Homeopathy for Excellence

Homeopathy for Excellence Homoeopathic treatment is a natural healing system by reinforcing vital force of body.

 #হোমিওপ্যাথিক ঔষধের নাম ও কাজ:-১. Aconit Nap (একোনাইট ন্যাপ): (১) আকস্মিকতা ও ভীষণতা । (২) মৃত্যুভয় ও অস্থিরতা । (৩) পি...
18/08/2025

#হোমিওপ্যাথিক ঔষধের নাম ও কাজ:-
১. Aconit Nap (একোনাইট ন্যাপ): (১) আকস্মিকতা ও ভীষণতা । (২) মৃত্যুভয় ও অস্থিরতা । (৩) পিপাসা ও জ্বালা । (৪) প্রচন্ড শীত বা প্রচন্ড গরমের প্রকোপ ।
২. Acid Nitric (এসিড নাইট্রিক): (১) স্রাবে দূর্গন্ধ, বিশেষতঃ প্রস্রাবে । (২) শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি ও চর্মের সন্ধিস্থলে ক্ষত বা ফেঁটে যাওয়া। (৩) কাটা ফোঁটার মত ব্যথা। (৪) গাড়ীতে চড়ে বেড়ালে উপশম, দুধে বৃদ্ধি।
৩. Acid Phos (এসিড ফস): (১) অবসাদ বা অবসন্নতা। (২) দুধের মত সাদা প্রস্রাব বা ঘন ঘন প্রচুর প্রস্রাব। (৩) উদরাময়ে উপশম এবং মলত্যাগকালে প্রচুর বায়ু নিঃসারণ। (৪) সম্পূর্ণ তন্দ্রাচ্ছন্নভাব বা উদাসভাব।
৪. Agnus cast (এগনাস ক্যাস্ট): (১) অতিরিক্ত ইন্দ্রিয় সেবাজনিত ধাতু'দৌর্বল্য। (২) অতিরিক্ত হস্ত'/মৈথুন বা পুনঃপুনঃ গণোরিয়া বশতঃ ধব্জ/ভঙ্গ দোষ। (৩) আত্মহ/ত্যার ইচ্ছা, স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা । (৪) প্রসূতির স্তনে দুধের অভাব। নিদারুন বিষন্নতা।
৫. Allium cepa (এলিয়াম সিপা): (১) নাসিকা হতে ক্ষতকর শ্লেষ্মাস্রাব। (২) পেটের মধ্যে অতিরিক্ত বায়ু সঞ্চার । (৩) কানে কটকটানি, পায়ে ঠান্ডা লেগে কষ্টকর প্রস্রাব । (৪) অস্ত্রপচারের পর স্নায়ুশূল, প্রসবের পর স্নায়ুশূল।
৬. Antim crud (এন্টিম ক্রুড): (১) স্থুলদেহ এবং জিহ্বার উপর সাদা পুরু লেপ। (২) আহারে অরুচি এবং আহারের পর বমি। (৩) বিরক্তি, বিষন্নতা, ক্রোধ ও ক্রন্দন। (৪) গোসল সহ্য হয় না। গোসলে ভয়।
৭. Apis Mel (এপিস মেল): (১) মূত্র স্বল্পতা ও মুত্রকষ্ট। (২) জ্বালা ও ফোলা, চোখের নিম্নপাতা ফোলা। (৩) স্পর্শকাতরতা ও গরমকাতরতা। (৪) সূচীবিদ্ধবৎ বেদনা। পিপাসাহীনতা।
৮. Aralia Race (এরালিয়া রেসি): (১) হাঁপানী যুক্ত শ্বাসকাশ, শয়নে বাড়ে। বর্ষাকালে সর্দি শুকিয়ে কাশি হলে । (২) দূর্গন্ধ যুক্ত সাদাস্রাব, পানির মত। (৩) অর্শ, গুহ্যদ্বারের স্থানচ্যুতি। (৪) রোগী সহজে প্রশ্বাস ত্যাগ করতে পারে, কিন্তু নিশ্বাস গ্রহনের সময়ে তার কষ্ট হয়।
৯. Arnica Mont (আর্নিকা মন্ট): (১) বেদনা, আঘাত জনিত বেদনা এবং রোগজনিত বেদনা। যে কোন বেদনা। (২) স্পর্শকাতরতা ও অস্থিরতা। (৩) বিছানা শক্ত মনে হয় কিন্তু অন্যান্য কষ্ট সম্বন্ধে বলে সে ভাল আছে। (৪) সজ্ঞানে প্রলাপ ও আতঙ্ক।
১০. Arsenic Alb (আর্সেনিক এল্ব): (১) নিদারুণ দুর্বলতা, অস্থিরতা ও মৃত্যু ভয়। (২) মধ্যদিবা বা মধ্যরাতে বৃদ্ধি কিংবা মধ্যদিবা এবং মধ্যরাতে বৃদ্ধি। (৩) প্রবল পিপাসা সত্ত্বেও ক্ষণে ক্ষণে স্বল্প পানি পান এবং পানি পান মাত্রই বমি। (৪) জ্বালা ও দুর্গন্ধ।
১১. Bacillinum (ব্যাসিলিনাম): (১) বংশগত ক্ষয়দোষ এবং উপযুক্ত ঔষধের ব্যর্থতা। (২) রোগ ও রোগীর পরিবর্তনশীলতা। (৩) অল্পে ঠান্ডালাগা এবং গ্রন্থির বিবৃদ্ধি। (৪) দুর্বলতা ও বাঁচালতা।
১২. Belladona (বেলাডোনা): (১) উত্তাপ ও আরক্তিমতা। (২) জ্বালা ও স্পর্শকাতরতা। (৩) আকস্মিকতা ও ভীষণতা। (৪) ব্যথা হঠাৎ আসে হঠাৎ যায়।
১৩. Bryonia Alb (ব্র্রায়োনিয়া এ্ল্ব): (১) নড়াচড়ায় বৃদ্ধি এবং চুপ করে পড়ে থাকলে উপশম। (২) শ্লৈষ্মিক ঝিল্লির শুষ্কতা। (৩) আক্রা'ন্তস্থান বা বেদনা যুক্ত স্থান চেপে ধরলে উপশম। (৪) ক্রুদ্ধভাব এবং ক্রুদ্ধ হবার ফলে অসুস্থতা।
১৪. Calc Carb (ক্যাল্কে-কার্ব): (১) দেহের স্থুলতা শিথিলতা ও শ্লেষ্মা প্রবণতা। (২) ভীরুতা ও ভ্রান্তধারণা। (৩) মাথার ঘামে বালিশ ভিজে যায় ও অল্পে ঠান্ডা লাগে। (৪) ডিম খাবার প্রবল ইচ্ছা কিন্তু দুধ সহ্য করতে পারে না।
১৫. Calc Fluor (ক্যাল্কে-ফ্লোর): (১) গ্রন্থির বৃদ্ধি, গ্রন্থি প্রদাহ, অস্থিক্ষত, ক্ষত পেকে পুঁজ যুক্ত হয়ে উঠে। (২) অর্শ হতে রক্তপাত, মুখদিয়ে রক্তউঠা, চক্ষে ছানি। (৩) শীত কাতর, প্রথম চলতে আরম্ভ করলে বৃদ্ধি ও কিছুক্ষণ চলার পর হ্রাস। (৪) নাসিকার অস্থি আক্রান্ত, জরায়ুর স্থানচুতি, গরমে উপশম, নড়াচড়ায় উপশম।
১৬. Carbo Veg (কার্ব্বোভেজ): (১) স্বাস্থ্যহানীর অতীত কাহিনী। (২) হিমাঙ্গ অবস্থায় ঘর্ম ও বাতাসের জন্য ব্যাকুলতা। (৩) পেটের মধ্যে অতিরিক্ত বায়ুসঞ্চয় ও উদগারে উপশম। (৪) জ্বালা ও রক্তস্রাব।
১৭. Carcinosin (কারসিনোসিন): (১) রোগীতে ক্যান্সারের ইতিবৃত্তি প্রাপ্ত হলে কার্সিনোসিন সুফল প্রদান করে। (২) তীব্র বেদনা ও গ্রন্থির কাঠিন্যযুক্ত স্তনের ক্যান্সার। (৩) জরায়ুর ক্যান্সারে দূর্গন্ধ স্রাব ও বেদনা থাকে। (৪) অগ্নিমান্দ্য, আমাশয় ও অন্ত্রে বায়ুজমে। (৫) ক্যান্সার জনিত ধাতু বিকৃতি বশতঃ আমবাত।
১৮. Causticum (কষ্টিকাম): (১) একাঙ্গিন পক্ষাঘাত বিশেষতঃ দক্ষিণ অঙ্গের বাত বা পক্ষাঘাত। (২) আশঙ্কা ও শীতকাতরতা। (৩) নিদ্রাকালে অস্থিরতা। (৪) না দাঁড়ালে মলত্যাগে অসুবিধা। (৫) সঙ্গমের পর মূত্রত্যাগ কালে মূত্রনালীতে জ্বালা। (৬) বর্ষা ও বৃষ্টির দিনে ভাল থাকে।
১৯. China off (চায়না অফ): (১) অধিক স্তন্যদান, অত্যধিক ভেদ, বীর্যক্ষয় বা রক্তক্ষয় জনিত অসুস্থতা। (২) শোথ ও পেট ফাঁপা, হজম শক্তির অভাব। (৩) নির্দিষ্ট সময়ে বা নিয়মিতভাবে রোগাক্রমণ। (৪) রক্তস্রাব প্রবণতা ও রক্তস্রাবের সাথে আক্ষেপ।
২০. Cimicifuga/Actaea Race (সিমিসিফিউগা/একটিয়া রেসি): (১) ঋতুস্রাবের সঙ্গে ব্যথা বৃদ্ধি পায়। (২) পর্যায়ক্রমে শারীরিক ও মানসিক লক্ষণ। (৩) ডিম্বকোষের বা জরায়ুর দোষে শ্বাসকষ্ট বা হৃদস্পন্দন। (৪) যারা আঙ্গুলের কাজ করে তাদের পিঠে ব্যথা।
২১. Dulcamara (ডালকামারা): (১) শরৎকালীন অসুস্থতা। (২) ঠান্ডা লেগে প্রস্রাবের বেগ বা শ্লেষ্মার প্রকোপ। (৩) উত্তাপে উপশম ও অস্থিরতায় উপশম। (৪) ঘর্ম বা চর্মরোগ চাপা দেওয়ার কুফল।
২২. Graphites (গ্রাফাইটিস): (১) স্থুলতা ও কোষ্টবদ্ধতা। (২) ফাঁটা চর্ম ও চটচটে রস। (৩) শঙ্কা ও সতর্কতা। (৪) মাছ, মাংস, সঙ্গীত ও সঙ্গমে অনিচ্ছা।
২৩. Hepar Sulph (হিপার সালফ): (১) শীতার্ততা ও স্পর্শকাতরতা। (২) ক্ষিপ্রতা হঠকারীতা। (৩) টক ঝাল প্রভৃতি উগ্রদ্রব্য খেতে ইচ্ছা। (৪) কাটা ফোটার মত ব্যথা।
২৪. Kali bichrom (ক্যালি বাইক্রোম): (১) পর্যায়ক্রমে বাত ও শ্লেষ্মার প্রকোপ। (২) সুতার মত লম্বা শ্লেষ্মাস্রাব। (৩) নির্দিষ্ট দিনে বা নির্দিষ্ট সময়ে বৃদ্ধি। (৪) ভ্রমণশীল বেদনা।
২৫. Kalmia Lat (ক্যালমিয়া লেট): (১) ব্যথা নিম্নগামি কিন্তু বাতবেদনা ক্রমশ হৃৎপিণ্ড আক্রমণ করে, বামপার্শ্বে শুইতে অক্ষম। (২) স্বল্পমূত্র, শোথ, নাড়ীর গতি মন্দ। (৩) সঞ্চালনে বৃদ্ধি কিন্তু উত্তাপ প্রয়োগে বা ঠাণ্ডায় উপশম হয়না। (৪) গর্ভাবস্থায় মূত্রস্বল্পতা সহিত দৃষ্টি-বিভ্রম বা চক্ষশূল, যন্ত্রণা- সূর্যোদয় হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত।
২৬. Lachesis (ল্যাকেসিস): (১) নিদ্রায় বৃদ্ধি। (২) ঈর্ষা, স্পর্শকাতরতা ও বাচালতা। (৩) বাম অঙ্গে রোগাক্রমণ বা প্রথমে বামদিকে পরে ডান দিকে। (৪) নির্গমণে নিবৃত্তি।
২৭. Ledum Pal (লিডামপাল): (১) ঠান্ডা পানিতে বেদনার উপশম। (২) নিম্নাঙ্গে রোগাক্রমণ বা প্রথমে নিম্নাঙ্গে ও পরে উর্ধ্বাঙ্গে। (৩) শোথ। (৪) স্নায়ু কেন্দ্র আঘাত।
২৮. Lobelia Erinus (লোবেলিয়া ইরিনাস): (১) ক্যান্সারজনিত চর্মের অস্বাভাবিক বিবৃদ্ধি ও শুষ্কতা। (২) মুখমন্ডলের এপিথেলিওমা ও আঙুলসমূহে উদ্ভেদ। (৩) পেটের ভিতর বা মস্তিষ্কের টিউমার। (৪) ওমেনটাম বা অন্ত্রপ্লাবকের ক্যান্সার।
২৯. Lycopodium (লাইকোপডিয়াম): (১) ডানে অঙ্গে রোগাক্রমন বা প্রথমে ডান অঙ্গে ও পরে বাম অঙ্গে আক্রমণ। (২) গরম খাবারে স্পৃহা ও বায়ুর প্রকোপ। (৩) ভীরুতা, কৃপণতা ও নিঃসঙ্গপ্রিয়তা। (৪) অল্প খেয়ে ক্ষুধা মিটে যায়। সকল ক্ষেত্রে অম্লস্বাদ। (৫) তলপেটে বায়ু জমে উর্দ্ধভাগশীর্ণ নিম্নাংশ স্থূল।
৩০. Medorrhinum (মেডোরিনাম): (১) বংশগত প্রমেহ দোষ ও উপযুক্ত ঔষধের ব্যর্থতা। ২। জ্বালা , ব্যথা, স্পর্শকাতরতা। ৩। ব্যস্ততা ও ক্রন্দণশীলতা। ৪। স্নায়ুবিক দুর্বলতা, স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা ও মৃত্যু ভয়।
৩১. Merc sol (মার্কসল): (১) অতিরিক্ত ঘর্ম, অতিরিক্ত লালা নিঃসরণ ও অতিরিক্ত পিপাসা। (২) জিহ্বা পুরু ও দাঁতের ছাপ যুক্ত। (৩) দুর্গন্ধ ও ডান পার্শ্বে চেপে শুতে অসুবিধা।(৪) রাত্রে বৃদ্ধি, শয্যার উত্তাপে বৃদ্ধি, ঘর্মাবস্থায় বৃদ্ধি।
৩২. Mezereum (মেজেরিয়াম): (১) উদ্ভেদ বা একজিমা হতে প্রচুর রস নিঃসরণ। (২) টিকাজনিত কুফল ত্বক বা চর্ম রোগ চাপা দেয়ার কুফল। (৩) রাত্রে বৃদ্ধি।(৪) অত্যন্ত রাগী কিন্তু পরক্ষণেই অনুতপ্ত, উম্মাদ।
৩৩. Nux Vomica (নাক্স ভূমিকা): (১) অতিরিক্ত মানসিক পরিশ্রম বা অতিরিক্ত ইন্দ্রিয়সেবা কিংবা অতিরিক্ত রাত জাগরণ জনিত অসুস্থতা। (২) বারম্বার মলত্যাগের ব্যর্থ প্রয়াস এবং মলত্যাগের পর উপশম বোধ। (৩) জিদ বা মনের দৃঢ়তা, ঈর্ষা ও হঠকারিতা । (৪) শীতকাতরতা, স্পর্শকাতরতা ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা|
৩৪. Phosphorus (ফসফরাস): (১) তীক্ষ্ণ বুদ্ধি, লম্বা, পাতলা একহারা চেহারা। (২) রক্তস্রাবের প্রবণতা। (৩) বামপার্শ্ব ও চেপে শুতে পারে না। (৪) রাক্ষুসে ক্ষুধা, জ্বালা ও শুন্যবোধ।
৩৫. Phytolacca (ফাইটোলাক্কা): (১) স্তন ও স্তনের যে কোন প্রদাহে। (২) রাতে বৃদ্ধি, শয্যার উত্তাপে বৃদ্ধি, বর্ষায় বৃদ্ধি। (৩) স্পর্শকাতরতা ও অস্থিরতা। (৪) দাঁতে দাঁতে বা মাঢ়িতে মাঢ়িতে চেপে ধরতে ইচ্ছা।
৩৬. Psorinum (সোরিনাম) (১) ধাতুগত বা বংশগত সোরাদোষের উপযুক্ত ঔষধের ব্যর্থতা। (২) উদ্বেগ, আতঙ্ক ও নৈরাশ্য। (৩) প্রবল ক্ষুধা ও অত্যধিক দুর্গন্ধ। (৪) দুর্বলতা ও শীতার্ততা।
৩৭. Pulsatilla (পালসেটিলা): (১) পরিবর্তনশীলতা। (২) নম্রতা ও ক্রন্দনশীলতা । (৩) তৃষ্ণাহীনতা। (৪) গরমে বৃদ্ধি ও গাত্র সর্বদা উত্তপ্ত।
৩৮. Rhus Tox (রাসটক্স): (১) বর্ষায় বৃদ্ধি ও বিশ্রামে বৃদ্ধি। (২) অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে কামড়ানি ও অস্থিরতা। (৩) অস্থিরতায় উপশম, উত্তাপে উপশম। (৪) জিহ্বার অগ্রভাগ ত্রিকোণ লাল বর্ণ ও জ্বরের শীত অবস্থায় কাশি।
৩৯. Ruta grav (রুটা গ্র্যাভ): (১) সন্ধিস্থানের অস্থিচ্যুতি বা সন্ধিস্থান মচকে যাওয়া। (২) কটি ব্যথা ও মলদ্বারের শিথিলতা। (৩) স্ত্রী জন'নেন্দ্রিয়ে চুলকানির সঙ্গে বাম স্তনে ব্যথা। (৪) চক্ষু জ্বালা ও দৃষ্টি বিপর্যয়।
৪০. Selenium (সেলেনিয়াম): (১) অতিরিক্ত শুক্র'ক্ষয় বা অতিদীর্ঘ রোগ ভোগের পর দেহ ও মনের অবসাদ। (২) মলত্যা'গকালে শুক্রক্ষরণ। (৩) কামভাবের প্রাবল্য ও শুক্রতারল্য। (৪) স্বরভঙ্গ ও কোষ্ঠকাঠিন্য।
৪১. Senecio (সেনেসিও): (১) ঋতুস্রাবের পরিবর্তে রক্তকাশ। (২) রক্তস্রাব জনিত শোথ। (৩) স্বল্প রজঃরোগে উহা বর্ধিত করে ও অতিরিক্ত রজঃস্রাবে হ্রাসপ্রাপ্ত এবং কষ্ট রজঃরোগের যন্ত্রণা উপশমিত হয়। (৪) রজঃস্রাবের পরিবর্তে অথবা মূত্রদোষ সহ শ্বেতপ্রদর।
৪২. Sepia off (সিপিয়া অফ): (১) বিষন্নতা, ক্রন্দণশীলতা ও উদাসীনতা। (২) অতিরিক্ত রক্তক্ষয় বা অতিরিক্ত স্বামী সহবাস কিম্বা অতিরিক্ত গর্ভধারণ জনিত জরায়ুর শিথিলতা। (৩) উদরে শূন্যবোধ, মলদ্বারে পূর্ণবোধ। (৪) পরিশ্রমে উপশম এবং স্নানে অনিচ্ছা।
৪৩. Silicea (সাইলেসিয়া): (১) দৃঢ়তার অভাব ও শীতার্ততা, কোষ্ঠবদ্ধতা। (২) মাথার এবং পায়ের তলায় দুর্গন্ধ ঘাম বা বাধাপ্রাপ্ত ঘামের কুফল। (৩) উত্তাপে উপশম এবং অমাবস্যায় ও পূর্ণিমায় বৃদ্ধি। (৪) টিকাজনিত কুফল।
৪৪. Spigelia (স্পাইজেলিয়া): (১) স্নায়ুশূল নড়াচড়ায় বৃদ্ধি। (২) বামদিকে রোগাক্রমণ। (৩) বর্ষায় বা জলো হাওয়ায় বৃদ্ধি।
৪৫. Staphisagria (স্ট্যাফিস্যাগ্রিয়া): (১) কামভাবের প্রাবল্য এবং তাহার কুফল। (২) অতিরিক্ত ক্রোধ এবং তাহার কুফল। (৩) স'ঙ্গম বা সহবাসজনিত মূত্র'কষ্ট বা শ্বাসকষ্ট। (৪) চক্ষে অঞ্জনি ও দাঁতে পোকা, অতিরিক্ত হস্তমৈ'থুন। (৫) অস্ত্রপচারের কুফল, যৌন বিষয় সম্বন্ধে অনবরত চর্চা করে থাকে।
৪৬. Sulphur (সালফার): (১) অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্নতা। (২) প্রাতঃকালে মলত্যাগ ও মধ্যাহ্নক্ষুধা। (৩) স্নানে অনিচ্ছা, দুগ্ধে অরুচি। (৪) ব্রহ্মতালূ হাতের তালূ ও পায়ের তলায় উত্তাপ বা জ্বালা। (৫) সকল রন্দ্রপথ লাল।
৪৭. Syphilinum (সিফিলিনাম): (১) বংশগত উপদংশ বা উপযুক্ত ঔষধের ব্যর্থতা। (২) রাত্রে বৃদ্ধি, অনিদ্রা ও অক্ষুধা। (৩) খর্বতা ও পক্ষাঘাত। (৪) ক্ষত ও দুর্গন্ধ।
৪৮. Thuja Occi (থুজা অক্সি): (১) আঁচিল, অর্বুদ ও রক্তহীনতা। (২) ঠান্ডায় বৃদ্ধি, বর্ষায় বৃদ্ধি এবং রাত ৩টায় বৃদ্ধি। (৩) বদ্ধমূল ধারনা ও স্বপ্নবহুল নিদ্রা। (৪) টিকা ও বসন্ত-এর পর যে কোন উপসর্গ।
৪৮. Tuberculinum (টিউবারকুলিনাম): (১) সবিরাম জ্বর। (২) ক্ষীণদেহ, রোগের পুনরাবৃত্তির প্রবণতা। (৩) উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত যক্ষ্মাসম্ভব অবস্থার প্রবণতা ও সহজেই রোগাক্রমন। (৪) রাত্রিকালে কষ্টদাযক ও সদাস্থায়ী চিন্তা।
৫০. Uranium Nitric (ইউরেনিয়াম নাইট্রিক): (১) ডায়াবেটিস মেলিটাস, শর্করাযুক্ত বহুমুত্রজনিত পিপাসা ও ক্ষুধা, শরীর শুকাইয়া যাওয়া। (২) ধ্বজভঙ্গ, ঋতুরোধ। (৩) পেটের মধ্যে অতিরিক্ত বায়ু, উদগার। (৪) শোথ, উদরী, নেফ্রাইটিস ও উচ্চরক্তচাপ।
*কালেক্টেড *

01/10/2024

28/09/2024

For optimal physiological functioning, a daily intake of around 350 mg of magnesium is essential for adult women.
Here's the details 👇

17/09/2024

Drinking water in the morning is a great way to get your gut and overall health off to a good start. 🫗

15/09/2024

To get rid of your fatty liver eat low glysemic index foods like jowar, bazra, ragi, oats, millets.Eat fresh half cooked vegs, the more colorful veg, more it beneficial for health.

Address

Karimpur

Telephone

8001933809

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Homeopathy for Excellence posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram