Dr Pradip Kumar Seth's Swasti Ayurveda clinic Durgapur

Dr Pradip Kumar Seth's Swasti Ayurveda clinic Durgapur Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr Pradip Kumar Seth's Swasti Ayurveda clinic Durgapur, Doctor, Durgapur.

https://youtu.be/fe_9sIdS5f4
11/07/2020

https://youtu.be/fe_9sIdS5f4

In our daily life stress and stain gives negative impact in our sexual life.Now a days people are suffering from various sexual debility . Some bad habits in...

https://youtu.be/Qa1aWDgyTwY
21/06/2020

https://youtu.be/Qa1aWDgyTwY

Fistula is ano re**al problem.It has no as such medicine.Surgery is the only options.But there are so many draw back of surgery.Most common complication is r...

https://youtu.be/YV6_ujlMn0U
13/06/2020

https://youtu.be/YV6_ujlMn0U

Cancer is very common now a days. There are various types of cancer like Prostate cancer, gall bladder cancer, Oesophagus cancer, pancreatic cancer, breast c...

https://youtu.be/fBtL3zn3Yig
05/06/2020

https://youtu.be/fBtL3zn3Yig

Corona is pandemic now. But it has no specific medicine.Scientiests all over the world are engaged to find out its vaccine. Main aim to prevent Corona is to ...

মূলত যৌন আচরণের যে দিকটি পুরুষের জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর তা হলো পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এটিকে আমরা অনেক স...
26/05/2020

মূলত যৌন আচরণের যে দিকটি পুরুষের জন্য অত্যন্ত স্পর্শকাতর তা হলো পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গের উত্থানে ব্যর্থতা। এটিকে আমরা অনেক সময় ইরেকটাইল ডিসফাংশন বলে থাকি। অবশ্য মেডিকেল টার্ম হিসেবে একে ইম্পোটেন্স বা পুরুষত্বহীনতাও বলা হয়ে থাকে। একজন পুরুষ যখন যৌন সঙ্গম বা যৌনমিলনের জন্য মনোশারীরিকভাবে প্রস্ততি লাভ করে তখন যদি তার লিঙ্গ বা পুরুষাঙ্গ সঙ্গমের জন্য উপযুক্তভাবে উত্থিন না হয় তবে তা তার জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক।

সন্তোষজনকভাবে সেক্স করার জন্য ইরেকশন বা লিঙ্গের পর্যাপ্ত উত্থান একটি বাধ্যতামূলক আচরণ। এর ফলশ্রুতিতে পুরুষের যৌন আগ্রহ বা যৌন ইচ্ছার যেমন ঘাটতি দেখা যায় তেমনি চরমপুলক অনুভূতি লাভও তার ভাগ্যে জোটে না। যে পুরুষ এর ভুক্তভোগী তিনিই কেবল জানেন এর কেমন মর্মপীড়া। অথচ মেডিকেল স্বাস্থ্য বিজ্ঞানে পুরুষত্বহীনতার অনেক আধুনিক কার্যকারী চিকিত্‍সা রয়েছে। এখানে উল্লেখ্য যে,ইরেকটাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ উত্থানজনিত নানা সমস্যা যে কোনো বয়সের পুরুষের ক্ষেত্রেই হতে পারে। হঠাত্‍ করে দুই একবার লিঙ্গ উত্থিন না হওয়া কোনো বড় সমস্যা নয় এটি আপনাআপনি দূর হয়ে যায়।

ফিজিশিয়ানরা সাধারণত ইম্পোটেন্স বা পুরুষত্বহীনতার টার্মটির পরিবর্তে ইরেকটাইল ডিসফাংশন টার্মটি বেশি ব্যবহার করে থাকেন , কেননা এটি ইম্পোটেন্সির চেয়েও অনেক ব্যাপক অর্থ বহন করে। পুরুষের যৌন কর্মের মানে যে কেবলমাত্র পুরুষাঙ্গের ইরেকশন বা উত্থান হওয়া তা কিন্তু নয় এর সঙ্গে মনোগত এবং আবেগজনিত অনেক ফ্যাক্টরই জড়িত।

পুরুষত্বহীনতা শব্দটির সঙ্গে যেহেতু অনেক নেতিবাচক ধারণা জড়িত তাই ইরেকটাইল ডিসফাংশন টার্মটি আমরা ব্যবহার করব। শারীরিক বা দৈহিক নানা কারণে যেমন লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা হতে পারে ঠিক তেমনি মানসিক সমস্যার কারণে বা আবেগজনিত বা সাইকোসেক্সুয়াল (মানসিক যৌন সমস্যা) ইত্যাদির কারণেও পুরুষত্বহীনতা হতে পারে। যে কারণেই হোক না কেন ডায়াগনোসিস বা রোগ নির্ণয় হচ্ছে সবার আগে। সঠিক চিকিত্‍সা ব্যবস্থাপনার জন্য পুরুষত্বহীনতার জন্য উপযুক্ত কারণ খুজে বের করে তবেই তার চিকিত্‍সা করতে হবে। এ নিবন্ধে আমরা লিঙ্গ উত্থানজনিত নানা সমস্যা যেমন-

কেন হয় ?

এসমস্যার কি কি উপসর্গ রয়েছে?

কখন এ সমস্যা বেশি হয়?

কোন কোন ক্ষেত্রে এ সমস্যার ঝুঁকি বেশি থাকে?

কখন ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত?

ইরেকটাইল ডিসফাংশনের জন্য কি কি পরীক্ষা-নিরীক্ষা প্রয়োজন?

এর আধুনিক চিকিত্‍সা ব্যবস্থাপনা?

এটি কি ভাবে প্রতিরোধ করবেন?

প্রচলিত মেডিকেশন/ওষুধ?

সার্জারির মাধ্যমে চিকিত্‍সা এবং অন্যান্য চিকিত্‍সা পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোকপাত করব?

লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যার কারণ :-

ইরেকশন প্রবলেমের জন্য মূলত দুই ধরনের কারণ দায়ী। ফিজিক্যাল বা শারীরিক কারন- (এটি সাধারণত রক্তনালী সম্পর্কীয় বা নার্ভের সাথে সম্পর্কিত) সাইকোলজিক্যাল বা মনোগত কারণ:- নানা ধরনের মানসিক বিকারজনিত কারণে পুরুষত্বহীনতা অনেকক্ষেত্রেই ঘটে থাকে।

আবার অনেকের লিঙ্গ উত্থানজনিত নানা সমস্যার পেচনে রক্তনালী, লার্ভ বা স্নায়ু, নানা ধরনের সাইকোলজিক্যাল বা মানসিক কারণজনিত ফ্যাক্টর দায়ী থাকতে পারে। শারীরিক নানা কারণের মাঝে রয়েছে দীর্ঘ মেয়াদি অসুস্থতা, ইনজুরি বা আঘাত, অপারেশনজানত কারনে জটিলতা যেমন-প্রস্টেট সার্জারিজনিত সমস্যা ইত্যাদি। এসকল সমস্যার কারণে পেনিসে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্নায়ুবিক সংবেদী তাড়না ও রক্তপ্রবাহ বিঘ্নতা ঘটে থাকে। এখানে একটি কথা বলে রাখা প্রয়োজন ইরেকশন হলো এক ধরনের ভাসকুলার বা রক্তনালীতে পর্যাপ্ত রক্ত সংবহনজনিত ঘটনা।

যদি স্নায়ুতন্ত্র যৌনশিহরণের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ সিগন্যাল বা সংকেত পাঠাতে না পারে তাহলে পেনিসের রক্তনালীগুলোতে ইরেকশনের জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণে রক্ত আসে না ফলে লিঙ্গ উত্থান ঘটে না। গবেষণা সমীক্ষায় প্রতীয়মান হয়েছে যে, শতকরা ৪৮ ভাগ ক্ষেত্রে পুরুষত্বহীনতার মূল কারণ ভাসকুলারবা রক্তনালী সম্বন্ধীয় নানা সমস্যা শতকরা ১৪ ভাগ ক্ষেত্রে পুরুষত্বহীনতার ক্ষেত্রে নার্ভকে দায়ী করা হয়েছে। নানা ধরনের নিউরোলজিক বা স্নায়ুবিক সমস্যার কারণে যৌন অক্ষমতা ঘটতে পারে।শতকরা ৩ ভাগ ক্ষেত্রে পেনিসের কাঠামো অথবা এর পার্শ্ববর্তী কোষকলাকে ইরেকশনের প্রবলেমের জন্য দায়ী করা হয়েছে।

কতক ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াজনিত কারণে যেমন-যারা উচ্চ রক্তচাপবিরোধী ওষুধ সেবন বা করছেন বিষন্নতাবিরোধী ওষুধ সেবন করছেনতাদের ক্ষেত্রেও সাময়িক যৌন অক্ষমতা ঘটাতে পারে। হরমোনাল ফ্যাক্টরস বা হরমোনের তারতম্যজনিত কারণে পুরুষত্বহীনতা শিকার অনেকেই হতে পারে।

জিষ্কের স্বল্পতাজনিত কারণে অনেকের পুরুষত্বহীনতা হতে পারে। সাধারণত শতকরা ৫০ ভাগ ক্ষেত্রে পুরুষত্বহীনতার কারণ হিসেবে শারীরিক অসুস্থতাগুলোকেই দায়ী করা হয়ে থাকে। দৈহিক বা শারীরিক অসুস্থতার জন্য যেমন ইরেকশন বা লিঙ্গ উত্থানের সমস্যা হতে পারে। ঠিক তেমনি মনোগত নানা সমস্যায়ও যৌন অক্ষমতা হতেই পারে।

এগুলোর মাঝে রয়েছে ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা এ্যাংজাইটি বা দুশ্চিন্তা, মনোদৈহিক চাপ বা স্ট্রেস, দীর্ঘমেয়াদি অনুশোচনাবোধ অথবা নারী-পুরুষের আন্তঃসম্পর্কজনিত নানা সমস্যা। এসকল নানা সমস্যায় যৌন সঙ্গম বা যৌনমিলনের সময় পুরুষ একটু অন্যমনস্ক হয়ে থাকে ফলে স্বাভাবিক যৌনতার জন্য যে শিহরণ লাভ করা উচিত তার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কমে যায়। ফলে ইরেকশন বা লিঙ্গ উত্থান ঘটে না।

সাইকোলজিক্যাল নানা সমস্যার জন্য শতকরা ৪০ ভাগেরও বেশি ক্ষেত্রে ইরেকশন বা লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা হয়:

যেসব পুরুষের বয়স ৫০ বছরের নিচে তাদের ইরেকশন বা লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যার মূল কারণ সাইকোলজিক্যাল বা মানসিক সমস্যা।
কতক পুরুষের আবার স্ত্রীর প্রথম সন্তান জন্মের পর সেক্সুয়াল ইন্টারকোর্সে কতক সমস্যা দেখা দিতে পারে।

লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যার নানা উপসর্গ :-

পুরুষের পুরুষঙ্গ যখন উত্থিত না হয় তখন লিঙ্গ সম্পর্কীয় কতক উপসর্গ দেখা দিয়ে থাকে। এগুলো হলোঃ

পুরুষ ইচ্ছা করলে পার্টনারের উপস্থিতিতে বা অনুপস্থিতিতে লিঙ্গ উত্থান ঘটাতে পারে না। এর মানে হলো পুরুষ যদি পার্টনারের অনুপস্থিতিতে হস্তমৈথুন করতে চায় তথাপিও তাদের লিঙ্গ উত্থিত হয় না।

একবার ইরেকশন বা লিঙ্গ উত্থান হলেও উত্থানজনিত অবস্থা একেবারে ধরে রাখতে না পারা। এর ফলে লিঙ্গ একবার শক্ত হলেও একটু পরে আবার আগের মত স্বাভাবিক নরম অবস্থায় চলে যায়

যৌন সঙ্গম বা ইন্টারকোর্সের সময় সঙ্গমকে পরিপূর্ণতা দান করতে বা সঙ্গমে সন্তুষ্টি লাভ করতে যে পরিমাণ ইরেকশনের প্রয়োজন তা না হওয়া।

যৌন আগ্রহ বা যৌন ইচ্ছা ইত্যাদিতেও ঘাটতি দেখা দিতে পারে।

পুরুষের চরমপুলকজনিত ব্যর্থতা এবং বীর্যস্খলনজনিত নানা সমস্যাও একই সঙ্গে বিরাজ করতে পারে।

কখন এ সমস্যা বেশি হয় :-

বেশিরভাগ পুরুষের প্রফেশনাল বা হঠাত্‍ করে দু-একবার লিঙ্গ উত্থানের সমস্যা হতে পারে। কিন্তু এই লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা যখন দীর্ঘমেয়াদি রূপ লাভ করে এবং অব্যাহত থাকে তখনই তা ব্যক্তির ব্যক্তিত্বের ওপরে এবং ব্যক্তির যৌন জীবনে নানা ধরনের শষ্কা ও নেতিবাচক অনুভূতির জন্ম দেয়। এখানে একটি কথা বিশেষভাবে বলা দরকার একবার যাদের লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা হয়ে পড়ে তারা বারবার মনে করতে থাকে পরের বার যৌনমিলনে সমস্যাটি বুঝি আবার হবে এই অতিরিক্ত আগাম যৌন দুশ্চিন্তার কারণে যৌনমিলনের সময় লিঙ্গ উত্থান নাও ঘটতে পারে একে আমরা বলি পারফরমেন্স এ্যাংজাইটি। এই এ্যাংজাইটিজনিত কারণে সমস্যা অনেক বেড়ে যেতে পারে।

আবার অনেক পুরুষ রয়েছে যাদের যৌন সঙ্গমকালীন সময়ে লিঙ্গ ঠিকই উত্থিত হল কিন্তু বর্ধিত যৌন চাপের কারণে সাথে সাথেই বীর্যস্খলিত হয়ে গেল। এরও মূল কারণ এ্যাংজাইটি, এটাকে বলে প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন। আবার কতক পুরুষ রয়েছে যাদের সন্তোষজনক যৌন সঙ্গমের জন্য অনেকক্ষণ লিঙ্গকে যোনির ভেতরে ক্রমাগতভাবে ঢুকাতে এবং বের করতে হয়। অনেকের ক্ষেত্রে এটি পুরুষাঙ্গে ব্যথার উদ্রেক করতে পারে। যেহেতু এ ধরনের পুরুষদের ইজাকুলেশন বা বীর্যস্খলনে অনেক সময় প্রয়োজন হয় তাই তারা এ নিয়ে চরম দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। কেননা বীর্যস্খলিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত এরা চরমপুলক লাভ করতে পারে না।

এত কিছুর পরেও সৌভাগ্যের কথা এই যে, পুরুষত্বহীনতা বা যৌন অক্ষমতার জন্য শারীরিক ও মানসিক যে কারণেই দায়ী হোক না কেন উপযুক্ত এবং বর্তমানে প্রচলিত আধুনিক চিকিত্‍সা ব্যবস্থাপনায় আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়।

কোন কোন ক্ষেত্রে ঝুঁকি বেশি থাকে :-

অনেকগুলো মেডিকেল ফ্যাক্টর রয়েছে যেগুলো পুরুষের মাঝে উপস্থিত থাকলে যৌন অক্ষমতা বা পুরুষত্বহীনতার ঝুঁকি স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি বাড়ে। একটু আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, পুরুষত্বহীনতার জন্য রক্তনালী সম্পর্কীয় নানা অসুখ বা স্নায়ুবিক বা নার্ভ সম্পর্কীয় অসুখ ইত্যাদি দায়ী থাকতে পারে। যেসকল শারীরিক কারণে পুরুষত্বহীনতার

ঝুঁকি বাড়ে সেগুলোর কয়েকটি নিচে উল্লেখ করা হল :-

ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগঃ যেসকল পুরুষের ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ রয়েছে তাদের অনেকেই পুরুষত্বহীনতায় ভুগে থাকে। গবেষণা সমীক্ষায় প্রতীয়মান হয়েছে যে ডায়াবেটিস রোগ নির্ণীত হওয়ার ৫ বছরের ভেতরে প্রায় শতকরা ৫০ ভাগ ক্ষেত্রে পুরুষত্বহীনতার অভিজ্ঞতা লাভ করে।

উচ্চ রক্তচাপ :-যেসকল পুরুষ উচ্চ রক্তচাপে ভোগে তাদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রক্তনালীর ভেতরের লুমেন্ট বা গহ্বরে কোলেস্টেরল জাতীয় পদার্থ জমা হয়ে ভেতরে স্পেস বা জায়গা কমিয়ে দেয়। ফলশ্র"তিতে পর্যাপ্তপরিমাণ রক্ত এর ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে না। এ কারণেও ইরেকশন সমস্যা দেখা দিতে পারে:

রক্তনালী সম্পর্কীয় অসুখ।

স্ট্রোক বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ।

রক্তে উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল বিশেষত অল্প ঘনত্বমাত্রার কোলেস্টেরল এখানে উল্লেখ্য যে, যেসকল কোলেস্টেরল বেশি ঘনত্বের মাত্রার হয়ে থাকে সেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো ।

যৌন অঙ্গগুলোর স্বাভাবিক বিকাশ এবং কার্যকারীতার জন্য যেসকল হরমোনের প্রয়োজন সেগুলোর লেবেল যদি কম থাকে এ মেডিকেল জটিলতাটিকে আমরা বলি হাইপোগনাট ডিজাম। এর ফলে রক্তে টেস্টোস্টেরন হরমোনের লেবেলে আশষ্কাজনকভাবে কমে যায়। ফলশ্র"তিতে ইরেকশনে নানা ধরনের সমস্যার হতে পারে।

থাইরয়েড গ্রন্থি বা গ্ল্যান্ডের নানা ধরনের সমস্যার জন্য ইরেকশনে সমস্যা হতে পারে।

মাল্টিপল ক্লোরোসিস নামক স্নায়ুবিক অসুখটিতেও পুরুষত্বহীনতা একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

পেনিস বা পুরুষাঙ্গের কোনো ধরনের আঘাত বা শ্রোণী চক্রের কোনো ধরনের ইনজুরির জন্য এ সমস্যা হতে পারে।

পেলভিস বা শ্রোণী চক্রের সার্জারি বা অস্ত্রোপচার।

রেডিয়েশন ট্রিটমেন্ট বা রঞ্জনরশ্মির সাহায্যের চিকিত্‍সা

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য যেসকল ওষুধ সেবন করা হয় তাদের কতকগুলোতে যৌন অক্ষমতা দেখা দিতে পারে।

এন্টিডিপ্রেসেন্ট বা বিষন্নতারোধী কতক ওষুধ সেবনেও ইরেকশনের সমস্যা হতে পারে।

ডাইইউরেটিক বা মূত্রবর্ধক ওষুধ সেবনেও সাময়িকভাবে ইরেকশনের সমস্যা হতে পারে।

যারা দীর্ঘমেয়াদি এ্যালকোহল এবিউজ বা মদ্যপান করে থাকেন তাদের কতকের যৌন অক্ষমতা দেখা দিতে পারেশ

ড্রাগ এডিক্স বা মাদকাসক্তের মাঝেও যৌন অক্ষমতার প্রবণতা অপেক্ষাকৃত বেশি।

যারা অতিমাত্রায় ধূমপান করেন তাদের ক্ষেত্রেও পুরুষত্বহীনতা বিরল ঘটনা নয়।

এতক্ষণ আমরা পুরুষত্বহীনতা যেসব শারীরিক কারণে ঘটে সেগুলোর কথা বললাম এবার আসা যাক সাইকোলজিক্যাল বা মনোগত কি কি সমস্যায় ইরেকশনের ঝুঁকি বাড়ে।

ডিপ্রেশন বা বিষন্নতা :-

এ্যাংজাইট বা দুশ্চিন্তা বা উদ্বেগরোগ।

আন্তঃসম্পর্কজনিত দ্বন্দ্ব সমস্যা(রিলেশনশিপ প্রবলেম)।

সাম্প্রতিক জীবনে বড় ধরনের পরিবর্তী যেমন-বাচ্চার জন্মদান, চাকরি থেকে অবসর গ্রহন, চাকরি পরিবর্তী, কোনো অন্তরঙ্গ পার্টনারকে হারানো, অন্তরঙ্গ পার্টনারের মৃত্যু, বিবাহ বিচ্ছেদ ইত্যাদি কারণেও ইরেকশনের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।
Call:+918583082544/9051073996
https://swasti-ayurvedic-clinic.business.site/?utm_source=gmb&utm_medium=referral

 #কীডনী রোগ। #আয়ুর্বেদিক সমাধান।। #ডা:প্রদীপ কুমার শেঠ।।পৃথিবীতে মানবজাতি যেসব প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে ...
24/05/2020

#কীডনী রোগ।
#আয়ুর্বেদিক সমাধান।।
#ডা:প্রদীপ কুমার শেঠ।।

পৃথিবীতে মানবজাতি যেসব প্রাণঘাতী রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে তার মধ্যে কিডনি রোগ অন্যতম।

মানবদেহের অতিপ্রয়োজনীয় অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মধ্যে কিডনি অন্যতম। মানবদেহের কোমরের কিছুটা ওপরে দুই পাশে দুটি কিডনি থাকে। পরিণত বয়সে একটি কিডনি ১১-১৩ সেমি লম্বা, ৫-৬ সেমি চওড়া এবং ৩ সেমি পুরু হয়। একটি কিডনির ওজন প্রায় ১৫০ গ্রাম। তবে বাম কিডনিটি ডান কিডনি অপেক্ষা একটু বড় ও কিছুটা ওপরে থাকে। প্রতিটি কিডনি প্রায় ১২ লাখ নেফ্রন দিয়ে তৈরি। নেফ্রন হলো কিডনির কার্যকর ও গাঠনিক একক। কোনো কারণে এই নেফ্রনগুলো নষ্ট হয়ে গেলে কিডনি দ্রুত অকেজো হয়ে যায়।

কিডনি রোগে সাধারণত একসঙ্গে দুটি কিডনি আক্রান্ত হয়। আমাদের দেহে প্রতিনিয়ত অসংখ্য জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হচ্ছে। এসব বিক্রিয়ায় উত্পন্ন দূষিত পদার্থ রক্তে মিশে যায়। আর কিডনি তার ছাঁকনির মাধ্যমে রক্তকে ছেঁকে পরিশোধিত করে এবং দূষিত পদার্থগুলো (ইউরিয়া, ইউরিক এসিড, অ্যামোনিয়া, ক্রিয়েটনিন ইত্যাদি) দেহ থেকে মূত্রের সঙ্গে বের করে দেয়। এভাবে কিডনি আমাদের দেহকে বিষাক্ত ও ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থের হাত থেকে রক্ষা করে। এ ছাড়াও কিডনির অন্যান্য কাজ আছে।

কিডনি রোগ এমনই মারাত্মক যা কোনো প্রকার লক্ষণ বা উপসর্গ ছাড়া খুব ধীরে ধীরে বিস্তার লাভ করে। তাই একে নীরব ঘাতক বলে অভিহিত করা হয়। কখনো কখনো রোগী কোনো উপসর্গ বুঝে ওঠার আগেই তার কিডনির শতকরা ৫০ ভাগ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। কিডনি রোগ যেহেতু অনেক প্রকার সেহেতু এর লক্ষণও ভিন্ন ভিন্ন।

কিডনি রোগের প্রধান প্রধান লক্ষণ গুলি হল:

১. প্রস্রাবে পরিবর্তন

কিডনি রোগের একটি বড় লক্ষণ হলো প্রস্রাবে পরিবর্তন হওয়া। কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাব বেশি হয় বা কম হয়। বিশেষত রাতে এই সমস্যা বাড়ে। প্রস্রাবের রং গাঢ় হয়। অনেক সময় প্রস্রাবের বেগ অনুভব হলেও প্রস্রাব হয় না।

২. প্রস্রাবের সময় ব্যথা
প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া কিডনির সমস্যার আরেকটি লক্ষণ। মূলত প্রস্রাবের সময় ব্যথা, জ্বালাপোড়া- এগুলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনের লক্ষণ। যখন এটি কিডনিতে ছড়িয়ে পড়ে তখন জ্বর হয় এবং পিঠের পেছনে ব্যথা করে।

৩.প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া
প্রস্রাবের সাথে রক্ত গেলে এটি খুবই ঝুঁকির বিষয়।এমন হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষণ।

৪. দেহে ফোলা ভাব
কিডনি শরীর থেকে বর্জ্য এবং বাড়তি জল বের করে দেয়। কিডনিতে রোগ হলে এই বাড়তি জল বের হতে সমস্যা হয়। বাড়তি জল শরীরে ফোলাভাব তৈরি করে।

৫. মনোযোগ দিতে অসুবিধা হওয়া
লোহিত রক্তকণিকা কমে যাওয়ার কারণে মস্তিস্কে অক্সিজেন পরিবহন কমে যায়। এতে কাজে মনোযোগ দিতে অসুবিধা হয়।

৬. সবসময় শীত বোধ হওয়া
কিডনি রোগ হলে গরম আবহাওয়ার মধ্যেও শীত শীত অনুভব হয়। আর কিডনিতে সংক্রমণ হলে জ্বরও আসতে পারে।

৭. ত্বকে র‍্যাশ হওয়া
কিডনি অকার্যকর হয়ে পড়লে রক্তে বর্জ্য পদার্থ বাড়তে থাকে। এটি ত্বকে চুলকানি এবং র‍্যাশ তৈরি করতে পারে।

৮. বমি বা বমি বমি ভাব
রক্তে বর্জ্যনীয় পদার্থ বেড়ে যাওয়ায় কিডনির রোগে বমি বমি ভাব এবং বমি হওয়ার সমস্যা হতে পারে।

৯. ছোটো ছোটো শ্বাস
কিডনি রোগে ফুসফুসে তরল পদার্থ জমা হয়। এ ছাড়া কিডনি রোগে শরীরে রক্তশূন্যতাও দেখা দেয়। এসব কারণে শ্বাসের সমস্যা হয়, তাই অনেকে ছোট ছোট করে শ্বাস নেন।

১০. পেছনে ব্যথা
কিছু কিছু কিডনি রোগে শরীরে ব্যথা হয়। পিঠের পাশে নিচের দিকে ব্যথা হয়। এটিও কিডনি রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ।

#আয়ুর্বেদিক_চিকিৎসা
কিডনি রোগের কার্যকর চিকিৎসা আয়ুর্বেদে সম্ভব। আয়ুর্বেদ ওষুধ কিডনিকে ক্ষতিগ্রস্থ করে এরকম মারাত্মক উপাদানগুলিকে শরীর হতে নিষ্কাষণ করে। কলকাতার ভারত আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান মেলায় প্রথমবারের মতো আয়ুর্বেদ ওষুধ নিয়ে একটি বিশেষ অধিবেশন আয়োজন করা হয়েছিল, যাতে কিডনির চিকিৎসা ক্ষেত্রে এর প্রভাব নিয়ে আলোচনা হয়। এই আয়ুর্বেদের চিকিৎসার একটি কার্যকর ওষুধ নীরি কেএফটি সম্পর্কে এখনও অবধি পরিচালিত গবেষণার বিবরণ উপস্থাপন করতে গিয়ে বলা হয়েছিল যে নীরি কেএফটি কিডনিতে টিএনএফ আলফা স্তর নিয়ন্ত্রণ করে।

টিআইএনএফ আলফা পরীক্ষা কিডনিতে কেবল অস্বাভাবিকতা দেখায় এবং প্রদাহের অবস্থাও দেখায়। টিএনএফ একটি আলফা সেল সিগন্যালিং প্রোটিন।

আমেরিকার জার্নাল অফ ফার্মাসিউটিক্যাল রিসার্চ এ নীরির এফটি সম্পর্কে গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে। এই গবেষণায় দেখা গেছে যে নিয়মিত নেরি কেএফটি ওষুধ দেওয়া হচ্ছে এমন গ্রুপগুলির কিডনি সঠিকভাবে কাজ করছে। এর মধ্যে ভারী উপাদানগুলির পরিমাণ, বিপাকীয় উপজাতগুলি যেমন ক্রিয়েটিনিন, ইউরিয়া, প্রোটিন ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছিল। এই গ্রুপে ওষুধ দেওয়া হয়নি এমন ক্ষেত্রে এই উপাদানগুলির শতাংশের পরিমাণ অত্যন্ত বেশি ছিল। এই পাঁচটি ঔষধিগুলি পুনর্ণভা, গোখারু, বরুণ, পাথরপুরা এবং স্টোনহেঞ্জ থেকে প্রস্তুত করা হয়েছে। তিনি বলেছিলেন যে যাদের কিডনিগুলি ত্রুটিযুক্ত তবে ডায়ালাইসিসে এখনও নেই, তারা সেগুলি গ্রহণের মাধ্যমে সুবিধা পান। কীভাবে ডায়ালাইসিস করতে হয় তা তারা জানে না। আপনি যদি দ্রুত বিপাক বাড়াতে চান, তবে এই খাবারগুলিকে আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করুন, রোগগুলি অনেক দূরে থাকবে তিনি আরও বলেছিলেন যে আয়ুর্বেদে রয়েছে অনেক দরকারী ওষুধ। আয়ুর্বেদের এমন রোগের চিকিত্সা রয়েছে যা এলোপ্যাথিতে নেই।

ডা প্রদীপ কুমার শেঠ এ বিষয়ে একজন অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদিক ডাক্তার
যোগাযোগ করতে কল করুন।
Mob:+918583082544/9434514863
https://swasti-ayurvedic-clinic.business.site/?utm_source=gmb&utm_medium=referral

 #পাইলস_বা_অর্শ_রোগ_এর_সম্পূর্ণ_স্থায়ী  #আয়ুর্বেদিক_সমাধান পাইলস বা অর্শ হলো মলদ্বারে এক ধরনের রোগ যেখানে রক্তনালীগুলো ...
08/05/2020

#পাইলস_বা_অর্শ_রোগ_এর_সম্পূর্ণ_স্থায়ী
#আয়ুর্বেদিক_সমাধান
পাইলস বা অর্শ হলো মলদ্বারে এক ধরনের রোগ যেখানে রক্তনালীগুলো বড় হয়ে গিয়ে ভাসকুলার কুশন তৈরি করে। এটি অস্বস্তিকর এবং অসহনীয় একটি সমস্যা।
শিশুসহ যে কোন বয়সের লোকই এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। এটি মলদ্বারের ভেতরে কিংবা বাইরেও হতে পারে। পাইলস হলে চুলকানি বা রক্তক্ষরণ হয়। লজ্জায় অনেকে বিষয়টিকে দীর্ঘদিন গোপন করে রাখে। ফলে ভুল চিকিৎসার শিকার হন যা স্থায়ী সমস্যা সৃষ্টি করে।

পাইলসের লক্ষণসমূহ:

i) মলদ্বারের অভ্যন্তরে হলে নিচের লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারেঃ
১. পায়খানার সময় ব্যথাহীন রক্তপাত হওয়া

২. মলদ্বারের ফোলা বাইরে বের হয়ে আসতে পারে, নাও পারে। যদি বের হয় তবে তা নিজেই ভেতরে চলে যায় অথবা হাত দিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়া যায়। কখনও কখনও এমনও হতে পারে যে, বাইরে বের হওয়ার পর তা আর ভেতরে প্রবেশ করানো যায় না বা ভেতরে প্রবেশ করানো গেলেও তা আবার বের হয়ে আসে

৩. মলদ্বারে জ্বালাপোড়া, যন্ত্রণা বা চুলকানি হওয়া

৪. কোন কোন ক্ষেত্রে মলদ্বারে ব্যথাও হতে পারে।

ii) মলদ্বারের বাইরে হলে নিচের লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারেঃ

১. মলদ্বারের বাইরে ফুলে যাওয়া যা হাত দিয়ে স্পর্শ ও অনুভব করা যায়।

২. কখনও কখনও রক্তপাত বা মলদ্বারে ব্যথাও হতে পারে।

প্রচলিত চিকিৎসা এলোপ্যাথীতে ডাক্তাররা পাইলস্ হলে বেশীরভাগ সময় অপারেশন করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। মলদ্বার একটি সেনসেটিভ জায়গা যা সব সময় ভিজা থাকে। অপারেশন করলে তা সহজে শুকায় না বা শুকাতে দেরী হয়। আপনাকে অবশ্যই ২৪ ঘন্টায় একবার মল ত্যাগ করতে হবে। মলত্যাগের পর ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া অপারেশনের জায়গায় ইনফেকশন ছড়াতে পারে। যদি ইনফেকশন হয়ে যায় তা হলে কোলন ক্যান্সার নিশ্চিত। কোলন ক্যান্সার হলে মৃত্যু প্রায় নিশ্চিত। সুতরাং পাইলসের চিকিৎসায় কোন ভাবেই অপারেশন করার যাবে না। বর্তমানে প্রচলিত এলোপ্যাথ ঔষধ সমুহ সাময়িক ব্যাথা উপশমের কাজ করে, কিন্তু স্থায়ী ভাবে পাইলস থেকে মুক্তির কোন সমাধান দিতে পারে না।

#আয়ুর্বেদিক_সমাধান
দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। সুপ্রাচীন কাল থেকে আয়ুর্বেদে ক্ষারকর্ম দ্বারা মলদ্বারের এই রোগ গুলোর স্থায়ী চিকিত্সার উল্লেখ আছে। সুশ্রুত যাকে চিকিত্সা বিজ্ঞানে Father of surgeon বলে মানা হয় ;তিনি এই পদ্ধতিতে অর্শ রোগের চিকিত্সা করতেন।
#ক্ষারকর্ম: এটা একটা Alkaline paste.অর্শে মাংশপিণ্ডের ওপর একবার প্রয়োগ করা হয়। ১ থেকে ২ মিনিটের মধ্যে অর্শ কালো-বাদামী রঙ ধারণ করে। পরবর্তী ৫থেকে ১০দিনে অর্শ গলে যায় এবং স্থায়ী স্কারমার্ক প্রস্তূত করে ;ফলে ভবিষ্যতে পূনরায় হওয়ার সম্ভবনা থাকে না।
সুখবর এটাই যে

#ডা_শ্রী_প্রদীপ_কুমার_শেঠ

এই ক্ষারসূত্র চিকিৎসাতে সিদ্ধহস্ত ।

তাই যদি এই সমস্যা হতে স্থায়ী মুক্তি পেতে চান তবে দেরী না করে এই নম্বরে কল করে ডাক্তার এর সিরিয়াল বুক করুন।
Mob:+918583082544/+919051073996

Alternative Medicine Practitioner in Durgapur

 #ভয়ংকর_ডায়াবেটিস_রোগ  #আয়ুর্বেদিক_সমাধান #পন্চকর্মা_থেরাপি_বিশেষজ্ঞ  #ডাক্তার_শ্রী_প্রদীপ_কুমার_শেঠডায়াবেটিস কী:বাংলা...
05/03/2020

#ভয়ংকর_ডায়াবেটিস_রোগ
#আয়ুর্বেদিক_সমাধান
#পন্চকর্মা_থেরাপি_বিশেষজ্ঞ
#ডাক্তার_শ্রী_প্রদীপ_কুমার_শেঠ

ডায়াবেটিস কী:

বাংলাদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা প্রায় ৭০ লক্ষ বলে বলছে ইন্টারন্যাশনাল ডায়াবেটিস ফাউন্ডেশন। কিন্তু যারা আক্রান্ত তাদের ৫৭ শতাংশই জানেন না যে তাদের ডায়াবেটিস রয়েছে।

ডায়াবেটিস শব্দটি আমাদের সবার কাছেই বেশ পরিচিত। এমন কোনো পরিবার খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেখানে কোনো ডায়াবেটিসের রোগী নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, ডায়াবেটিস এখন একটি মহামারি রোগ। এই রোগের অত্যধিক বিস্তারের কারণেই সম্প্রতি এমন ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

প্রশ্ন আসতেই পারে, ডায়াবেটিস কী? আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন বলছে, ডায়াবেটিস এমনই একটি রোগ, যা কখনো সারে না। কিন্তু এই রোগকে সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

আইরিশ ইনডিপেনডেন্টের খবরে বলা হয়েছে, যখন আমরা কার্বোহাইড্রেট বা সাধারণ শর্করাজাতীয় খাবার খাই, তখন তা ভেঙে গ্লুকোজে পরিণত হয়। ইনসুলিন হচ্ছে একধরনের হরমোন। এর কাজ হলো এই গ্লুকোজকে মানুষের দেহের কোষগুলোয় পৌঁছে দেওয়া। এরপর সেই গ্লুকোজ ব্যবহার করে শরীরের কোষগুলো শক্তি উৎপাদন করে। সেই শক্তি দিয়েই রোজকারের কাজকর্ম করে মানুষ। সুতরাং যখন এই গ্লুকোজ শরীরের কোষে পৌঁছাবে না, তখন স্বাভাবিকভাবেই মানুষের দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত হবে।

যখন কারও ডায়াবেটিস হয়, তখন ওই মানুষের শরীরে ইনসুলিন হরমোনের নিঃসরণ কমে যায়। ফলে দেহের কোষে গ্লুকোজ পৌঁছাতে পারে না। এতে করে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায়। সাধারণত প্রস্রাবের মাধ্যমে অতিরিক্ত গ্লুকোজ শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এই কারণে ডায়াবেটিস রোগীর ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। যখন প্রস্রাব বেশি হয়, তখন ডায়াবেটিসে ভোগা রোগী তৃষ্ণার্ত হয়ে পড়েন।

অন্যদিকে, ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার রোগীর শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণ গ্লুকোজ বের হয়ে যায়। এতে করে প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপাদন করতে পারে না দেহের কোষগুলো। ফলে রোগী দুর্বলতা অনুভব করেন। রোগী যদি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করেন, তবে তার রক্তনালি, স্নায়ু, কিডনি, চোখ ও হৃদ্‌যন্ত্রের সমস্যাসহ নানা ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে।

ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলো:

ডায়াবেটিস রোগের সাধারণ কিছু লক্ষণ রয়েছে। আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখলে সহজেই চিহ্নিত করা যায় ডায়াবেটিস। আর যত আগে ডায়াবেটিস চিহ্নিত করা যাবে, তখনই নিতে হবে নিয়ন্ত্রণমূলক পদক্ষেপ। ডায়াবেটিসের লক্ষণগুলো হলো:

১. ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া
২. তেষ্টা পাওয়া
৩. নিয়মিত খাওয়ার পরও ঘন ঘন খিদে
৪. প্রচণ্ড পরিশ্রান্ত অনুভব করা
৫. চোখে ঝাপসা দেখা
৬. শরীরের বিভিন্ন অংশের কাটাছেঁড়া সহজে সারে না
৭. খাওয়া সত্ত্বেও ওজন কমে যাওয়া
৮. হাতে-পায়ে ব্যথা বা মাঝে মাঝে অবশ হয়ে যাওয়া

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা:
প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতিতে ইনসুলিন তো গ্রহন করতেই হয় , সাথে নানাবিধ ঔষধ তো আছেই যেগুলি ভয়াবহ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াশীল।
এগুলি গ্রহন করার পরেও রোগের তেমন কোন উন্নতি হয় না।
ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তির জীবন হয়ে উঠে অতিষ্ঠ ।
কিন্তু আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার মাধ্যমে সামান্য কিছু ঔষধ আর পন্চকর্মা থেরাপি করে পেতে পারেন এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি ।
এই চিকিৎসা সম্পূর্ণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মুক্ত।
যে কোন টাইপের ডায়াবেটিস ইনসুলিন ছাড়া সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ভেষজ ঔষধ এবং পন্চকর্মা থেরাপির মাধ্যমে নিরাময় যোগ্য ।
ডা: শ্রী প্রদীপ কুমার শেঠ এই চিকিৎসা পদ্ধতিতে অত্যন্ত পারদর্শী।।
কল করুন এই নম্বরে ।।
Mob:+918583082544/+919051073996

Alternative Medicine Practitioner in Durgapur

03/03/2020

#মেয়েদের_পলিসিস্টিক_ওভারিয়ান_ডিসিজ

#আয়ুর্বেদিক_সমাধান।
#অস্ত্রোপচারে_ছাড়াই ।।
#ডাক্তার_প্রদীপকুমার_শেঠ_এর_চিকিৎসায়।।

া_পলিসিষ্টিক_ওভারিয়ান_ডিজিস_কী:

বিশ্বায়নের যুগে কর্মব্যস্ততা আর আধুনিক ও যন্ত্রনির্ভর জীবনযাপনের হাত ধরে মেয়েদের শরীরে দেখা দিচ্ছে নানা অসুখ। এমন জীবনের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে খাওয়াদাওয়ার অনিয়ম। এই সবের যোগফলে ডিম্বাশয়ে দেখা দিচ্ছে একাধিক সিস্ট। চিকিৎসার পরিভাষায় এর নাম ‘পলিসিস্টিক ওভারি’ বা ‘পিসিওডি’।
পলি’ কথার অর্থ ‘বেশি’। চিকিৎসকরা বলছেন, ৬ মিলিলিটার পর্যন্ত ওজন হতে পারে এই সিস্টগুলির। প্রতি ডিম্বাশয়ে ১২-১৫টা সিস্ট আকছারই দেখা দেয়। ভারী শরীর যেমন এই অসুখ ডেকে আনে, তেমনই ডায়াবিটিক হলে ও খুব বেশি পরিমাণে বাইরের খাবার খেলে এর আশঙ্কা বেড়ে যায় আরও কয়েক গুণ।

পিসিওডি নিয়ে আমাদের দেশের মহিলারা যথেষ্ট সচেতন নন অসুখ যত না শারীরিক কারণে হয়, তার চেয়েও বেশি হয় অসচেতনতা থেকে। আজকাল কর্মব্যস্ত যুগের দোহাই দিয়ে মেয়েরা নিজস্ব খাওয়াদাওয়া ও ওজন কমানোর দিকটা ভেবেও দেখেন না। জিমে গেলে বা শরীরকে টোনড রাখলেই কেবল হবে না, চাই ভিতর থেকে সুস্থতাও। তাই গর্ভধারণের সময় আজকাল এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় বেশির ভাগ মেয়েকেই। তবে ছোট আকারের সিস্ট অতটা ক্ষতিকর নয়। কিন্তু গর্ভাবস্থাতেও বাড়ে সিস্ট। তাই সিস্টের লক্ষণ দেখা দিলেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

#সমস্যা:

ছোট ছোট টিউমারের আকারে দেখতে এই সিস্টগুলো তরল বা অর্ধতরল উপাদান দিয়ে তৈরি। চিকিৎসকের মতে, দু’টি ঋতুচক্রের মাঝে একটি ডিম্বাণু এসে হাজির হয় জরায়ুতে। কিন্তু ডিম্বাশয়ে সিস্ট থাকলে ডিম্বাণু সম্পূর্ণ হতে পারে না ও ডিম্বাশয় ছাড়িয়ে জরায়ুর দিকে এগোতেও পারে না। এ দিকে শুক্রাণু নিষিক্ত হওয়ার জন্য এসে পড়লেও তার উপযুক্ত ডিম্বাণুকে সিস্টের ভিড়ে খুঁজেই পায় না। ফলে একটা সময়ের পর বিনষ্ট হয়ে যায়। এই অসুখে সাধারণত স্বাভাবিক সময়ে অভ্যন্তরীণ ভাবে কোনও ব্যথা হয় না বা বাহ্যিক কোনও চিহ্ন থাকে না বলে অনেকেই এই অসুখ নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামান না। তবে পিরিয়ডের সময় ব্যথা বা স্তনে ব্যথা হওয়ার অন্যতম একটি কারণ এই অসুখ।

এই অসুখের বাড়াবাড়িতেই অনেক সময় কোমরে টানা ব্যথা, অনিয়মিত ঋতুচক্র, যৌনতার সময় সর্বদা বেদনা ইত্যাদিও হতে পারে।

#কেন_হয়?

এই অসুখ হওয়ার নেপথ্যে অনেকগুলো ফ্যাক্টর কাজ করে।

অনিয়মিত ও তেল-মশলাদার বাইরের খাবার বেশি মাত্রায় খাওয়া এই অসুখের অন্যতম কারণ।

ওজন নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারা ও সে বিষয়ে উদাসিনতাও এই অসুখ ডেকে আনে।

এন্ড্রোমেট্রিওসিস, গর্ভধারণের সময় নানা হরমোনজনিত সমস্যা, হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হওয়া থেকেও এই অসুখ দানা বাঁধে।

মূত্রনালির সংক্রমণ থেকেও হতে পারে ওভারিতে সিস্ট।

#কোন_বয়স_বিপজ্জনক:

সদ্য পিরিয়ড শুরুর পর মেয়েদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা দেয়। এ ক্ষেত্রে ভারী চেহারার মেয়েরাই বেশি আক্রান্ত হয়। এর পর ২০-৩০ বছরের সময়, অর্থাৎ যাঁদের বিয়ের পর থেকেই সন্তানধারণের সমস্যা ও অনিয়মিত পিরিয়ড অথবা পিরিয়ডের সময় নানা জটিলতা লক্ষ্য করা গেলে এই অসুখে আক্রান্ত কি না তা নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা চলে। তবে সব সময় যে পিরিয়ড অনিয়মিত হবে বা ব্যথা থাকবেই এমন কোনও কথা নেই। এ ছাড়া ৩৫-৪০ বছরের মধ্যে ওজন বেশি, খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ন্ত্রণ এই অসুখ ডেকে আনে।

#আয়ুর্বেদিক_চিকিৎসা

রোগ ও রোগীর ধরন বুঝে চিকিৎসা শুরু করা হয়। সব সময় ওষুধ লাগে এমনটা নয়। বরং প্রাথমিক অবস্থায় ওজন কমিয়ে ও বাইরের খাওয়াদাওয়া বন্ধ করলেই অনেক সময় সমস্যা নির্মূল হয়। তবে এই রোগের চিকিৎসায় প্রথম থেকেই মেয়েদের গর্ভধারণে যাতে সমস্যা না হয়, সে দিকটা নজরে রেখেই চিকিৎসা করা উচিত।
প্রচলিত চিকিৎসাতে
ওষুধের প্রয়োজন পড়লে বুনিয়াদী স্তরে ক্লিটোরাল এনলার্জমেন্ট রোধ করাটাই চিকিৎসকদের কাজ হয়। এ ছাড়া এন্ড্রোজেনিক ওভার অ্যাকটিভিটি টেস্ট, হরমোনাল চিকিৎসা, লিপিড প্রোফাইলের স্তর সব কিছু দেখেশুনে চিকিৎসা শুরু করেন চিকিৎসকরা। একটা বয়সের পর ওষুধে না কমতে চাইলে এন্ড্রোমেট্রিয়াল বায়োপ্সির দিকেও এগোতে হতে পারে।
কখনও কখনও এলোপ্যাথীতে ডাক্তার অস্ত্রোপচার এর জন্য ও বলে থাকেন কিন্তু কোন প্রকার অস্ত্রপচার ছাড়াই যে পর্যায়েই এই সমস্যা থাকুক না কেন ।
আয়ুর্বেদিক ভেষজ ঔষধ এবং পন্চকর্মা দ্বারা অসাধারণ ফলাফল পাওয়া যায় এবং সম্পূর্ণ সুস্থ ভাবে জীবন যাপন করা সম্ভব হয়।
তাই যারা এই সমস্যা নিয়ে ভয়ে আছেন কোন চিন্তা না করে চলে আসুন আমাদের আয়ুর্বেদ ক্লিনিকে।
Mob:+918583082544/+919434514863

Address

Durgapur
713214

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Pradip Kumar Seth's Swasti Ayurveda clinic Durgapur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category