SAMIR Health

SAMIR Health It is official page of SAMIR Health. Good health good nutrition.

product for available ./Ayurveda/Homeopathy
আমার পেজটি ঘুরে আসার জন্য ধন্যবাদ ।
সবাই ফলো করে পাশে থাকুন আমিও সবার পাশে থাকবো ।

নির্দিষ্ট লক্ষণের হোমিওপ্যাথিক ঔষধের তালিকা নিচে দেওয়া হল:১)পেটফাঁপার - চায়না,লাইকোপোডিয়াম,কার্বভেজ ইত্যাদি।২)ভয়ের - একো...
04/12/2025

নির্দিষ্ট লক্ষণের হোমিওপ্যাথিক ঔষধের তালিকা নিচে দেওয়া হল:
১)পেটফাঁপার - চায়না,লাইকোপোডিয়াম,কার্বভেজ ইত্যাদি।
২)ভয়ের - একোনাইট,ওপিয়াম,আর্সেনিক ইত্যাদি।
৩)সোরার - সালফার,সোরিনাম,গ্রাফাইটিস ইত্যাদি।
৪)সিফিলিসের - মার্কসল,সিফিলিনাম,নাইট্রিক এসিড ইত্যাদি।
৫)সাইকোসিসের - থুজা,মেডোরিনাম,নেট্টাম সালফ ইত্যাদি।
৬)পিপাসাহীনতা- পালসেটিলা,এপিস,ইপিকাক ইত্যাদি।
৭)বামদিকের বিখ্যাত ওষুধ- ল্যাকেসিস,থুজা,এপিস ইত্যাদি ।
৮)যানবাহনে চড়লে বমি হয়- পেট্টলিয়াম,কুকুলাস,কার্বলিক এসিড ইত্যাদি।
৯)হুপিং কাশি- ড্রসেরা,পারটুসিন,বেলেডোনা ইত্যাদি।
১০)প্রলাপ- বেলেডোনা,স্ট্র্যোমোনিয়াম,হাইয়োসিয়েমাস ইত্যাদি।
১১)আক্ষেপ- ক্যাম্ফর,কুপ্রাম মেট,সিকুটা ভেরোসা ইত্যাদি।
১২)মাথায় ঘাম- ক্যালকেরিয়া কার্ব,সাইলেসিয়া,ক্যালকেরিয়া ফস ইত্যাদি।
১৩)আলু অসহ্য- থুজা,এলুমিনা,কলোসিন্থ ইত্যাদি।
১৪)বিকাল ৪টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত রোগের বৃদ্ধি- লাইকোপোডিয়াম,চেলেডোনিয়াম,নেট্টাম সালফ ইত্যাদি ।
১৫)বিকাল ৩ টায় রোগের বৃদ্ধি- বেলেডোনা,এপিস,থুজা ইত্যাদি।
১৬)সর্বাঙ্গীন শীর্ণতা- নেট্টাম মিউর,সার্সাপ্যারিলা,আয়োডিন ইত্যাদি।
১৭)সরলান্ত্রের নিশ্চেষ্টতাজনিত কোষ্ঠবদ্ধতা- এলুমিনা,ভিরিট্টাম এল্বাম,সাইলেশিয়া ইত্যাদি।
১৮)নিচের দিকে ঠেলামারা বেদনা- বেলেডোনা,লিলিয়াম টিগ,সিপিয়া ইত্যাদি।
১৯)খিলধরা বেদনা- কুপ্রাম মেট,কলোসিন্থ,ম্যাগ ফস ইত্যাদি ।
২০)থেৎলে যাওয়ার ন্যায় বেদনা- আর্নিকা,ইউপেটোরিয়াম পার্ফ,ব্যাপ্টিসিয়া ইত্যাদি।
২১)সঞ্চরণশীল বেদনা- পালসেটিলা,ল্যাক ক্যান,টিউবারকুলিনাম ইত্যাদি।
২২)বেদনায় অতি সংবেদনশীল- একোনাইট,ক্যামোমিলা,কফিয়া ইত্যাদি।
২৩)স্পর্শে অতিসংচেত্যতা- হিপার সালফ,ল্যাকেসিস,চায়না ইত্যাদি।
২৪)দপদপকর বেদনা- বেলেডোনা,গ্লোনইন,মেলিলোটাস ইত্যাদি।
২৫)মাসিকের আগে স্তনে ব্যথা- থুজা,ল্যাক ক্যান,কোনিয়াম ইত্যাদি।
২৬)সরলান্ত্র নির্গমন ( বাথরুমের রাস্তা বের হয়ে যাওয়া)- পডোফাইলাম,এলো,রুটা ইত্যাদি।
২৬)চোখের অতি চেষ্টাজনিত পীড়া- রুটা,নেট্টাম মিউর,সেনেগা ইত্যাদি।
২৭)শীর্ণতা (ম্যারাসমাস) শরীরের উপর হতে নীচ- নেট্টাম মিউর,লাইকোপোডিয়াম,স্যানিকিউলা ইত্যাদি।
২৮)মুখের কোনগুলো ফাঁটা- নাইট্রিক এসিড,কন্ডুরাঙ্গো,গ্রাফাইটিস ইত্যাদি।
২৯)কাশি দিলে প্রসাব বের হয়ে যায়- কস্টিকাম,পালসেটিলা,নেট্টাম মিউর ইত্যাদি।
৩০)নিদ্রালুতা- ওপিয়াম,এন্টিম টার্ট,নাক্স মস্কেটা ইত্যাদি।

🌅✍️একক লক্ষনে বায়োকেমিক ম্যাজিক মেডিসিন:~~•┈┈•┈┈•┈┈•┈┈•┈┈•┈┈•┈┈•┈ঘুমের লক্ষনের উপর ভিত্তি করে বাইয়োকেমিক ঔষধগুলো চমৎকার ...
22/11/2025

🌅✍️একক লক্ষনে বায়োকেমিক ম্যাজিক মেডিসিন:~~
•┈┈•┈┈•┈┈•┈┈•┈┈•┈┈•┈┈•┈
ঘুমের লক্ষনের উপর ভিত্তি করে বাইয়োকেমিক ঔষধগুলো চমৎকার কাজ করে,আসুন কিছু ঔষধের গুরুত্বপূর্ণ লক্ষন জেনে নিই:~~~~~

❊সন্ধ্যায় ঘুম ভাল হয়---নেট্রাম সাল্ফ।
❊রাত্রে মাথায় রক্ত উঠে---সাইলেসিয়।
❊রাতে ঘমের মাঝে পিঠে বেদনা---নেট্রাম মিউর।
❊ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখার অভ্যাস---নেট্রাম সাল্ফ।
❊পিত্তদোষে ভাল ঘুম হয়না---নেট্রাম সাল্ফ।
❊কাক নিদ্রা---নেট্রাম মিউর,ম্যাগ ফস,ক্যালকেরিয়া ফস।
❊ঘুমের ঘোরে শিহরে উঠে----কেলি ফস।
❊পেটে বায়ু জমায় ঘুমের ব্যাঘাত----নেট্রাম সালফ।
❊শিশু ঘুমের মাঝে কেদে উঠে-----ক্যালকে
রিয়া ফস।
❊অনবরত হাই উঠে-----ক্যালকেরিয়া ফস,কেলি ফস।
❊সকালে ঘুমঘুম ভাব---কেলি ফস।
❊উদ্দেগ পুর্ন স্বপ্ন দেখে---নেট্রাম মিউর,ফেরম ফস,নেট্রাম সালফ।
❊কাম বিষয়ক স্বপ্ন দেখে---কেলি ফস।
❊পড়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে---কেলি ফস।
❊আগুনের স্বপ্ন দেখে----কেলি ফস।
❊ভুতের ভয় দেখে-কেলি ফস।
❊সবসময় ঘুমাতে চায়--নেট্রাম মিউর।
❊নতুন দৃশ্য,নতুন স্হানের স্বপ্ন দেখে--ক্যালকেরিয়া ফ্লোর।
❊চোর ডাকাতের স্বপ্ন দেখে----নেট্রাম মিউর,কেলি ফস।
❊সঙ্গমের স্বপ্ন দেখে---নেট্রাম ফস।
❊বিপদের আভাসের স্বপ্ন দেখে-ক্যালকেরিয়া ফ্লোর,ম্যাগ ফস।
❊ঢুলুঢুলু ভাব আসে--ফেরাম ফস।
❊ঢুলুঢুলু ভাব বৃদ্ধদের--ক্যালকেরিয়া ফস।
❊প্রচন্ড ঘুমের ভাব--নেট্রাম মিউর।
❊বসেবসে ঘুমায়-নেট্রাম ফস।
❊সকালে ঘুমথেকে উঠতে চায় না--ক্যালকেরিয়া ফস।
❊সামান্র শব্দে ঘুম ভাঙ্গে--কেলি ফস।
❊রাত্রে জেগে থাকে--ক্যালকেরিয়া সাল্ফ।
❊ঘুমের মাঝে নাক ক্ষুটে--নেট্রাম ফস।
❊ঘুমের মাঝে দাঁত কটকট করে---নেট্রাম ফস।
❊স্নায়বিক কারনে হাই উঠা--কেলি ফস।
❊হাই উঠার সময় বেদনা--নেট্রাম ফস।
▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂

13/11/2025

তর্কের চেয়ে নিরবতা ভালো,
প্রতিশোধ নেওয়ার চেয়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা ভালো
শুভ রাত্রি

বি দ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করা উচিৎ নয়।স্তনের ২৩ টি পীড়ার চিকিৎসা ও হোমিও ওষুধ ১)ডান স্তনে তীব্র বেদনা-গ...
12/11/2025

বি দ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করা উচিৎ নয়।
স্তনের ২৩ টি পীড়ার চিকিৎসা ও হোমিও ওষুধ

১)ডান স্তনে তীব্র বেদনা-গ্র্যাটিওলা।

২)স্তনে শক্ত গ্ল্যাণ্ড-বিউফো।

৩)স্তনের বোঁটায় বেদনা, ভিতরে ঘা হয়েছে মনে হয়-প্যারাফিন।

৪)ঋতুকালে স্তন ও স্তনের বোঁটা ফুলে ওঠে, রজঃ নিঃসরণ না হয়ে স্তনে দুধ জমে-মার্ক-সল।

৫)স্তনে অত্যধিক দুগ্ধ সঞ্চয়, স্তন শুষ্ক, শীঘ্র শীঘ্র ক্ষুদ্র হয়ে আসে-চিমাফিলা।

৬)স্তন ফোলা, স্তনে অত্যন্ত বেদনা, স্তনের বোঁটায় ক্ষত ও ফাটা-ফাটা-কাস্টর-ইকুই।

৭)স্তনের নিকটবর্তী স্থানে সব সময় বেদনা-ল্যাপিস-এল্বা।

৮)স্তনের গ্ল্যান্ড ফোলা, স্তনে ক্যান্সার-এস্টিরিয়াম।

৯)স্তনে দুগ্ধ-বৃদ্ধিতে সহায়ক-মেডিউসা।

১০)স্তনের গ্ল্যান্ডে বেদনা-লিথিয়াম-কার্ব।

১১)স্তনে বেদনা, রক্তস্রাবকালে স্তনে টাটানি-কোনিয়ম।

১২)স্তন বড়, স্তনে টিউমার-চিমাফিলা।

১৩)স্তনের গ্ল্যান্ড ফোলে, প্রদাহের আশঙ্কা থাকে-প্লম্বম-আয়োড।

১৪)স্তনে দুধ থাকে না অথবা কম থাকে-আটিকা-ইউরেন্স।

১৫)শিশুকে স্তন পান করাবার সময় স্তনে বেদনা-ফেলান্ড্রিয়ম।

১৬)স্তনদুগ্ধ কম, স্তনদুগ্ধ-বৃদ্ধিতে সহায়ক-রিমিনাস।

১৭)ঋতুর পূর্বে স্তনে বেদনা, স্রাব আরম্ভ হলে বেদনা হ্রাস, স্তনের বোঁটায় প্রদাহ ও ঘা-ল্যাক-কানাইনাম।

১৮)ঋতুর পূর্বে স্তনে বেদনা-কোনিয়ম বা অস্টিলেগো।

১৯)স্তনের ক্যান্সার-বিউফো বা আর্সেনিক।

২০)স্তন ক্ষুদ্র-আয়োডাম বা কোনিয়াম।

২১)স্তন ফোলা, ফাটা ফাটা-অরম-সলফ্।

২২)স্তনবৃন্ত ফাটা-ফাটা-ফাইটোলক্কা বা গ্র্যাফাইটিস।

২৩)স্তনে টিউমার-ফাইটোলা, ক্লিমেটিস, গ্র্যাফাইটিস, কামো-এনি বা কোনিয়ম।

বি দ্রঃ ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ সেবন করা উচিৎ নয়।

★★ মায়াজম কী? মায়াজম কত প্রকার ও কি কি? মায়াজমিক লক্ষণের পরিচয়।★★ মায়াজম : হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিধান মতে, মায়াজম হল রো...
12/11/2025

★★ মায়াজম কী? মায়াজম কত প্রকার ও কি কি? মায়াজমিক লক্ষণের পরিচয়।

★★ মায়াজম : হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা বিধান মতে, মায়াজম হল রোগের মূল কারণ এবং জীবাণু গুলো হল উত্তেজক কারণ। যে সকল প্রাকৃতিক অদৃশ্য কারণসমূহ হইতে রোগ উৎপত্তি হয়, সে সকল কারণ সমূহকে মায়াজম বলে।

★★ মহাত্মা হ্যানিম্যান বলেন,
“যাবতীয় রোগ মায়াজমের অশুভ প্রভাবে সৃষ্টি হয়।” মায়াজম শব্দের অর্থ উপবিষ, কলুষ, পুতিবাষ্প, ম্যালেরিয়ার বিষ প্রভৃতি। যাবতীয় রোগের কারণই হল এই মায়াজম। তরুণ পীড়া তরুণ মায়াজমের অশুভ প্রভাবে এবং চিররোগ চির মায়াজমের অশুভ প্রভাবে সৃষ্টি হয়। ইহা প্রাকৃতিক রোগ সৃষ্টিকারী দানব।

★★ হ্যানিম্যান বলেছেন,
চিররোগ সৃষ্টির মূল কারণ হইল তিনটি চিররোগবীজ। ইহাদের মধ্যে সোরা হইল আদি রোগ বীজ। সকল রোগের মূল কারণ হইল সোরা। এমনকি প্রমেহ এবং উপদংশ নামক আদি রোগবীজের উৎপত্তি ও সোরা হতে; এজন্য সোরাকে আদি রোগবীজ বলা হয়।

★★ হ্যানিম্যান আরো বলেছেন,
বংশ পরস্পরের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মানব দেহের মধ্যে এই সোরা মায়াজম কল্পনাতীতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন অসংখ্য প্রকারের বিকৃতি, ক্ষত, বিশৃঙ্খলা ও যন্ত্রণার প্রতিমূর্তি রুপে অন্ত পীড়ায় সৃষ্টি করে থাকে।
সুতরাং মায়াজম হচ্ছে এক ধরনের গতিময় দূষণ মাধ্যম যাহা জীব দেহের মধ্যে বিভিন্ন অঙ্গে একবার প্রবিষ্ট হলে জীবনীশক্তির উপর প্রভুত্ব করে, ব্যক্তিকে সার্বিকভাবে এমনিধারায় দূষিত করে যার পিছনে একটি স্থায়ী রোগজ অবস্থা স্থাপন করে যাহা সম্পূর্ণ রুপে মায়াজম বিরোধী প্রতিকারক দ্বারা দূরীভূত না হলে রোগীর সারাজীবন ব্যাপী বিরাজ করবে এবং বংশপরস্পরায় প্রবাহমান থাকে।

🌷মায়াজম ৪ প্রকার।
🍁সোরা
🍁️সিফিলিস
🍁️সাইকোসিস
🍁️টিউবারকুলার

★★সোরার লক্ষণ :
🔥সর্বদা ভীতিপূর্ণ, পরিপূর্ণ, অবসাদগ্রস্ত, শ্রমবিমুখ।
🔥মেজাজ খিটখিটে সামান্য মতের অমিল হলে ক্ষিপ্ত হয়।
🔥স্বার্থপরতা কিন্তু নাটকীয় উদারতা দেখায়।
🔥অস্বাভাবিক ক্ষুধা, খেলে আবার ক্ষুধা লেগে যায়।
🔥অসম্ভব চুলকানি, চুলকানোর পর জ্বালা।
🔥️হাত পায়ের তলা জ্বলে।
🔥️দেহের বর্জ নির্গমন পথগুলি লাল বর্ণের।
🔥যে কোন স্রাব নির্গমনে আরাম বোধ।
🔥দাঁতে, মাড়ীতে ময়লা জমে।
🔥কেবলই শুয়ে থাকতে চায়।
🔥নোংরামি পছন্দ।
🔥স্নয়ুকেন্দ্রে প্রবল বিস্তার করে কিন্তু যান্ত্রিক পরিবর্তন ঘটে না।
🔥যে কোন সময় রোগাক্রমন বা বৃদ্ধি ।
🔥চোখে নানা রং দেখে ও দৃষ্টিভ্রম হয়।

★★ সিফিলিসের লক্ষণ :
🔥️আত্নহত্যা করার ইচ্ছা।
🔥নৈরাশ্য, হঠকারিতা, মূর্খতা, বিতৃষ্ণা।
🔥স্মরণশক্তি ও ধারণশক্তি হ্রাস।
🔥মানসিক জড়তায় কথা কম বলে।
🔥মাংসে অরুচি কিন্তু দুগ্ধ খাইবার ইচ্ছা।
🔥অগ্নিকান্ড, হত্যাকান্ডের স্বপ্ন দেখে।
🔥সূর্যাস্ত হতে সূর্যোদয় পর্যন্ত বৃদ্ধি।
🔥 জিহ্বা মোটা ও দাঁতের ছাপযুক্ত।
🔥️চুলকানীবিহীন চর্মরোগ।
🔥️বিকলঙ্গতা।
🔥অস্থির ক্ষয়প্রাপ্তি।
🔥স্রাবের প্রচুরতা, দুর্গন্ধতা এবং স্রাব নিসরনে রোগ বৃদ্ধি।
🔥দুষ্টজাতীয় ফোঁড়া।
🔥অতিরিক্ত গরম-ঠান্ডা অসহ্য।

★★সাইকোসিসের লক্ষণ :
🔥️ডাক্তারের কাছে লক্ষণ বলতে গিয়ে দেখে আশেপাশে কেউ আছে কিনা।
🔥ডাক্তার ঔষধ দিয়েছে! সে আবার খোঁজাখুঁজি করে। কারণ ডাক্তার লক্ষণ গুলো পুরাপুররি শুনল কিনা। আবার জিজ্ঞাস করে কোন ঔষধ কিসের জন্য দিয়েছে।
🔥পড়ালেখা করতে গেলেও সন্দেহ । একলাইন লেখে তো বারবার কাটাকাটি করে। চিন্তা করে এই শব্দের বদলে ঐশব্দ যোগ করি।
🔥ঘর থেকে বের হবে দেখবে সব ঠিকঠাক মত আছে তো?
🔥হিসাব করতে যাবে ব্যবসা অথবা চাকুরিতে সেখানেও সমস্যা, সন্দেহ আর ভূলে যাওয়া।
🔥মনেও সন্দেহ! রাতে এই বুঝি কেউ পিছনে পিছনে আসছে; আশেপাশে কেউ আছে।
🔥️বাজার করতে যাবে সেখানেও সমস্যা এই বুঝি দোকানদার আমাকে ঠকিয়ে বেশি নিল । আমি বাজার করেছি কেউ দেখে ফললো না তো।
🔥এই ডাক্তার আমার রোগ বুঝবে কি বুঝবেনা, আমার রোগ সারাবে কি সারাবে না সন্দেহ। আরো ২-৩ জন ডাক্তার একাত্রিত হলে ভাল হতো।
🔥মনটি রোগের উপর পড়ে থাকে । সব সময় রোগের কথা বলে ।
🔥️রোগ সূর্যোদয় হতে সূর্যান্ত পর্যন্ত বৃদ্ধি ।
🔥️আঁচিল, টিউমার মাংস বৃদ্ধি, অন্ডকোষ প্রদাহ এর নিদর্শক।
🔥অস্বাভাবিক গঠন। যেমন- হাত পায়ের আঙ্গুল বেশী বা কম।
🔥ঝড়-বৃষ্টির পূর্বে বা সময় ঘনঘন মূত্র ত্যাগ।।

★★ টিউবারকুলিনামের লক্ষণ :
🔥️চিকিৎসাধীন অবস্থায়ও রোগী একই লক্ষণ ঘুরে ফিরে আসে।
🔥একই সময়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়।
🔥যে খাবারে বৃদ্ধি সেই খাবারেই আকাঙ্খা।
🔥বিনা কারণে ঠান্ডা-সর্দ্দি লাগে।
🔥যথেষ্ট পানাহার সত্বেও দুর্বলতা, শুষ্কতা শীর্ণতা প্রাপ্ত হয়।
🔥কুকুর ভীতি বিদ্যমান।
🔥উদাসীনতা ও চিন্তাশূন্যতা।
🔥ক্রোধপরায়ণ, অসন্তুষ্ট, চঞ্চল, পরিবর্তনশীল মেজাজ।
🔥কামোত্ততার জন্য যে কোন উপায়ে শুক্রক্ষয় করে।
🔥বার বার চিকিৎসক বদল করে ।
🔥️জাঁকজমকের সাথে কাজ শুরু করলেও তা অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
🔥অনবরত ঘুরে বেড়ানো স্বভাব।
🔥নিদ্রায় চিৎকার করে কথা বলে ।

★★শিশুর জন্মের পরবর্তী লক্ষণ সাদৃশ্যে মায়াজমের দোষ নির্ণয়।

★সোরিকঃ
জন্মের পর শিশুর চর্মরোগ,ঘা,পাচড়া,চুলকানি,হাড়েঁর দুর্বলতা,টিসু সমুহের অপুষ্টি,ঘন ঘন একই রোগে ভোগা,হাম,উদরাময় ইত্যাদি দেখা যেতে থাকলে ঐ শিশুকে সোরিক সংক্রামিত বলে নির্ণয় করা

★সাইকোটিকঃ
জন্মগত ভাবে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে উপমাংস,আচিঁল,টিউমার অথবা জন্মের পর থেকে শ্বাসকষ্ট,জন্ডিস,চোখউঠা,দুর্গন্ধ অজির্ণ মল,হৃৎযন্ত্র আকারে বড়,তোতলামি,বায়ু নালী প্রদাহ,ঘুংড়ী কাশি বা গলদেশে প্রদাহ,মস্তিস্কে জলজমা,ফক্স ইত্যাদি শিশুর বাড়াবাড়ি বা ভান করার মত আচরণ,অপ্রয়োজনীয় অহেতুক বৃদ্ধি জনিত রোগকে সাইকোটিক মায়াজম নির্দেশ করে।

★সিফিলিটিকঃ
শিশুর মুখে ঘা,বিভিন্ন বিষাক্ত ফোড়া,রক্ত দোষ,দেরীতে দাঁত উঠা,অল্প বয়সে দাঁতে পোঁকা,আমাশয়,রক্ত আমাশয়,ভগন্দর,মামস,কানপাকা,বোকা,অন্ধত্ব,মাথার হাড়ে কোমলতা বা দেরীতে জোড়া লাগা, বেটে ও বুদ্ধিহীনতা, অবিরত রাতে ক্রন্দন,হার্টে ছিদ্র থাকা,ঠোঁট কাটা,জিহ্বা কাটা,হাত -পা বা অন্যকোন অঙ্গে বিকৃত অবস্হা বা না থাকা,বাগী হওয়ার প্রবণতা।এছাড়া চরিত্রে এক ধরনের বদ মেজাজী ভাব,প্রতিশোধ পরায়ণতা,মানসিক ভারসাম্যহীনতা সহ ইত্যাদি লক্ষণ সিফিলিটিক মায়াজমের প্রতি সুস্পষ্ট চিত্র প্রকাশ করে।

★টিউবারকুলারঃ
একই মানবদেহে ২টি বা তার বেশি মায়াজম মিলিত হলে তাকে টিউবারকুলার মায়াজম বলে। এ ধরনের শিশুতে কলেরা,পোলিও,বায়ুনালী প্রদাহ,পুরাতন কাশি,নিউমোনিয়া,অজ্ঞান বা ঘন ঘন খিচুনী,মৃগী রোগ,ছোট ক্রিমির উপদ্রপ, দাদ,শীর্ণতা,টনসিলাইটিস, সর্দি,হাচি,টাইফয়েড,মস্তিস্কে পানিজমা,স্বর ভাঙ্গা,ফেরিংজাইটিস,লেরিংজাইটিস,স্বতী,রিকেটস,মাথায় উকুন,অর্শ-ভগন্দর,চঞ্চলতা,কুকুর ভীতি,যা সহ্য হয়না তার প্রতি আসক্তি,অতি ঠান্ডা বা অতি গরমে অসুস্ততা সহ যেকোন সাধারণ রোগও আরোগ্য হতে দীর্ঘ সুত্রিতা টিউবার কুলার প্রকৃতির প্রতি ইংগিত প্রদান করে।
ভালো লাগলে পোস্টটি ফলো করুন শেয়ার করবেন ।

ডাক্তার নয়, অভ্যাস বদলান!খাবারের আগে গরম পানি পান করুন।রাত ১১টার আগেই ঘুমিয়ে পড়ুন।প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন।প্রতিদ...
09/11/2025

ডাক্তার নয়, অভ্যাস বদলান!

খাবারের আগে গরম পানি পান করুন।

রাত ১১টার আগেই ঘুমিয়ে পড়ুন।

প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন।

প্রতিদিন ১৫ মিনিট রোদের আলোতে বসুন।

ধীরে খান ও ভালো করে চিবিয়ে খান।

ঘুম থেকে উঠেই ফোন থেকে দূরে থাকুন।

খালি পেটে প্রতিদিন একটি করে ফল খান।

দিনে ৫ বার গভীরভাবে শ্বাস নিন।

পেট পরিষ্কার রাখুন, মন রাখুন হালকা!

টিউবারকিউলিনাম ✍️ হোমিওপ্যাথির কিংবদন্তি ও উজ্জ্বল নক্ষত্র DrRabin Barman স্যার____সাবধান, কোন বাজে মেটিরিয়া মেডিকা কিনে...
06/11/2025

টিউবারকিউলিনাম
✍️ হোমিওপ্যাথির কিংবদন্তি ও উজ্জ্বল নক্ষত্র DrRabin Barman স্যার____

সাবধান, কোন বাজে মেটিরিয়া মেডিকা কিনে আর অর্থ নষ্ট করবেন না। নিজেরা কিছু বোঝেনা, শুধু কপি করা বা চোতা করা। ফলে কিছুই বুঝাতে পারবে না। এসব লেখকদেরকে বলুন -----

পরের মুখে শেখা বুলি
নটের মত কেন বলো,
যদি থাকে অভিজ্ঞতা
সেই পথে ভাই চলো চলো!

খুব তাড়াতাড়ি বাংলা মেটিরিয়া মেডিকা বই উপহার দেবো।

আজ লিখছি টিউবারকিউলিনাম

ভূমিকা

টিউবারকিউলোসিস রোগের মূলে যে একটি জীবানু তা প্রথম আবিষ্কার করেন রবার্ট কচ ১৮৮২ সালে। তা জানার পরে আমেরিকার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ডাঃ সোয়ান একটি গরুর লিম্ফ গ্লান্ড থেকে কিছু টিসু নিয়ে টিউবারকিউলিনাম ঔষধটি তৈরি করেন।

পরে ডাঃ কেন্ট একই ফর্মুলায় নিজের তত্ত্বাবধানে একজন পশু চিকিৎসককে দিয়ে টি বি আক্রান্ত একটি ষাঁড়ের লিম্ফ গ্লান্ড থেকে টিসু কালেকশন করে ফিলাডেলফিয়ার বোরিক এ্যান্ড ট্যাফেল কোম্পানিকে দিয়ে আলাদাভাবে টিউবারকিউলিনাম ঔষধ তৈরি করান, এবং স্কিনার মেশিনে ৩০,২০০, ১০০০, ইত্যাদি উচ্চশক্তি বানান। কেন্ট তার তত্ত্বাবধানে তৈরি হওয়া টিউবারকিউলিনামের নাম দিলেন টিউবারকিউলিনাম বোভাইনাম। কারণ, বোভাইনাম ইংরাজি শব্দের অর্থ ষাঁড় জাতীয় গরু। যেহেতু ষাঁড়ের লিম্ফ গ্লান্ড থেকে তিনি ঔষধটি তৈরি করিয়েছিলেন তাই এই নামটি তিনি দিয়েছিলেন।

তবে টিউবারকিউলিনাম আর টিউবারকিউলিনাম বোভিনাম মোটামুটি একই ভাবে একই রকম কাজ করে।

এর বেশ কিছুদিন পরে লন্ডনের ডাঃ বার্নেট টি বি হওয়া একজন মানুষের ফুসফুসের অংশ কালেকশন করে নিজের তত্ত্বাবধানে ট্রাইটেশন করিয়ে 1X শক্তি তৈরি করান এবং পরে জাম্পিং পোটেনসির মাধ্যমে ৩০, ২০০, ১০০০, ইত্যাদি শক্তি বানান। তিনি এই প্রিপারেশনের নাম দেন ব্যাসিলিনাম। ক্লিনিক্যাল পরীক্ষায় লক্ষন মোটামুটি ঐ টিউবারকিউলিনামের মতন পাওয়া গেল।

তবে এই সব প্রিপারেশনগুলি ক্লিনিক্যালি পরীক্ষা হয়েছে। কোন প্রিপারেশন হ্যানিম্যানিয়ান পদ্ধতিতে প্রুভিং হয়নি।

ক্লার্কের ডিকসনারি অব মেটিরিয়া মেডিকা বা বোরিকের বইয়ের টিউবারকিউলিনাম ঔষধের রিলেশনে টিউবারকিউলিনাম কচ, টিউবারকিউলিনাম এ্যাভেরি, ইত্যাদি নামে কিছু ঔষধ দেখতে পাওয়া যায়। তবে এগুলি মোটেই নির্ভরযোগ্য নয়। ডাঃ পিয়ার স্মিথ তার Defective illness বইয়ে কিছু নোসোডস আলোচনা প্রসঙ্গে এইসব নতুন প্রিপারেশন সম্বন্ধে পরিষ্কারভাবে বলেছেন --As for the other Tuberculinum preparations, the indications we have are theoretical, arbitrary, conventional and empirical.

যাইহোক টিউবারকিউলিনাম এবং টিউবারকিউলিনাম বোভিনামের ক্লিনিক্যালি পাওয়া লক্ষণগুলি মোটামুটি একই রকম ----

★ প্রায় সর্দি কাশি লাগে, খুব সাবধানে থাকলেও কিভাবে যে সর্দি লাগে, কোথা থেকে লাগে, কেমন ভাবে লাগে, তা মোটেই বোঝা যায় না। দুই চার দিন অন্তর শুধু ঠান্ডা বা সর্দি কাশি লেগেই চলে। তাই মজা করে বলা যেতে পারে -- টিউবারকিউলিনাম রোগীর বিয়ের রাতে ঠান্ডা লাগলে তা সারে তার হানিমুন সফর শেষ হলেও সারে না।

( সহজে সর্দি লাগে -- ব্যারাইটা কার্ব, ক্যাল্কেরিয়া কার্ব, হিপার, কেলি কার্ব, নেট্রাম মিউর, নাইট্রিক এ্যাসিড, সোরিনাম, সাইলিসিয়া )

★ প্রচন্ড দুর্বলতা। দুর্বলতার কারণও বোঝা যায় না, খিদে ভালো, খায়-দায় ভালো, অথচ শরীরে ভীষণ দুর্বলতা। সবরকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেও খারাপ কিছু রোগ ধরা পড়ে না, কিন্তু শরীরে ভীষণ দূর্বলতা।

( ভীষণ দুর্বলতা --- আর্সেনিক, জেলস ) ,

★ শরীর দিন দিন শুকিয়ে যায়, অর্থাৎ রোগা হতে থাকে, ওজন কমতে থাকে। খায় দায় অথচ শরীর শুকিয়ে যেতে থাকে, গায়ে মোটেই মাংস লাগে না, চেহারার কোন উন্নতি নেই

( এ্যাব্রোটেনাম, আয়োডাম, নেট্রাম মিউর, স্যানিকিউলা, টিউবার, )

★ লম্বা রোগাটে চেহারা, বুকের ছাতি প্রশস্ত নয়, কাঁধ দুটি যেন ভিতরের দিকে ডেবে থাকে।

★ পরিচ্ছন্ন, আর্টিস্টিক এবং শিল্পী মনের --- এরা খুব পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন বা টিপটপ থাকতে ভালোবাসে। বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে বেড়াতে ভালোবাসে। বাচ্চারা বড়দের হাত ধরে টেনে টেনে বাড়ির বাইরে নিয়ে যেতে চায়।

★ গান-বাজনা খুব একটা পছন্দ করে না।

★ অ্যাডভেঞ্চার টাইপের মানসিকতা ---কোন কিছু চিন্তা ভাবনা করে না, যখন যা মনে হয় তাই করে । হঠাৎ ডিসিশন নিয়ে কোন জায়গায় বেড়াতে বেরিয়ে পড়ে। অফিসে জানালো না, স্ত্রীর সাথে কোন আলোচনা করলো না, কোথায় থাকবে, কিছু অসুবিধা হবে কি না , এসব চিন্তা করার কোন মানসিকতা থাকে না। কুইক ডিসিশন, কুইক স্টার্ট।

★ যে খাবারে রোগ বৃদ্ধি সেই খাবার খেতে চায়, যে কারণে রোগবৃদ্ধি সেই কারণকে কোনরকম গুরুত্ব দিতে চায় না,

★ ঝড়-বৃষ্টি মেঘলা আবহাওয়া ভালোবাসে, এইরকম আবহাওয়ায় মনে রোমাঞ্চ অনুভব করে।
( কার্সিনোসিন, সিপিয়া)

( ঝড় বৃষ্টি মেঘলা আবহাওয়া ভালোবাসে না, ভয় পায়,বা শরীর খারাপ করে --- জেলস, নেট্রাম কার্ব, মেডো, নেট্রাম মিউর, নাইট্রিক এ্যাসিড, ফসফরাস, সোরিনাম, রানানকিউলাস , রডোডেনড্রন,)

★ ভীষণ রাগ, জেদ --- অতি সহজেই রেগে যায়, রাগ কিছুতেই কন্ট্রোল করতে পারে না, রাগের চোটে জিনিসপত্র ছুঁড়ে ফেলে বা ভেঙে ফেলে। অতিশয় রুক্ষ, ও অসন্তুষ্ট৷ কোন ব্যাপারে কোনরকম উৎকন্ঠ থাকে না।

★ মনের বড় পরিবর্তনশীলতা ---বৈচিত্রতাই এদের জীবনের অঙ্গ। এক জায়গা বেশিদিন ভালো লাগে না, এক চাকরি বেশিদিন ভালো লাগে না, একই জায়গায় থাকতে বেশি দিন ভালো লাগে না, একই রকম জামা প্যান্ট পরতে বেশি দিন ভালো লাগে না, এক বন্ধু বেশিদিন ভালো লাগেনা, একজন ডাক্তারকে বেশীদিন দেখাতে চায় না --দুই চার দিন পরেই ধৈর্য হারিয়ে ফেলে। এদের সাথে যারা প্রেম করে তাদের কপালেও দুঃখ জোটে, হয়তো মেয়েটি স্বপ্ন দেখছিল ঘর বাঁধার, কিন্তু তার স্বপ্ন দেখার মাঝেই পাখি অন্য ডালে বসতে আরম্ভ করে!

( সবকিছুতে পরিবর্তনশীলতা নয়, শুধু যৌনসংসর্গ অর্থাৎ সহবাস করার জন্য বা সেক্স ডিজায়ার চরিতার্থ করার জন্য নিত্য নতুন পার্টনার চায়, সম্পর্ক একবার হয়ে গেলে আর যোগাযোগ রাখতে চায় না --- ফ্লুওরিক এ্যাসিড )

★ বড় আশবাদী ----নানান রকম রোগে ভুগলেও, এবং ভীষণ শারীরিক দুর্বলতা থাকলেও এরা খুব আশাবাদী, কোনরকম নৈরাশ্যবোধে ভোগে না, সহজে হতাশ হয় না।

( মোটেই আশাবাদী নয়, সহজে হতাশ বা আশাহত হয় -- সোরিনাম )

★ রোগের পরিবর্তনশীলতা ---এই ঔষধে শুধু একজন মানুষের মনের পরিবর্তন হয় তা নয়, একজন মানুষের শরীরের বিভিন্ন রোগেরও পরিবর্তন দেখা যায়, রোগ এক অর্গান থেকে অন্য অর্গানে, বা এক সিস্টেম থেকে অন্য সিস্টেমে ধাবিত হয়। যেমন কিছুদিন রেসপিরেটরি সিস্টেমের শ্বাসকষ্টের রোগ চলার পরে ডাইজেস্টিভ সিস্টেমের পাকস্থলী বা ইনটেসটিনের রোগ আরম্ভ হয়। কিছুদিন পর পর রোগের এইরকম সিস্টেমের পরিবর্তন হওয়ার পিছনে আপাতগ্রাহ্য কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না।

★ টিউবারকিউলার ডায়াথেসিসের উন্নতি হয় ---- টিউবারকিউলার ডায়াথেসিস রোগীদের ঠিক করতে বা সুস্থ রাখতে এই ঔষধের উচ্চশক্তির দুই এক ডোজ লক্ষন মিলিয়ে দিলে রোগীদের অত্যন্ত উপকার হয়।

ব্যাপারটা কি? ডায়াথেসিস কথার অর্থ হলো প্রবণতা বা টেন্ডেন্সি। যেমন, রোগীর টি বি হয়নি। বাহ্যিক কোন পরীক্ষা নিরীক্ষায় টি বির কোন জার্ম পাওয়া যাচ্ছে না, কিন্তু টি বি রোগ হলে যে সব কমন সিমপটমসগুলি দেখা যায়, সেইরকম কিছু লক্ষণ দেখা যাচ্ছে, যেমন --শরীরে জ্বর জ্বর ভাব থাকছে বিশেষ করে রাতের দিকে, খিদে কম হচ্ছে, চেহারা শুকিয়ে যাচ্ছে , ওজন কমে যাচ্ছে, প্রায়ই সর্দি কাশি লাগছে, রাতে ঘুমের মধ্যে শরীরে অল্পস্বল্প ঘাম হচ্ছে, ঘাড়ের লিম্ফ গ্লান্ড দুই একটা ফুলে থাকছে, ইত্যাদি।

এ্যলোপ্যাথিক চিকিৎসকরা এমন স্টেজে টি বির মতন লক্ষণ পেলেও যেহেতু সব রিপোর্ট নেগেটিভ, তাই টি বির কোন ঔষধ দিতে পারবে না, আর দিলেও তা মারাত্মক ক্ষতিকর হবে। এই ক্ষেত্রে আমাদের শক্তিকৃত টিউবারকিউলিনাম রোগীকে সম্পূর্ণ সুস্থ করতে পারে।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে -- রক্তে টি বির জার্ম নেই, তবু এমন টি বি, রোগের লক্ষনের মতন ভাব হচ্ছে কেন? উত্তর হচ্ছে -- রোগীর শরীরে টিবির জার্ম ঢুকেছে, তারা শরীরে অবস্থান করছে, কিন্তু জীবণী শক্তির সঙ্গে লড়াই করে ঠিক মতন আক্রমণ সানাতেতে পারছে না। রোগের এই অবস্থাকে বলা যেতে পারে সুপ্ত প্যাথলজি বা ডাইনামিক প্যাথলজি। বাজারে যেসব প্যাথলজি বা প্রাকটিস অব মেডিসিন বই পাওয়া যায়, যা বিভিন্ন কোর্সে পড়ানো হয়, যা চিকিৎসকরা জানে, পড়ে, মানে, তা হচ্ছে সবই ডায়নামিক প্যাথলজির পরের স্টেজ, অর্থাৎ গ্রস প্যাথলজি, অর্থাৎ স্ট্রাকচারাল প্যাথলজি। ডায়নামিক প্যাথলজির কথা কোন প্রাকটিস অব মেডিসিনে বইয়ে বলা নেই।

★ মাংস, ও মিষ্টি পছন্দ করে, পাতে কাঁচা নুনও অনেকে খেতে চায়৷ তবে মাংস কখনো অপছন্দের তালিকায়ও থাকে।

★ রোগী শীতকাতর কি গরম কাতর তা পরিষ্কার বোঝা যায় না, তবে কিছুটা গরম কাতর বলা যেতে পারে,তাই এই বিষয় নিয়ে বেশি মাথা না ঘামানোই ভালো।

★ সামান্য চলাফেরায় বা পরিশ্রমে শরীরে খুব ঘাম হয়, তার সাথে থাকে দুর্বলতা।

★ রোগীর আগে একবার টি বি হয়েছিল, ঔষধ খেয়েছিল, ঔষধের কোর্স কমপ্লিটও করেছিল। কিন্তু তারপর থেকেই শরীরটা ভালো যাচ্ছে না, প্রায় সর্দি কাশি লাগছে, ঘাড়ের কাছে গ্লান্ড ফুলছে, খিদে ভালো হচ্ছে না, এমন ক্ষেত্রে টিউবারকিউলিনাম উচ্চশক্তির দুই এক ডোজ ঐ রোগীকে সুস্থ করে।

★ সব লক্ষণ মিললেও সুনির্দিষ্ট ঔষধে কোনো কাজ হচ্ছে না, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বিভিন্ন ঔষধ দিতে থাকলেও স্যাটিশফ্যাক্টরি বা আশাতীত ফল পাওয়া যাচ্ছে না, কিন্তু বংশে কারুর টি বি ছিল, তা সে মায়ের বাড়ির দিকেই হোক বা বাবার দিকেই হোক, এমন ক্ষেত্রে টিইবারকিউলিনাম উচ্চশক্তির এক ডোজ প্রয়োজন হতে পারে, এবং দ্রুত রোগী উন্নতির দিকে যেতে পারে।

★ ট্যাকিকার্ডিয়া, অর্থাৎ হার্ট রেট কারুর কারুর বেশি হতে পারে।

★ জিভের উপরটা অনেকের লিচু ফলের বা স্ট্রবেরি ফলের বাইরের মতন ডুমো ডুমো দেখা যায়। একে বলা হয় Strawberry tongue.

★ পিপাসা ভালো, ঠান্ডা জল খেতে চায়।

★ ক্ষুধা পরিবর্তনশীল, কখনো ভালো ক্ষুধা, আবার কখনো একেবারেই ক্ষুধা থাকে না।

★ অনেক লক্ষণ সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়।

★ যদি কিছু চরিত্রগত লক্ষন মেলে তবে উপকার পাওয়া যেতে পারে নিম্নলিখিত ক্লিনিক্যাল কন্ডিশনগুলিতে --

* মহিলাদের ব্রেস্ট টিউমারে ,

* মহিলাদের মাসিকের সময় পেট ব্যথায়,

* মর্নিং ডায়েরিয়া অর্থাৎ সকালের দিকে পাতলা পায়খানা চলতে থাকলে ,

* তীব্র মাথা যন্ত্রণায়, বিশেষ করে ডান দিকের, এবং স্কুলে যাওয়া মেয়েদের ,

* বহুদিন ধরে ভুগতে থাকা টনসিলাইটিস রোগে,

* বিষফোঁড়া যখন দলে দলে বের হয়, ( সালফার )

* শরীরের স্থানে স্থানে একজিমা হতে থাকলে

★ টিউবারকিউলার মেনিনজাইটিস রোগে , ইত্যাদি।
Unique Homeopathy

05/11/2025

Address

Old Malda

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SAMIR Health posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to SAMIR Health:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category