Ayur Nature

Ayur Nature Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ayur Nature, Medical and health, 40 & 42, Jalan Tun Perak, City Centre, Wilayah Persekutuan, Kuala Lumpur.

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় জায়ফলের উপকারীতা।মরিস্টিকা গাছের বীজগুলিকে জায়ফল বলা হয়। চেহারায় ছোট্ট নাশপাতির মতো এটি ১ ইঞ্চি থ...
10/04/2023

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় জায়ফলের উপকারীতা।

মরিস্টিকা গাছের বীজগুলিকে জায়ফল বলা হয়। চেহারায় ছোট্ট নাশপাতির মতো এটি ১ ইঞ্চি থেকে দেড় ইঞ্চি লম্বা হয়ে। এতে হালকা লাল বা হলুদ রঙের সজ্জাও রয়েছে। এই ফলটি পাকার সময় দুটি ভাগে বিভক্ত হয়। এতে একটি সিঁদুর উপস্থিত হয়, যা জাভিত্রী নামেও পরিচিত। চীন, তাইওয়ান, মালয়েশিয়া, গ্রানাডা, কেরল, শ্রীলঙ্কা এবং দক্ষিণ আমেরিকাতে এটি ব্যাপকভাবে জন্মে।
জায়ফল তার স্বাদের জন্য বিশ্বজুড়ে ব্যবহৃত একটি জনপ্রিয় মশলা। এই মশলাটি কয়েক হাজার বছর ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে মূলত এর স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য। এটি ভিটামিন, খনিজ পদার্থ, অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টি ব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
উপকারীতাঃ–
১. অনিদ্রা দূর করেঃ—
জায়ফল স্ট্রেস মুক্ত হতে সহায়তা করতে পারে এবং এটি অনিদ্রার সারাতে পারে । এই বীজে মরিস্টিসিন এবং ইলেমিসিন এটি মানব মস্তিষ্ককে শিথিল করার ক্ষমতা রাখে।
২. ব্যথা মুক্ত করেঃ–
জায়ফলের থেকে তৈরী তেল ব্যথার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি পেশী এবং জয়েন্টগুলিতে ব্যথা উপশমের জন্য প্রয়োগ করা হয়। ইউজেনল, জায়ফলে উপস্থিত একটি উপাদান যার প্রদাহ কমানোর বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
৩. হজমশক্তি বৃদ্ধি করেঃ–
জায়ফলের থেকে তৈরী তেল পেট ফাঁপা কমাতে সহায়তা করতে পারে। জায়ফল ডায়রিয়ার মতো উপশম করতে পারে। এটিতে ফাইবার রয়েছে যা অন্ত্রের গতিবিধিতে সহায়তা করে।
৪. বাতের ব্যথা কমায়ঃ–
জায়ফলের বীজে উচ্চ মাত্রায় মরিস্টিসিন, ইলেমিসিন এবং ইউজেনল রয়েছে। এগুলি অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য যুক্ত। তাই এটি শরীরের নানা ধরনের ব্যথা যেমন বাতের ব্যথা সারাতে পারে।
৫. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়ঃ–
জায়ফল অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট হিসাবে কাজ করতে পারে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। এটি ক্যান্সার বিরোধী ওষুধ বিকাশের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। অন্যান্য গবেষণায় দেখা গেছে যে জায়ফল অন্ত্রের টিউমারিজনেসিস হ্রাস করে কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে।
৬. ডায়বেটিস কমায়ঃ–
জায়ফল খেলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায় ।
৭. দাঁতের স্বাস্থ্য উন্নত করেঃ–
জায়ফলের অ্যান্টি ব্যাকটিরিয়াল বৈশিষ্ট্যের জন্য নানা ধরণের প্যাথোজেনের থেকে দাঁতকে রক্ষা করে দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
৮. মস্তিষ্ককে উন্নত করেঃ–
কিছু ব্রেন টনিকে এই জায়ফল ব্যবহৃত হয়ে থাকে, তবে এ সম্পর্কিত কোনো প্রমাণিত তথ্য পাওয়া যায়নি।
৯. ডিপ্রেশন কাটাতেঃ–
জায়ফল হতাশা এবং উদ্বেগ কাটাতে উপযোগী। এটি হতাশার লক্ষণগুলি হ্রাস করতে সম্ভাব্যভাবে সহায়তা করে কারণ এতে সেরোটোনিন উপস্থিত।
১০. কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করতে পারেঃ—
জায়ফলের কোলেস্টেরল হ্রাস করার সম্ভাবনা এবং প্রতিরক্ষামূলক ক্ষমতা রয়েছে। যে জায়ফলের নির্যাসগুলি উচ্চ কোলেস্টেরল ডায়েটের কারণে লিভারের টক্সিক পদার্থকে বিপরীত বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে সহায়তা করতে পারে।
১১. অ্যাকনের সমস্যা থেকে মুক্তিঃ–
জায়ফল শক্তিশালী অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ফাঙ্গাল ক্রিয়াকলাপ প্রদর্শন করে এবং এটি ব্রণ হ্রাস করতে সহায়তা করতে পারে।
১২. ওজন কমাতেঃ–
জায়ফলের গুঁড়ো জলে মিশিয়ে খেলে নাকি সেটি শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে।
১৩.ঘা,ফোঁড়া এবং দাঁতে পোকাঃ–
জায়ফলের তেল দিয়ে মলম ঘা বা ফোঁড়াতে লাগালে তা দ্রুত সেড়ে যায়।
১৪.কলেরার দাস্তঃ–
জায়ফলের গুড়ো১০ গ্রাম করে ছোট ছোট গোল গোল বড়ি বানিয়ে আধ ঘন্টা পর পর এটি খেলে কলেরা জনিত দাস্ত প্রশমিত হয়।

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আলুবোখারার ঔষধী গুনাগুন।আলুবোখারা এমন একটি ফল যা ছোট বড় সকলের পছন্দের।বিভিন্ন দেশে এটি বিভিন্ন নামে ...
01/04/2023

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আলুবোখারার ঔষধী গুনাগুন।

আলুবোখারা এমন একটি ফল যা ছোট বড় সকলের পছন্দের।বিভিন্ন দেশে এটি বিভিন্ন নামে পরিচিত। যেমনঃ-কাটিংকা, ফ্লাউমেন, হানিটা, আওয়াবাখার, প্রেজেন্টাসহ নানা নামে বিশ্ব জুড়ে পরিচিত। তবে ফলটিকে বাংলাদেশ আলুবোখারা হিসেবে চেনে সবাই। সারা বিশ্বে মোট দুই হাজার প্রকারের আলুবোখারা পাওয়া যায়।
ছোট, লম্বাটে ফলটিতে রয়েছে মিনারেল, ভিটামিন ও আঁশ, যা একজন সুস্থ মানুষের শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজন।
উপকারীতাঃ–
# # আলুবোখারায় রয়েছে উচ্চমাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন A, B, C এবং E।যা শরীর সুস্থ রাখতে খুবই প্রয়োজনীয়।
# # প্রাকৃতিক ল্যাক্সোটিভ ও বাধ্যক্য বিরোধী গুণাগুণ রয়েছে আলুবোখারায়। বয়স্ক মানুষকে সুস্থ রাখতে এটি সমাদৃত।
# # তাজা বা শুকনো যেকোনোভাবেই এটি খাওয়া যায়। এই ফলটি তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
# # আলু বোখারা নার্ভের জন্য খুবই উপকারী।
# # এটি মানসিক চাপ দূরে রাখতেও সহায়তা করে।
# # গড়ে ১০০ গ্রাম আলুবোখারায় রয়েছে মাত্র ৫০ গ্রাম ক্যালরি, যা ফিগার সচেতনদের জন্যও উপযুক্ত।
# # কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে আলু বোখারার জুড়ি নেই।
# # আলু বোখারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
# # আলু বোখারা সহজে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
# # আলু বোখারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।
# # ওজন কমাতে এটি খুব উপকারী।
# # এটিতে ভিটামিন থাকায় এটি দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে।
# # আলুবোখারা চুল পড়া বন্ধ করে এবং ভিটামিন সি থাকায় চুল বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

প্রাকৃতিক চিকিৎসায় লেবুর ভূমিকা!ভিটা‌মিন -সি আর পুষ্টিগুণেও ভরপুর লেব‌ু।আমরা প্রাত্যহিক জীবনে লেবু, সকলেই কম বেশি খেয়ে থ...
31/03/2023

প্রাকৃতিক চিকিৎসায় লেবুর ভূমিকা!

ভিটা‌মিন -সি আর পুষ্টিগুণেও ভরপুর লেব‌ু।
আমরা প্রাত্যহিক জীবনে লেবু, সকলেই কম বেশি খেয়ে থাকি। সাধারণত খাবারের স্বাদ বাড়ানোর ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয় । আবার অনেকে এটির আচার তৈরি করেও খেয়ে থাকেন। লেবু আকারে ছোট ফল হলেও এর উপকারিতা প্রচুর আর পুষ্টিগুণেও ভরপুর।
লেবুর অসাধারণ কিছু উপকারিতা———
১) ক্যান্সার প্রতিরোধ করে : লেবুতে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের সমারোহ যা শরীরকে বিভিন্ন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সাহায্য করে। নিয়মিত লেবু খাদ্যতালিকায় রেখে আমারা ক্যান্সারের হাত থেতে রক্ষা পেতে পারি।
২) পাকস্থলীকে সুস্থ রাখতে: যারা পেটের গোলযোগে ভুগছেন তাদের জন্য লেবু আদর্শ টনিক। পেটের গোলযোগের মধ্যে ডায়রিয়া, বদহজম, কোষ্টকাঠিন্য, আমাদের অস্বস্তিতে ফেলে দেয়, শুরুতে এক গ্লাস লেবু+লবন পানি আপনাকে এই যন্ত্রনা থেকে মুক্তি দেবে। লেবুর সঙ্গে এক চা চামচ মধু হলে আরো ভাল।
৩) ফুসফুসের জন্য ভাল: লেবু ফুসফুসের যত্ন নেয় এবং শরীর থেকে বিষাক্ত দ্রব্য বের করে দেয়, লেবু শরীরের চর্বি ও লিপিডের মাত্রা কম রাখে।
৪) ক্ষত সারায়: লেবুর উচ্চ ভিটামিন যা শরীরের রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যে কোন ভাইরাস জনিত ইনফেকশন যেমন ঠান্ডা, সর্দি, জ্বর দমনে লেবু খুব কার্যকারী, মুত্রনালীর ক্ষত সারাতেও লেবুর গুরুত্ব রয়েছে।
৫) হাইপার টেনশন কমায়: যারা খাবারে যথেষ্ট পটাশিয়াম গ্রহণ করে না, তারা সহজেই নান রকম হৃদরোগে আক্রন্ত হয়ে পড়ে। লেবুর রসে যথেষ্ট পরিমান পটাশিয়ামরয়েছে যা হাইপার টেনশন কমাতে সাহয্য করে।
৬) ত্বকের যত্নে : প্রাকৃতিক পরিষ্কারক হিসাবে লেবুর জুড়ি নেই, এটি ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে, মধুর সাথে লেবুর রস মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। এটি ত্বকের সংকোচন সৃষ্টিকারী পদার্থকে নিয়ন্ত্রণ রাখে। চামড়ার অতিরিক্ত তেল অপসারণ করে। লেবুর রস প্রাকৃতিক অ্যানটি সেপটিক। ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ দূর করে। ব্রণ সারিয়ে তোলে, ত্বকের রং উজ্জ্বল করে। বয়সের বলিরেখা দূর করে।
৭) মুখের দুর্গন্ধ দুর করে: মাড়ির ব্যথা, দাঁতের সমস্যা, মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। লেবুর পানি খাবার পর দাঁত ব্রাশ করার প্রয়োজন নেই।
৮) নখকে সুন্দর করে : একটুকরা লেবু দিয়ে নখ পলিশ করলে নখ তার বিবর্ণতা থেকে উজ্জল রং ফিরে পায়। লেবুর পানিতে পা, হাত, ডুবিয়ে রাখলেও একটি উপকার হয়।
৯) ওজন কমাতে: নিয়মিত ফ্রেশ লেবুর জুস+পানি খেলে ধীরে ধীরে ওজন কমাতে সাহয্য করবে।
১০) পিএইচ মাত্রা নিয়ন্ত্রণ: শুনলে অবাক হতে হয়, লেবু অম্লীয় হওয়া সত্ত্বেও শরীরে প্রয়োজনে ক্ষারধর্মী আচরণ করে। এটি শরীরে এসিডিটি তৈরি করে না। এটি শরীরের পিএইচ মাত্রাকে সঠিক অবস্থায় রাখে।
লেবুর রস+লবণপানি পান করলে পিএইচ মাত্রা ঠিক থাকে।
১১) গর্ভবতী নারীদের সুস্থতায়: গর্ভবতী নারীদের জন্য খুবই ভালো লেবুজল। এটা শুধু গর্ভবতীর শরীরই ভালো রাখে না বরং গর্ভের শিশুর অনেক বেশি উপকার করে। লেবুর ভিটামিন সি ও পটাশিয়াম শিশুর হাড়, মস্তিষ্ক ও দেহের কোষ গঠনে সহায়তা করে।
১২) শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে : যাদের হালকা শ্বাসকষ্ট আছে, তারা নিয়ম করে খাবারের আগে এক চামচ লেবুর রস খেতে পারেন। যারা মাইল্ড অ্যাজমায় ভুগছেন, লেবুর রস তাদের জন্য ওষুধের বিকল্প হিসেবেই কাজ করবে।
১৩) বয়সের ছাপ দূর করে: বয়সের ছাপ পড়ে বলিরেখার মাধ্যমে। তাছাড়া অনেকের এমনিতেই বলিরেখা পড়তে পারে। লেবুর রস এই বলিরেখা দূর করতে দারুণ কার্যকর। রেখাগুলোতে লেবুর রস দিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন ও ধুয়ে ফেলুন।
১৪) এনার্জি : লেবু খেলে শরীরে পজিটিভ এনার্জি বাড়ে। উত্কণ্ঠা ও অবসাদ দূরে রেখে মুড ভাল রাখতে সাহায্য করে লেবু।
১৫) লিম্ফ সিস্টেম : গরম পানিতে লেবু দিয়ে খেলে শরীর হাইড্রেটেড থাকে। শরীরে ফ্লুইডের সঠিক মাত্রা বজায় রেখে কোষ্ঠকাঠিন্য, ক্লান্তি, রক্তচাপজনিত সমস্যা দূরে রাখে। ঘুম ভাল হয়।
আপনাদের চিকিৎসা বিষয়ক যে কোন পরামর্শের জন্য আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় পুদিনাপাতার ঔষধী গুন।পুদিনা পাতা এখন বাজারেখুব সহজলভ্য। রান্নায় পুদিনা পাতার কদর তো আছেই, কিন্তু ঔষধ...
30/03/2023

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় পুদিনাপাতার ঔষধী গুন।

পুদিনা পাতা এখন বাজারে
খুব সহজলভ্য। রান্নায় পুদিনা পাতার কদর তো আছেই, কিন্তু ঔষধি হিসেবে এই পাতার বহুল ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই। এটি অনেক জায়গায় চাটনী মসলা হিসাবে পরিচিত। এতে অত্যধিক মাত্রায় ভিটামিন-এ রয়েছে।
গুণাবলী: —–
পুদিনাপাতার
১)) রোদে পোড়া ত্বকের জ্বালা কমাতে পুদিনা পাতার রস ও অ্যালোভেরার রস এক সাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগিশে ১৫ মিনিট পর জল দিয়ে ধুয়ে ফেললে সানবার্নের জ্বালা একদম ঠিক হয়ে যায়।
২))পুদিনা পাতা ক্যান্সার প্রতিরোধের ক্ষমতা রাখে। পুদিনা পাতার পেরিলেল অ্যালকোহল যা ফাইটো নিউট্রিয়েন্টসের একটি উপাদান দেহে ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা প্রদান করে।
৩)) ব্রণ দূর করতে ও ত্বকের তেলতেলে ভাব কমায় এই পাতা।তাজা পুদিনা পাতা বেটে ত্বকে লাগিয়ে দশ মিনিট পর ধুয়ে ফেললে ব্রণের দাগ দূর হবে
৪)) চুলে উকুন হলে পুদিনার শেকড়ের রস গোটা মাথায় চুলের গোড়ায় লাগালে উকুন থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব এক মাস নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল হবে উকুনমুক্ত।
৫)) সর্দি, জ্বর, কাশি, শ্বাস-প্রশ্বাসের মতো মারাত্মক রোগে এই পাতা খুবই উপকার। পুদিনা পাতার রস অথবা পুদিনা পাতা গরম জলে ফুটিয়ে সেই জলেরর ভাপ নিলে উপকার হবে।এটি আবার গার্গল করা যায়।
৬)) গোলাপ, পুদিনা, আমলা, বাঁধাকপি ও শশার নির্যাস একসঙ্গে মিশিয়ে টোনার তৈরি করে মুখে লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে। মসৃণও হয়।
৭)) পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা হজমের সমস্যা এবং পেটের ব্যথা কিংবা পেটের নানান সমস্যায় উপশম করে। ৬/৭টি তাজা পুদিনা পাতা গরম জলে ফুটিয়ে মধু মিশিয়ে খেলে দ্রুত উপকার পাওয়া যাবে।
৮)) গরমকালে শরীরকে ঠাণ্ডা রাখাতে পুদিনার রস খুব ভাল। গোসলের আগে জলের মধ্যে কিছু পুদিনা পাতা ফেলে সেই জল দিয়ে স্নান করলে শরীর ও মন চাঙ্গা থাকে।
৯)) এই পাতার রস ত্বকের যে কোনো সংক্রমণকে ঠেকাতে কাজ করে। এছাড়া রয়েছে রয়েছে অ্যাস্ট্রিনজেন্ট যা ঘামাচি, অ্যালার্জিও দূর করতে সক্ষম।
১০)) তাৎক্ষণিক যে কোনও ব্যথা থেকে রেহাই পেতে পুদিনা পাতার রস খুব উপকারী। চামড়ার ভেতরে গিয়ে নার্ভে পৌঁছে নার্ভে পৌঁছায় এই রস। তাই মাথা ব্যথা বা জয়েন্টে ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পুদিনা পাতা ব্যবহার করা যায়। মাথা ব্যথা হলে পুদিনা পাতার চা পান করা যাবে।

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাবাব চিনির ঔষধি গুন।‘কাবাব চিনি’ এক প্রকার লতানো উদ্ভিদের ফল বিশেষ, এ উদ্ভিদটি অন্য বৃক্ষকে আশ্রয় ক...
29/03/2023

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাবাব চিনির ঔষধি গুন।

‘কাবাব চিনি’ এক প্রকার লতানো উদ্ভিদের ফল বিশেষ, এ উদ্ভিদটি অন্য বৃক্ষকে আশ্রয় করে বেড়ে উঠে।
কান্ড বাঁকা,শাখার বিপরীত দিকে অযুগ্মভাবে পাতা জন্মে।পাতা ৫/৬ ইঞ্চি লম্বা, অনেকটা ডিম্বাকৃতি, অগ্রভাগ সরূ এবং বৃন্তদেশ ক্রমশঃ সরূ।
পাতা বহুশিরা বিশিষ্ট, পত্রদন্ডের প্রতিটি পর্ব থেকে একদিকে একটি করে পাতা বের হয় । ছোট ছোট গোলাকার ফল হয়। দেখতে গোলমরিচের ন্যায়।
কাবাবচিনির ফলের রং কাল অথবা ধুসরবর্ণ ।ফলের মধ্যে একটি মাত্র বীজ থাকে । কাবাব চিনি সুগন্ধযুক্ত ও তীক্ষ্ণগন্ধ বিশিষ্ট।স্বাদ ঝাঁঝালো ও ঈষৎ তিক্ত।
উপকারীতাঃ–
*** সাধারণ বলকারক, জ্বর প্রশমক ,মুখের ক্ষতনাশক, ‍মুখের জড়তা নিবারক, রুচিবর্ধক, কফ নিঃসারক ও মুখের দুর্গন্ধনাশক ।
***যকৃতের দুর্বলতা, স্বরভঙ্গ, মাথাব্যথা, মূত্রকৃচ্ছ্রতা, গণোরিয়া, যৌন দুর্বলতা, অর্শ, শ্বেতপ্রদর, বুকজ্বালা, পেটফাঁপা, মূত্রনালীর প্রদাহ প্রভৃতি রোগ নিরসনে কপচিনি অত্যন্ত উপকারী।
***কাবাব চিনি–জীবনী শক্তি সতেজ কারক,যৌন শক্তি বর্ধক। স্বপ্নদোষ, শুক্রমেহ,বাত প্রশমক,কফ নিঃসারক এবং মূত্রবর্ধক। মূত্রাশয়ে শক্তি ও প্রস্রাব বর্ধক,পাথুরী নাশক এবং বহুমূত্র ও বিছানায় প্রস্রাবরোধকারক।
***প্লীহা রোগ, গলা ব্যাথা ও হৃদকম্প দূর করে এবং দাঁতের মাড়ি সবল করে। কাবাবচিনি জীবনী শক্তি সতেজ রাখে, পুরাতন মাথাব্যথা প্রশমিত করে , মুখের দুর্গন্ধ দূর করে এবং কন্ঠস্বর পরি্ষ্কার রাখে ‍।
*** স্নায়ুবিক ‍দূর্বলতার জন্য বারবার মূত্র বেগ, গণোরিয়া ইউরেথ্রাইটিস, সিস্টিইসিস, প্রোস্টাইটিস, হিমাচুরিয়া, মহিলরাদের শ্বেতপ্রদর, স্বরভঙ্গ, সর্দি প্রভৃতি রোগ নিরসনে এটি ব্যবহৃত ।
**কাবাবচিনি সম্বলিত ইউনানী চিকিৎসা বিজ্ঞানে অনেক ওষুধ তৈরি করা হয়।
আপনাদের চিকিৎসা বিষয়ক যে কোন পরামর্শের জন্য আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করুন

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ডুমুরের ঔষধি গুনাগুন।ডুমুর এক ধরনের নরম ও মিষ্টিজাতীয় ফল।ডুমুরের বেশ কয়েকটি প্রজাতির রয়েছে। বাংলাদেশ...
28/03/2023

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ডুমুরের ঔষধি গুনাগুন।

ডুমুর এক ধরনের নরম ও মিষ্টিজাতীয় ফল।ডুমুরের বেশ কয়েকটি প্রজাতির রয়েছে। বাংলাদেশে এটি খুব সহজলভ্য। এর ফল তরকারি হিসেবে খাওয়া হয়। মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশেই ডুমুর বানিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যশক্তি, ভিটামিন এ, বি, শর্করা, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও আয়রন।
উপকারিতাঃ—
# উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ডুমুর।ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
# নিয়মিত ফল ও সবজি খাওয়ার অভ্যাস না থাকলেও আমরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবার খেয়ে থাকি। ডায়েটে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে হাইপারটেনশনের সমস্যা হতে পারে। নিয়মিত ডুমুর খেলে সুফল পাওয়া যাবে।
# ওজন কমাতে সাহায্য করে এটি।খাদ্যআঁশ সমৃদ্ধ ডুমুর ওজন কমাতে সাহায্য করে। ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে আপনার খাদ্যতালিকায় ডুমুর রাখুন।
# ডুমুর বিদ্যমান পেকটিন রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
# ক্যান্সার প্রতিরোধ করেও এর ভূমিকা কম নয়।গবেষণার দেখা গেছে, মেনোপজ পরবর্তী পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে ডুমুর সাহায্য করে। আঁশ সমৃদ্ধ ডুমুর খাদ্যতালিকায় রাখার ফলে ৩৪% মহিলাদের মধ্যে স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কম দেখা দিয়েছে।
# ডায়াবেটিসে ডুমুর যেমন উপকারী, তেমনি ডুমুরের পাতাও উপকারী। ডায়াবেটিসে অনেক সময় রোগীকে ইনসুলিন ইনজেকশন নিতে হয়। গবেষণায় জানা গিয়েছে যে, নিয়মিত ডুমুর খেলে ইনসুলিন গ্রহণের পরিমাণ কম করতে সাহায্য করে।
# হাড় বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে
ডুমুর। এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। ক্যালসিয়াম বৃদ্ধি সহ , ডুমুর হাড়ের ক্ষয়রোগও প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
# হার্ট ভালো রাখে ডুমুর।
গবেষণায় জানা গিয়েছে যে, ডুমুর ও ডুমুরের পাতা ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফলে হার্ট ভালো থাকে।
# ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাংগানিজ। যা বয়েসজনিত কারণের নানা অসুখ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
# পেটের সমস্যা দূর করে থাকে ডুমুর। ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যআঁশ। ফলে পেটের সমস্যার জন্য ডুমুর খুব ভালো কাজ করে।
# কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যাও কমাতে সাহায্য করে ডুমুর। নিয়মিত সেবন করলে সুফল পাওয়া যাবে।

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ধনিয়ার ঔষধী গুনমশলাপাতির মধ্যে ধনিয়ার একটু আলাদা গুরুত্ব রয়েছে।তরকারি, সালাদ, স্যুপ ইত্যাদি সব কিছুত...
28/03/2023

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ধনিয়ার ঔষধী গুন

মশলাপাতির মধ্যে ধনিয়ার একটু আলাদা গুরুত্ব রয়েছে।তরকারি, সালাদ, স্যুপ ইত্যাদি সব কিছুতেই ব্যবহার করা হয় ধনে বীজ। এটিতে রয়েছে অনেক রকম ঔষধি গুনাগুণ। এটি পটাসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন এ, ভিটামিন কে ও ভিটামিন সি, ফলিক এসিড, ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের উৎস বলেই অনেক স্বাস্থ্য সমস্যার নিরাময় করতে পারে।
উপকারীতাঃ—

১) হজমে সমস্যা যেমন- পেট ফোলা, গ্যাস্ট্রিক, ডায়রিয়া, বমি বমিভাব ইত্যাদি দূর করতে ধনিয়া সাহায্য করে। এতে আছে খাদ্য আঁশ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এরা হজম সহায়ক হরমোন উৎপন্ন করে এবং যকৃতের কার্যকারিতা বাড়ায়।
২) শরীরে ঘা,ফোলা ও জ্বালা কোমায়। ধনিয়া বেটে ফোলা জায়গায় লাগালে জ্বালা কমে, ফোলা কমে।
৩) ধনিয়া খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। এই মসলা দস্তা, জিংক এবং অন্যান্য খনিজ সমৃদ্ধ যা ‘আরবিসি’ বা লোহিত রক্ত কণিকা বাড়ায় এবং হৃদপিণ্ড ভালো রাখে। ধনিয়া বিপাকেও সাহায্য করে।
৪) এই ক্ষুদ্র বীজ ওজন কমানো এবং অনাকাঙ্ক্ষিত চর্বি কমায়। এটা অ্যান্টিঅক্সডেন্টে এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিনের ভালো উৎস; যা রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক রাখতে সকালে ধনিয়া দিয়ে তৈরি পানীয় পান করতে হবে। এটা ওজন কমাতেও সহায়তা করে।
৫)) ধনিয়া বীজে আছে ভিটামিন কে, সি, বি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। আরও রয়েছে বিভিন্ন খনিজ উপাদান। এগুলো ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী।
৬) ধনিয়া জলে ভিজিয়ে রেখে। ফলে সেটা ভালো করে ধুয়ে কাপড়ে কচলে সঙ্গে মধু এবং চিনি মিশিয়ে পান করলে বার বার পিপাসা পাওয়া রোধ হয়।
৭) মুখে দুর্গন্ধ একটি সাধারণ সমস্যা। শুকনো ধনিয়া চাবিয়ে খেলে দুর্গন্ধ দূর হয়। এছাড়া পেঁয়াজ, রসুনের গন্ধ ধনিয়া চিবালে চলে যায়।
৮) মুখে ঘা একটি সাধারণ সমস্যা। সবুজ বা কাঁচা ধনের রস মুখে বা জিব্বা তে লাগালে উপকার পাওয়া যাবে। এছাড়া ফুটিয়ে কুলি করলে সুফল পাওয়া যাবে।
৯) সবুজ ধনের রস নাকে ব্যবহার করলে নাসা রোগ ভালো হয়। নাক দিয়ে রক্ত পড়া বন্ধ হবে।
১০) প্রস্রাব করার সময় জ্বালা হলে শুকনো ধনিয়া ও আমলকী রাতে ভিজিয়ে সকালে মিহি করে বেঁটে শরবতের মতো খেলে প্রসাবে জ্বালা কমে।

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় হরীতকীর ঔষধী গুন।আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্রে উল্লেখযোগ্য গুনীয় ভেষজ দ্রব্য হচ্ছে ত্রিফলা। এ ত্রিফলার...
27/03/2023

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় হরীতকীর ঔষধী গুন।

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্রে উল্লেখযোগ্য গুনীয় ভেষজ দ্রব্য হচ্ছে ত্রিফলা। এ ত্রিফলার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ও পরিচিত একটি ফলের নাম হরীতকী। এটিকে অনেক জায়গায় হট্টই জানে। আয়ুর্বেদ চিকিৎসা তিতা স্বাদের ছোট এ ফলটিকে মানব দেহের জন্য মহৌষধ হিসেবে যুগ যুগ ধরে স্বীকৃত দেওয়া হয়েছে।
উপকারীতাঃ—–

১)) হরীতকীতে অ্যানথ্রাইকুইনোন থাকার কারণে এটি কোষ্ঠকাঠিন্য করে এবং অ্যালার্জি দূর করতে বিশেষ উপকারী।
২))হরীতকী এবং নিমের গুড়ো একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে পেটে কৃমি নাশ হয়।
৩))হরীতকীর গুঁড়া নারিকেল তেলের সঙ্গে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে মাথায় লাগালে চুল ভালো থাকে।
৪))হরীতকীর গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
৫))গলা ব্যথা বা মুখ ফুলে গেলে হরীতকী পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে গর্গলা করলে আরাম পাওয়া যায়।
৬)) দাঁতে ব্যথা হলে হরীতকী গুঁড়া লাগান, দ্রুত দাঁতের ব্যথা দূর হয়ে যায়।
৭))চোখের রোগ দূর করতে হরীতকীর জল খুব উপকারী। এই জলে চোখ ধুলে নেত্র বিকার দূর হয় এবং জ্যোতি বাড়ে।
৮))বাত খুব সাধারণ একটি অসুখ।হরীতকীর গুড়ো গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে বাত দূর হয়।
৯))জন্ডিস, ম্যালেরিয়া, কুষ্ঠ রোগ সব রোগের ঔষধ হরীতকী। হরীতকীর গুড়ো মধুর সঙ্গে মিশিয়ে নিয়মিত সেবন করলে সুফল পাওয়া যাবে।
১০)) অনেক সময় বিভিন্ন সমস্যার জন্য শরীর ফুলে ওঠে । হরীতকীর গুড়ো এবং গুড় মিশিয়ে ছোট ছোট নাড়ু বানিয়ে নিয়মিত সকাল ও বিকালে সেবন করলে সুফল পাওয়া যাবে।

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় তিলের ঔষধী গুন।খাদ্য হিসেবে তিল খুবই জনপ্রিয়। নাড়ু, মোয়া ইত্যাদি মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতে ব্যবহার ক...
26/03/2023

স্বাস্থ্য সুরক্ষায় তিলের ঔষধী গুন।

খাদ্য হিসেবে তিল খুবই জনপ্রিয়। নাড়ু, মোয়া ইত্যাদি মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয় তিল। এছাড়া তিলের তেল আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী।পুষ্টির সমস্যা নিরসনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই সুস্থ থাকার জন্য তিল ও তিলের তেলের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
উপকারিতাঃ—
১)) প্রতিদিন ভোরে এক চামচ কালো তিল মুখে দিয়ে মিহি করে চিবিয়ে যখন গিলে খেতে হবে। নিয়মিত সেবন করলে রোগা থেকে স্বাস্থ্যবান হবেন। আর যারা মোটা তাদের মেদ কমে যাবে।
২)) যাদের শরীরের বৃদ্ধি কমে যায়, তাদের শারীরিক বৃদ্ধির জন্য তিল খুবই উপকারী।
৩)) যদি কারও মাড়ি থেকে দাঁত দুর্বল হয়ে যায়, সে ক্ষেত্রে তিলের মাধ্যমে দুর্বল দাঁত মজবুত করা যায়।
৪)) সর্দি, কাশি, বুকে কফ জমে যায়-এ জাতীয় অসুখে কালো তিলের তেল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি সর্দি, কাশির জন্য দ্রুত কাজ করে এবং ফলাফলও খুব ভালো হয়।
৫)) অনেকেরই অকালে চুল পেকে যায় এবং দুর্বল হয়ে চুল পড়ে যায়। তিলের তেল প্রয়োগ করলে খুব উপকার পাওয়া যায়। এমনকি চুল গজাতেও সাহায্য করে।
৬)) শরীরের ক্লান্তি দূর করে এবং সব ইন্দ্রিয়ের শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। তিলের তেল শরীরের রং উজ্জ্বল করে দেয় এবং শরীরের ছোট ছোট দোষত্রুটি দূর করে দেয়।
৭))এটি মাথার যন্ত্রণা কমিয়ে দেয় এবং বুদ্ধিবৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
৮))তিল, যব, চিনি চূর্ণ করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে যাঁদের বাচ্চা হবে অর্থাৎ সগর্ভা তাদের প্রসূতির রক্তস্রাব বন্ধ হয়।
৯)) যে সব শিশু রাতে বিছানায় প্রস্রাব করে তাদের কালো তিল আর তার সঙ্গে এক টুকরো মুলো খাওয়ালে ওই বদ-অভ্যাস দূর হয়।
১০)) শরীরের পুড়ে যাওয়া জায়গায় তিল পিষে নিয়ে, জলে ধোওয়া ঘি ও কর্পূর মিশিয়ে প্রলেপ দিলে সুফল পাওয়া যায়। তিলের তেল গরম করে লাগালেও আশ্চর্য সুফল পাওয়া যায়।
১১)) যদি শরীরের কোনো অংশ খুব জ্বালা করতে থাকে তাহলে তিল দুধ দিয়ে পিষে প্রলেপ লাগালে দাহ বা জ্বালা দূর হয়।
১২,)) যদি টাটকা ক্ষত বা ঘা না সারে তাহলে তিল পিষে নিয়ে মধু আর ঘি মিশিয়ে লাগালে অনেক উপকারী।
১৩) পেষা কালো তিল এক ভাগ, চিনি দু ভাগ, এবং ছাগলের দুধ চার ভাগ একসঙ্গে মিশিয়ে খেলে রক্ত-আমাশা সারে।
১৪) অল্প তিল আর চিনি একসঙ্গে পিষে বা কুটে নিয়ে মধু মিশিয়ে চাটালে বাচ্চাদের মল থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হয়।
১৫) যদি মেয়েদের ঋতুস্রাব ঠিক মতো না হয় এবং খুব ব্যথা-বেদনা হয় তাহলে তিলের তেল খাওয়া উচিত। দু চা চামচ তিল পিষে নিয়ে এক গ্লাস পানিতে ফুটিয়ে নিয়ে পান করলে মাসিক ঠিক মতো হবে।

কাঠবাদামের পুষ্টিগুণপ্রতি ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে রয়েছে –এনার্জি- ৫৭৮ কিলোক্যালরিকার্বোহাইড্রেট- ২০গ্রামআঁশ- ১২ গ্রামফ্যাট-...
25/03/2023

কাঠবাদামের পুষ্টিগুণ
প্রতি ১০০ গ্রাম কাঠ বাদামে রয়েছে –
এনার্জি- ৫৭৮ কিলোক্যালরি
কার্বোহাইড্রেট- ২০গ্রাম
আঁশ- ১২ গ্রাম
ফ্যাট- ৫১ গ্রাম
প্রোটিন- ২২ গ্রাম
থায়ামিন- ০.২৪ মিলিগ্রাম
নিয়াসিন- ৪ মিলিগ্রাম
রাইবোফ্লেভিন- ০.৮ মিলিগ্রাম
প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড- ০.৩ মিলিগ্রাম
ভিটামিন ই- ২৬.২২ মিলিগ্রাম
ভিটামিন বি৬- ০.১৩ মিলিগ্রাম
ক্যালসিয়াম- ২৪৮ মিলিগ্রাম
আয়রন- ৪ মিলিগ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম- ২৭৫ মিলিগ্রাম
পটাশিয়াম- ৭২৮ মিলিগ্রাম

কাঠবাদাম খাওয়ার নিয়ম
সাধারণত বাদাম খালি পেটেই খাওয়া ভালো। সকালে বা বিকেলে বাদামের গুণাগুণ বেশি পাওয়া যায়। ভিজিয়ে খেতে পারেন বা না ভিজিয়েও। দিনে চার থেকে ছয়টি বাদামের বেশি খাওয়া যাবে নাকাঠ বাদামের উপকারিতা : ১. হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে ভেজানো আমন্ড। প্রয়োজনীয় এনজ়াইম নিঃসরণে সাহায্য করে।২. ওজন কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। আমন্ডে উপস্থিত মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট খিদে কমায় ও পেট ভরিয়ে রাখে।৩. হৃদয় ভালো রাখে আমন্ড। ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল (লো ডেন্সিটি লিপোপ্রোটিন) নিয়ন্ত্রণ করে।৪. ভেজানো আমন্ডে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস্ শরীরের ফোলাভাব কমায় ও অকালপক্কতা নিয়ন্ত্রণ করে।৫. ক্যান্সার রোধে সাহায্য করে ভোজানো আমন্ডে উপস্থিত ভিটামিন B17।৬. এই বাদামে উপস্থিত ফ্ল্যাভোনয়েড শরীরে টিউমার হতে দেয় না।৭. রোজ সকালে খালি পেটে ভেজানো আমন্ড খেলে শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আসে।৮. সন্তানসম্ভবাদের নিয়ম করে ভেজানো আমন্ড খেতে পরামর্শ দেন স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞরা। এতে উপস্থিত ফলিক অ্যাসিড জন্মের সময় শিশুর খুঁত দূর করে

আয়ু ন্যাচার পরিবারের সবাইকে পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা!
22/03/2023

আয়ু ন্যাচার পরিবারের সবাইকে পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা!

আসসালামু আলাইকুম! আয়ু ন্যাচার এর পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগতম ! বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা পরিচালিত প্রাকৃতিক চিকিৎস...
14/03/2023

আসসালামু আলাইকুম! আয়ু ন্যাচার এর পক্ষ থেকে আপনাদের স্বাগতম ! বাংলাদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা পরিচালিত প্রাকৃতিক চিকিৎসা কেন্দ্র। আমাদের চিকিৎসা কেন্দ্রে আপনারা পাবেন সরাসরি চিকিৎসকের সাথে সাক্ষাত করার সুযোগ অথবা অনলাইনে চিকিৎসা সেবা। আমরা মালয়েশিয়ার যে কোন প্রান্তে বাংলাদেশি, ইন্ডিয়ান সকল প্রকার মেডিসিন কুরিয়েরের মাধ্যমে গ্রাহকের কাছে পৌছে দেয়। যে কোন স্বাস্থ্য সেবার জন্য আয়ু ন্যাচার হতে পারে আপনাদের বিশ্বস্থ সহযোগী। কুয়ালালামপুরের প্রান কেন্দ্র মসজিদ জামেক এরিয়ার সহজ লোকেশনে আয়ু ন্যাচার প্রতিদিন সকাল ১০ টা হতে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত নিয়মিত খোলা থাকে। এছাড়াও অনলাইনে প্রতিদিন সকাল থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত সেবা প্রদান করা হয়। আপনাদের যে কোন প্রয়োজনে আমাদের হটলাইন নাম্বারে হ্যান্ড ফোন, ইমো, ও হোয়াটসঅ্যাপ এর মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদান ও সেবা পেতে পারেন।
বিস্তারিত জানতে ও সিরিয়াল নিতে কল করুন নিচে দেওয়া নাম্বারে
০১১১২-৭৯৬০৬২

Address

40 & 42, Jalan Tun Perak, City Centre, Wilayah Persekutuan
Kuala Lumpur
50100

Opening Hours

Monday 10:00 - 19:00
Tuesday 10:00 - 19:00
Wednesday 10:00 - 19:00
Thursday 10:00 - 19:00
Friday 10:00 - 19:00
Saturday 10:00 - 19:00
Sunday 10:00 - 19:00

Telephone

+601112796062

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ayur Nature posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ayur Nature:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram