Disease and homoeopathic medicine

Disease and homoeopathic medicine Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Disease and homoeopathic medicine, Medical and health, Dilip Giri, vill-Gadadharpur, p. o/uttar asda, Dist/pashchim Medinipur, pin/721443, Contai.

20/11/2025

শীতে সর্দি-কাশির জন্য ১১ টি হোমিও ওষুধ খুবই উপকারী

১. আর্সেনিকাম অ্যালবাম: ঠান্ডা লাগার ক্ষেত্রে আর্সেনিকাম অ্যালবাম উপকারী, যখন স্রাব পাতলা এবং ঘন ঘন হাঁচির সাথে জলযুক্ত হয় এবং নাকে জ্বালাপোড়া হয়। যারা ঘন ঘন ঠান্ডা লাগার সাথে সাথে রোগের ভয় এবং উদ্বেগ এবং অস্থিরতা অনুভব করেন তাদের জন্য আর্সেনিক অ্যালবাম সবচেয়ে উপযুক্ত।



২. আর্সেনিকাম আয়োডাটাম: আর্সেনিকাম অ্যালবামের মতো সর্দি-কাশির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যেখানে প্রচুর পরিমাণে জল, ঘন ঘন হাঁচি এবং নাকে জ্বালাপোড়া হয়।



৩. ইউফ্রেশিয়া: এটি প্রায়শই তখনই নির্দেশিত হয় যখন ঠান্ডা লাগার সাথে চোখের জ্বালা এবং আলোর প্রতি সংবেদনশীলতার মতো লক্ষণ থাকে। চোখ এবং নাক উভয় দিক থেকে প্রচুর পরিমাণে তরল পদার্থ নির্গত হয়। ঠান্ডা লাগার সাথে চোখ থেকে প্রচুর পানি পড়ার জন্য এটি একটি পছন্দের প্রতিকার।



৪. হেপার সালফিউরিকাম: সর্দি-কাশির জন্য এটি একটি জনপ্রিয় প্রতিকার, যখন সর্দি-কাশির ফলে ঘন, হলুদ এবং সবুজ শ্লেষ্মা তৈরি হয়। ব্যক্তিরা ঠান্ডা বাতাসের প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং ঠান্ডা বাতাসের কারণে সমস্যাগুলি আরও বেড়ে যায়।



৫. পালসাটিলা: এটি সাধারণত ঘন, হলুদ বা সবুজ স্রাবযুক্ত ঠান্ডা লাগার জন্য নির্দেশিত যা হালকা বা তীব্র হতে পারে। ঠান্ডা লাগার লক্ষণগুলি প্রায়শই পরিবর্তনশীল, উভয় নাকের মধ্যে পর্যায়ক্রমে নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া। পালসাটিলা গ্রহণকারী ব্যক্তিরা খোলা বাতাসে আরও ভালো বোধ করেন।



৬. সিলিসিয়া: এটি বিশেষভাবে সহায়ক যখন ব্যক্তিরা ঘন এবং হলুদ স্রাব সহ সর্দি-কাশিতে ভোগেন এবং শ্লেষ্মা বের করতে অসুবিধা পান।



৭. কালি বাইক্রোমিকাম: এটি হোমিওপ্যাথিতে কাশি এবং সর্দি-কাশির ঔষধ, যখন সর্দি ঘন, হলুদ এবং তীব্র স্রাবের সাথে সাইনাসে পূর্ণতা বা চাপের অনুভূতি হয় তখন ব্যবহৃত হয়। সর্দি-কাশির সাথে সাইনোসাইটিসের অভিযোগও থাকে।



৮. টিউবারকুলিনাম: বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই প্রতিকারটি ব্যক্তির সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং সংক্রমণের রেকর্ড বিবেচনা করে শারীরিক গঠনের উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত হয়। যাদের এই প্রতিকারের প্রয়োজন তাদের ঘন ঘন সর্দি-কাশির প্রবণতা দেখা যায়।



৯. কালি মুরিয়াটিকাম: কালি মুরিয়াটিকাম ধূসর বা সাদা নাক দিয়ে স্রাব সহ সর্দি-কাশির জন্য সহায়ক। যখন কেউ বারবার সর্দি-কাশির অভিযোগ করে, সেই সাথে অ্যাডিনয়েডের লক্ষণ এবং নাকের পথ ফুলে যায়, তখন কালি মুরা সবচেয়ে ভালো হয়। এই প্রতিকারটি নাক দিয়ে স্রাব না কম বা একেবারেই না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকা অবস্থায় ব্যবহার করা যেতে পারে।



১০. ক্যালকেরিয়া আয়োডাম: এই ঠান্ডা লাগার চিকিৎসার হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি তখন ব্যবহার করা হয় যখন টনসিল বর্ধিত এবং গ্রন্থি ফুলে যাওয়া সহ সহজেই ঠান্ডা লাগার প্রবণতা থাকে।



১১. ফসফরাস: যাদের ঠান্ডা দ্রুত বুকে পৌঁছায় এবং বুকে টানটান ভাব বা সংকোচনের অনুভূতি হয়, তাদের জন্য ফসফরাস উপকারী। এই প্রতিকারটি সাধারণত তখনই বেছে নেওয়া হয় যখন বুকে টানটান ভাবের অনুভূতির সাথে শুষ্ক কাশি এবং কণ্ঠস্বরের কর্কশতা থাকে।



ঘন ঘন সর্দি-কাশিতে কী ঘটে? (প্যাথোজেনেসিস)
টনসিল হলো উপরের শ্বাসতন্ত্রের (গলা) প্রবেশপথে অবস্থিত দুটি প্রহরী (শরীরের প্রাকৃতিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা)। নাকের মিউকোসা এবং নাকের লোমও আমাদের শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অংশ। এগুলি ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, অ্যালার্জেন ইত্যাদি অনুপ্রবেশকারীদের হাত থেকে মানবদেহকে রক্ষা করে। আমাদের শরীরকে রক্ষা করার এই প্রক্রিয়ায়, আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ঠান্ডা লাগার মতো কিছু লক্ষণ দেখাতে পারে। সাধারণ সর্দি হল উপরের শ্বাসতন্ত্রের একটি আক্রমণ যা মূলত ভাইরাল সংক্রমণের কারণে ঘটে এবং এটি অ্যালার্জেন এবং পরিবেশগত কারণগুলির মতো গৌণ কারণগুলির কারণে শুরু হতে পারে। ঘন ঘন সর্দি বা অ্যালার্জির জিনগত প্রবণতা থাকা ব্যক্তিদের অথবা পরিবর্তিত বা দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকা ব্যক্তির ঘন ঘন সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।

বি দ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করা উচিৎ নয়, কেনোনা হোমিও চিকিৎসাতে রোগির প্রপার কেস টেকিং না করে ওষুধ এর মাত্রা ও ডোজ নির্ণয় সম্ভব নয়।
প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র নতুন হোমিও চিকিৎসক বন্ধুদের জন্য।
টাইপিং করতে গিয়ে কোন ত্রুটি থাকলে বা অনিচ্ছাকৃত কোন ত্রুটি থাকলে ক্ষমা প্রার্থী l

19/11/2025

🌿 Piles, Fissure & Fistula—শরীরের ব্যথা, লজ্জার নয় যত্নের বিষয়

Piles (হেমোরয়েড) কী?

রেকটাম বা মলদ্বারের ভেতরের ফুলে ওঠা শিরাই হলো পাইলস।
👉 মলত্যাগের সময় ব্যথা, রক্তপাত, জ্বালা—এগুলোই এর প্রধান লক্ষণ।
এটা কোনো “নোংরা” রোগ নয়; বরং আমাদের দৈনন্দিন ভুল অভ্যাস থেকেই বেশি হয়ে থাকে।

Fissure কী?

Fissure হলো মলদ্বারের মুখে তৈরি হওয়া ছোট একটি কাটা বা ক্ষত।
ক্ষতটি ছোট হলেও এর ব্যথা অত্যন্ত তীব্র হতে পারে।

Fistula কী?

মলদ্বারের ভেতর থেকে বাইরে পর্যন্ত একটি ছোট অসুস্থ টানেল তৈরি হওয়াই হলো ফিস্টুলা।
👉 বারবার পুঁজ বের হওয়া, ব্যথা, ভেজাভাব—এসবই সাধারণ লক্ষণ।
এটা অবহেলা করলে ক্রমে জটিলতার দিকে যায়।

🍂 কেন হয় এই সমস্যাগুলো?

কারণগুলো খুব সাধারণ—

দীর্ঘদিনের কোষ্ঠকাঠিন্য

কম পানি পান করা

ফাইবার কম খাওয়া

অতিরিক্ত ঝাল–তেল–ভাজাপোড়া

দীর্ঘক্ষণ একটানা বসে থাকা

প্রসবের পর নারীদের ক্ষেত্রেও অনেক সময় দেখা যায়

ডায়রিয়া বা অতিরিক্ত পায়খানা

ইনফেকশন বা অ্যানাল গ্ল্যান্ড ব্লক হওয়া (ফিস্টুলার ক্ষেত্রে)

জীবনযাপনে স্ট্রেস ও অনিয়ম
শরীরে কিছুই হুট করে হয় না—
প্রতিটি ব্যথার পেছনে থাকে গল্প, আর সেই গল্পের নাম “অনিয়ম।”

🌼 কিভাবে এর থেকে নিরাময় পেতে পারি?

🍀 পর্যাপ্ত পানি পান
🍀 ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার (শাক–সবজি–ফল)
🍀 ঝাল–তেল–ভাজাপোড়া কমানো
🍀 কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ন্ত্রণ
🍀 পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন থাকা
🍀 একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন

বিশেষ করে ফিস্টুলা নিজে নিজে সারে না—
সঠিক চিকিৎসা অত্যন্ত জরুরি।

🌿 Piles–এ যেসব হোমিওপ্যাথিক ওষুধ মনে আসে

✅ Aesculus Hipp (এসকুলাস হিপ)

ব্যথাহীন পাইলস

পিঠের নিচে ভারী ভাব

মলদ্বারে কাঁটার মতো ব্যথা

✅ Hamamelis (হ্যামামেলিস)

রক্তপাত বেশি

দুর্বলতা

ভেঙে পড়ার অনুভূতি

✅ Nux Vomica (ন্যাক্স ভমিকা)

কোষ্ঠকাঠিন্য

ঝাল–তেল–মসলা খেলে সমস্যা বাড়ে

অতিরিক্ত মানসিক চাপ

✅ Aloe Socotrina (অ্যালো সো-কো-ট্রিনা)

মলদ্বার বাইরে বেরিয়ে আসা

পাতলা পায়খানা

জ্বালা–চুলকানি

✅ Collinsonia (কলিনসোনিয়া)

গর্ভবতী মায়েদের পাইলস

শক্ত স্টুলের কারণে ব্যথা

🍃 Fissure–এ যেসব হোমিওপ্যাথিক ওষুধ মনে আসে

✅ Ratanhia (রাটানহিয়া)

মলত্যাগের সময় ছুরির মতো ব্যথা

পরে অনেকক্ষণ ধরে জ্বালা

✅ Graphites (গ্রাফাইটিস)

মলদ্বারে ফেটে যাওয়া

শুকনো স্টুল

খুসখুসে অনুভূতি

✅ Nitric Acid (নাইট্রিক অ্যাসিড)

টুকরো টুকরো স্টুল

ব্যথা অনেকক্ষণ ধরে থাকে

রক্তপাত

✅ Aesculus (এসকুলাস)

শুষ্কতা

পিঠের নিচে ভারী ভাব

ব্যথা মলদ্বার থেকে ছড়িয়ে যায়

✅ Paeonia (পিওনিয়া)

ক্ষত, ঘা, জ্বালা

ভেজাভাব ও অস্বস্তি

🌱 Fistula–র ক্ষেত্রে যেসব ওষুধ মনে আসে

✅ Silicea (সিলিসিয়া)

বারবার পুঁজ বের হয়

ক্ষত শুকাতে চায় না

দুর্বলতা

✅ Hepar Sulph (হেপার সালফ)

প্রচণ্ড ব্যথা

ঠান্ডায় ব্যথা বাড়ে

পুঁজে দুর্গন্ধ

✅ Calcarea Sulph (ক্যালকেরিয়া সালফ)

হলুদ পুঁজ

ক্ষত শুকাতে দেরি

পুরোনো ইনফেকশন

✅ Myristica Sebifera (মাইরিস্টিকা)

“Homeopathic knife” নামে পরিচিত

ফোঁড়া, অ্যাবসেস, ফিস্টুলা ড্রেন করাতে সাহায্য করে

✅ Berberis Vulgaris

মলদ্বারে টান ধরা

ইনফেকশনের ধরন ব্যথা

⚠️ সতর্কতা

হোমিওপ্যাথিতে ওষুধ নির্বাচন হয় লক্ষণ–স্বভাব–শরীরের প্রকৃতি অনুযায়ী।
👉 তাই একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করবেন না।

19/11/2025

❇️ টিনএজ সন্তানের বাবা-মায়েরা পোস্ট টি অবশ্যই পড়বেন।

🧠 পর্ব ১: টিনএজ মস্তিষ্কের ভেতরের রহস্য, কেন বদলে যায় সন্তান?

আমাদের সন্তান যখন টিনএজে পা রাখে, হঠাৎ করেই,,সে যেন “অচেনা” হয়ে যায়।
আগের মতো শোনে না, কথায় কথায় রাগ করে, প্রেমে পড়ে, নিজের ঘরে থাকে, বা মনে হয় সে আমাদের চেয়ে বন্ধুর কথায় বেশি বিশ্বাস করে।

অনেক বাবা-মা তখন বলে বসেন, “এই বয়সে বাচ্চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে!”কিন্তু আসলে তাদের মস্তিষ্ক তখন পুনর্গঠনের বিশাল এক প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যাচ্ছে।

চলুন একটু বিস্তারিত জানে নেই:💁‍♀️

🌿 ১. মস্তিষ্ক তখন নতুন করে গড়ে উঠছে, রি-ওয়্যারিং চলছে।টিনএজ মানে শুধু শারীরিক পরিবর্তন নয়;এ সময় মস্তিষ্কের ভিতরে চলে এক “Brain Remodeling” প্রক্রিয়া।এটা শুরু হয় প্রায় ১০–১২ বছর বয়স থেকে, এবং চলে প্রায় ২৪ বছর পর্যন্ত!তাই আপনি যত যাই বলেন, একটা মানুষের ২৪ এর আগে ম্যাচিউরিটি আসে না।

🧩 এই সময়ে ঘটে তিনটি বড় পরিবর্তন 💁‍♀️

১. Synaptic Pruning:
শিশু অবস্থায় যত নিউরন কানেকশন ছিল, তার অপ্রয়োজনীয়গুলো কেটে ফেলা হয়, যেন শুধু গুরুত্বপূর্ণ কানেকশনগুলো টিকে থাকে।অর্থাৎ, “use it or lose it”, যে অভ্যাসগুলো টিনএজে বেশি হয়, সেগুলো স্থায়ী হয়ে যায়। তাই এই সময় ভালো অভ্যাস গঠন সবচেয়ে জরুরি।

২. Myelination বৃদ্ধি:
ব্রেইনের সিগন্যাল চলাচল আরও দ্রুত হয়। কিন্তু এখনো অসম্পূর্ণ!তাই তারা মুহূর্তে সিদ্ধান্ত নেয়, কিন্তু পরিণতি ভেবে দেখে না।

৩. Prefrontal Cortex এখনো পরিপক্ক না:
এটি হলো “decision-making” এবং“self-control”-এর জায়গা।এই অংশ পুরোপুরি গঠিত হয় প্রায় ২৫ বছর বয়সে।
তাই টিনএজরা ভাবার আগেই কাজ করে ফেলে, পরে আফসোস করে।এটা “অবাধ্যতা” নয়, বরং মস্তিষ্কের স্বাভাবিক বিকাশ।

🔥 ২. অ্যামিগডালা হয়ে ওঠে রাজা, আবেগে ভেসে যাওয়া স্বাভাবিক

টিনএজ ব্রেইনে এক সময়ের জন্য অ্যামিগডালা (emotion center) প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্সের চেয়ে বেশি সক্রিয় হয়ে যায়।ফলে আবেগ, প্রেম, রাগ, ভয়,সবকিছুই বেশি তীব্র হয়।

এ কারণেই,
সামান্য কথায় তারা কেঁদে ফেলে বা রেগে যায়

প্রেমে পড়ে যায় হঠাৎ

বাবা-মার কথায় “বোঝে না” এমন আচরণ করে

এগুলো আসলে মস্তিষ্কের হরমোন ও নিউরনের খেলার অংশ।

🧬 ডোপামিন তখন উর্ধ্বমুখী থাকে,
তাই নতুন কিছু করা, রিস্ক নেওয়া, এক্সপেরিমেন্ট করা,সব তাদের কাছে উত্তেজনাময় লাগে।
এই কারণেই তারা নতুন বন্ধু, নতুন অভিজ্ঞতা, প্রেম, সোশ্যাল মিডিয়া,এসবের প্রতি আকৃষ্ট হয়।

💞 ৩. টিনএজ মস্তিষ্কে প্রেম বা আকর্ষণ খুব স্বাভাবিক জৈবিক প্রক্রিয়া

অনেক বাবা-মা ভাবে, “এতো ছোট বয়সে প্রেম কেন?”
কিন্তু সত্য হলো — এই বয়সে Oxytocin, Dopamine, এবং Estrogen/Testosterone হরমোন একসাথে সক্রিয় হয়,যা “bonding & attraction” তৈরি করে।

তারা আসলে ভালোবাসা বুঝতে চায়,
নিজের অস্তিত্ব যাচাই করতে চায়।
তাই এই সময় “প্রেম” মানে শুধুই সম্পর্ক নয়, বরং নিজেকে খুঁজে পাওয়া। এমন ভাবে তারা।

বাবা-মার এখানে করনিয় কিছু কাজ:
“ভয় দেখিয়ে দূরে রাখা” নয়, বরং “নিরাপদে বোঝানো”।কারণ, যখন বাবা-মা বন্ধ হয়ে যায়, তখন সন্তান বাইরের ভুল উৎসে উত্তর খোঁজে। বাবা -মা রেগে দূরে ঠেলে দিলে, তারা সমবয়সী বাচ্চাদের সাথে আরো বেশি মিশে,আরো উল্টো পথে যায়।

🧩 ৪. বাবা-মা যা দেখেন “বিদ্রোহ” হিসেবে, তা আসলে “স্বাধীনতার খোঁজ”

প্রতিটি টিনএজারের ভিতরে জেগে ওঠে প্রশ্ন,
“আমি কে?”, “আমার সিদ্ধান্তের মূল্য কত?”
এই আত্মপরিচয় খোঁজার প্রক্রিয়া হলো Identity Formation।

যখন বাবা-মা সব কিছু নির্ধারণ করে দেয়,
তখন মস্তিষ্কের reward system rebel mode-এ চলে যায়। তাই “না” বললেই তারা আরও জেদী হয়।

🔹 Gentle parenting বলছে: এই সময় তাদের সিদ্ধান্তের অংশীদার বানাও। বাসার সকল সিদ্ধান্তে এই বয়সী সন্তানকে, অংশ নিতে দিন।
🔹 Authoritative parenting বলছে: সীমা দিন, কিন্তু সম্মান রেখেই।
🔹 Neuro parenting বলছে: কথার টোন, সময়, ও মস্তিষ্কের রিসেপশন বুঝে বলুন।

⚖️ ৫. বাবা-মার আবেগ টিনএজ মস্তিষ্কে সরাসরি ছাপ ফেলে,বাবা-মা যদি চিৎকার করে, অপমান করে, বা অবহেলা করে, সন্তানের মস্তিষ্কের “amygdala” সেটাকে threat হিসেবে রেজিস্টার করে।
এর ফলে সন্তান “fight or flight” মুডে চলে যায়।

তখন সে হয় আক্রমণাত্মক (fight),
না হয় একেবারে চুপ (flight)।

অন্যদিকে, যখন বাবা-মা শান্ত থেকে বলে,
“আমি বুঝি তুমি রাগ করেছো, কিন্তু আমরা একসাথে বুঝে নিতে পারি”। " এই বয়সে এটা তোমার কাছে স্বাভাবিক, তবে বাবা এখন এমন পথে পা বাড়ালে, বিপদ হতে পারে"।

তখন মস্তিষ্কের prefrontal cortex পুনরায় সক্রিয় হয়।
এটা হলো “co-regulation”, যেটা নিউরো প্যারেন্টিংয়ের মূল চাবিকাঠি।

🌈 ৬. এই বয়সে কীভাবে সংযোগ বজায় রাখবেন

❤️ ১. শুনুন, উপদেশ নয়:
তারা প্রথমেই চায় শোনা হোক, বিচার নয়।
একবার শোনা হয়ে গেলে তারা নিজের ভুলও বুঝে নেয়। কিন্তু জোড় করে চাপিয়ে দিলে, মেনে নিলেও মনের মধ্যে বিশাল ক্ষোভ থাকে।

❤️ ২. দৈনিক ‘১৫ মিনিট কানেকশন টাইম’ রাখুন:
যেখানে ফোন, লেকচার কিছু থাকবে না।
শুধু একসাথে গল্প, হাঁটা, চা, বা সঙ্গীত। খুব মজা করা। আপনি যখন সন্তানকে প্রপার সময়, ভালোবাসা বন্ধুত্ব দেবেন। সে আপনাকে কষ্ট দেবার আগে ১০ বার ভাববে।

❤️ ৩. সীমা রাখুন, কিন্তু ব্যাখ্যাসহ:
“তুমি পারবে না” বলার বদলে, বলুন “তুমি পারো, কিন্তু এই কারণেই এখন না।” ভালো মন্দ সবটা বুঝিয়ে বলুন। সীমারেখা বেঁধে রাখুন, কিন্তু কেন এখন এটা মানা মঙ্গল সেটাও বুঝিয়ে বলুন।

❤️ ৪. নিজের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করুন:
টিনএজারকে শান্ত করতে হলে আগে নিজের সিস্টেম শান্ত করতে হয়।কারণ, তাদের মস্তিষ্ক আমাদের আবেগ ‘মিরর’ করে। তাই আগে নিজেকে কন্ট্রোল করুন।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা🙏

টিনএজাররা খারাপ না, তারা পরিবর্তনের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে।তাদের আচরণের পেছনে রয়েছে অসংখ্য নিউরন, হরমোন, ও আবেগের যুদ্ধ।
এই বয়সে সন্তানকে নিয়ন্ত্রণ নয়, নিরাপদ কানেকশন দরকার।

পরবর্তী পর্ব (পর্ব ২): “টেনএজদের প্রেমে পড়া, মস্তিষ্কের কেমন পরিবর্তন "

এখানে দেখানো হবে কিশোর বয়সে প্রেম, আকর্ষণ, ও আবেগের পেছনের নিউরোসায়েন্স,
এবং কীভাবে বাবা-মা এই বিষয়টি সচেতনভাবে সামলাতে পারেন ,ভয় নয়, ভালোবাসা দিয়ে।

আজকাল সামাজিক অবক্ষয় এতোটাই বেড়েছে, যা বলার মতোন না, টিনএজদের অপরাধমুলক কাজ ও ভুল পথে পা বাড়ানোর হাড় অনেক। তাই ভাবলাম, টিনএজ সন্তানদের বাবা-মা এর জন্য একটা সিরিজ লেখা দরকার। ৮টি পর্বের এই সিরিজে সব জানানোর চেষ্টা করবো। আপনারা উপকৃত হবেন।
আরো কোনো বিষয়ে জানার থাকলো জানাবেন, কমেন্ট সেকশনে।

নিজে জানুন, অন্য বাবা-মা কে সাহায্য করুন।
ধন্যবাদ 🙏

Collected

✅ যারা প্রতিদিন এমন সব আর্টিকেল পড়তে চান, তারা পেজটি ফলো করে রাখতে পারেন।
লাইক-👍.কমেন্ট-✍️. শেয়ার-🧑‍🧑‍🧒‍🧒. করার জন্য বিশেষ অনুরোধ করছি🙏
সময় করে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।💕♥️

17/11/2025
14/11/2025

📗বেদনার চরিত্রঃ-
🌷স্নায়ু শুল বেদনা - Actia,Kalmia
🌷ছুঁচ ফুটান - Bryonia, Kali CarbAes Hip
🌷কামড়ানী -Rhus-Tox
🌷কামড়ানী মোচড়ানি, খেচুনি ব্যথা -Colocynth
🌷টেনে ধরা -Causticum
🌷টেনে ধরা,খিঁচে ধরা হুল ফুটান,ছিঁড়ে ফেলা,চিড়িক মারা-Mag Phos
🌷পাঁজরায় -Rananculus
🌷গায়ে/ শরীরে টাটানি বেদনা - Arnica, Baptisia,china,Ruta,Rhus-Tox, phyto
🌷বেদনা হটাৎ আসে হটাৎ যায়-Belladona,Colocynth,Kali Bi,Kalmia
🌷অতি অল্প স্হানে বেদনা, ঘন ঘন আসে,ঘন ঘন যায়-Acid oxalic
🌷ধীরে ধীরে আসে ধীরে ধীরে যায় -Stanum,Platina
🌷অসহ্য বেদনা-Aco nap,Chamo,Coffea
🌷বেদনা আড়া আড়ি -Lac
🌷ক্রিমি শুল বেদনা Filix Mas
🌷ক্রিমি জনিত বা অন্য কোন প্রকার কামড়ানী বেদনা-Colocynth
🌷বেদনা কুনাকুনি -Agaricus
🌷চলিয়া বেড়াইলে উপসম-Ferrum
🌷ঘাড়ে বেদনা-Anacard ori
🌷পায়ের তলায়-Antim Cr,Mang
🌷হুল ফোটান - Apis
🌷গোড়ালীতে - Antim
🌷স্কন্ধ সন্ধি ও বাহুর উদ্ধ ভাগের বেদনা-Kalmia,Syphilinum,Phyto.

13/11/2025

👉 ১টি মহামূল্যবান ঔষধের ২০টি লক্ষন-
Causticum (কস্টিকাম) – লক্ষণ ও প্রভাব।

1️⃣ মুখ বা শরীরের এক পাশ অবশ হয়ে যাওয়া:
কস্টিকাম এমন এক ওষুধ যা স্নায়বিক দুর্বলতা বা পক্ষাঘাতে উপকারী। অনেক সময় রোগীর মুখ বা শরীরের এক পাশ অসাড় হয়ে যায়।
👉 Paralysis or weakness of one side of the face or body.

2️⃣ ঠান্ডা বাতাসে কাশি বেড়ে যাওয়া:
রোগী ঠান্ডা বাতাসে সামান্য বেরোলেই কাশি শুরু হয় এবং থামতে চায় না।
👉 Cough becomes worse from exposure to cold air.

3️⃣ কাশলে বা হাঁচি দিলে প্রস্রাব বের হয়ে যাওয়া:
বিশেষত মহিলাদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, কাশলে বা হাসলে প্রস্রাব ধরে রাখতে পারেন না।
👉 Involuntary urination while coughing, sneezing, or laughing.

4️⃣ গলা বসে যাওয়া ও কণ্ঠস্বর কর্কশ হওয়া:
ভয়েস হঠাৎ বসে যায়, কথা বলতে কষ্ট হয়, বিশেষত যারা বক্তৃতা দেন বা গান গেয়ে থাকেন তাদের জন্য এটি উপকারী।
👉 Hoarseness or total loss of voice, especially in speakers or singers.

5️⃣ কাশি হয় কিন্তু কফ উঠতে চায় না:
গলা শুকনো থাকে, কাশি দীর্ঘ হয়, কফ জমে কিন্তু বের হয় না।
👉 Dry, hard cough with difficulty in expectoration.

6️⃣ পুড়ে যাওয়া ক্ষতে জ্বালাপোড়া ও ধীরে সারানো:
আগুন বা গরম জিনিসে পুড়লে ক্ষত স্থানে প্রচণ্ড জ্বালা থাকে এবং ক্ষত শুকাতে দেরি হয়।
👉 Burns with intense burning pain, slow healing of burn wounds.

7️⃣ রাতে কাশি বেড়ে যাওয়া:
সন্ধ্যা নামার পর বা রাতে শোয়ার সময় কাশি বেড়ে যায়।
👉 Cough aggravated at night or in the evening.

8️⃣ দীর্ঘস্থায়ী পক্ষাঘাত বা স্নায়বিক দুর্বলতা:
যাদের শরীরে অনেকদিনের প্যারালাইসিস বা হাত-পা কাঁপে, তাদের জন্য কস্টিকাম উপকারী।
👉 Useful in chronic paralysis and trembling due to nerve weakness.

9️⃣ ক্ষত বা ঘা শুকাতে না চাওয়া:
পুরোনো ক্ষত বা আঁচড় অনেক সময় শুকাতে চায় না, বারবার রক্ত পড়ে।
👉 Old wounds or ulcers that refuse to heal.

🔟 অন্যের কষ্টে সহানুভূতিশীল ও আবেগপ্রবণ প্রকৃতি:
কস্টিকাম রোগী খুব সংবেদনশীল, অন্যের দুঃখে কাঁদে।
👉 Very sympathetic and emotional; easily moved by others’ suffering.

11️⃣ চোখে জ্বালা ও পানি পড়া:
ধোঁয়া বা ঠান্ডা বাতাসে চোখে জ্বালাপোড়া হয় এবং পানি পড়ে।
👉 Burning, smarting eyes with watering.

12️⃣ সন্ধিতে টান ও ব্যথা:
হাঁটলে বা বসে থাকলে জয়েন্টে টান লাগে ও ব্যথা বাড়ে।
👉 Contractive or tearing pains in joints and tendons.

13️⃣ ঠোঁট বা জিভে টান ধরা:
মুখের ভিতরে টান, কখনো কথা বলাও কষ্টকর হয়।
👉 Cramps or drawing in the lips and tongue.

14️⃣ পুরোনো কাশি বা ব্রঙ্কাইটিসে উপকারী:
দীর্ঘদিনের কাশি, কণ্ঠে শুষ্কতা এবং শ্বাসকষ্টে উপকারী।
👉 Excellent remedy for chronic cough and bronchitis.

15️⃣ গলা শুকনো, কথা বললে ব্যথা বাড়ে:
গলা জ্বলে, শুকনো লাগে, বেশি কথা বললে ব্যথা তীব্র হয়।
👉 Dry throat with pain on speaking.

16️⃣ গরম জিনিসে আরাম পাওয়া:
রোগী গরম খাবার, গরম পানি বা গরম পরিবেশে আরাম বোধ করেন।
👉 Better from warmth, hot drinks or warm applications.

17️⃣ দুঃস্বপ্ন ও ভয় দেখা:
রাতে ঘুমের মধ্যে ভয় পেয়ে জেগে ওঠে বা খারাপ স্বপ্ন দেখে।
👉 Frightful dreams and disturbed sleep.

18️⃣ বয়স্কদের দুর্বলতা ও কাঁপুনি:
বয়স্ক রোগীদের হাত-পা কাঁপে, হাঁটতে কষ্ট হয়।
👉 Trembling and weakness in old people.

19️⃣ প্রস্রাব আসতে দেরি হওয়া:
অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর ধীরে ধীরে প্রস্রাব আসে।
👉 Urine passes slowly and with difficulty.

20️⃣ পুরোনো ক্ষত বা রোগ পুনরায় দেখা দেওয়া:
যে ক্ষত বা ত্বকের সমস্যা একবার সারিয়ে উঠেছিল, আবার ফিরে আসে।
👉 Old complaints return after seeming recovery.

13/11/2025

হোমিওপ্যাথি বই পিডিএফ ফাইল ফ্রী ডাউনলোড👇
==================================

১। অব্যর্থ মাদার টিংচার ও ভারতীয় ভেষজ
অধ্যাপক ডা. এ,কে,চাকলাদার
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ৯৪এমবি

https://drive.google.com/file/d/1tHPwdTVyUtxS2tpRTgh7Oqjs3zrevLQ6/view?usp=shar

(বিশেষ দ্রষ্টব্য : পিডিএফ ফাইল কখনো কাগজের বইয়ের সমতুল্য হতে পারেনা)

২। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রদর্শিকা
হরিপ্রসাদ চক্রবর্তী প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ৩০এমবি
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৩৫৩

https://drive.google.com/open?id=1VxazkPHN8XgDd8TSQet7sXoH59YqYyjB

(বিশেষ দ্রষ্টব্য : পিডিএফ ফাইল কখনো কাগজের বইয়ের সমতুল্য হতে পারেনা)

PDF File : 3MB

https://drive.google.com/open?id=1f57hmBTFsJZMmRY6LeT-UcAlryLF59QT

৩। মেটেরিয়া মেডিকা
উইলিয়াম বোরিক প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ১৩৭ এমবি।

https://drive.google.com/open?id=1IwHSrPpR-mC8Z70go9jc_CF3NyJPehiG

(বিশেষ দ্রষ্টব্য : পিডিএফ ফাইল কখনো কাগজের বইয়ের সমতুল্য হতে পারেনা)

৪। মায়াজমের স্বরূপ
ডাঃ হরিমোহন চৌধুরী প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ২০ এমবি।

https://drive.google.com/open?id=1-Osu0p6MNbjzfPwF9KnBDAGvzesvDoKo

(বিশেষ দ্রষ্টব্য : পিডিএফ ফাইল কখনো কাগজের বইয়ের সমতুল্য হতে পারেনা)

৫। হোমিওপ্যাথিক নবঔষধাবলী
হরিপ্রসাদ চক্রবর্ত্তী প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজঃ ৩২ এমবি

https://drive.google.com/open?id=1dO1MmprevOCLCm-Yw9SHmA-vYETuZAPK

(বিশেষ দ্রষ্টব্য : পিডিএফ ফাইল কখনো কাগজের বইয়ের সমতুল্য হতে পারেনা)

৬। যৌন বিজ্ঞান ও যৌনব্যাথি
ডা. আর বিশ্বাস প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ১৬ এমবি

https://drive.google.com/open?id=1dAH56qb7TntoTkMDccxMOYbf9zFo8XOY

(বিশেষ দ্রষ্টব্য : পিডিএফ ফাইল কখনো কাগজের বইয়ের সমতুল্য হতে পারেনা)

৭। চিকিৎসিত রোগীর বিবরণ
ডা. শ্রী বরদাচরণ চক্রবর্তী প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজঃ ২২ এমবি।

https://drive.google.com/open?id=1-Aob4tyezjjndkg5LadVGfnyTeC2t40E

(বিশেষ দ্রষ্টব্য : পিডিএফ ফাইল কখনো কাগজের বইয়ের সমতুল্য হতে পারেনা)

৮। হোমিওপ্যাথিক প্রাকটিস অফ মেডিসিন
ডা. এস,এন, পান্ডে প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ৪৮এমবি

https://drive.google.com/open?id=1dnQgX--yljidRFsLd0f-6la8NykumbqA

(বিশেষ দ্রষ্টব্য : পিডিএফ ফাইল কখনো কাগজের বইয়ের সমতুল্য হতে পারেনা)

৯। টিউবারকুলোসিস
ডা. নীলমনি ঘটক প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ৩১ এমবি

https://drive.google.com/open?id=1TKdFGsW1ZfXCZvbjFJbkN9I5I8SUZTOR

(বিশেষ দ্রষ্টব্য :পিডিএফ ফাইল কখনো কাগজের বইয়ের সমতুল্য হতে পারেনা)

১০। রেপার্টরী শিক্ষা ও কম্পিউটারাইজড হোমিওপ্যাথি
ডা. এ,কে,এম,রুহুল আমিন।

পিডিএফ ফাইল সাইজ: ৯৩এমবি
https://drive.google.com/open?id=1mkQuyES2tzUXVcBNK1aLTklBcQIxpebe

(বিশেষ দ্রষ্টব্য :পিডিএফ ফাইল কখনো কাগজের বইয়ের সমতুল্য হতে পারেনা)

১১। অব্যর্থ মাদার টিংচার ও ভারতীয় ভেষজ
অধ্যাপক ডা. এ,কে,চাকলাদার
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ৯৪এমবি

https://drive.google.com/file/d/1tHPwdTVyUtxS2tpRTgh7Oqjs3zrevLQ6/view?usp=sharing

১২। অব্যর্থ হাই ব্লাডপ্রেসার ও ডায়াবেটিস চিকিৎসা
ডাঃ মানিকলাল বন্দোপাধ্যায় প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজঃ ৭৬এমবি

https://drive.google.com/file/d/1RadT3z0HERXrpObfNTKVanFIqvwrAnes/view?usp=sharing

১৩। নোসোডস্
ডা. রাধারমন বিশ্বাস প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ২২এমবি

https://drive.google.com/open?id=1pnXf2XtKES8hXrQt8TJohxt4bTuO3L-h

১৪। হোমিওপ্যাথিক প্রাকটিশনার্স গাইড
ডা. এন, সি ঘোষ প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ৪১এমবি

https://drive.google.com/open?id=1wPSB2kI2ynxgr53D_7cxw4F8Z4VhOEGR

১৫। হোমিও ঔষধের শক্তি-মাত্রা ও প্রয়োগ বিজ্ঞান
ডা. পরেশচন্দ্র সরকার প্রনীত

পিডিএফ ফাইল সাইজ ৫৪এমবি
নীচের লিংকে ক্লিক করুন....
https://drive.google.com/open?id=12gz4_TPR-BUtHFvNAvlKZsD55s7-r3tV

১৬। মেটেরিয়া মেডিকা
জেমস টাইলার কেন্ট প্রনীত
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ১০০এমবি
নীচের লিংকে ক্লিক করুন...
https://drive.google.com/open?id=1YvHiDdP6DJBdK11Aw-IR5ZcP985LKzJO

১৭। পুরাতন দোষের পরিচয় ও তাহার চিকিৎসা.. ২য় খন্ড।
ডা. এম, ভট্টাচার্য্য
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ১৩৬এমবি
নীচের লিংকে ক্লিক করুন.....

https://drive.google.com/open?id=1LnjxYqWSkAZooemIMZhwTqfHMy-NDdvA

(যারা ক্রনিক রোগী ভাল করতে পারছেন না এবং বাংলা মায়াজম ভিত্তিক ভালো তুলনামুলক মেটেরিয়া মেডিকা পাচ্ছেন না এবং যারা নীলমনি ঘোষের মেটেরিয়া মেডিকার অসম্পূর্নতার কারনে মর্মাহত, তাদের জন্য এই বই)

১৮। পুরাতন দোষের পরিচয় ও তাহার চিকিৎসা.. ১ম খন্ড।
ডা. এম, ভট্টাচার্য্য
পিডিএফ ফাইল সাইজ: ১৮১এমবি
নীচের লিংকে ক্লিক করুন.....

https://drive.google.com/open?id=11mHi48ZylU0aRxSPocFzP2YrN69PN36W

(যারা ক্রনিক রোগী ভাল করতে পারছেন না এবং বাংলা মায়াজম ভিত্তিক ভালো তুলনামুলক মেটেরিয়া মেডিকা পাচ্ছেন না এবং যারা নীলমনি ঘোষের মেটেরিয়া মেডিকার অসম্পূর্নতার কারনে মর্মাহত, তাদের জন্য এই বই)

কিছু হোমিওপ্যাথিক মোবাইল এ্যাপস...
==========================
১. বায়োকেমিক মাস্টার
https://drive.google.com/open?id=1EPKHhkyiYWS4utNYF-tjR9P1rR8RWc_y

২. কম্প্রেহিনসিভ মেটেরিয়া মেডিকা
https://drive.google.com/open?id=1GCJwD3596aco1Ob_tDU9ombb9G4SiwSA

৩. হোমিওপ্যাথিক রেপার্টরী
https://drive.google.com/open?id=1CXP1Th4sTBIphRfpCba7CZdyjsuDKKaz

৪. হোমিওপ্যাথিক রেমিডি বাংলা
https://drive.google.com/open?id=1sPdn1W7OKvFOuxUCI1DLe2hlgxSR7NlM

৫. হোমিওপ্যাথিক পকেট রেপার্টরী
https://drive.google.com/open?id=1l7dCXrenBYLIZR0b-FM4tOV48SYawQ2W

৬. মেটেরিয়া মেডিকা লাইট
https://drive.google.com/open?id=1VrHZG6vBWdYvCPjxlrQMszOunScA72-w

৭. শিফা
https://drive.google.com/open?id=16SRUbxKASBTQ55rMQAxeu4DqTJ1FlAQi

৮. এক্সরে ইন্টাপ্রিটেশন
https://drive.google.com/open?id=1h6ijTXSEcw_aC7gA0bufvknUe7dBIB9y

★হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিধান ১ম খন্ড
সি এস কালী

পিডিএফ ডাউনলোড লিংক নীচে...
ফাইল সাইজ: ১৮এমবি

https://drive.google.com/open?id=1XbH_n4z1pJlpw0oEsOb8iziciP8mR_OM

https://drive.google.com/open?id=1v3duTqrbnmgTRbC164Nd1amZ_1sjaOKR

★বায়োকেমিক মেটেরিয়া মেডিকা এন্ড চিকিৎসা প্রদর্শিকা- ডা. নৃপেন্দ্রচন্দ্র রায়
পিডিএফ লাগলে নিতে পারেন, লিংক নীচে দেওয়া হলো..
https://drive.google.com/open?id=1-eIVPt2ZNQ2Kls0_zi7iZDvlSFmkJ4ZY

★ক্লিনিক্যাল মেটেরিয়া মেডিকা এন্ড থেরাপিউটিক্স
ডা. উপন্দ্রেনাথ সরকার
নীচে পিডিএফ ডাউনলোড লিংক....

https://drive.google.com/open?id=1asr8ODL4N3y17XC6cN_hocqZwTHWDF1n

★ক্লিনিক্যাল মেটেরিয়া মেডিকা এন্ড থেরাপিউটিক্স
ডা. উপন্দ্রেনাথ সরকার
নীচে পিডিএফ ডাউনলোড লিংক....

https://drive.google.com/open?id=1asr8ODL4N3y17XC6cN_hocqZwTHWDF1n

★একটি রেপার্টরীর ফ্রি সফটওয়্যারঃ

Complete Dynamics V18.17

নীচের লিংকে ক্লিক করুন....

For (Desktop or Laptop) windows version: (Size-576 Mb)

https://drive.google.com/open?id=1SM3faWbLAcPdH82drDOw-RybdSelXmCT

For (Mobile) Android Version: (Size 707 Mb)

https://drive.google.com/open?id=1VxPki332cZ8ZR5Nu-VTRZe3igJoRBk0M

★“সদৃশ ব্যবস্থা চিকিৎসা দীপিকা”
শ্রী হরিকৃষ্ণ মল্লিক প্রনীত
প্রকাশকাল : ১৮৭০ সাল।
এটাই আমার জানামতে বাংলাভায়ার প্রথম হোমিওপ্যাথিক পুস্তক।

https://drive.google.com/open?id=1pSq75IzowpZ6p7E3dBhTuNhoCL4-KKO6

★প্রায় ১০০ বছরের পুরোনো একটি রেপার্টরী দিলাম, যদি কারো কাজে লাগে। সম্ভবত এটাই প্রথম বাংলা রেপার্টরী।
নিচের লিংকে ক্লিক করুন....

https://drive.google.com/open?id=1-l_E_0blTlwDcbCh2rdjT6aCvZcOwLq2

★সরল মেটেরিয়া মেডিকা
এন এন ঘোষ প্রনীত
(বই টি প্রায় ১৫০ বছরের পুরোনো, খুব সম্ভব এটাই প্রথম বাংলা ভাষায় পূর্ণ মেটেরিয়া মেডিকা)
(অনেকেই পরিপূর্ন মেটেরিয়া মেডিকার ফাইল চেয়ে অনুরোধ করেন, তাদের জন্য একটি মেটেরিয়া মেডিকা আপলোড করা হলো)

নীচের লিংকে ক্লিক করুন.....

https://drive.google.com/open?id=1JS-Oovc-Mke9Et5gRbye0o8nG-5gQ5TY

★Organon of Medicine 6th Edition (PDF)
এবং সাথে বাংলায় ব্যাখ্যা।

https://drive.google.com/open?id=1z7O0i-SQzg_6ucy9nQdWQ1fpSnJ_54qP

★Book: Atlas of Anatomy - 3rd edition
Download here: https://wp.me/p9aWiZ-3vV
or
https://drive.google.com/file/d/1TNsIXUUBXe6WJr7NC8-IWZmhdJGxMh8Y/view?usp=sharing

★এনাটমি ফিজিওলজি

https://drive.google.com/file/d/13ZEmfgiE0f8ZYIHd-lAr5RebvrYZ_R-o/view?usp=drivesdk

[প্রচারে : ডা. এম আল মামুন, ডিএইচএমএস ঢাকা]
পোস্ট-👇
https://www.facebook.com/profile.php?id=100012080592185

12/11/2025

👉টনসিলাইটিস কি?

টনসিলাইটিস (Tonsillitis) হলো গলার ভেতরে থাকা টনসিল নামক দুটি ছোট গ্রন্থির প্রদাহ বা সংক্রমণ।
এই টনসিল আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার (immune system) অংশ, যা জীবাণুর আক্রমণ ঠেকাতে সাহায্য করে।

যখন ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া টনসিলে সংক্রমণ ঘটায়, তখন সেটাকেই বলা হয় টনসিলাইটিস।

🔹 টনসিলাইটিসের কারণ:

১। ভাইরাসজনিত সংক্রমণ – যেমন ঠান্ডা, ফ্লু ইত্যাদি ভাইরাস।

২। ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ – বিশেষ করে Streptococcus pyogenes ব্যাকটেরিয়া দ্বারা।
৩। সাইকেটিক মায়াজম ও স্ক্রুফোলার ধাতুর, ঠান্ডা লাগার প্রবনতার কারনে।
দাঁত এর সমস্যা ও জিহ্বা অপরিষ্কার এর কারনে

★ প্রধান লক্ষণসমূহ:

১। গলা ব্যথা ও গিলতে কষ্ট
২। জ্বর
৩। গলা লাল হয়ে যাওয়া বা ফুলে যাওয়া।
৪।টনসিলে সাদা দাগ বা পুঁজ দেখা
৫। কণ্ঠস্বর ভারী বা কর্কশ হয়ে যাওয়া
৬। মুখে দুর্গন্ধ
৭। ঘাড়ের গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া
৮। কান ব্যথা সহ বধিরতা।

খাবার মেনেজমেন্ট---
গরু ও হাঁসের মাংস, হাঁসের ডিম,ওল,কচু,সফট ড্রিংকস, ঠান্ডা খাবার না খাওয়া।
নরম, গরম, তরক সহজ প্রাচ্য খাবার খাওয়া।

★মেডিসিন --

১। বেলেডোনা ---
রুগী সুন্দর, ডান পাশ আক্রমণ, হঠাৎ ঠান্ডা লাগায় রোগ আক্রমণ, দপদপানি ব্যথা সহ লালভাব,জ্বর থাকলে প্রাথমিক পর্যায়ে বেলেডোনা উপকারী। সাথে Ferum phos ও Phytoloca Q গারগিল সহ সেবন করা যায়।

২। হিপার সালফ ---Bell, এ্যালোপ্যাথি,অন্যান্য কেন ঔষধ কাজ করে না, যদি টনসিলে পুঁজ জমে স্পর্শ কাতর হয়ে যায়। যদি বাচ্চার বার বার টনসিল হয়।টনসিল সহ বধিরতা দেখা দেয়। তাহলে Hepar sulph 200 , সাথে বায়োকেমিক Kali-mur 12x।
পুঁজ শুকানোর জন্য Hepar sulph ৪ ডোজ,Kali-mur 12x ৪ টি করে ২ বার,সাথে
Hydrastic can Q ১০ ফোঁটা করে ২ বার।

৩। Marc sol এর টনসিলে পুঁজ, ব্যথা সহ জ্বর থাকবে।রাতে বৃদ্ধি, অতিরিক্ত লালা স্রাব, দূর্গন্ধ যুক্ত ঘাম,মল,মুত্র।টনসিল সহ বিভিন্ন যেমন এক্সিলা,কুচকি,প্যারোটিড গ্লান্ড এর লিম্ফ নোড গুলো ফুলে যাওয়া প্রবনতা। এই লক্ষনে M.s দেওয়া যায়, সাথে মাদার Baptacia Q, Kali mur 12x প্রযোজ্য।

৪। Phytolocca --
মামস,প্যারোটিড গ্লান্ড ফোলা,গলা ব্যথা, গলা ব্যথা কান পর্যন্ত পৌঁছে যায়, যা গরমে বৃদ্ধি ars alb এর মতো অস্থিরতা, নড়াচড়া করতে পারে না, দুই টনসিল ফোলা সহ ব্যথা থাকলে Phytolocca 30/200। সাথে Ecinacia Q / Guacum Q খুব ভালো কাজ করে।

৫। Bryta carb---
বাম পাশের প্রদাহ সহ ব্যথা ও ক্রনিক টনসিল, বার বার ঠান্ডা লাগার প্রবনতা, রুগী খর্বা আকৃতির, বুদ্ধি কম,মোটেই ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না। বাম পাশের টনসিল সুপারির মতো ফুলে শক্ত হয়ে যায়, রুগী শক্ত খাবার খেতে পারে না। সেখানে Bryta carb প্রযোজ্য।
★ Bryta carb ও Cal carb এর অনেক মিল,যেমন দুটি ঔষধ শীত কাতর, বোকা,ভীতু, মোটা সোটা কিন্তু পার্থক্য হলো ব্রাইটা বাম পাশের ঔষধ, ক্যাল কার্ব ডান পাশের ঔষধ। আর ক্যাল কার্ব শীত কাতর হলেও ঘাম বেশি।
৬। Lacasis---
আমরা জানি ল্যাকেসিস একটি সাপ তো এই রুগীর মধ্যে আমরা সাপের সব লক্ষন পাবো।এর টনসিল হবে ক্রনিক ও আক্রান্ত স্থান বিষের মতো নীল। বাম পাশে রোগ আক্রমণ। সন্দেহ প্রবণ পরিশোধ পরায়ন,টাইট কাপড় পরতে পারে না, তরল খাবার খেতে পারে না,বাচাল,সাপের স্বপ্ন দেখে ইত্যাদি লক্ষনে ল্যাকেসিস।
৭। Conium--
টনসিল ছোট, পুঁজ হয় কিন্তু সহজে ফাটে না,এর যে কোন ব্যথা তীরের বেগে বা আতশবাজির মতো ফেটে যায় বা ব্যথয় ছড়িয়ে পড়ে এমন লক্ষ্মণে কোনিয়াম।
৮। Carbo ani---
এর ব্যথা সহ জ্বালা যন্ত্রণা ও আক্রান্ত স্থান নীল হলে কার্বো এ্যানি।
৯। Kali-bic---
আক্রান্ত স্থান ফোলা কিন্তু টনসিল মৌচাকের বিজিবিজি ও সুপারির মতো
হলে কেলি বাইক্রম।
১০। Bryta mur----
বার বার টনসিল, প্রচুর ব্যথা,গলা ঘাঁ বা কিছু আটকে থাকার অনুভূতি হলে ব্রাইটা মুর।

এছাড়াও নোসড মেডিসিন
psori,Tubar,Bacili, লক্ষ্মণ সাদৃশ্য Marc bin iod,Amon mur,Brimeum,Ignecia,
oythea Q প্রযোজ্য। b

বিঃদ্রঃ ওয়াই থিয়া মাদার যদি ফ্যারিংজাইটিস সহ টনসিল যদি গলার মধ্যে লালা জড়িয়ে আছে এমন লক্ষ্মণে ওয়াইথিয়া মাদার অব্যর্থ ঔষধ।👍

12/11/2025

👉গরম কালের আমাশয়তে -"কুরচি মাদার" এবং শীতকালের আমাশয়তে "আটিস্টা ইন্ডিকা মাদার"।👍

Address

Dilip Giri, Vill-Gadadharpur, P. O/uttar Asda, Dist/pashchim Medinipur, Pin/721443
Contai
721401

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Disease and homoeopathic medicine posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Disease and homoeopathic medicine:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram