20/10/2025
ব্রণের লক্ষণে ৬০টি হোমিও ঔষধ~
অবশ্যই অভিজ্ঞ ডাক্তার বাবু পরামর্শ দ্বারা ওষুধ নিবেন নিজে নিজেকে ব্যবহার করবেন না
ব্রণ (Acne, Pimples, Acne vulgaris) সাধারণত হরমোনজনিত, তৈলাক্ত ত্বক, পরিপাক সমস্যা, বা রক্তের অশুদ্ধতার কারণে হয়। নিচে ব্রণের লক্ষণে ৬০টি গুরুত্বপূর্ণ হোমিওপ্যাথিক ঔষধের তালিকা দেওয়া হলো — প্রতিটি আলাদা আলাদা উপসর্গ বা অবস্থার জন্য উপযুক্ত।
1. Sulphur – মুখে লাল গরম ব্রণ, চুলকানি, ময়লা ত্বক, রক্ত অশুদ্ধ।
2. Hepar sulphuris – পুঁজযুক্ত ব্রণ, ছুঁলে ব্যথা, ঠান্ডায় বাড়ে।
3. Calcarea sulphurica – পুঁজ পড়া ব্রণ ধীরে শুকায়, দাগ রেখে যায়।
4. Kali bromatum – মুখ ও পিঠে গভীর ব্রণ, দাগ থেকে গর্ত হয়।
5. Natrum muriaticum – তৈলাক্ত ত্বক, চুলের পাশে বা নাকে ব্রণ।
6. Silicea – দীর্ঘস্থায়ী পুঁজযুক্ত ব্রণ, ঠান্ডা সহ্য হয় না।
7. Graphites – তৈলাক্ত ত্বক, ব্রণের সঙ্গে ফাটল ও আঠালো নির্গমন।
8. Antimonium crudum – খাবারজনিত বা বদহজমে ব্রণ।
9. Pulsatilla – মিষ্টি খেলে ব্রণ, মেয়েদের মাসিক বন্ধ বা অনিয়মে।
10. Sepia – মাসিকের আগে ব্রণ বেড়ে যায়, হরমোনজনিত।
11. Nux vomica – অতিরিক্ত মসলা বা অ্যালকোহলে ব্রণ বাড়ে।
12. Mercurius solubilis – রাতে বাড়ে, পুঁজযুক্ত ব্রণ।
13. Arsenicum album – পোড়া ধরনের ব্যথা, পরিষ্কার ত্বকেও হঠাৎ ব্রণ।
14. Asterias rubens – কিশোরদের ব্রণ, বিশেষ করে মেয়েদের মাসিক সময়ে।
15. Lycopodium – মুখের ডান পাশে বা নাকে ব্রণ, গ্যাসের সমস্যা।
16. Carbo vegetabilis – তৈলাক্ত ত্বক, রক্ত অশুদ্ধতায় ব্রণ।
17. Belladonna – লাল, ফুলে যাওয়া, গরম ব্রণ।
18. Rhus toxicodendron – চুলকানিযুক্ত ব্রণ, গরমে কমে।
19. Berberis aquifolium – দাগসহ ব্রণ, ত্বক উজ্জ্বল করে।
20. Hydrocotyle asiatica – ত্বকের খসখসে ব্রণ ও পিগমেন্টেশন।
21. Eugenia jambos – তরুণদের মুখে গভীর ব্যথাযুক্ত ব্রণ।
22. Echinacea – রক্ত পরিশোধক, দীর্ঘস্থায়ী ব্রণ।
23. Sanguinaria canadensis – গাল ও কপালে ব্রণ, মেনোপজ সময়ে।
24. Taraxacum – যকৃতের সমস্যা থেকে ব্রণ।
25. Lappa major – তৈলাক্ত ত্বকের জন্য উৎকৃষ্ট।
26. Viola tricolor – শিশু বা কিশোরদের ব্রণে কার্যকর।
27. Thuja occidentalis – তৈলাক্ত ত্বক, মোল বা ওয়ার্টসহ ব্রণ।
28. Fluoric acid – গরমে বাড়ে, চুলকানিযুক্ত ব্রণ।
29. Bovista – মাসিকের আগে ব্রণ, প্রসাধনী থেকে এলার্জি।
30. Phosphorus – মুখে উজ্জ্বল ত্বক, রক্ত চলাচলজনিত ব্রণ।
31. Arnica montana – আঘাতের পর বা ময়লা জমে ব্রণ।
32. Kali sulphuricum – ত্বকে হলুদাভ ব্রণ, শুষ্কতা।
33. China officinalis – রক্তশূন্যতায় ব্রণ।
34. Agaricus muscarius – শীতল আবহাওয়ায় চুলকানিযুক্ত ব্রণ।
35. Conium maculatum – শক্ত গুটি ধরনের ব্রণ।
36. Magnesia muriatica – হরমোনজনিত ব্রণ, বিশেষত মেয়েদের।
37. Plumbum metallicum – গভীর ব্রণ দাগ রেখে যায়।
38. Petroleum – শীতকালে ফেটে যাওয়া ব্রণ।
39. Acid nitricum – ব্যথাযুক্ত, ক্ষতযুক্ত ব্রণ।
40. Zincum metallicum – মুখ ও কপালে ছোট ছোট ব্রণ।
41. Cicuta virosa – সংবেদনশীল ত্বকের ব্রণ।
42. Rhus venenata – চুলকানি ও জ্বালা সহ ব্রণ।
43. Aurum metallicum – মানসিক চাপ বা দুঃখে ব্রণ।
44. Clematis erecta – তরুণদের ফুসকুড়ি জাতীয় ব্রণ।
45. Mezereum – পুঁজ ও রক্তমিশ্রিত ব্রণ।
46. Bryonia alba – শুষ্ক গরম ত্বকে ব্রণ।
47. Cantharis – পোড়া অনুভূতি সহ ব্রণ।
48. Natrum sulphuricum – তৈলাক্ত, আর্দ্র ত্বকে ব্রণ।
49. Kreosotum – দুর্গন্ধযুক্ত পুঁজ নির্গমনসহ ব্রণ।
50. Causticum – দাগ রেখে যায় এমন ব্রণ।
51. Rhododendron – আবহাওয়ার পরিবর্তনে ব্রণ বাড়ে।
52. Ferrum phosphoricum – প্রাথমিক প্রদাহজনিত ব্রণ।
53. Chamomilla – খাওয়ার অস্বাভাবিকতায় ব্রণ।
54. Lachesis mutus – মাসিকের সময় মুখে ব্রণ।
55. Sabina – গর্ভপাতের পর হরমোনের ভারসাম্যহীনতায় ব্রণ।
56. Spigelia – মুখের এক পাশে ব্যথাযুক্ত ব্রণ।
57. Staphysagria – মানসিক চাপ বা রাগে ব্রণ বেড়ে যায়।
58. Iodum – গলার পাশে ও কাঁধে ব্রণ।
59. Carcinosin – হরমোন ভারসাম্যহীন কিশোর বয়সের ব্রণ।
60. Acid sulphuricum – ত্বক শুষ্ক, জ্বালা সহ ব্রণ ।