Remedy Rehab & Physio Care

Remedy Rehab & Physio Care Good Quality Physiotherapy service

বয়স ২৫ বছর । চুল কাটার পর একটু ঘাড়-পিঠ মালিশ করিয়ে নেয় ৫-১০ মিনিট; বিনিময়ে কিছু বকশিশ দেয়। একদিন ঘাড় মালিশ করার সময় কট ...
25/09/2025

বয়স ২৫ বছর । চুল কাটার পর একটু ঘাড়-পিঠ মালিশ করিয়ে নেয় ৫-১০ মিনিট; বিনিময়ে কিছু বকশিশ দেয়। একদিন ঘাড় মালিশ করার সময় কট করে একটা আওয়াজ হয়, একটু সামান্য ব্যথাও করে উঠেছিল। কিন্তু ছেলেটি অতটা গ্রাহ্য করেনি। দু-এক দিন পর সে ঘাড়ে ব্যথা অনুভব করতে লাগল। ক্রমে ব্যথা বাড়ছে। মা ভাবলেন, হয়তো উল্টাপাল্টাভাবে শোয়ার জন্য ঘাড়ে ব্যথা হয়েছে। মা প্রতিদিন ঘাড়ে গরম সেঁক দিতে শুরু করলেন। কিন্তু কিছুতেই ব্যথা কমছে না; বরং দিনদিন বাড়ছেই। একপর্যায়ে ব্যথা হাতের মধ্য আঙ্গুল পর্যন্ত আসতে শুরু করল। ব্যথার জন্য ঘাড় নাড়ানোও তার জন্য কষ্টকর হয়ে উঠল। শেষ পর্য়ন্ত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে, চিকিৎসক পরীক্ষা করে বললেন, সারভাইক্যাল ডিস্ক প্রল্যাপ্স হয়েছে।

ঘাড়ের এম আর আই (MRI) ও নার্ভ কনডাকশন স্টাডি (NCV) পরীক্ষা করে সেটি প্রমাণিত হলো। মেরুদণ্ডের দু্টি হাড়ের মাঝে এক ধরনের ডিস্ক থাকে সেখান থেকে স্মায়ুগুলো বের হয়ে এসে আমাদের হাতে ছড়িয়ে পড়ে। যখন কোন কারণে ওই ডিস্ক সরে যেয়ে স্মায়ুর উপর চাপ দেয় তখন ব্যথা ঘাড় থেকে হাতের দিকে আসে এটাকে সারভাইক্যাল ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রলেপস বলে ।

এক্ষেত্রে চিকিৎসা হল ঔষধের পাশাপাশি সম্পূর্ণ বিশ্রাম অর্থাৎ হাটাচলা বা মুভমেন্ট করা যাবে না, এমন অবস্থায় ফিজিক্যাল মেডিসিন বিভাগের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। এক্ষেত্রে রোগীর অবস্থা অনুযায়ী ২-৪ সপ্তাহ হাসপাতালে ভর্তি থেকে দিনে ২-৩ বার ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নিতে হয়। এটাতে অবস্থার উন্নতি না হলে অপারেশনও লাগতে পারে।

আলোচ্য বালকটির এই সমস্যাটি কেন হলো ? খোঁজ নিয়ে জানা গেল, নরসুন্দর ঘাড়- পিঠ মালিশ করে বিভিন্ন ভঙ্গিমায়ে কোন কোন সময় মাথার ওপর চাপ দেয়, কখনো ঘাড় বাঁ দিকে ও ডান দিকে কাত করে। এসব মালিশ ঘাড়ের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে ঘাড়ের স্মায়ুতে চাপ পড়ার আশঙ্কা থাকে।

পরামর্শঃ

সেলুনে গিয়ে কখনো ঘাড় বা মাথা মালিশ করাবেন না।
কখনো খুব বেশি পেছনে বা পাশে কাত করে ঘাড়ে ঝটকা দেবেন না; বিপদ হতে পারে।

22/08/2025

Pantop D: এক chemical cocktail!

এটা খুবই সাধারণ দৃশ্য – একটু অম্বল, ঢেকুর বা গ্যাস হলেই আমরা pharmacy থেকে Pan-D কিনে খেয়ে নিই। কিন্তু আপনি জানেন কি, এই অভ্যাসটাই আপনার শরীরের ভিতরে নীরবে মারাত্মক ক্ষতি করে চলেছে? Pan-D আসলে একটি শক্তিশালী ওষুধ, যা দু’টি কম্পোনেন্ট দিয়ে তৈরি — Pantoprazole ও Domperidone। Pantoprazole একটি Proton Pump Inhibitor (PPI), যা পাকস্থলীর অ্যাসিড উৎপাদনের শেষ ধাপের enzyme (H⁺/K⁺-ATPase) বন্ধ করে অ্যাসিড নিঃসরণ কমিয়ে দেয়। অন্যদিকে Domperidone হলো একটি dopamine D2 receptor blocker, যা পাকস্থলীর গতিশীলতা বাড়িয়ে বমি ভাব কমায়। এই ওষুধটি সাধারণত gastritis, GERD, peptic ulcer, nausea-vomiting-এর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শে দেওয়া হয় — কিন্তু বহু মানুষ এটিকে রোজকার অভ্যাস বানিয়ে ফেলেছেন, যা ভয়াবহ পরিণতির কারণ হতে পারে।

প্রথমত, দীর্ঘমেয়াদে Pantoprazole খেলে শরীরে প্রয়োজনীয় Vitamin B12, Calcium ও Magnesium-এর অভাব দেখা যায়। Vitamin B12 কমে গেলে স্মৃতিশক্তি দুর্বল হওয়া, মানসিক অবসাদ ও স্নায়বিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। Calcium ও Magnesium-এর অভাবে হাড় দুর্বল হয়ে যায়, ফলে osteopenia, osteoporosis এবং পেশীতে খিঁচুনি হতে পারে। দ্বিতীয়ত, পাকস্থলীতে অ্যাসিড কমে গেলে শরীরের প্রাকৃতিক সংক্রমণ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়, যার ফলে H. pylori, Clostridium difficile এবং এমনকি pneumonia-র মতো ইনফেকশনও দেখা দিতে পারে। তৃতীয়ত, Domperidone-এর দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে QT interval prolongation হয়, যার ফলে হঠাৎ heart rhythm disorder বা এমনকি sudden cardiac arrest-এর ঝুঁকি বাড়ে।

সবচেয়ে বিপজ্জনক হলো, Pan-D ছেড়ে দিলে শরীর Rebound hyperacidity তৈরি করে, অর্থাৎ শরীর এতটাই অ্যাসিড তৈরি করতে শুরু করে যে আগের চেয়েও বেশি অম্বল হতে থাকে। ফলে রোগী আবার Pan-D খেতে বাধ্য হন — এইভাবেই তৈরি হয় drug dependency। আর তখন রোগ নয়, ওষুধটাই নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করে শরীরকে।

এখন প্রশ্ন হলো — তাহলে কি Pan-D খাওয়া যাবে না? যাবে — তবে অবশ্যই চিকিৎসকের নির্দেশ অনুযায়ী, নির্দিষ্ট রোগ ও নির্দিষ্ট সময়ের জন্য। কারণ Pan-D আসলে উপসর্গ চাপা দেয়, রোগ সারায় না। ধরুন, আপনার গ্যাসের মূল কারণ হলো gallbladder stone, H. pylori infection, pancreatic disease বা even gastric cancer — তখন Pan-D খেয়ে কিছুদিন আরাম মিললেও রোগ ভিতরে ভিতরে বাড়তেই থাকবে, আর আপনি সেটা বুঝতে পারবেন না।

এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তির উপায় কী? অবশ্যই, সচেতনতা এবং জীবনশৈলীর পরিবর্তন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে Pan-D নয়, বরং চেষ্টা করুন নিজের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে — কম তেল-মশলা খাবার খান, রাতে দেরি করে খাবেন না, খাওয়ার পরেই শুয়ে পড়বেন না। ধূমপান ও অ্যালকোহল বন্ধ করুন, স্ট্রেস কমাতে মেডিটেশন বা যোগাভ্যাস করুন। প্রতিটি ওষুধের একটি লক্ষ্য থাকে — Pan-D রোগ সারানোর জন্য নয়, কিছু সময়ের জন্য আরাম দেওয়ার জন্য। তাই এর উপর নির্ভরশীলতা গড়ে তোলা মানে ধীরে ধীরে শরীরকে বিষের দিকে ঠেলে দেওয়া।

(সংগৃহিত)

Happy Rathyatra to you all. ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
27/06/2025

Happy Rathyatra to you all. ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

ফার্স্ট বয় - সেকেন্ড বয়চিকিৎসক দিবসে বাঙালী হিসাবে প্রথমে মনে আসে একটিই নাম, ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়। কিন্তু ভারতীয় হিসাব...
19/06/2025

ফার্স্ট বয় - সেকেন্ড বয়

চিকিৎসক দিবসে বাঙালী হিসাবে প্রথমে মনে আসে একটিই নাম, ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়। কিন্তু ভারতীয় হিসাবে আজ আমরা এমন দু'জন ডাক্তারের কথা বলবো, একে অন্যের অপরিচিত হলেও কর্ম যাদের একসূত্রে বেঁধে দিয়েছে।

১৯৭৮ সালে ভারতবর্ষে ডাঃ সুভাষ মুখার্জীর অধীনে জন্মানো টেস্টটিউব বেবি মাত্র ৬৭ দিনের জন্য বিশ্বে দ্বিতীয় স্থান পেল সেটা যেমন সত্যি; তেমনি এও সত্যি যে তিনিই প্রথম ডাক্তার যিনি ল্যাপ্রোস্কোপি ছাড়া, মায়ের শরীরে কেবল হর্মোনের তারতম্য ঘটিয়ে, সহজতর পদ্ধতিতে, একসাথে একাধিক ডিম্বানু সংগ্রহ করেছিলেন। এই পদ্ধতি এত বেশি কার্যকর যে বর্তমানে সারা বিশ্ব তা ব্যবহার করছে।
সহকর্মী ডাঃ সরোজ ভট্টাচার্য, ডাঃ সুনীত মুখার্জীদের নিয়ে তিনি যে কাজে হাত দিয়েছিলেন তা কেবল থিসিস পেপারে সীমাবদ্ধ থাকা সম্ভব নয়, তাই তার সরাসরি বাস্তবায়ন করতে হয়েছিল সবার অজান্তে। সফলতা পেলে সামনে আনবেন এই ছিল তাঁর দলের ইচ্ছা। হয়তো বা জানতেন, আগে থেকে তথ্য ফাঁস হলে তাদের এগোতেই দেওয়া হবে না! সেই মতো সফলতা লাভের পরই দুরদর্শনের পর্দায় এবং (অন্যান্য ডাক্তারদের উপস্থিতিতে ডাকা) প্রেস মিটিংএ তাঁব়া সেই সুখবর সর্বসমক্ষে আনেন।
কিন্তু প্রচন্ড ঈর্ষা আর রাগে তাঁর কিছু সহকর্মী এমনকি তৎকালীন রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর তাঁকে দমন করতে উঠে পড়ে লাগলো‌। কয়েকজন মন্ত্রী ও আমলারা অনুসন্ধান কমিটি বসাল ওই আবিষ্কারের যথার্থতা জানতে। যদিও কমিটিতে সবাই ডাক্তার ছিলেন, কিন্তু অদ্ভুত ব্যাপার বন্ধ্যাত্ব চিকিৎসার ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ কাউকে দলে রাখাই হল না। সম্পূর্ণ অযোগ্য মেডিকেল বোর্ডের অনুসন্ধানের নামে হল প্রহসন। এবং নিজের রাজ্যের ডাক্তারেরাই ওনার কাজকে ভুয়ো প্রতিপন্ন করে দিল।
সাথে সাথে নির্দেশ জারী হল, তিনি কলকাতা-পশ্চিমবঙ্গ-ভারতেই নয়, বিশ্বের কোনওখানে কোনো পত্রপত্রিকায় তাঁর আবিষ্কার সম্পর্কে লেখালেখি বা বক্তৃতা দিতে পারবেন না। জাপান থেকে তাঁর গবেষণার উপর সেমিনারে বক্তৃতার জন্য আমন্ত্রণ এলে তাঁকে যেতে দেওয়া হয়নি। চক্রান্তকারীরা সফল হল; ভারতের প্রথম টেস্ট টিউব বেবি হিসেবে দুর্গাকে স্বীকৃতি দেওয়া হল না। অপমানিত হতে হতে তাঁর হার্টের রোগ দেখা দেয়। দুর্গার পরিবারও পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে শহর ত্যাগ করে।
এখানেই শেষ নয়। এরপর তাঁকে অন্য এক ছোট হাসপাতালের চক্ষু বিভাগে বদলী করে দেওয়া হয়। যাতে তিনি গবেষণা চালিয়ে যেতে না পারেন। বারংবার আবেদন করেও কোনো ফল হয় নি। সরকারি চাকরি ছেড়ে তিনি এগিয়ে যেতে পারতেন, কিন্তু তাতে জীবনের ঝুঁকি ছিল। শেষ পর্যন্ত অবশ্য হলও তাই, তবে অন্য কাউকে হাত নোংরা করতে হল না। চুড়ান্ত অবসাদগ্রস্ত ডাঃ মুখার্জী ১৯৮২ সালে নিজের বাড়িতে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
ইতিহাস সাক্ষী তাঁর সেই পরোক্ষ খুনের দায় কাদের ঘাড়ে। তবে আজকের দিনে সেই কাদা ছোড়াছুড়ি না'হয় থাক। প্রবাদে বলে ধর্মের কল বাতাসে নড়ে; দেরিতে হলেও গল্পে একটা টুইস্ট আছে।

ডাঃ মুখার্জীর সাথে ঘটা এই অন্যায়ের ফলে যিনি (অজানতে) সবচেয়ে বেশি লাভবান হচ্ছিলেন তাঁর নাম ডাঃ টি সি আনন্দ কুমার; তখনকার ভারতের সরকার স্বীকৃত প্রথম (১৯৮৬) টেস্টটিউব বেবির স্থপতি। ইনি আবার ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিচার্সের ডিরেক্টরও ছিলেন। ডাঃ আনন্দ এক বিজ্ঞান সম্মেলনে যোগ দিতে বঙ্গে আসেন ১৯৯৭ সালে। তখন ডাঃ সুনীত মুখার্জীই শেষ চেষ্টা করতে সুভাষবাবুর ডায়ব়িখানি তুলে দেন ডাঃ আনন্দের হাতে। হয়তো একজন গুনী মানুষ আরেকজনের গুনের কদর করবেন? ...হায় হায়, তিনি কি আরো সহজে সেসব ফেলে দিয়ে হাত ধুয়ে নেবেন না? নিজের ব়াজমুকুট কেউ যেচে হারাতে চায়?
কিন্তু তিনি সেই বাঙালী ডাক্তারদের মতো ছিলেন না, ছিলেন একজন প্রকৃত ভদ্রলোক। চিকিৎসক হিসাবে ডাঃ আনন্দ আরেকজন চিকিৎসকের সাথে অন্যায় হতে দেন নি। তিনি সমস্ত তথ্য যাচাই করলেন। দুর্গা নামের সেই টেস্টটিউব বেবি'র বাবা-মা'র সাথেও কথা বললেন। শেষে নিশ্চিত হ'ন যে ডাঃ মুখার্জীই ভারতের প্রথম (এবং পৃথিবীর দ্বিতীয়) টেস্টটিউব বেবির স্থপতি। আর তারপর... ডাঃ কুমার নিজের হাতে ইতিহাসের পাতা থেকে নিজের নাম মুছে দিলেন। ওনার উদ্যোগেই আজ ভারতবর্ষে ডাঃ সুভাষ মুখার্জী তাঁর প্রাপ্য স্বীকৃতি পেয়েছেন।

তাই আজ ডঃ মুখার্জীর প্রয়ান দিবসে তাঁর প্রতি সরকারের অন্যায় এবং তাঁর করুণ পরিণতির কথা স্মরণে রেখেও তাঁর আবিষ্কার এবং সততার মূল্য হিসাবে প্রশংসা প্রাপ্য এই দু'জন ভারতীয় ডাক্তারেরই।

©️®️Dr.Subhas Mukherjee (PT-MS)

একজন মানুষ, যিনি ডাক্তার ছিলেন না—কিন্তু হয়েছিলেন হাজারো শিশুর জীবনদাতা।তার নাম ড. মার্টিন কাউনি—হ্যাঁ, "ডঃ" পদবিটা ছিল...
18/06/2025

একজন মানুষ, যিনি ডাক্তার ছিলেন না—কিন্তু হয়েছিলেন হাজারো শিশুর জীবনদাতা।

তার নাম ড. মার্টিন কাউনি—হ্যাঁ, "ডঃ" পদবিটা ছিল না সরকারি স্বীকৃতিতে, বরং ছিল মানবতার জন্য লড়াই করা এক অন্তর থেকে পাওয়া উপাধি।

তিনি কখনোই কোনো মেডিকেল ডিগ্রি অর্জন করেননি। হাসপাতালের সাদা অ্যাপ্রোনে তাকে কখনো দেখা যায়নি।
তবু ১৯ শতকে যখন "প্রিম্যাচিউর" শিশুগুলোকে বলা হতো "প্রাকৃতিক ভুল।" যখন বলা হতো, "তাদের বাঁচানোর দরকার নেই", তখন এই মানুষটা একা দাঁড়িয়েছিলেন আর বলেছিলেন— "না! প্রতিটি প্রাণেরই বাঁচার অধিকার আছে!"

তাঁর হাতে ছিল না কোনো আধুনিক যন্ত্র, ছিল না হাসপাতালের সাপোর্ট। তবু কনি আইল্যান্ডের বিনোদন পার্কের ভেতর তুলোর মিছরি আর রোলার কোস্টারের পাশে একটি 'শো' চালু করেছিলেন... শো নয়, এক সংগ্রাম ছিল সেটা। প্রতিটি প্রবেশপত্রের টাকায় চলে যেত ইনকিউবেটরে রাখা বাচ্চাগুলোর জীবনরক্ষা।

সেই সময় কেউ ভাবতেও পারেনি, একটা মুরগির ইনকিউবেটর-inspired কাঁচের ঘর হাজার হাজার শিশুর জীবন বাঁচাবে। ড. কাউনি শুধু ইনকিউবেটর দেননি, দিয়েছেন ভালোবাসা, আদর, উষ্ণতা আর ভরসা। যে সমাজ বলেছিল, “তাদের বাঁচানো বৃথা”— তিনি সেখানে এক নতুন আশার আলো জ্বালিয়েছিলেন।

১৯৪৩-এ যখন তার শো বন্ধ হয়, ততদিনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় সব হাসপাতালে ইনকিউবেটর স্থাপন হয়ে গেছে। আজ যারা বেঁচে আছেন, হাঁটছেন, স্বপ্ন দেখছেন — তাদের অনেকে জানেনই না, তারা বেঁচে আছেন এই "অ-ডাক্তার"এর জন্য।

ড. মার্টিন কাউনি ছিলেন এক নিঃশব্দ নায়ক। যার গল্পটা শুধু অনুপ্রেরণার নয়, বরং সাহস, ভালোবাসা আর মানবতার চূড়ান্ত উদাহরণ।

24/07/2024
Happy Doctors Day 🙏
01/07/2024

Happy Doctors Day 🙏

Find us on GOOGLE 👇
21/05/2024

Find us on GOOGLE 👇

5.0 ★ · Physical therapist

Address

Keota Garban, Aamtala Lane
Chinsurah
713104

Opening Hours

Monday 9am - 5pm
Tuesday 9am - 5pm
Wednesday 9am - 5pm
Thursday 9am - 5pm
Friday 9am - 5pm
Saturday 9am - 5pm

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Remedy Rehab & Physio Care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Remedy Rehab & Physio Care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram