14/03/2025
আমার ইলেকট্র হোমিওপ্যাথি প্রাকটিস শুরু ইংরেজি 1989 সালের 28 ফেব্রুয়ারি জায়গা ছিল মুর্শিদাবাদের পাঠিকা বাড়ি আমার চেম্বার ছিল একটি দোচালা টালির মুদি দোকানের সঙ্গে একটি টালির চাল নামানো এবং বাঁশের কঞ্চি দিয়ে ঘেরা একটি ছোট ঘর যেখানে কোন ইলেকট্রিক ব্যাবস্থা ছিল না আমি যখন একটি ছোট ইলেকট্র হোমিওপ্যাথি সাইনবোর্ড লাগাচ্ছি তখন পথচলা মানুষজন দেখে নানাভাবে মন্তব্য করেন কিন্তু আমি এই সমস্ত লোকের মন্তব্য নিয়ে না ভেবে আমার মনে পণ করেছিলাম যে আমি ঐ সমস্ত মানুষের পরিবারের সদস্যদের যেদিন আমার প্যাথির চিকিৎসা দিতে পারবো সেদিন আমার প্যাথির জবাব দিতে পারবো ঈশ্বরের আশীর্বাদে প্রায় ৯০/: ভাগ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আমার চিকিৎসা সম্পর্ক।আমি এই সমস্ত লোকের অনেক কঠিন কঠিন রোগের চিকিৎসা এই প্যাথির দ্বারা করে সমাধান করতে পেরেছি ঐ সমস্ত লোকের দ্বারা আমার এই প্যাথির প্রচার আমি উনাদের কাছে কৃতজ্ঞ
আমার বেশ মনে আছে একদিন একটি রুগী পাশের গ্রামের বেশ কয়েক দিন ধরে পেটের যন্ত্রণার জন্য নানা চিকিৎসা করে সমাধান না হলে ঐখানকার লোকাল হসপিটালে নিয়ে আসে নানানভাবে চিকিৎসা দেওয়ার পর ঐ পেটের যন্ত্রণার উপশম না হলে ঐ রুগীকে বহরমপুরে নিয়ে যাওয়ার জন্য হসপিটালের ডাক্তার বাবু বলেন তখন এতো যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত ছিল না তখন ঐ রুগীকে ভ্যান রিক্সা করে আমার চেম্বারের সামনে দিয়ে উনারা বহরমপুরে নিয়ে আসছিলেন এমন সময় আমার এক রুগী উনাদের পরিচিত আমার চেম্বারে সেই দিন প্রচন্ড ভিড় ছিল আমার ঐ রুগী বাইরে দাঁড়িয়ে ছিল উনি উনাদের জিঙ্গাসা করলেন যে তোমাদের রুগীর কি হয়েছে তখন আমার ঐ রুগী আমাকে বললো ডাক্তার বাবু আপনার তো ইলেকট্রনিক হোমিওপ্যাথি আপনি কি এই রুগীকে দেখবেন আমি বললাম ঠিক আছে আমি চেষ্টা করছি তবে আপনাকে গরম জলের ব্যবস্থা করতে হবে উনি গরম জলের ব্যবস্থা করে আমি ঐ রুগীকে S9+Ver2+YE+BE original 20, ফোঁটা করে 10 মিনিট পর পর 1/2কাপ জলের সঙ্গে খাওয়ানোর পর 4-5 ডোজ দেওয়ার পর ঐ রুগী সুস্থ হয়ে যায় এই দেখে সবাই খুশী এই প্যাথির প্রচার আরো হয়ে যায় এবং ঐ জায়গা থেকে এক ড্রাইভারের মাধ্যমে 1990 সালে আমার বহরমপুরে প্রবেশ। আমি একটি কলেজ ও চালিয়ে থাকি এই কলেজ থেকে প্রায় 22 জন ছাত্র পড়াশোনা করে পিউর ইলেকট্র হোমিওপ্যাথি প্রাকটিস করে এবং এদের রোজগার এটা এবং এই ছাত্র গুলো প্রতিষ্ঠিত। দূর ভাগ্য আমি কলেজ বন্ধ করে দিলাম অনেক কারণে।পরে আরো অনেক কিছু জানাবো।🙏