Dr. Sumon K Biswaas

Dr. Sumon K Biswaas Dr. Sumon K Biswaas
B.H.M.S-National Instiute of Homeopathy;Kolkata
MPH-Epidemiology;TATA, Mumbai
M.D.(Hom)-JSPS Govt.

Homeopathic Medical College;Hyderabad (Gold Medalist)
Ex-Health Officer, Save the Children International.
+919163111840 Dr. Sumon K Biswas is a highly educated and experienced practitioner in the field of Homoeopathic medicine. Holding a Bachelor of Homoeopathic Medicine and Surgery (BHMS) degree from the esteemed National Institute of Homoeopathy (NIH) in Kolkata, Dr. Biswas has a robust understanding of the principles and practices of Homoeopathy. His outstanding academic achievements are further augmented by a Master of Public Health (MPH) in Epidemiology from the Tata Institute of Social Sciences in Mumbai, and a Doctor of Medicine (MD) from the JSPS Govt. Homoeopathic Medical College in Hyderabad. Dr. Biswas was honored with the AYUSH scholarship awarded by the Government of India through the High Commission of India in Bangladesh. This scholarship allowed him to fulfill his academic aspirations and further develop his expertise in the field. In addition to his academic credentials, Dr. Biswas brings a vast wealth of practical experience to his practice. He served as a District Health Officer for Maternal and Newborn Health with Save the Children International in Bangladesh, giving him a comprehensive understanding of community health needs and the impact of Homoeopathic medicine on public health. With seven years of experience in practicing Homoeopathic medicine, Dr. Biswas is well-equipped to assist patients with a wide range of acute and chronic health conditions, particularly in rural communities. Dr. Biswas's interest in personalized medicine reflects his dedication to providing patient-centered care. He recognizes that each patient is unique and their health needs and goals differ. He strives to create tailored treatment plans that take into account each patient's individual life history. His objective is to ensure that each patient receives the best possible care, tailored to their specific needs. This approach aligns with the principles of Homoeopathic Medicine, which emphasizes individualized treatment and focuses on the whole person, not just their physical symptoms. This allows him to achieve the best possible outcomes for his patients and effectively manage their health conditions. Dr. Sumon K Biswas is making a significant contribution to the advancement of Homoeopathic research and ensuring that this system of medicine continues to play a crucial role in promoting good health and well-being. With his exceptional skills and commitment to the practice of Homoeopathic medicine, he brings a wealth of academic and practical experience to his practice. His dedication to patient-centered care, combined with his expertise in the field, make him an excellent choice for anyone seeking high-quality Homoeopathic care.

09/08/2025

আমি আশা করি আমরা আমাদের শিশুদের স্বাস্থ্য রক্ষা করব এবং প্রাকৃতিক খাবার, শাকসবজি, ফলমূল এবং ঘরে রান্না করা খাবারের দিকে ফিরে যাব, প্রিজারভেটিভ, কৃত্রিম রঙ এবং আমাদের শিশুদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে এমন যৌগযুক্ত সমস্ত খাবারের পরিবর্তে।

শরীরের কত শতাংশ পুড়েছে, কীভাবে হিসাব করা হয়।আগুন, গরম পানি বা রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে শরীরের কোনো অংশ পুড়ে গেলে, চিক...
22/07/2025

শরীরের কত শতাংশ পুড়েছে, কীভাবে হিসাব করা হয়।

আগুন, গরম পানি বা রাসায়নিক পদার্থের সংস্পর্শে শরীরের কোনো অংশ পুড়ে গেলে, চিকিৎসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর একটি হলো শরীরের কত শতাংশ অংশ পুড়েছে (বার্ন সারভেস এরিয়া) তা নির্ধারণ করা। কারণ এই তথ্য জানার মাধ্যমে চিকিৎসক বুঝতে পারেন আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনঝুঁকি কতটা, কেমন চিকিৎসা দরকার, তরল পদার্থ কতটা দেওয়া উচিত এবং রোগীকে ইনটেনসিভ কেয়ারে রাখতে হবে কি না।

নিচে শরীরের পোড়ার শতকরা হিসাব কীভাবে নির্ধারণ করা হয় আসুন জেনে নেওয়া যাক~

১. রুল অব নাইনস
এই নিয়মটি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এতে শরীরকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে প্রতিটি অংশের একটি নির্দিষ্ট শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। শরীরের অংশ শতাংশ। এখানে মাথা ও গলা ৯ শতাংশ, শরীরের সামনের অংশ (বুক ও পেট) ১৮ শতাংশ, শরীরের পেছনের অংশ ১৮ শতাংশ, প্রতিটি হাত ৯ শতাংশ, প্রতিটি পা ১৮ শতাংশ এবং যৌনাঙ্গ / জননাঙ্গ ১ শতাংশ।

২. লুন্ড এবং ব্রাউডার চার্ট
এই পদ্ধতি শিশুদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর, কারণ শিশুদের মাথার অনুপাত প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বেশি। এই চার্ট অনুযায়ী বয়স অনুযায়ী প্রতিটি অঙ্গের শতাংশ পরিবর্তিত হয়। এই পদ্ধতিতে শিশুর বয়স যত কম, মাথার শতাংশ তত বেশি ধরা হয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পা ও শরীরের অংশের শতাংশ বাড়ে। এটি একটু জটিল, তাই অভিজ্ঞ চিকিৎসক বা বার্ন ইউনিটের চিকিৎসকরা এটি ব্যবহার করে সঠিক শতাংশ নির্ধারণ করেন।

৩. রুলস অব পালম
যেসব পোড়ার অংশ ছোট বা অদ্বিতীয় (ইরেগুলার শেপড) সেক্ষেত্রে এই নিয়ম ব্যবহার হয়। রোগীর নিজের হাতের তালু ধরা হয় তার শরীরের প্রায় ১ শতাংশ। ধরুন, যদি পোড়া অংশ এমন হয় যা প্রায় ৩টি হাতের তালুর সমান হয়, তাহলে বোঝা যাবে প্রায় ৩ শতাংশ পুড়েছে।

এই শতাংশ হিসাব খুবই জরুরি। এর মাধ্যমেই চিকিৎসকরা নির্ধারন করতে পারেন রোগীকে কতটা তরল (আইভি ফ্লুইড) দিতে হবে, পোড়ার ডিগ্রি (প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়) ও শতকরা হিসাব মিলিয়ে মৃত্যুঝুঁকি বোঝা যায়। রোগীকে আইসিইউ বা বার্ন ইউনিটে ভর্তি লাগবে কি না তা নির্ধারণ করতে পারেন। সঠিক ওষুধ, ড্রেসিং ও পুনর্বাসনের পরিকল্পনা তৈরি করতে পারেন।

পোড়ার শতকরা হিসাব চিকিৎসার একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। রুলস অব নাইনস, পালম রুল ও লুন্ড এবং ব্রাউডার চার্ট-এই তিনটি পদ্ধতি ব্যবহার করে শরীরের পোড়ার পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। দ্রুত ও সঠিক এই হিসাব নির্ধারণ প্রাণরক্ষা এবং উপযুক্ত চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য অপরিহার্য।
তবে শরীরের পোড়ার শতকরা হিসাব নির্ধারণ করা জরুরি হলেও, এটি অভিজ্ঞ মেডিকেল পেশাদাররাই নির্ভুলভাবে করতে পারেন। সাধারণ মানুষের জন্য ধারণা পাওয়ার জন্য নিয়মগুলো সহায়ক হতে পারে, তবে চূড়ান্ত চিকিৎসা সিদ্ধান্তের জন্য হাসপাতালে গিয়ে প্রফেশনাল পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

………………………………………………………………..
Dr. Sumon K Biswaas
Dr. Sumon K Biswaas
BHMS; National Institute of Homeopathy, (Kolkata)
M.D ; University Topper(Govt. Homeopathic Medical College Hyderabad)
MPH (Epidemiology) ; Tata Institute Mumbai.
Ex-House Physician Saltlake Homeopathy Hospital Kolkata.
ICCR-AYUSH Scholar; Govt. of India.

India: HP Homeopathy International
Maa Sarada Road, Pioneer Park, Barasat, (Railway station platform-5)
Mobile: 9163111840(WhatsApp) / 9674476993

Bangladesh: ⁨
⁨01717-006259⁩

📞📱: ⁨01717-006259⁩ (Bangladesh)
+919163111840( India)

অনেক অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসক আছেন যারা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ দেন। আমি এমন কিছু সার্জনকে জানি যারা হোমিওপ্যাথির ক্যালেন্ডুলা ব্...
16/07/2025

অনেক অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসক আছেন যারা হোমিওপ্যাথিক ওষুধ দেন। আমি এমন কিছু সার্জনকে জানি যারা হোমিওপ্যাথির ক্যালেন্ডুলা ব্যবহার করেন ড্রেসিংয়ে, কারণ এটি দ্রুত ক্ষত সারাতে সাহায্য করে — এটি অ্যালোপ্যাথিক অ্যান্টিবায়োটিকের থেকেও ভালো কাজ করে।

এটি হলো "ক্রস প্র্যাকটিস"।
যেমন অল্প কিছু হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক ক্রস প্র্যাকটিস করেন, তেমনি কিছু অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসকরাও এটি করেন।

কিন্তু সবাই নয়।
অধিকাংশ হোমিওপ্যাথি কলেজ থেকে পাশ করা চিকিৎসক ক্রস প্র্যাকটিস করেন না।
তারা হাসপাতালেও কাজ করেন না।
কিছু চিকিৎসক ক্লিনিকাল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করেন, যাতে কিছু অ্যালোপ্যাথিক অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়। তারপর তারা হোমিওপ্যাথি প্র্যাকটিস শুরু করেন।

হাসপাতালে যারা কাজ করেন, তারা অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ লিখে দেন না। তারা রোগীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও রিপোর্ট মনিটর করেন।
ওষুধ দেওয়া হয় কনসালট্যান্ট চিকিৎসকের মাধ্যমে।

তবে, রোগীদের বিশ্বাস হলো — যেহেতু চিকিৎসক ওষুধ লিখলেন না, তিনি কিছুই করেননি।
তারা চিকিৎসকের মূল্যায়ন ও পর্যবেক্ষণকেই গুরুত্ব দেন না।

যখন হোমিও চিকিৎসক কোনো রুগীর চিকিৎসায় উন্নতি করেন, তখন অনেকে বলেন — "এটি তো স্বাভাবিকভাবে ঠিক হয়ে যেতো"।
তবে যদি ভালো না হয়, তখন বলা হয় — "হোমিওপ্যাথি কাজ করে না"।

তাহলে দোষ কার?

একজন চিকিৎসকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, যিনি বলেছেন বহু রোগী হোমিওপ্যাথি গ্রহণ করে কারণ অ্যালোপ্যাথি রোগ সারাতে পারেনি।

অবশ্যই এটি সত্যি।
কারণ অনেকেই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা তখনই বেছে নেয় যখন অ্যালোপ্যাথি কাজ করেনি, রোগ দীর্ঘস্থায়ী হয়েছে বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছে।

রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, বহু রোগী হোমিওপ্যাথি গ্রহণ করেন কারণ অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসকরা রোগ খুঁজে পাননি বা ব্যর্থ হয়েছেন।

এক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় রোগী তখনই হোমিওপ্যাথি গ্রহণ করেন, যখন তারা হতাশ হয়েছেন।

প্রাকৃতিক ও বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণের প্রবণতা বিশ্বব্যাপী বাড়ছে — বিশেষ করে যেসব ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী বা জটিল রোগে অ্যালোপ্যাথি ব্যর্থ হয়েছে।

এবং এ কারণেই কিছু অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসক নিজেরাও রোগীদের হোমিওপ্যাথি গ্রহণে পরামর্শ দেন।

হাসপাতালে বেশিরভাগ ডাক্তার হয়তো তা করেন না, তবে গ্রামীণ বা প্রত্যন্ত অঞ্চলে রোগীরা বহু ক্ষেত্রেই বিকল্প পদ্ধতির আশ্রয় নেন

~ডঃ ডমিনিক ডায়াস একজন নিবন্ধিত হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক এবং সেন্ট্রাল কাউন্সিল অফ হোমিওপ্যাথির সদস্য।

With deep gratitude and joy, I’m happy to share that I have received provisional admission to the PhD program at IIT (IS...
13/07/2025

With deep gratitude and joy, I’m happy to share that I have received provisional admission to the PhD program at IIT (ISM) Dhanbad — one of India’s premier institutions. This is a significant step forward in my academic journey, and I am thankful to everyone who supported and believed in me throughout this path.
Your blessings and prayers are always appreciated as I begin this new chapter.

🔹 অসীম কৃতজ্ঞতা ও আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি যে, আমি ভারতের অন্যতম স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান IIT (ISM) ধানবাদ-এ পিএইচডি প্রোগ্রামে provisional admission পেয়েছি।
এটি আমার একাডেমিক যাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, এবং এই পথে যারা পাশে ছিলেন, উৎসাহ দিয়েছেন—তাদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞ।
নতুন এই যাত্রার জন্য আপনাদের আশীর্বাদ কাম্য।IIT Dhanbad - ISM

🔍 CBC টেস্ট করে আমরা কী জানতে পারি?✅ ১. হিমোগ্লোবিন (Hb)– এটি রক্তের অক্সিজেন বহনের প্রধান উপাদান।– কম থাকলে রক্তস্বল্পত...
07/07/2025

🔍 CBC টেস্ট করে আমরা কী জানতে পারি?

✅ ১. হিমোগ্লোবিন (Hb)

– এটি রক্তের অক্সিজেন বহনের প্রধান উপাদান।
– কম থাকলে রক্তস্বল্পতা (Anemia) বোঝায়।
– বেশি থাকলে হতে পারে ডিহাইড্রেশন বা অন্য রোগ।

✅ ২. লাল রক্তকণিকা (RBC)

– শরীরে অক্সিজেন সরবরাহে কাজ করে।
– কম হলে অ্যানিমিয়া, বেশি হলে পলিসাইথেমিয়ার সম্ভাবনা।

✅ ৩. সাদা রক্তকণিকা (WBC)

– এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার প্রধান সৈনিক।
– বেশি হলে ইনফেকশন বা প্রদাহ।
– খুব কম হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়।

✅ ৪. প্লেটলেট (Platelets)

– রক্ত জমাট বাঁধায় সাহায্য করে।
– ডেঙ্গুর মতো রোগে কমে যায়, ফলে রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়ে।

✅ ৫. হেমাটোক্রিট (HCT)

– রক্তে RBC-এর শতকরা অনুপাত বোঝায়।
– অ্যানিমিয়া বা পানিশূন্যতা নির্ণয়ে কাজে লাগে।

✅ ৬. MCV, MCH, MCHC

– লাল রক্তকণিকার আকার ও গুণগত মান জানাতে সাহায্য করে।
– কোন ধরনের অ্যানিমিয়া হয়েছে – তা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ।

CBC টেস্ট দিয়ে কী কী রোগ বা সমস্যা ধরতে পারি?

☑️ অ্যানিমিয়া (রক্তস্বল্পতা)
☑️ ইনফেকশন বা ভাইরাল জ্বর
☑️ ডেঙ্গু
☑️ ব্লাড ক্যান্সার
☑️ হাড়ের মজ্জা সংক্রান্ত সমস্যা
☑️ শরীরে প্রদাহ বা ইনফ্লেমেশন
☑️ রক্তপাত বা রক্ত জমাট সমস্যার ঝুঁকি

শিশুদের কখন CBC টেস্ট করানো উচিত?

🔸 বারবার জ্বর বা ইনফেকশন হলে
🔸 বাচ্চা দুর্বল, মলিন দেখালে
🔸 হঠাৎ করে চোখ-মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেলে
🔸 শরীরে ব্যথা, ফোলা বা রক্তপাত হলে
🔸 অপারেশনের আগে অথবা রুটিন চেকআপে
Dr. Sumon K Biswaas
………………………………………………………………..
Dr. Sumon K Biswaas
BHMS; National Institute of Homeopathy, (Kolkata)
M.D ; University Topper(Govt. Homeopathic Medical College Hyderabad)
MPH (Epidemiology) ; Tata Institute Mumbai.
Ex-House Physician Saltlake Homeopathy Hospital Kolkata.
ICCR-AYUSH Scholar; Govt. of India.

India: HP Homeopathy International
Maa Sarada Road, Pioneer Park, Barasat, (Railway station platform-5)
Mobile: 9163111840(WhatsApp) / 9674476993

Bangladesh: ⁨
⁨01717-006259⁩

📞📱: ⁨01717-006259⁩ (Bangladesh)
+919163111840( India)

01/07/2025

⚽ ফুটবলটা ফেটে গেল, কিন্তু মজাটা ফুরায়নি! 🌧️বৃষ্টির দিনে গ্রামের মাঠে শুরু হল হ্যান্ডবল—কাদা, হাসি আর খেলার ধুম!জীবনের আসল আনন্দ শহরের নয়, এই সরল গ্রামীণ মুহূর্তগুলোতেই লুকিয়ে আছে।বন্ধু, বৃষ্টি আর খেলা—এর চেয়ে ভালো সময় আর হয় নাকি? 🌾❤️ #ফুটবলফেটে_গেল #গ্রামেরখেলা #বৃষ্টিরদিন #আসলজীবন

শিশুর ঘাড়ে, গলায় বা কানের পেছনে গাঁট? শুধু ফোলা ভাব নয়—হতে পারে বিপদের সংকেত!আজকের দিনে আমাদের সন্তানদের শরীর ও মনের ...
30/06/2025

শিশুর ঘাড়ে, গলায় বা কানের পেছনে গাঁট? শুধু ফোলা ভাব নয়—হতে পারে বিপদের সংকেত!

আজকের দিনে আমাদের সন্তানদের শরীর ও মনের উপর আড়ালে-আবডালে কাজ করছে এমন কিছু শত্রু, যেগুলো আমরা প্রতিদিন নিজের হাতে তাদের দিকে ঠেলে দিচ্ছি—ভেজাল খাবার, অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক, স্ক্রিন আসক্তি এবং অনিয়মিত জীবনযাপন।

📌 গলায় বা ঘাড়ে হঠাৎ দেখা দেওয়া গাঁট কী?
এই গাঁট বা ফোলাভাবকে চিকিৎসাবিজ্ঞানে বলা হয় Lymphadenopathy—লিম্ফনোডের অস্বাভাবিক ফোলা। এটি কোনো নিরীহ জিনিস নয়, বরং সংক্রমণ, টক্সিন জমা হওয়া, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার দুর্বলতা এমনকি ক্যান্সারের মতো মারাত্মক সমস্যার পূর্বাভাসও হতে পারে।

⚠️ শিশুর লিম্ফনোড ফোলার মূল কারণসমূহ:
1️⃣ অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস:
চিপস, কৃত্রিম রঙের মিষ্টি, প্রিজারভেটিভ যুক্ত জুস, ফাস্টফুড—এসব খাবারে থাকা রাসায়নিক লিম্ফ্যাটিক সিস্টেমে বাধা সৃষ্টি করে।

2️⃣ অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার:
ছোটখাটো সর্দি-কাশিতে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ানোর প্রবণতা শরীরের ইমিউন সিস্টেম নষ্ট করে দেয়।

3️⃣ অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম ও কম ঘুম:
স্ক্রিনে আসক্তি ও ঘুম কমে গেলে হরমোন ভারসাম্য ও স্নায়ুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর প্রভাব পড়ে দেহের রক্ত ও লিম্ফ সঞ্চালনে।

4️⃣ শারীরিক পরিশ্রম ও রোদে না বের হওয়া:
রোদ ও খেলাধুলা শিশুদের প্রাকৃতিক রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এর অভাবে শরীরে টক্সিন জমে।

🧠 এই গাঁটের শরীর ও মনের উপর প্রভাব কী হতে পারে?
ঘন ঘন মাথাব্যথা বা মাথা ভার লাগা
ক্লান্তি ও একাগ্রতার অভাব
কান ভার বা শুনতে সমস্যা
মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া
চোখে ঝাপসা দেখা
মনোযোগ হ্রাস
ঘুমের ব্যাঘাত বা দুঃস্বপ্ন দেখা
🧒 আচরণগত পরিবর্তনের লক্ষণগুলিও গুরুত্বপূর্ণ:
অতিরিক্ত রাগ বা বিরক্তি
পড়াশোনায় মনোযোগ না থাকা
আত্মবিশ্বাসের অভাব
হঠাৎ করে চুপচাপ হয়ে যাওয়া বা অতিরিক্ত চঞ্চলতা
বন্ধুদের থেকে আলাদা থাকা
বারবার একই কথা বলা বা কথা ভুলে যাওয়া
এসব পরিবর্তনকে “শুধু মেজাজ” বলে উড়িয়ে দিলে ভুল করবেন। এগুলো হতে পারে শরীরের গভীর কোনো রোগের প্রতিফলন।

🌿 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
হোমিওপ্যাথি লক্ষণ নয়, দেখেন সমগ্র মানুষটিকে—তার শরীর, মন ও অভ্যাসসহ। শিশুর গাঁটের ধরন, মানসিকতা, খাওয়া-দাওয়া, ঘুম ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে নির্দিষ্ট ওষুধ নির্বাচন করা হয়।

✅ সম্ভাব্য কার্যকর ওষুধসমূহ:
Baryta carbonica
Calcarea carbonica
Silicea
Tuberculinum
Hepar sulph
Kali iodatum
Lycopodium
❗ সতর্কতা: নিজে থেকে ওষুধ দেওয়া বিপজ্জনক হতে পারে। বিশেষজ্ঞ হোমিওপ্যাথ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই সঠিক পথ।

চিকিৎসা ও পরামর্শ:
চিকিৎসায় আমি অবশ্যই "ইউরোপ স্টেন্ডার্ড" অর্জিনাল জার্মানি, ইন্ডিয়ান ও সুইজারল্যান্ডের মেডিসিন ব্যবহার করি।
………………………………………………………………..
Dr. Sumon K Biswaas
BHMS; National Institute of Homeopathy, (Kolkata)
M.D ; University Topper(Govt. Homeopathic Medical College Hyderabad)
MPH (Epidemiology) ; Tata Institute Mumbai.
Ex-House Physician Saltlake Homeopathy Hospital Kolkata.
ICCR-AYUSH Scholar; Govt. of India.

India: HP Homeopathy International
Maa Sarada Road, Pioneer Park, Barasat, (Railway station platform-5)
Mobile: 9163111840(WhatsApp) / 9674476993

Bangladesh: ⁨
01717-006259

📞📱: ⁨01717-006259⁩ (Bangladesh)
+919163111840( India)

28/06/2025

প্রত্যেক বাবা মায়ের এই ভিডিওটা
ভালো করে দেখা উচিত।

হাঁটু ব্যথা রোগে কর্যকরি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমূহ হাঁটু ব্যথা কেন হয় ? আগে জানতে হবে হাঁটু কি ? হাঁটু হল আমাদের শরীরের সবথে...
26/06/2025

হাঁটু ব্যথা রোগে কর্যকরি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমূহ

হাঁটু ব্যথা কেন হয় ?
আগে জানতে হবে হাঁটু কি ?
হাঁটু হল আমাদের শরীরের সবথেকে বড় জয়েন্ট গুলির একটি। এই জয়েন্ট শুধু আমাদের শরীরের ওজন বহন করে তাই নয় আমাদের স্বাভাবিক ভাবে হাঁটতে ও সোজা হয়ে দাঁড়াতে, দৌড়াতে ও বসতেও সাহায্য করে। খেলাধুলা বা দৌড়াদৌড়ি করার সময় আমাদের হাঁটু অনেক ধকল সহ্য করে।

★আমাদের হাঁটু কি ভাবে গঠন ?
হাঁটুর জয়েন্ট তৈরি হয় মূলত তিনটি হাড় দিয়ে, FEMUR বা উরুর হাড়, PATELA বা মালাই চাকি ও TIBIA বা জঙ্ঘাস্থি।

অনেক টেবিল বা চেয়ার এর নিচে যেমন শক্ত রবার কিম্বা প্লাস্টিক এর আবরন থাকে, তেমনি এই সব হাড়ের শেষপ্রান্ত কার্টিলেজ বা তরুনাস্থি দিয়ে ঢাকা থাকে, যাতে হাঁটুর জয়েন্ট-এ ঘর্ষণ বা আঘাত কম লাগে এবং ঘর্ষণ জনিত ক্ষয় কম হয়।
তরুণাস্থি ( Cartilage) এক ধরনের যোজক কলা। এটি অস্থির মতো শক্ত নয়। তরুণাস্থিতে রক্তনালী থাকে না। তাই তরুণাস্থির বৃদ্ধি ও মেরামত ধীর গতিতে হয়। তরুণাস্থিতে স্নায়ুকোষও নেই। এটি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও ব্যাথা অনুভূত হয় না।
সমগ্র জয়েন্ট -এর ভিতরটি সায়নোভিয়াল মেমব্রেন বা ঝিল্লি দিয়ে ঢাকা থাকে। এই সায়নোভিয়াল মেমব্রেন সায়নোভিয়াল ফ্লুইড তৈরি করে, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

মোটরগাড়ির মোবিল অয়েল যেমন ঘর্ষণ জনিত ক্ষয় রোধ করে, ঠিক তেমনি সায়নোভিয়াল ফ্লুইড হাঁটুর ঘর্ষণ জনিত ক্ষয় রোধ করে।

সমগ্র হাঁটুর জয়েন্টটি কয়েকটি লিগামেন্ট ও ক্যাপসুল দিয়ে জোড়া থাকে। তার উপর থাকে মাংসপেশি যা হাঁটুর জয়েন্টটির বিভিন্ন মুভমেন্ট-এ সাহায্য করে।

হাঁটুর জয়েন্ট এর চারপাশে থাকে সূক্ষ্ম নার্ভের জালিকা, যা হাঁটু তে তৈরি হওয়া ব্যথার অনুভূতি ব্রেইন-এ পাঠিয়ে দেয়, এবং আমরা হাঁটু ব্যাথা অনুভব করি।

হাঁটু জয়েন্টে পাঁচটি প্রাথমিক bursae আছে।

১)patellar bursa

২)Infrapatellar bursa

৩)Pes anserine bursa

৪)semimembranosus
bursa

৫)Suprapatellar bursa
সহ হাঁটুর জয়েন্টে আরো 12 টি বার্সা পাওয়া যায়।

একটি Bursae হল একটি তরল-ভরা থলি যা নিশ্চিত করে যে শরীরের অঙ্গগুলির মধ্যে কম ঘর্ষণ ঘটাতে।
Bursaeর প্রদাহ ( Inflammation) কে bursitis বলে।

হাঁটুর ব্যথার কারনঃ
বিভিন্ন কারনে হাঁটুর ব্যথা হতে পারে।

১),৪০ বছর বয়সের নীচে হাঁটু ব্যথা হলে, সাধারনত হয় চোট-আঘাত থেকে যেমন লিগামেন্ট বা কার্টিলেজ ছিঁড়ে যাওয়া থেকে।

২),প্রদাহ থেকে যেমন রিউমাটএড আরথ্রাইটিস বা স্পনডাইলো আরথ্রাইটিস থেকে।

৩), ৪০ বছর বয়সের বেশি মানুষের হাঁটু ব্যথা হলে সাধারনত হয় অষ্টিও আর্থরাইটিসের থেকে।

হাঁটু ব্যথার সবচেয়ে বেশি এই অষ্টিও আর্থরাইটিসের কারনে হয়।

হাঁটু ব্যথার অন্যান্য কারণগুলি খুব বেশি দেখা যায় না,
আমরা মূলত অষ্টিও আর্থরাইটিস নিয়ে আলোচনা করব।

★অষ্টিও আরথ্রাইটিস কি?
এটি একটি ক্ষয়জনিত রোগ।
ধীরে ধীরে হাঁটুর কার্টিলেজের ক্ষয় হতে থাকে, হাড়ের ক্ষয় প্রাথমিকভাবে হয় না।
কার্টিলেজের ক্ষয় হতে থাকে বলে এটি অমসৃণ হয়ে যায়। ধীরে ধীরে কার্টিলেজের উচ্চতা কমে যায় এবং হাড় গুলোর মাঝের ফাঁক কমে যায়।
কার্টিলেজের ক্ষয়এর ফলে এর ঠিক উপরেই থাকা সায়নোভিয়াল ফ্লুইড উৎপন্নকারী গ্রন্থিগুলিরও ক্ষয় হয় এবং সায়নোভিয়াল ফ্লুইড কম তৈরি হয়।
সায়নোভিয়াল ফ্লুইড কম তৈরি হওয়ার ফলে ঘর্ষণজনিত ক্ষয় আরও বেশি করে হতে থাকে।
এর ফলে হাঁটুর হাড়গুলোর একে অপরের সঙ্গে ঘর্ষণ হয়, এবং ব্যথার উৎপন্ন হয়।
অষ্টিও আরথ্রাইটিস এর পরিবর্তন গুলি চক্রাকারে চলতে থাকে এবং ধীরে ধীরে রোগটি বাড়তেই থাকে।

★হাঁটুর অষ্টিও আরথ্রাইটিস কারণ কী ?

এখানে একটু অন্য ভাবে আলোচনা করা যেতে পারে,

★★★কার্টিলেজর ক্ষয় বা অষ্টিও আর্থরাইটিসের মুল কারণ ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স।★★★

ইনসুলিন রেজিস্ট্যাস কেন হয় এ নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করতে হবে, এই বিষয়ে অন্য কোন প্রতিবেদনে আলোচনা করবো।

কিন্তু ইনসুলিন রেজিস্ট্যাস হলে রক্তে অতিরিক্ত সুগার ফ্যাটে পরিনত হয়, এতে শরীরের ওজন বাড়ে এবং হাড়ের ক্ষয়। এই করনে হাটুর ( Cartilage ) তরুণাস্থি ধ্বংস হয়।

★HOMA-IR টেস্ট করলে বোঝা যাবে ইনসুলিন রেজিস্ট্যাস আছে কি না চিকিৎসককে সেই দিকে নজর দিতে হবে।
ওজন বেশী হলে হাঁটুর ওপর ধকল বেশী হয়।

হাঁটুর অষ্টিও আরথ্রাইটিস এর প্রধান লক্ষণ হল হাঁটুর ব্যথা।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় লক্ষ্মণ উপর নির্ভর করে ঔষধ নির্বাচন করতে হয়।

★তাই কিছু লক্ষ্মণ উল্লেখ করলাম

১). সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করা বা পরিশ্রমের পর হাঁটুর ব্যথা বেড়ে যাওয়া।

২). সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর বা অনেকক্ষণ বিশ্রাম নেওয়ার পর হাঁটু আড়ষ্ট হয়ে যাওয়া।

৩). চলাফেরা করার সময় হাঁটুর গাঁটে শব্দ হওয়া।

৪).হাঁটু ফুলে যাওয়া।

৫) উরুর মাংসপেশীর ক্ষয় হয়ে যাওয়া।

৬). হাঁটু ভাঁজ করার সময় ব্যথা হয়।

৭). ধীরে ধীরে সামান্য নড়াচড়াতেও অসহ্য ব্যথা ও অস্বস্তি হয়। এবং হাঁটু নড়ানো যায় না।

৮). হাঁটুর গাঁট আড়ষ্ট হয়ে যায়।

৯).বসে থাকা অবস্থাতেও ব্যথার অনুভুতি।

১০). মহিলাদের মেনোপজ পর অস্টিও আর্থ্রাইটিস দেখা দিতে পারে তবে অনেকে ক্ষেত্রে অস্টিওপরোসিস দেখা যেতে পারে।

অস্টিওপোরোসিস প্রায়ই অস্টিওআর্থারাইটিসের সাথে বিভ্রান্ত হয় কারণ প্রায়শই মানুষের উভয়ই থাকে। যদিও অস্টিওআর্থারাইটিস একটি জটিল রোগ যা জয়েন্টে ব্যথা সৃষ্টি করে এবং জয়েন্টের গতিশীলতা এবং কার্যকারিতা হ্রাস করে। অস্টিওপরোসিস
রোগে হাড় ভঙ্গুর হয়ে যায়। হাড় ভেঙে যেতে পারে এবং এটি প্রায়শই একটি নীরব রোগ হিসাবে উল্লেখ করা হয় কারণ বেশিরভাগ রোগীই জানেন না যে তাদের হাড় দুর্বল হয়ে যাচ্ছে।

এছাড়াও আরো কিছু লক্ষ্মণ দেখা যায়।

দীর্ঘদিন ধরে এই ব্যথা চলতে থাকলে তা স্বাভাবিক জীবনের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।

শেষ পরিণতি হাঁটু পরিবর্তন ( KNEE REPLACMENT)।

এ থেকে রক্ষা করতে পারে সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

শুধু চিকিৎসা করলে হবে না,

সাথে প্রয়োজন জীবন শৈলী পরিবর্তন।

সঠিক খাদ্যাভাস।

এবং নির্বাচিত ব্যায়াম।

এই চারটি সমন্বয়ে হাঁটু পরিবর্তনের ( KNEE REPLACEMENT)
মতো পরিস্থিতি রুগীও সম্পুর্ন সুস্থ হয়ে যায়।

★চিকিৎসার আলোচনা শুরু করার আগে কয়েকটি খাবার সমন্ধে আলোচনা করছি। পুষ্টিবিজ্ঞানীদের মতে এই খাবার SUPER FOOD হিসেবে গৃহীত।

CARTILAGE যে প্রোটিন তৈরি, তার নাম "COLLAGEN,"
এই Collagen নিন্মলিখিত খাবারগুলো থেকে পাওয়া যায়

১) LEGUMES ( শিম গোত্রের অন্তর্গত খাদ্যশস্য )

অথাৎ ডাল জতীয় খাবার, প্রধানত: বিউলি,মুগ,মসুর,ছোলা,মটর,অড়হর,মাষকলাই, খেসারি,রাজমা,সোয়াবিন প্রভৃতি শুঁটিজাতীয় মৌসুমি ফসলের শুকনো বীজ। এই গুলো সব প্রদাহ হীন হয়,সেই কারণে জ্বালা কম হয়,জ্বালা কমের জন্য Cartilage পর্দা ক্ষয় কম হয়, অত্যধিক পরিমাণে LEUCINE AMINO ACID আছে, যা Cartilage পুনরায় বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করে।

২).CITRUSES FRUITS
( ভিটামিন সি যুক্ত টক জাতীয় ফল)

যেমন মৌসম্বী,আমলকী, পেয়ারা কুল ( বড়ই) লেবু বা যে কোন মৌসুমি ফল। VITAMIN C
কার্টিলেজ পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে।

৩), BROWN RICE ( ঢেঁকি ছাঁটা চাল )

পুষ্টিগুণের ক্ষেত্রে বাদামী চাল সাদা ভাতের চেয়ে স্বাস্থ্যকর। এই সুপারফুড কম ক্যালরি, চর্বি এবং গ্লুটেন-মুক্ত। অতএব, সমস্ত খাদ্য সচেতন মানুষ সাদা ভাতের চেয়ে এই ভাত পছন্দ করে। এই ভাতে কিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে , যেমন – ফাইবার, খনিজ পদার্থ-দস্তা, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং সেলেনিয়াম, ভিটামিন বি এবং ভিটামিন কে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-ফ্লেভোনয়েড, প্রোটিন
অত্যাবশ্যক ফ্যাটি অ্যাসিড।
এই চাল শরীরে HYALURONIC ACID ক্ষরন বৃদ্ধি করে, এটি হাঁটু দুইটি হাড়ের মাঝে গ্রিসের মতো করে যা হাঁটুর Movement মসৃণ করে।

৪), POMEGRANATE ( ডালিম)

ডালিমে Butyric acid, Ursolic acid এবং কিছু alkaline দ্রব্য আছে। যা Antioxidants ও Anti Inflammatory , এটা Cartilage ক্ষয় রোধ করতে সহয়তা করে।
৫), Nuts ( বাদাম) -

যেমন, চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, কাঠ বাদাম, পেস্তা বাদাম বিশেষ করে আখরোট ( Walnut) ও ব্রাজিল বাদাম , ( Bertholletia excelsa ),
আছে প্রচুর প্রোটিন ও ডায়েটারি ভিটামিন এবং ভিটামিন B Complex ( থায়ামিন) সহ আরোও কিছু মিনারেলস যেমন ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন জিংক ও ম্যাঙ্গানিজ, কপার, সেলেনিয়াম বিশেষ করে আলফা-লিনোলিক অ্যাসিড (ALA) . ( যা প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছ) সহ ওমেগা- ৩ এবং ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড যা হাড়ের ক্ষয় রোধ করে এবং বিশেষ করে Collagen protein তৈরি হতে সহায়তা করে।



৬), Sesame Seeds(সাদা তিল)

একাধিক প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে। তাই প্রতিদিনের খাবারে এই উপকরণটি ব্যবহার করলে শরীরের ক্যানসার প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণেও অত্যন্ত কার্যকরী এই তিল। সাদা তিলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস যা হাড় মজবুত করে এবং অস্টিওপোরোসিসের সম্ভাবনা কমা হয়।

৭), Lime ( পাথুরে চুন)

চুনে আছে ক্যালসিয়াম কার্বনেট, যা সরাসরি হাড়ের উপরে কাজ করে। হাড়ের যেকোনো রোগে, প্রতিদিন গম পরিমাণ চুন খেলে আশাতীত উপকার পাওয়া যায়। ( বিশেষ করে মহিলাদের মেনোপজ হওয়া পর হাড়- ক্ষয় জনিত রোগে উপকারী।)

৮), GREEN TEA

গ্রিন টির মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, বি, বি৫, ডি, ই, সি, ই, এইচ সেলেনিয়াম, ক্রোমিয়াম, জিংক, ম্যাঙ্গানিজ ও সামান্য ক্যাফেইন। এছাড়াও Catechin ও Poly phenol নামে বিশেষ দুই ধরনের উপাদান থাকে, যা toxin ( বর্জ্য পদার্থ) বের করতে সহায়তা করে। শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করা, সব রোগের ক্ষেত্রে অপরিহার্য।

★★★ হাঁটু ব্যথায় কার্যকরী হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সমূ

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা উপসর্গ ভিত্তিক, তাই রোগের ইতিহাস ও লক্ষ্মণ মিলিয়ে ঔষধ নির্বাচন করতে হয়।

তাই নিন্মলিখিত ঔষধ গুলোর নাম ও লক্ষ্মণ দেওয়া হলো।


১), ARNICA MONT 200
হাঁটু ব্যথা যদি আঘাতের কারণে হয়, তা'হলে এই কর্যকরি। বা হটাৎ করে হাঁটুতে ব্যথা,রুগী হাঁটু স্পর্শ করতে দেয় না,সে ক্ষেত্রে এই ঔষধ ভালো কাজ করে।
২), RUTA G 200

হাঁটুতে পুরনো চোট। হাঁটু গেড়ে কিছুক্ষণ বসলে ব্যথা।ব্যথা হাড়ের ভিতরে হচ্ছে,
ব্যথার জন্য পা খুরিয়ে খুরিয়ে হাটে। কিন্তু নড়াচড়া করলে উপশম হয়।
সে ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে।

৩), DULCAMARA 200

এই ঔষধ আবহাওয়া পরিবর্তন সময় বা যারা একবার কিছুক্ষণ এসি ঘরে আবার বাইরের আবহাওয়া আসেন আবার কিছুক্ষণ পর এসি ঘরে যেতে হয়, এই রকম পরিবেশে যাদের কাজ করতে হয়, তাদের' হাঁটু ব্যথা হলে, সে ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে।
৪), RHUS TOX 200

" হাঁটু ব্যথা" উঠতে বসতে ব্যথা, আবার চলাফেরা করলে তখনকার মতো ব্যথা কমে যায়। সে ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে।
৫), BRYONIA ALB. 200

" হাটু ব্যথা" একটু নাড়াচাড়া করলে ব্যথা, স্থির হয়ে বসে বা শুয়ে থাকলে ব্যথা নেই, অনেক সময় হাঁটু ফোলে, শক্ত হয়,লালবর্ণ হয় বা এই ধরনের উপসর্গ নিয়ে একবার ডান হাঁটু, একবার বাম হাটু বা অন্য স্থান পরিবর্তন করে। সে ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে।
৬), CAUSTICUM 200

যারা হাঁটু ব্যথায় বেশ কিছু দিন কষ্ট পারছেন, হাঁটু শক্ত হয়ে যাচ্ছে, হাঁটুতে ছিঁড়ে ফেলার মতো বেদনা, অনেক সময় চললে হাঁটুতে কটমট আওয়াজ করে, এমনকি পায়ের ডিমে খিল ধরে। হাঁটুর নীচের অংশ সরু বা চিকন হয়ে যাচ্ছে, দিনের তুলনায় রাতে ব্যথা বৃদ্ধি হয়।
সে ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে।
৭), GUAIACUM 30, 200

হাঁটু ফোল, হাঁটুর প্রদাহ ( Inflammation) সাথে ব্যথা
সামান্যমাত্র চাপে ব্যথা বাড়ে।গরম সেঁক সহ্য হয় না, তরুণ রোগের ক্ষেত্রে ৩০ শক্তি ব্যবহার করা ভালো।
★পুরনো আঘাতের ইতিহাস থাকে বা Causticum ঔষধটি ব্যবহার করে উপকার না পেলে এই ঔষধটি ব্যবহার করা যেতে পারে।

৮), APIS MEL 30, 200

এটি হাঁটু ব্যথায় ভালো কাজ করে।
হাঁটুর উপরে খুব ফোলে, চাপ দিলে টোপ পড়ে এবং খুব ব্যথা হয়, সব সময়েই মৌমাছির হুলফোটানর ব্যথা, পা ছড়াইতে কষ্ট। ঠান্ডা সেঁক দিলে উপশম।
★উপরের লক্ষ্মণ গুলোর প্রাথমিক অবস্থায় Aconite Nap 30 ভালো কাজ করে কিন্তু তাতে কাজ না হলে Apis mel 30.ভালো করে পর্যবেক্ষণ করে ঔষধ দিতে হবে।
৯), COLCHICUM A 3X, 30

যে সকল মহিলারা হৃষ্টপুষ্ট ও ক্ষমতাশালী এবং মেনোপজ পর হাঁটু ব্যথা হয় সাথে অস্টিওপরোসিস দেখা যায়।
এই ধরনের রোগী সামান্য গোলমাল, তীব্র গন্ধ, কু - কথা, কথার অসম্মতি এবং অন্যের সংস্রব আদৌ সহ্য করতে পারে না।
এই সকল রোগীর ঔষধ।
আক্রান্ত হাঁটুতে Externally
ব্যবহার ( মাদার টিনচার) করলে সাথে সাথে উপশম হয়।

১০), ANGUSTURA VERA 200

এই ঔষধ হাঁটু ব্যথার চরম অবস্থায় ব্যবহার হয়,
হাঁটুর Cartilage ধ্বংস হয়ে Humerus, tibia, femur ক্ষয় হচ্ছে।
দুই হাঁটুতে গাঁটে টাটানি বেদনা,চালিবার সময় প্রচন্ড বেদনা, গাঁটের ভিতর একপ্রকার মড়্মড়্ শব্দ হয়, গাঁট ও পেশী শক্ত, আড়ষ্ট হয়ে থাকে।

১১, KALI IOD 200

এই ঔষধটি পুরাতন হাঁটু ব্যথায় ভালো কাজ করে। তবে রোগীর অল্পতেই ঠান্ডা লাগে এবং নাক দিয়ে জল দিয়ে তরল সর্দি নি:সরন হয়।
এই রোগীর রাতে বিছানায় শুইলেই বৃদ্ধি হয়।
যে সমস্ত রোগী ব্যথায় দ্রুত আরাম জন্য স্টেরয়েড ব্যবহার করেন, তাদের এই ঔষধ বিশেষ কার্যকরী।
১২), SARRACENIA P 30

হঠাৎ করে হাঁটুর হাড়ে ও ঊরুসন্ধিতে ( Knee & hip joint) আঘাত লাগার মতো বেদনা।

13), ASAFETIDA 200

এই ঔষধটি হাঁটু ব্যথায় ভালো কাজ করে, রোগীর টিবিয়া ( Tibia) অস্থির ক্ষয়ের একমাত্র হোমিওপ্যাথিক ঔষধ।
১৪), STRONTIA CARB 6 X

এই ঔষধটি হাঁটু ব্যথায় ভালো কাজ করে, তবে FEMUR অস্থির ক্ষয়ে আরও ভালো কাজ করে।

১৫), OSTEO ARTHRIS NOSODE 1 M

অস্টিওআর্থারাইটিসের খুব ঔষধ। যখন অন্য ঔষধ তেমন কাজ না করলে এই ঔষধ ব্যবহার করতে পারেন।

এ ছাড়াও আরো অনেক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ আছে, যা লক্ষ্মণ মিলিয়ে প্রয়োগ করা যেতে পারে।



১), ARNICA MONT - Q
২), CAPSICUM - Q
৩), CAMPHOR - Q
৪), GAULTHERIA - Q

উপরে চারটি ঔষধ এক সাথে মিলিয়ে বাহ্যিক ( External) প্রয়োগ সাময়িক উপকার পাওয়া যায়। তবে ঔষধ টি ব্যবহার করা পর শুঁকনো গরম সেঁক দিতে হবে।

★ঘরোয়া চিকিৎসা

হাঁটু ব্যথায় বহু বছর আগে থেকে ভারতীয় উপ মহাদেশে, এই ধরনের চিকিৎসা হয়ে আসছে।

১), শিউলী ( সেফালিকা / হারসিঙ্গার/ পারিজাত) ফুলের ৫ -৬ টি পাতা, এক গ্লাস জলে ( পানি) হাল্কা আঁচে ফুটিয়ে অর্ধেক পরিমাণ করে নিয়ে এবং এই সেদ্ধ কারা জলটি ছাঁকনিতে ছেঁকে দিনে বার খেতে হবে।

★★ রাতে সেদ্ধ করে সকালে বা সকালে সেদ্ধ করে রাতে খেতে হবে।

★★★★★
বাহ্যিক প্রয়োগ

১), শিউলী ফুলের ৭-৮ পাতা
২), লাল লঙ্কা ( মরিচ) অর্ধেক বা ১/৪ অংশ , এক সাথে বেঁটে
অ্যালোভেরা জেলের মিশিয়ে বা পেস্ট বানিয়ে হাঁটুতে লাগাতে হবে। হাঁটুতে clockwise মালিশ করতে হবে, একবার ডান দিকে, আরেক বার বাঁ দিক। এই ভাবে দশ মিনিট করে মালিশ করতে হবে।

হাঁটুর উপরে প্রলেপ দিয়ে দুই -তিন ঘন্টা বিশ্রাম নিতে হবে বা রাতে শোবার সময় ব্যবহার করা যেতে পারে ( অবশ্যই সুতির কাপড় বেঁধে নিতে হবে।) রোদে বা শুকনো সেঁক দিতে পারলে ভালো হয়।


ব্যায়াম


১), প্রথমে সোজা হয়ে বসুন। পা দুটো অর্ধেক ভাঁজ করুন। এবার একটি পায়ের গোড়ালি দিয়ে মেঝেতে চাপ দিন। এইভাবে ১০ সেকেন্ড থাকুন। এরপর অপর পায়ে করুন। এটি ১০ বার করুন।

২), প্রথমে সোজা হয়ে বসুন। তারপর একটি বালিশ হাঁটুর নিচে রাখুন। তাহলে দেখা যাবে হাঁটুটি অর্ধেক ভাঁজ করা অবস্থায় আছে। এরপর হাঁটু দিয়ে বালিশের ওপর চাপ দিন। যে হাঁটু দিয়ে বালিশের ওপর চাপ দেবেন ওই পায়ের গোড়ালি সামান্য ওপরে উঠবে। এই ভাবে ১০ সেকেন্ড থাকুন ও এটি ১০ বার করুন।

৩),প্রথমে একটি চেয়ারের ওপর বসুন। এরপর ধীরে ধীরে একটি পা সোজা করে ওপরে তুলতে থাকুন। পা টি সোজা অবস্থায় আসলে ১০ সেকেন্ড ধরে থাকুন। এরপর পা নিচে নামিয়ে নিন ও অপর পায়ে করুন। এই ভাবে ১০ বার করুন।

★*বিশেষ কথা জেনে রাখা ভালো। ★* ঃ-

শরীর কে রোগ মুক্ত করতে প্রতিদিন আহারে ৫০% খাবার ফল এবং স্যালাট খান অথাৎ কাঁচা পাকা ফল কাঁচা সব্জি খান এতে শরীরে পটাসিয়াম ও সোডিয়াম পরিমাণের সমতা বজায় রাখে। পটাসিয়াম ও সোডিয়াম ১ঃ১ থাকলে কোন রোগ আক্রান্তের হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে হলেও autophagy মাধ্যমে শরীর তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়

…………………………………………………
Dr. Sumon K Biswaas
BHMS; National Institute of Homeopathy, (Kolkata)
M.D; (Homeopathy) Gold Medalist (Govt. Homeopathic Medical College Hyderabad)
MPH (Epidemiology) ; Tata Institute Mumbai.
Ex-House Physician Saltlake Homeopathy Hospital Kolkata (NIH)
ICCR-AYUSH Scholar; Govt. of India.
Whatsapp : +919163111840 / +8801717006259

#মূত্রেররং #স্বাস্থ্যজ্ঞান #ডাক্তারেরপরামর্শ #কিডনিরোগ #জন্ডিস #স্বাস্থ্যসচেতনতা #বাংলাহেল্থTips #স্বাস্থ্যপোস্ট #রোগেরলক্ষণ

ব্যথানাশক প্রাকৃতিক খাবার।
25/06/2025

ব্যথানাশক প্রাকৃতিক খাবার।

“মূত্রের রং কি শরীরের অসুস্থতার ইঙ্গিত দেয়?”👉 দেখে নিন কোন রঙের মূত্র কোন সমস্যার লক্ষণ হতে পারে!🟡 হালকা হলুদ বা স্বচ্ছ ...
22/06/2025

“মূত্রের রং কি শরীরের অসুস্থতার ইঙ্গিত দেয়?”

👉 দেখে নিন কোন রঙের মূত্র কোন সমস্যার লক্ষণ হতে পারে!

🟡 হালকা হলুদ বা স্বচ্ছ হলুদ:
• স্বাভাবিক ও স্বাস্থ্যকর মূত্র।
• পর্যাপ্ত পানি পান করছেন।

🟠 গাঢ় হলুদ বা অ্যাম্বার রঙ:
• পানির ঘাটতি বা ডিহাইড্রেশন।
• বেশি ঘাম বা কম পানি খাওয়া।

🟧 কমলা রঙ:
• জন্ডিস হতে পারে।
• কিছু ওষুধ (যেমন: রিফ্যাম্পিসিন) বা ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট।
• ডিহাইড্রেশন।

🟥 লাল বা গোলাপি:
• রক্ত থাকতে পারে (Hematuria) – যা কিডনি, মূত্রথলি বা ইউরিনারি ট্র্যাক্ট সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে।
• কিছু খাবার (যেমন বিটরুট) বা ওষুধ।

🟤 বাদামি বা কোলা রঙ:
• লিভার রোগ (যেমন: হেপাটাইটিস, সিরোসিস)।
• মায়োগ্লোবিনিউরিয়া (পেশি ক্ষয়)।
• জন্ডিস।

🟢 সবুজ বা নীলচে রঙ:
• বিরল, কিছু ওষুধ বা ইনফেকশন (যেমন: Pseudomonas ইনফেকশন) থেকে হতে পারে।
• কিছু খাবার রং।

⚪ দুধের মতো সাদা:
• ইউরিনে ফ্যাট বা ফসফেট থাকতে পারে।
• ইউরিনারি ইনফেকশন (UTI) বা কিডনিতে পাথর।

⚫ গাঢ় কালো:
• খুবই বিরল, ম্যালানোমা নামক ক্যানসার থেকে হতে পারে।

⚠️ কখন ডাক্তার দেখানো জরুরি:
• বারবার রক্ত মিশ্রিত মূত্র।
• মূত্রের রং দীর্ঘদিন অস্বাভাবিক থাকা।
• ব্যথা বা জ্বালাভাবের সাথে রঙ পরিবর্তন।

✅ পরামর্শ:
• দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
• মূত্রের রং অস্বাভাবিক দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
…………………………………………………
Dr. Sumon K Biswaas
BHMS; National Institute of Homeopathy, (Kolkata)
M.D; (Homeopathy) Gold Medalist (Govt. Homeopathic Medical College Hyderabad)
MPH (Epidemiology) ; Tata Institute Mumbai.
Ex-House Physician Saltlake Homeopathy Hospital Kolkata (NIH)
ICCR-AYUSH Scholar; Govt. of India.
Whatsapp : +919163111840 / +8801717006259

#মূত্রেররং #স্বাস্থ্যজ্ঞান #ডাক্তারেরপরামর্শ #কিডনিরোগ #জন্ডিস #স্বাস্থ্যসচেতনতা #বাংলাহেল্থTips #স্বাস্থ্যপোস্ট #রোগেরলক্ষণ

20/06/2025

ড্রিংকো লিচুর নামে কি খাচ্ছি।সময় থাকতে সচেতন হতে হবে আমাদের। নতুন প্রজন্ম ধ্বংসের মুখে 😔



Address

Barasat

Opening Hours

Monday 9am - 10pm
Tuesday 9am - 10pm
Wednesday 9am - 10pm
Thursday 9am - 10pm
Friday 9am - 10pm
Saturday 9am - 10pm
Sunday 9am - 10pm

Telephone

+8801717006259

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Sumon K Biswaas posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Sumon K Biswaas:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram