ফিলিস্তিন মৈত্রী সংস্থা (BPFO)। মানবতা ও ইসলামী ভ্রাতৃত্বের টানে মিসরে আশ্রয় নেওয়া ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের থেকে শুরু করে গাজা উপত্যকার প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত সবখানেই আপনাদের প্রিয় এই সংস্থা নিরলসভাবে সেবা দিচ্ছে।
সেবা ও মানবতার এই ধারাবাহিক যাত্রায় বরাবরই সাথে থাকেন বাংলাদেশের শীর্ষ আলেমসমাজ, সমাজসেবী ব্যক্তিত্ব এবং বিভিন্ন সেবামূলক ও মানবাধিকার সংগঠন।

এর‌ই ধারাবাহিকতায় মিসরে আশ্রয় নেয়া ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের সাথে আজ বৃহস্পতিবার ১৩ ইং নভেম্বর ২০২৫ কায়রো শহরের দারুল আরকাম ইসলামিক সেন্টারে সকাল ৮:৩০ টায় অনুষ্ঠিত হয় «ফিলিস্তিনি পরিবারের মাঝে খাদ্য সহায়তা ও নগদ অর্থ বিতরণ কর্মসূচী»। এ আয়োজনে সংস্থাটির পক্ষ থেকে ফিলিস্তিনি ৫০ টি ফ্যামেলি, শিশু-কিশোর ও নারী-বৃদ্ধদের মাঝে নগদ অর্থ ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এছাড়াও উপস্থিত শিশুদের হাতে দেয়া হয় "মিষ্টি খাওয়ার টাকা"।

বাংলাদেশ ফিলিস্তিন মৈত্রী সংস্থা (BPFO)-এর এই আয়োজনে প্রধান অতিথির আসনকে মর্যাদামণ্ডিত করেন বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লবের অন্যতম রূপকার জনাব মো. সারজিস আলম। আর বিশেষ অতিথির আসনকে আলোকিত করেন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার মো. মাহবুবুর রশিদ (মুন্না)।

সংস্থাটির সাবেক সভাপতি জনাব আব্দুল আজিজ তরফদার, উপদেষ্টা জনাব শাহেদুল ইসলাম পাটোয়ারী এবং সভাপতি উসামা বিন শফিকের সুশৃঙ্খল নির্দেশিকা ও জায়েদ আহমেদ, জুবায়ের, নাঈম ফারুকের পরিচালনায় একঝাঁক নিবেদিতপ্রাণ স্বেচ্ছাসেবকের অক্লান্ত শ্রমে বরাবরের মতো এবারের আয়োজনটিও খুবই সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়। আবারো হাঁসি ফুটে ফিলিস্তিনের একঝাঁক শিশু-কিশোর ও মজলুম নারী-পুরুষের মুখে।

ফিলিস্তিন ও মুসলিম উম্মাহর স্বার্থে আপনাদের প্রিয় বাংলাদেশ-ফিলিস্তিন মৈত্রী সংস্থা (BPFO) আরো বেশকিছু প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। মানবতা ও ভ্রাতৃত্বের তাগিদে ভিটেমাটিহারা নির্যাতিত ফিলিস্তিনি শিশু-কিশোর ও মা-বোনদের সেবায় আমাদের যাত্রা অবিরাম। এ যাত্রায় আপনিও আমাদের সঙ্গী হোন। আসুন! আমাদের অর্থ, মেধা ও শ্রমের মাধ্যমে একসাথে পাশে দাঁড়াই মজলুম উম্মাহর।

আয়োজনে
বাংলাদেশ-ফিলিস্তিন মৈত্রী সংস্থা (BPFO)
তাং: ১৩/০১১/২০২৫

11/11/2025

সর্বদা চেষ্টা করে নিপীড়িত ফি লি স্তি নি ভাই-বোনদের সমসাময়িক প্রয়োজন মেটাতে পাশে থাকতে। সেই মানবিক প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতায় আবারও ফলমূল ও শাকসবজিতে সমৃদ্ধ পুষ্টিকর ফুড বক্স বিতরণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশের জনগণের অফুরন্ত ভালোবাসা ও আন্তরিক সহমর্মিতা এভাবেই পৌঁছাতে থাকবে, হৃদয়ে হৃদয়ে মানবতার সেতুবন্ধন রচনা করে। ইনশাল্লাহ।
#বাংলাদেশ_ফিলিস্তিন_মৈত্রী

10/11/2025

“পানি—জীবন ও প্রতিরোধের এক নিঃশব্দ প্রতীক।
যেখানে বেঁচে থাকার জন্য প্রতিটি ফোটা পানি মহামূল্যবান,
যেখানে তৃষ্ণা মানেই সংগ্রাম, আর প্রতিটি ঢোঁক গিলে নেওয়া মানে একটি নতুন দিন বাঁচিয়ে ফেলা—
সেখানেই পানি হয়ে ওঠে প্রতিরোধের অস্ত্র, বেঁচে থাকার নীরব যুদ্ধ।

এই কঠিন বাস্তবতার মধ্যেই
আলহামদুলিল্লাহ মধ্য গাযায় BPFO-এর পক্ষ থেকে ৪,০০০ লিটার পানি বিতরণ করা হয়েছে।

#বাংলাদেশ_ফিলিস্তিন_মৈত্রী #মানবতা

কিছু প্রশ্নের উত্তর------------------------১/ Bangladesh Palestine Friendship Organization-BPFO -এর নিজস্ব কোনো অফিস নেই...
23/10/2025

কিছু প্রশ্নের উত্তর
------------------------

১/ Bangladesh Palestine Friendship Organization-BPFO -এর নিজস্ব কোনো অফিস নেই। সকল দায়িত্বশীল সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাসেবীভাবে কাজ করেন। তাই BPFO কোনো ডোনারের অনুদান থেকে এক পয়সাও (০.০%) অফিস পরিচালনা, দায়িত্বশীলদের বেতনের জন্য রাখা হয় না। এমনকি কোনো দায়িত্বশীল ব্যক্তিগতভাবে কোনো উপহার গ্রহণ করেন না।

২/ BPFO দায়িত্বশীল নির্বাচনের দুটি মৌলিক শর্ত হলোঃ
* ক্যামেরার সামনে আসার আগ্রহ বা নিজেকে প্রচার মুখি না হওয়া।
* বেতন, উপহার বা কোনো আর্থিক সুবিধার প্রত্যাশী নয় বরং নিজের পকেট থেকে ব্যয় করে আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে প্রস্তুত থাকা।

৩/ BPFO-এর কর্মশালা, গেট-টুগেদারসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের খাবার ও অন্যান্য খরচ দায়িত্বশীলগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নিজেরাই বহন করেন। ডোনেশন থেকে শূন্য (০.০) পয়সাও খরচ করা হয় না।

প্রচারে
অফিস বিভাগ, বিপিএফও

13/10/2025

এটা গল্পের কিয়াদাংশ। ক্যামেরার পেছনে রয়ে গেছে এক লোমহর্ষক বাস্তবতা, বেদনার স্তূপ, আর কিছু সত্য যা হয়তো চিরকাল লুকিয়ে থাকবে ধ্বংসস্তূপের নিচে।
somoynews.tv with Bangladesh Palestine Friendship Organization-BPFO

যুদ্ধ বিরতি; পূর্ণ উদ্যমে সহযোগিতা পৌঁছানোর আহ্বানبِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِআলহামদুলিল্লহ, অবশেষে গা যা য় দী...
09/10/2025

যুদ্ধ বিরতি; পূর্ণ উদ্যমে সহযোগিতা পৌঁছানোর আহ্বান

بِسْمِ اللّٰهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ
আলহামদুলিল্লহ, অবশেষে গা যা য় দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী সংঘাত থামিয়ে হা মা স ও ই স রা য়ে লের মধ্যে যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আমরা আশা করছি এতে যুদ্ধস্থবির, ই স রা য়েলি বাহিনীর ধাপে ধাপে প্রত্যাহার, মানবিক সহায়তার প্রবেশ ও বন্দি বিনিময়ের সূচনা হবে।

আমরা বিশ্বাস করি এটি ফি লি স্তি নের মুক্তিকামী মানুষের দীর্ঘ সংগ্রামের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, যদিও কোনো চূড়ান্ত সমাধান নয়। কামনা করি এই যুদ্ধবিরতি হবেই স্থায়ী শান্তির পথে একটি শক্তপোক্ত প্রথম ধাপ।

যুদ্ধবিরতির এই স্বল্পস্থায়ী নিরাপত্তার মুহূর্তে সমাজের সচ্ছল-অসচ্ছল সকলকে নিজেদের সাধ্য অনুযায়ী সাহায্যের হাত বাড়ানোর জন্য আহবান করছি। আপনার হাত ধরে বাঁচুক একটি প্রাণ, আপনার দানে উঠুক একটি পরিবারের মাথার ওপর আশ্রয়ের ছাদ।

দ্রষ্টব্যঃ আমাদের ভ্রাম্যমাণ কোনো কালেক্টর নেই। অনুদান পাঠানোর জন্য ম্যাসেঞ্জারে নক করুন। টাকা প্রেরণের আগে-পরে আমাদেরকে অবহিত করুন।

নিবেদক
ত্রাণ ও সহযোগিতা বিভাগ,
Bangladesh Palestinian Friendship Organisation-BPFO
তারিখ: ০৯-১০-২০২৫ ঈসায়ী
কায়রো, মিশর ।

06/10/2025

🌊 সমুদ্র পথে সাহায্য দেখেই যারা প্রশ্ন তোলে “হুজুররা কই?”

প্রিয় ভাই! ফিলিস্তিনের প্রতি মমতা শুধু সাগরপথে পাঠানো সাহায্যের প্যাকেটের মাঝে সীমাবদ্ধ নয়। স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথ সবই এর অন্তর্ভুক্ত।

সুমূদ ফ্লোটিলায় বাংলাদেশের কোনো আলেমের অংশ না নেওয়া নিয়ে বামপন্থী দলগুলোর টিটকারি চোখে পড়ার মতো ছিল। আরও বেদনাদায়ক হলো প্রায় দুই বছর পর হঠাৎ কিছু ভাইয়ের কুটিল ও সংকীর্ণ মনোভাব প্রকাশ পাওয়া। এবং দীর্ঘ দুই বছরে মাত্র একটা কাজ করে অন্যকে তাচ্ছিল্য করা! এর বিপরীতে প্রায় ২ বছর পূর্বে ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ ঈ. তারিখে BPFO-এর সাবেক সভাপতি ও একজন আলেমের ভারসাম্যপূর্ণ বক্তব্য স্মরণযোগ্যঃ
❝আসসালামু আলাইকুম প্রিয় দেশবাসী! আমরা দেখতে পাচ্ছি বাংলাদেশের পতাকা সম্বলিত গাড়ি। আপনাদের দান, ভালোবাসা শীঘ্রই......একটা গাড়ির স্থানে যদি আমাদের ১০ টা গাড়ি থাকতো খুব ভালো লাগতো। এই গাড়িগুলো যখন সিরিয়াল দিয়ে গাযযার দিকে যেত তখন আমাদেরও খুব ভালো লাগতো যে, বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষ, প্রতিটা ঘরানার মানুষ, ধারনা-বিশ্বাসের মানুষ ফিলিস্তিনের পক্ষে আছে।❞
এখানেই শালীনতা, সভ্যতা, উদারতা ও চিন্তাশক্তির পার্থক্য ফুটে ওঠে।

যুদ্ধে যখন গাজার মাটি রক্তে ভিজেছে সেই প্রথমদিন হতে মুসলিম বিশ্বের আলেম, দ্বীনদার, অমুসলিম, ই য়া হু দী নির্বিশেষে বিবেকসম্পন্ন সকল মতাদর্শের মানুষ তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী ফি লি স্তি নের পাশে থেকেছেন। কখনো সরাসরি, কখনো নীরবে, কিন্তু নিরন্তরভাবে। সকল মতাদর্শের মানুষের অবদান অনস্বীকার্য। মুসলিম বিশ্বের পাশাপাশি ইউরোপ, আমেরিকা ও অসংখ্য অমুসলিম রাষ্ট্রগুলো মানবতার দায়বোধ থেকে তাদের দায়িত্ব পালনে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছে। এমনকি কট্টর হিন্দুত্ববাদী ও মুসলিম বিদ্বেষী সরকার ও রাষ্ট্র ইন্ডিয়ার মুসলিম, অমুসলিমরাও অবদান রেখেছেন। আমরা তাদেরকেও শ্রদ্ধা জানাই।

আমরা বামপন্থী, কট্টর ইসলাম বিদ্বেষী, বাংলাদেশী সেকুলার ভাবাপণ্য ভাইদের বক্তব্যের বিরোধিতা করছি না; বরং বাস্তবতা তুলে তাদের ধরে ভুল ধারণা দূর করতে চাই। দ্বন্দ্ব নয়, বরং সবাই মিলে ভালো কাজের প্রতিযোগিতায় নামাটাই আমাদের কাম্য। কিন্তু প্রশ্ন হলো সুমূদ ফ্লোটিলার আগে কি গাজায় সহযোগিতা প্রেরণ বন্ধ ছিল?

🔸 যুদ্ধের প্রথম দিন থেকেই মিসর, সিরিয়া, জর্ডান ও লেবাননের সীমান্ত ঘেঁষে বহু ইসলামিক সংস্থা, তাবলীগ, ওয়াকফ, দাওয়াহ কেন্দ্র, ধর্মপ্রাণ সাধারন জনগণ আশ্রয় ও চিকিৎসা সহায়তা দিয়ে আসছে।
🔸 বাংলাদেশ, পাকিস্তান, তুরকী ও মালয়েশিয়াসহ বহু দেশের আলেমরা আন্তর্জাতিক সংগঠনের মাধ্যমে তহবিল সংগ্রহ ও সচেতনতা গড়ে তুলেছেন।
🔸 মিশরের এক আল-আযহার হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলো ই স রা ই লের মাথা ব্যাথার কারন।
🔸 বাংলাদেশের অসংখ্য মাদরাসা ও ইসলামিক প্রতিষ্ঠানে “ফিলিস্তিন দিবস”, দোয়া ও তহবিল কার্যক্রম নিয়মিত চলছে যা মিডিয়ায় আসে না। কারণ তারা প্রচার নয় সওয়াবের আশায় কাজ করে।
তাদের কাজটা হয়তো ক্যামেরা সামনে নয়, কিন্তু আল্লাহর জন্য চুপচাপ, আন্তরিক ভাবে। আর এটাই নিরব যুদ্ধ। যখন গা যার শিশুরা বো মার নিচে ঘুমিয়েছে তখন মাদরাসার শিশুরা তাদের জন্য রাত্রি জেগে কেঁদেছে। বাংলার হতদরিদ্র তাওহিদী জনতা অর্ধেক রুটির জন্য ১০ টাকা করে চাদা পাঠিয়েছে। হুজুর নিজের সামান্য বেতন থেকে গোপনে পাঠিয়েছে এক মুঠো টাকা, এক থলে দোয়া।

ইউরোপিয়ান রাষ্ট্র, ডিপ্লোম্যাটিক ব্যক্তিত্ব, ই স রা ইলের বন্ধু রাষ্ট্র তার বিরোধী রূপ নেয়ায় এই ক্যাটাগরিতে আমাদের আলেমদের সমুদ্র পাড়ি দেয়ার প্রয়োজন হয়নি। বাংলাদেশের থেকে একজন জার্নালিস্ট জনাব শহিদুল আলম যথেষ্ট। কিন্তু স্থলপথের প্রতিযোগিতায় এই দ্বীনদার মানুষদের সমকক্ষ কেউ ছিল না এবং আমরা প্রতিরাতে আত্মা দিয়ে পাড়ি দিই সেই দূরত্ব যেখানে “ফিলিস্তিন” শব্দটা মানে আমাদের হৃদয়ের ক্ষত। তোমরা যাদেরকে অনুপস্থিত ভাবছো, তারা আসলে মাঠেই আছে শব্দ ছাড়া, ক্যামেরা ছাড়া, তবুও মানবতা ও আল্লাহর জন্য নিরলসভাবে। ফিলিস্তিনে সহযোগিতা যে পথেই পৌঁছাক সমুদ্র, স্থল বা দোয়ার মাধ‌্যমে, সবই আল্লাহর রাস্তায় আমল। কেউ নৌকায় চড়ে যায়, কেউ স্থলপথে, কেউ নিঃশব্দে সেজদায় কাঁদে। কাজের মর্যাদা কাজের আকারে নয় নিয়তের বিশুদ্ধতায়। তাই অন্যের ত্যাগকে ছোট করে নিজেকে বড় দেখানো, আসলে নিজের হৃদয়ের ক্ষুদ্রতাকেই প্রকাশ করে।

আমাদের স্বল্প জ্ঞানে বাংলাদেশী যে সকল সংগঠন উল্লেখযোগ্য ও নিরলসভাবে গা য যা র জন্য কাজ করে যাচ্ছেঃ
১/ BPFO
ফেসবুকঃ Bangladesh Palestine Friendship Organization-BPFO
২/ ওয়ার্ল্ড ওয়ান উম্মাহ
ফেসবুকঃ World One Ummah Foundation
৩/ MYDO
ফেসবুকঃ MY Development Organization - MYDO
৪/ Mojo
ফেসবুকঃ Akij-Monowara Trust
৫/ আশ ফাউন্ডেশন
ফেসবুকঃ Alhaj Shamsul Hoque Foundation
৬/ হাফেজ্জি চ্যারিটেবল
ফেসসবুকঃ Hafezzi Charitable Society Of Bangladesh
৭/ হাফেজ্জি সেবা ফাউন্ডেশন
ফেসবুকঃ হাফেজ্জী হুজুর রহঃ সেবা ফাউন্ডেশন
৮/ বি এম শাবাব
ফেসবুকঃ B.M. Sabab Foundation
৯/ পিসব
ফেসবুকঃ People’s Improvement Society of Bangladesh PISOB পিসব

আমাদের জানার বাহিরে আরও অনেক উল্লেখযোগ্য সেবা সংস্থা নিয়মতান্ত্রিক ও নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এমন কোনো সংগঠন সম্পর্কে আপনার জানা থাকলে অনুগ্রহ করে তাদের নাম মেনশন করুন। যাচাই-বাছাই পূর্বক তাদের নামও পোস্টে সংযোজন করা হবে।

ভিডিওঃ সাবেক সভাপতির নিজেস্ব আইডি থেকে সংগ্রহীত।

শুভকামনায়
প্রচার বিভাগ, Bangladesh Palestinian friendship organisation (BPFO)

Address

Nasr City
Nasr City
4450113

Telephone

+201154108271

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh Palestine Friendship Organization-BPFO posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Bangladesh Palestine Friendship Organization-BPFO:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram