National EYE

National EYE YOU CAN GET HERE ALL TYPE OF LATEST DESIGN BRANDED FASHIONABLE EYE WEAR, SUN GLASS, PARTY GLASS, SWIMMING GLASS AND ALL TYPE OF PRESCRIBED GLASS MADE HERE

09/07/2017

thanks

 #কিভাবে_বুঝবেন_আপনার_চশমা_দরকারনিজের আশেপাশে একটু তাকিয়ে দেখুন তো। কী দেখলেন? অনেকের চোখেই শোভা পাচ্ছে চশমা, তাই না? জী...
25/05/2016

#কিভাবে_বুঝবেন_আপনার_চশমা_দরকার

নিজের আশেপাশে একটু তাকিয়ে দেখুন তো। কী দেখলেন? অনেকের চোখেই শোভা পাচ্ছে চশমা, তাই না? জীবনযাত্রার বিভিন্ন আঙ্গিকের কারণেই আজকাল কম বয়সেই অনেকের চশমা দরকার হচ্ছে। চশমা দরকার কি না, তা আসলে চোখের ডাক্তারের কাছে গিয়েই নিশ্চিত হওয়া ভালো। তবে কিছু কিছু লক্ষণ দেখে আপনিও আন্দাজ করে নিতে পারবেন আপনার চশমা নেওয়ার সময় এসে গেছে কিনা। চলুন দেখে নেই এসব লক্ষণ।

১) আপনি কম্পিউটারের সামনে ঝিমুতে থাকেন
আমাদের চোখের পেশীগুলো সবচাইতে বেশি ক্লান্ত হয় তখনই যখন আমরা খুব কাছে থেকে কোনোকিছু দেখি এবং খুঁটিনাটিগুলোর ব্যাপারে মনোযোগ দেই- যেটা কম্পিউটারে কাজ করার ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। আপনার দৃষ্টিশক্তি কমে গেলে এসব পেশীর কাজ আরও বেড়ে যায়। এসব পেশীর ক্লান্তির ফলে আপনার ঘুম পায়। যদি আপনি চশমা নেন এবং এর পরেও আপনার চোখ ক্লান্ত হয়ে যায়, তাহলে মনিটর একটু দূরে রেখে কাজ করুন এবং ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলুন।
২) পড়ার জন্য উজ্জ্বল আলো দরকার হয় আপনার
সাধারণ রিডিং ল্যাম্পের আলোয় যদি আপনি বই পড়তে না পারেন, যদি আরও কয়েকটা লাইট জ্বালাতে হয় তাহলে চিন্তার কারণ আছে বই কী। বিশেষ করে আগে কম আলোয় পড়তে পারতেন, এখন বেশি আলো দরকার হয় তবে সেটা ভালো কথা নয়। এটা বয়সের সাথে সাথে দেখা দিতে পারে। গবেষণায় দেখা যায়, ২০ বছর বয়সী মানুষের তুলনায় ৬০ বছর বয়সী মানুষের প্রায় ৩ গুণ আলো দরকার হয়।
৩) বই পড়তে গেলে আপনার হাত ব্যথা হয়ে যায়
অদ্ভুত কথা তাই না? কিন্তু ভাবুন, হাতে ধরে বই পড়ার সময়ে কি আপনি চোখের খুব কাছে এনে বই পড়েন এবং হাত ব্যথা হয়ে যায় সহজেই? অথবা চোখ থেকে খুব দূরে ধরে রেখে বই পড়তে হয়? দুই ক্ষেত্রেই আপনার চশমা দরকার হতে পারে।
৪) যখন তখন মাথাব্যথা হচ্ছে আপনার
একটানা অনেকক্ষণ ধরে কাজের ফলে চোখের ওপর অনেক চাপ পড়ে। এই চাপ থেকে সহজেই মাথাব্যথা হতে পারে আপনার। অথবা মাথাব্যথা থাকলে সেটাকে আরও তীব্র করতে পারে। চোখের ঠিক পেছনে ব্যথা করলে এর কারণ হতে পারে হাইপারওপিয়া বা অ্যাস্টিগমাটিজম। এই দুটি সমস্যাই চশমা ব্যবহারে ঠিক করা যায়। এই মাথাব্যথার শিকার হতে না চাইলে আপনি কাজ করার সময়ে ছোট ছোট বিরতি দিন। ডাক্তারেরা ২০-২০-২০ নিয়ম অনুসরণ করতে বলেন। কাজ করার সময় প্রতি ২০ মিনিট পর পর কমপক্ষে ২০ ফুট দূরের কোনো কিছুর দিকে তাকিয়ে থাকুন ২০ সেকেন্ড। এছাড়াও মাথাব্যথা দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে পারেন।

৫) আপনি শাকসবজি খান না
চোখ ভালো রাখার জন্য গাজরই একমাত্র সবজি নয়। অন্যান্য শাকসবজিও আপনার খাওয়া জরুরী। বিশেষ করে সবুজ শাক খাওয়াটা প্রয়োজনীয়। এসব খাবারে থাকে লুটেইন এবং জিয়াজ্যান্থিন। এগুলো হলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আপনার চোখের লেন্স পরিষ্কার রাখে, ছানির সম্ভাবনা কমায় এবং চশমার প্রয়োজনীয়তা দূরে রাখে।
৬) আপনি আলোর ছটা দেখতে পান
যে কোনো বাতির দিকে দৃষ্টি দিলে তাকে ঘিরে একটি আলোর ছটা বা Halo দেখতে পান আপনি। এছাড়াও মনে হয় সেই আলো ছড়িয়ে যাচ্ছে অথবা ম্লান হয়ে যাচ্ছে। লাইট বাল্ব থেকে গাড়ির হেডলাইট পর্যন্ত এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। ডাক্তারের সাথে কথা বলুন কারণ ছানির একটি লক্ষণ হতে পারে এই ব্যাপারটা।
৭) আপনার বয়স ৪০ এর ওপরে
“৪০ পেরোলেই চালশে” গানটা মনে আছে? খুব একটা মিথ্যে নয় কথাটা কারণ এই বয়সে এলে ওপরে উল্লেখ করা উপসর্গগুলো আপনার জীবনে আসতেই পারে। ৪০ থেকে ৬০ পর্যন্ত খারাপ হতে থাকবে আপনার দৃষ্টিশক্তি। ফলে আপনার চশমা লাগতে পারে।
আরও কিছু উপসর্গ আছে যা থেকে বোঝা যেতে পারে আপনার চশমা দরকার-
*রাত্রে দেখতে সমস্যা হওয়া
*অন্ধকার থেকে আলোতে এলে দেখতে সমস্যা হওয়া
*একটি জিনিসকে দুইটি দেখা
*চলতে ফিরতে ধাক্কা খাওয়া, হোঁচট খাওয়া

21/05/2016
18/05/2016

একটা সময় ছিল যখন চশমা চোখে থাকলেই লোকে করুণার চোখে তাকাত, আহা! বেচারার চোখ খারাপ! এখন আর সে সময়টা নেই। কারণ রাস্তায় বের হলেই দেখা যায়, প্রতি দশজনের মধ্যে চারজনেরই চোখে চশমা! এ ছাড়া বর্তমানে তরুণদের কাছে চশমা হয়ে উঠেছে ফ্যাশনের অংশ। কারণ 'লুক' পাল্টানোর জন্য চশমার জুড়ি নেই!
চশমা যে কারণেই পরা হোক না কেন, তার ফ্রেম হওয়া চাই চেহারার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তাই চশমার ফ্রেম কিনুন মুখের গড়নের সাথে মানিয়ে যায় এমন আকারের। মুখের আকার গোলাকার হলে একটু লম্বাটে ফ্রেম ভালো মানায়। এ ছাড়া আয়তকার বা কোণা উঁচু এমন ফ্রেমও উপযোগী। তবে ছোট গোল চশমা বা ডিম্বাকৃতির ফ্রেম আদর্শ। যদিও এ ধরনের ফ্রেম এখন চলতি ফ্যাশন নয়। ডিম্বাকৃতির মুখের ক্ষেত্রে যেকোনো ফ্রেমই মানিয়ে যায়। গায়ের রং বুঝে ফ্রেম পছন্দ করাটা বুদ্ধিমানের পরিচায়ক। সুন্দর একটা ফ্রেম কেনার পর যদি গায়ের রঙের সঙ্গে না যায় তাহলে সুন্দর ফ্রেমের মূল্য থাকে না। তাই গায়ের রং বুঝে ফ্রেম কিনতে হবে। যাদের মুখ গোলাকার তারা গোলাকৃতির ফ্রেম ছাড়া যেকোনো ফ্রেম পরলেই ভালো লাগবে। লম্বাটে চেহারার জন্য ভালো দেখাবে ওভাল এবং আয়তাকার ফ্রেম। গোলাকৃতির ফ্রেমও চাইলে পরে দেখতে পারেন। সবচেয়ে ভালো হয় চশমার ফ্রেম কেনার সময় সঙ্গে কাউকে নিয়ে গেলে। আপনি বিভ্রান্তিতে পড়লে সাথের মানুষটি আপনাকে সাহায্য করতে পারবে। বাজারে চশমার ফ্রেম পাওয়া যায় নানা ধরনের, নানা রঙের। এখনকার চশমার ট্রেন্ড হলো রঙিন ফ্রেম। সেটা একরঙাও হতে পারে, আবার শেডেরও হতে পারে। চলছে অ্যানিমেল প্রিন্টের চশমাও! এগুলো পছন্দ না হলে পরতে পারেন কালো, সোনালি বা রুপালি রঙের ট্র্যাডিশনাল ফ্রেম। মেটাল, প্লাস্টিক বা ফাইবার—যেকোনো ধরনের চশমার ফ্রেম বেছে নিতে পারেন নিজের জন্য l নানান ধরনের ফ্রেম পেয়ে যাবেন আমাদের এখানে, এবং তুলনামূলক বেশ কম দামেই l

Address

TAMLIBANDH
Bankura
722101

Telephone

+918158930393

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when National EYE posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram