Dr Nishantadeb Ghatak

Dr Nishantadeb Ghatak যে জ্ঞানের দীপ তোমারে লোকায়,
সে জ্ঞানের দীপ জ্বালায় না।

পুকুর জলে ডুব - ঘিলু খেকো জীবাণুর সংক্রমণ কেরলে যে জীবাণু পাওয়া গেছে তার নাম নেগ্লেরিয়া ফাউলেরি। খুব ভয়ঙ্কর, সংক্রমণে...
20/09/2025

পুকুর জলে ডুব - ঘিলু খেকো জীবাণুর সংক্রমণ

কেরলে যে জীবাণু পাওয়া গেছে তার নাম নেগ্লেরিয়া ফাউলেরি। খুব ভয়ঙ্কর, সংক্রমণের ৭-১০ দিনের মধ্যেই মৃত্যু প্রায় ৯৭ শতাংশের।

স্বস্তির কথা আমাদের রাজ্যে যে জীবাণু পাওয়া গেছে তার নাম একান্থমিবা যা সময় দিচ্ছে চিকিৎসা করার। এখনও পর্যন্ত প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ সুস্থ হয়ে উঠেছেন।

পুকুরে সাঁতার না কাটাই ভাল। স্নান না করাই শ্রেয় ।যদি করতেই হয় নাক মুখ বন্ধ করে ডুব লাগান ও বাচ্চাটিকে ও বলুন সেটাই করতে।

https://epaper.sangbadpratidin.in/epaper/m/979302/68cdd9ac187ee

ভাজা বাদামের গল্পবাচ্চাটির বয়স ২ বছর ৯ মাস বাড়ি হুগলী জেলায়। গত ১৫ দিন ধরে চলছিল  দম ফাটা কাশি আর নিঃশ্বাসে সাই সাই আ...
18/09/2025

ভাজা বাদামের গল্প

বাচ্চাটির বয়স ২ বছর ৯ মাস বাড়ি হুগলী জেলায়। গত ১৫ দিন ধরে চলছিল দম ফাটা কাশি আর নিঃশ্বাসে সাই সাই আওয়াজ। ওখানে ঠিক না হওয়ায় বাপের বাড়ি তমলুকে এসে চলল চিকিৎসা। তিনটি এন্টিবায়োটিকের কোর্স, নেবুলাইজেসান সব ফেল। কেশেই চলেছে বাচ্চা। ডাক্তারবাবু হাত তুলে বলেন শিশুমঙ্গলে গিয়ে দেখাও।

ঘুরতে ঘুরতে অবশেষে হাজির আমার কাছে। কোনও ডাক্তারবাবু হাত তুলে দিলে বা পাঠালে দায়িত্ব,জেদ অনেকটা বেড়ে যায়। খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে হিস্ট্রি নিতে গিয়ে শুনি ভাজা বাদাম খাচ্ছিল,খেতে খেতে বিষম তার পর থেকেই সাই সাই আওয়াজ। ভালো করে দেখি যখন শ্বাস নিচ্ছে গলার নিচের অংশ ভেতরে ঢুকে যাচ্ছে। প্রথম দেখাতেই মনে হচ্ছিল 'ভাজা বাদাম ' কেস। শ্বাস নালিতে হয়তো ঢুকে বসে আছে। শরীর ওটাকে বের করতেই এই প্রচণ্ড কাশি তৈরি করছে।

সিটি স্ক্যান করে ওমন একটা কিছু পাওয়া যায় বাম দিকে। আজ অ্যাপোলো হাসপাতাল এ বিখ্যাত শিশু ফুসফুসের স্পেশালিস্ট ডাঃ পল্লব চ্যাটার্জী এটি
ব্রঙ্কস্কোপি করে বের করেছেন। আশা রাখি
বাচ্চাটির এবার ধীরে ধীরে সুস্থ হতে উঠবে।

আমার এটা লেখা খালি এই জন্যেই, খুব ছোটদের বিশেষ করে ৬ বছরের নিচে বাদাম, মটর বা এই টাইপ এর গোল, ছোট জিনিস না খাওয়ানোই ভাল। এই সব গন্ডগোল পাকাতে পারে।

দুয়ারে ইনজেকশন সবই যখন দুয়ারে এল, ইনজেকশন টাও এলে আমাদের একটু সুবিধে হত এই আর কি! রোগি দেখা শেষ। প্রেসক্রিপশন লেখাও প্...
11/09/2025

দুয়ারে ইনজেকশন

সবই যখন দুয়ারে এল, ইনজেকশন টাও এলে আমাদের একটু সুবিধে হত এই আর কি!

রোগি দেখা শেষ। প্রেসক্রিপশন লেখাও প্রায় শেষ। এমন সময় মাঝে মাঝেই সেই বহু প্রতীক্ষিত বাক্যটি ভেসে না এলে কোথাও যেন নিজেকে দানব দানব ভাবাটা অসম্পূর্ণ রয়ে যায়। " একটা ইনজেকশন দিয়ে দিন তো " !

সময় থাকলে কয়েক মিনিট একটু নিজের শৈশবের বদমাইশির সুপ্রিমেসি কে কম্পিটিশনে ফেলতে বেশ মজাই লাগে। জিজ্ঞেস করি কেন কি দুষ্টুমি করে?

খায়না,স্কুল যাবার আগে ওয়াক করে,পড়তে বসলেই পেট ব্যথা করে, ঘুমোতেই চায়না রাতে,
প্যাকেটের খাবার রোজ না দিলে রাস্তায় শুয়ে পড়ে, অতিরিক্ত মোবাইল দেখে, পটি চেপে রাখে ফ্রেশ হয়না রোজ, বকলে উল্টে আমাদের মারে, কোনও খেলনার পরমায়ু একঘণ্টার বেশি হয়না, স্কুলে সবাইকে ধরে ধরে মারে। আরও কত কি।

এসব শুনি আর মুচকি হেসে মনে মনে প্রত্যেক বার বলি বাবু এবার ও ধারে কাছে আসতে পারলি না তোর বয়েসের ডাক্তারবাবুর !

সে যাইহোক আসলে আমাদের সময় পুরোটাই বাইরে মিটে যেত তো তাই খুব কম ই বাবা মা টের পেত। এরা সত্যি অনেক কম দুষ্টু।

তবুও মায়েদের রিকোয়েস্ট রেখে বলি এবার টা ছেড়ে দিলাম পরের বার আবার করলে ফোন করবেন " দুয়ারে ইনজেকশন " পাঠিয়ে দেব দিয়ে চলে আসবে।বলি বটে বড্ড গিল্টি ফিলিং হয় ... 😁😁

একিউট ওটাইটিস মিডিয়া(AOM)/কানের ইনফেকশনমাঝে মাঝেই অনেক বাচ্চা কোন কারণ ছাড়াই প্রচণ্ড তীব্র কান্নাকাটি করতে থাকে। বাবা-...
07/09/2025

একিউট ওটাইটিস মিডিয়া(AOM)/কানের ইনফেকশন

মাঝে মাঝেই অনেক বাচ্চা কোন কারণ ছাড়াই প্রচণ্ড তীব্র কান্নাকাটি করতে থাকে। বাবা-মা রা স্বাভাবিকভাবেই কনফিউজড হয়ে গিয়ে আমাদের কাছে ছুটে আসেন। কান্নার কারণগুলো খুঁজতে খুঁজতে অনেক সময়ই দেখা যায় কানে ইনফেকশনের কারণে বাচ্চাটি কাঁদছে। এই ইনফেকশন ভাইরাল সর্দি-কাশির পরে অনেক সময় হয়ে থাকে। সর্দি কাশি বা এলার্জির কারণে যদি অনেকদিন ধরে নাক বন্ধ থাকে তাহলে ইউস্টেচিয়ান টিউব নামের একটি টিউব যেটা কান এবং গলার মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে সেটা ব্লক হয়ে যায় ও কানে ইনফেকশন দেখা দিতে পারে। এছাড়াও শুয়ে শুয়ে ফিডিং বোতলে দুধ খাওয়ার থেকেও অনেক সময় এই রকম ইনফেকশন হয়ে থাকে।

জ্বরের যে কারণগুলো সহজে খুঁজে পাওয়া যায় না তার মধ্যে কানে ইনফেকশন কিন্তু অন্যতম। সব সময় যে সবার কানে ইনফেকশন হলেই কানে যন্ত্রনা হবে এমন কোন কথা নেই । সে ক্ষেত্রে জ্বরের কারণ খুঁজে পেতে বেশ বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। এই কারণে সাধারণ ট্রিটমেন্টে কাজ না হওয়া জ্বরের ক্ষেত্রে ওটোস্কোপি করে কান দেখা অত্যন্ত জরুরি। যেটা রক্ত পরীক্ষা ছাড়াই কেবলমাত্র শারীরিক পরীক্ষাতেই জ্বরের কারণটি খুঁজে বের করতে সাহায্য করে। আমরা দেখেছি বেশিরভাগ শিশুই কিন্তু আমাদের কাছেই প্রথম আসেন নাক- কান- গলা স্পেশালিস্ট এর কাছে যান না। তাই এই টুকু দক্ষতা আর ছোট্ট একটা যন্ত্র হাতের কাছে থাকলে রোগ নির্ণয় অনেকটা সহজে এবং দ্রুত সঠিক চিকিৎসা শুরু করা যেতে পারে।

মুঠো ফোনে মগ্ন শৈশবগত ১৫ দিনে দুটি বাচ্চা পেলাম যারা এসেছিল লাল চোখ , চোখ পিটপিট, চোখ জ্বালা নিয়ে। মা দের জিজ্ঞেস করে জ...
27/08/2025

মুঠো ফোনে মগ্ন শৈশব

গত ১৫ দিনে দুটি বাচ্চা পেলাম যারা এসেছিল লাল চোখ , চোখ পিটপিট, চোখ জ্বালা নিয়ে। মা দের জিজ্ঞেস করে জানলাম তারা মোবাইলের দিকে তাকিয়ে দিনে চার ঘণ্টার বেশি সময় কাটায়। না দিলেই খুব ঝামেলা করে তাই একার সংসারে মায়েরাও দিতে বাধ্য হন।

মোবাইল বা টিভির দিকে তাকালে স্বাভাবিক নিয়মেই আমাদেরকে চোখের পাতা কম পড়ে। চোখের পাতা পড়ার ফলে আমাদের কর্নিয়া, কনজাঙ্কটিভা শুকিয়ে যেতে পারে না। সেটাই যদি কম পড়ে তাহলে ধীরে ধীরে উপরের ওই আস্তরণ গুলো শুকিয়ে গিয়ে ' ড্রাই আই ' তৈরি হয়।
এছাড়াও বেশি মোবাইল দেখার ফলে চোখে পাওয়ার (myopia)ও আসতে পারে।
এ তো গেল চোখের কথা। এছাড়াও

১) ঘাড় ( text neck) ও কোমরে ব্যাথা হতে পারে।

২) কথা বলার শুরু টা দেরি করে হতে পারে ।

৩) স্ক্রীন থেকে নির্গত নীল আলোর প্রভাবে ঘুম আসতে দেরি হতে পারে ।

৪) ধৈর্য্য (attention span) কমে যায় ও উগ্রতা বেড়ে যায়।

৫) শারীরিক পরিশ্রম , খেলাধুলা কমে যাওয়ার ফলে মোটা হওয়ার প্রবণতা দেখা যায়।

৬) ছোটদের দেখার কথা নয় এমন জিনিস দেখে ফেলার ফলে মনে গভীর ক্ষত তৈরির সম্ভাবনা থাকে।

কলি যুগে মোবাইল,টিভি,ল্যাপটপ না দেখে শৈশব কাটবে এমন কি ভাবা যায় ?
তাই দেখতে হলে বাবা মায়ের সাথে শিক্ষামূলক কিছু দেখুক তবে তা অবশ্যই খাওয়ার আর শোয়ার সময় না।
WHO আর American Academy of Pediatric বলে :

২ বছরে নিচের শিশুদের মোবাইল দেখাবেন না( ভিডিও কল ছাড়া)।

২-৫ বছরের শিশুরা দেখতে পারে খুব ভাল কোন জিনিস কিন্তু দিনে অবশ্যই তা যেন এক ঘণ্টার কম হয়।

৬-১২ বছরের শিশুরা খেলা, পড়া, ঘুম কম্প্রোমাইজ না করে যদি কাজের কিছু করে তো করতে পারে।

শেষে একটা কথাই বলি। বিজ্ঞানের অনবদ্য আবিষ্কারের উদ্দেশ্য ছিল জীবন ভালো করা, অসুস্থতা তৈরি না।

(ছবিটি কোলাঘাটের পুরানো শরৎ সেতুতে)

A doctor remains a student untill he dies.Once he consider himself no longer a student, doctor inside him dies.
22/08/2025

A doctor remains a student untill he dies.
Once he consider himself no longer a student, doctor inside him dies.

যারা কেবল বিসর্জনে মদ খানঅথবা বর্ষা হলে।প্রেমিকা ছেড়ে গেলে অথবা বন্ধু এলেআসলে বাংলার ইকোনমি টা মদ নির্ভর তো ...তাই খাবে...
21/08/2025

যারা কেবল বিসর্জনে মদ খান
অথবা বর্ষা হলে।
প্রেমিকা ছেড়ে গেলে
অথবা বন্ধু এলে

আসলে বাংলার ইকোনমি টা মদ নির্ভর তো ...তাই খাবেন না কি করে বলি
শুধু বলি Metrogyl খেতে খেতে খাবেন ,তাহলে সারাজীবনে মদ খাওয়ার নেশা ঘুচে যাবে ।
আমি বাবা বেঁচে গেছি । হলফ করে বলতে পারি আমার কোন রোগী মাতাল না।

কি মজার ব্যাপার দেখুনযার যেদিন জন্মদিন, অ্যানিভার্সারি হয় তাকে সবাই পেটপুরে খাওয়ান বা তারা অন্যদের পার্টি দেন। বেচারা ...
20/08/2025

কি মজার ব্যাপার দেখুন
যার যেদিন জন্মদিন, অ্যানিভার্সারি হয় তাকে সবাই পেটপুরে খাওয়ান বা তারা অন্যদের পার্টি দেন। বেচারা মশা! অ্যানিভার্সারি র দিনও কিভাবে প্রাণে মারা যায়,বংস ধ্বংস করা যায় তার ফন্দি আঁটছে মানুষ। এমনকি ফাঁকা বাড়ির কমডেও থাকতে দেবে না ! মশা বলে কি মানবাধিকার কমিশনে ও যেতে পারবে না! থ্যাংকস সংবাদ প্রতিদিন এই সড়যন্ত্রের অংশ করার জন্যে :)
https://epaper.sangbadpratidin.in/epaper/m/971291/68a4e0bca6900

বাবুদের খাবার হোক গোপাল বাবুর মত। চেবান খাবার কথা স্পষ্ট করে, ব্রেন এর সঠিক বৃদ্ধির ঘটায় সেন্সরি স্টিমুলেশন এর মাধ্যমে ...
16/08/2025

বাবুদের খাবার হোক গোপাল বাবুর মত। চেবান খাবার কথা স্পষ্ট করে, ব্রেন এর সঠিক বৃদ্ধির ঘটায় সেন্সরি স্টিমুলেশন এর মাধ্যমে আর হজমেও সাহায্য করে।বন্ধ হোক প্যাকেটের মসলাদার, তৈলাক্ত ও ভাজা খাবার।

আজ ওয়ার্ল্ড ব্রেস্ট ফিডিং উইক (1-7th August) শেষ হচ্ছে।ছয় মাসের নিচে যে সব মায়েরা  বলেন বাচ্চা কাঁদে তাই কৌটোর দুধ খা...
07/08/2025

আজ ওয়ার্ল্ড ব্রেস্ট ফিডিং উইক (1-7th August) শেষ হচ্ছে।ছয় মাসের নিচে যে সব মায়েরা বলেন বাচ্চা কাঁদে তাই কৌটোর দুধ খাওয়াই তাদের জন্যে রইল এই পোস্ট।মনে রাখবেন আপনি প্রকৃতির সাথে গেলে প্রকৃতি সবসময়ই আপনার সাথ দেবে। শিশুটি অনেক সুন্দর ভাবে বড় হয়ে উঠবে।

শিশুদের জন্য, বিশেষ করে জীবনের প্রথম ৬ মাসে পুষ্টিগত এবং সামগ্রিক বিকাশের জন্য, বুকের দুধ অসংখ্য সুবিধা প্রদান করে।

জীবনের প্রথম ৬ মাসে বুকের দুধের উপকারিতা

১. আদর্শ পুষ্টি

প্রোটিন, চর্বি, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থের নিখুঁত সুষম মিশ্রণ।

ফর্মুলা দুধের তুলনায় সহজে হজমযোগ্য।

শিশুর বয়স এবং চাহিদার সাথে সাথে এর গঠন পরিবর্তিত হয়।

২. শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে এমন অ্যান্টিবডি (বিশেষ করে IgA) সমৃদ্ধ।

রোগ প্রতিরোধক কোষ, ল্যাকটোফেরিন, লাইসোজাইম এবং সাইটোকাইন রয়েছে।

ঝুঁকি কমায়:

ডায়রিয়া

শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ

কানের সংক্রমণ (ওটিটিস মিডিয়া)

মূত্রনালীর সংক্রমণ

নেক্রোটাইজিং এন্টারোকোলাইটিস (অকাল জন্মানো শিশুদের ক্ষেত্রে)

৩. মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে

মস্তিষ্ক এবং রেটিনার বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড DHA এবং ARA রয়েছে।

উচ্চতর IQ এবং পরবর্তী জীবনে উন্নত জ্ঞানীয় ফলাফলের সাথে যুক্ত।

৪. স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি

শৈশবকালে স্থূলতা এবং বিপাকীয় ব্যাধির ঝুঁকি কমায়।

স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের মাইক্রোবায়োটা (প্রোবায়োটিক) গঠনে সাহায্য করে।

৫. দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমায়

সম্ভাবনা হ্রাস করে:

টাইপ ১ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস

অ্যালার্জি এবং হাঁপানি

কিছু শৈশব ক্যান্সার

আকস্মিক শিশু মৃত্যু সিন্ড্রোম (SIDS)

৬. মায়ের সাথে মানসিক বন্ধন

মায়ের ত্বকের সাথে শিশুর ত্বকের যোগা

শিশুর নিরাপত্তা এবং মানসিক সুস্থতা বৃদ্ধি করে।

৭. সুবিধাজনক এবং স্বাস্থ্যকর

সবসময় পাওয়া যায়, তাজা এবং সঠিক তাপমাত্রায়।

জীবাণুমুক্তকরণ বা প্রস্তুতির প্রয়োজন নেই।

৮. ব্যয়-কার্যকর

ফর্মুলা দুধ, বোতল এবং জীবাণুমুক্তকরণের খরচ সাশ্রয় করে।

শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার কারণে রোগনারা কম হয়, হলেও তা বাড়াবাড়ি পর্যায়ে যায় না।

🌍 অতিরিক্ত দীর্ঘমেয়াদী সুবিধা

মায়ের জন্য: বুকের দুধ খাওয়ানো স্তন এবং ডিম্বাশয়ের ক্যান্সারের ঝুঁকি, প্রসবোত্তর রক্তপাতের ঝুঁকি হ্রাস করে, মায়ের রক্তাল্পতা কমায় এবং ওজন হ্রাসে সহায়তা করে।

সমাজের জন্য: স্বাস্থ্যপরিসেবার বোঝা কমায়, ফর্মুলা প্যাকেজিং থেকে পরিবেশগত বর্জ্য হ্রাস করে।

এ কথা আমি বলছি না WHO এবং UNICEF প্রথম ৬ মাস একচেটিয়াভাবে বুকের দুধ খাওয়ানোর পরামর্শ দেয়, তারপরে ২ বছর বা তার বেশি সময় পর্যন্ত পরিপূরক খাবারের সাথে বুকের দুধ খাওয়ানো চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেয়।
আপনার শিশুর সুস্থতা কামনা করি। প্রাকৃতির সাথে চলুন।সাথে আমরা আছি...

শিশুদের হাঁপানির জাতীয় কনফারেন্স। বিজ্ঞানের একদম আধুনিক জ্ঞান দেওয়া আর নেওয়ার মহা উৎসব। যতোটা দিতে পারলাম তার থেকে অন...
03/08/2025

শিশুদের হাঁপানির জাতীয় কনফারেন্স। বিজ্ঞানের একদম আধুনিক জ্ঞান দেওয়া আর নেওয়ার মহা উৎসব। যতোটা দিতে পারলাম তার থেকে অনেক বেশি শিখলাম পুরো ভারতবর্ষের প্রবাদপ্রতিম শিশু চিকিৎসক দের থেকে।পুরোটাই স্বার্থক হবে যখন আমার ছোট্ট রোগীরা সুস্থ হবে। বুক ভরে শ্বাস নেবে।

ইনহেলার নিয়ে একদম ভয় পাবেন না। এটা নির্ভরতা ও করেনা এবং নিরাপদ।

Viral হল Viral Feverআবির্ভাব হয়েছে একসাথে অনেকগুলো ভাইরাসের। তাই প্রায় সব শিশুরাই ভুগছে বমি, গলা ব্যথা, কাঁপুনি দিয়ে ...
31/07/2025

Viral হল Viral Fever

আবির্ভাব হয়েছে একসাথে অনেকগুলো ভাইরাসের। তাই প্রায় সব শিশুরাই ভুগছে বমি, গলা ব্যথা, কাঁপুনি দিয়ে জ্বর,মাথা ও গা হাতের যন্ত্রনা,সর্দি, খুব কাশি,পাতলা পায়খানা ইত্যাদি তে।
সবচেয়ে আশ্চর্য জনক ব্যাপার কিছু কিছু ভাইরাস সংক্রমণে প্রায় 10-11দিন জ্বর থাকছে। রোগী খালি না, ডাক্তারদের ও নাজেহাল করে ছাড়ছে এই ভাইরাস।
জ্বর সারলেও ছাড়ছে না দুর্বলতা। জ্বর ছাড়ার পরে কারো কারো হাইপোগ্লাইসিমিয়া হয়ে হঠাৎ ঘাম, বুক ধড়পড়, হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে যাচ্ছে। 2 চামচ চিনি তৎক্ষণাৎ গুলে খাইয়ে দিতে পারেন এমন অবস্থায়।
বেশি জ্বর দেখে ঘাবড়ে যাবেন না। বেশিরভাগ টাই 4-5 দিনে ছেড়ে যাচ্ছে।
Thanks Diganta Manna

Address

Saktigarh

Opening Hours

Monday 8am - 8pm
Tuesday 8am - 8pm
Wednesday 8am - 8pm
Thursday 8am - 8pm
Friday 8am - 8pm
Saturday 8am - 8pm
Sunday 8am - 9pm

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Nishantadeb Ghatak posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Nishantadeb Ghatak:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category